সি চিনপিং

চীনের চির বৈরী রাষ্ট্র তাইওয়ানে মার্কিন কংগ্রেসের হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির তাইওয়ান সফর নিয়েও এক জটিল পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছে। মার্কিন বা চীনা পক্ষ কেউই কোনো ছাড় দিতে রাজি নয়। এই অবস্থায় চীন–যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটি স্নায়ুযুদ্ধেরও...

চীনের চির বৈরী রাষ্ট্র তাইওয়ানে মার্কিন কংগ্রেসের হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির তাইওয়ান সফর নিয়েও এক জটিল পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছে। মার্কিন বা চীনা পক্ষ কেউই কোনো ছাড় দিতে রাজি নয়। এই অবস্থায় চীন–যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটি স্নায়ুযুদ্ধেরও...

সি চিন পিং ২০১৩ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে চীনের তৎপরতায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসে। যাত্রা শুরু করে শত শত কোটি ডলারের ‘এক অঞ্চল, এক সড়ক (বিআরআই)’ প্রকল্প। ‘নিরপেক্ষতা’ ত্যাগ করে দেশটির পররাষ্ট্রনীতি হয়ে ওঠে অনেক বেশি ‘প্ররোচক’ বা ‘সক্রিয়’।

বিশ্বের শীর্ষ দুই অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে ভূরাজনীতি, অর্থনীতি, সামরিক প্রতিযোগিতা, মানবাধিকারসহ নানা বিষয়ে বিতর্কের শেষ নেই। এদিকে তাইওয়ানের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত প্রতিশ্রুতি রাশিয়ার-ইউক্রেন হামলার পর যেন বেড়েছে। এ অবস্থায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও চীনা প্র

চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ও বাইডেনের মধ্যকার ৫ম দফার এই টেলিফোন আলাপ দুই ঘণ্টা স্থায়ী হয়। আলাপকালে চীনা প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃবৃন্দের উচিত ‘এক চীন’ নীতি মেনে চলা। তাইওয়ানের স্বাধীনতার বিষয়টি দৃঢ়ভাবে নাকচ করে তিনি বলেন, এই বিষয়ে 

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের মধ্যে টেলিফোন আলাপ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে মার্কিন স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার। দুই প্রেসিডেন্টের মধ্যকার ফোনালাপে আলোচিত হতে পারে বিতর্কিত তাইওয়ান ইস্যুও। এটি এই দুই শক্তিধর

যুক্তরাষ্ট্রের পার্লামেন্ট কংগ্রেসের নিম্নকক্ষের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি চীনের চির বৈরী রাষ্ট্র তাইওয়ান সফরের পরিকল্পনা করেছেন। তাঁর এই পরিকল্পনায় তীব্র ক্ষোভের সঞ্চার করেছে চীনা নীতি নির্ধারকদের মনে। দেশটি বলেছে, পেলোসির তাইওয়ান সফরের ফলাফল হবে

বিশ্বজুড়ে করোনার উত্তাল ঢেউয়ের মধ্যেই জমে উঠেছে যুদ্ধ যুদ্ধ আবহ। যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা লাগাতার ঢোল বাজাচ্ছে এই বলে যে, যুদ্ধ এবার বেঁধেই গেল বুঝি! ওদিকে সেই ঢোলে সংগত দিতে কাঠি করে যাচ্ছে রাশিয়া। এটুকু বুঝিয়ে দিচ্ছে যে, যুদ্ধের আঁশে তারাও আছে।

চলমান ইউক্রেন সংকট, ব্যাপক অর্থে ইউরোপের নিরাপত্তা সংকটের মধ্যে গত শুক্রবার বেইজিংয়ে পা রেখেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ওই দিন শীতকালীন বেইজিং অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার আগে চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠক করেছেন তিনি।

সি চিন পিং কাজাখস্তানের প্রেসিডেন্ট কাসিম-জোমার্ট তোকায়েভ, মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি, সার্বিয়া প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার ভুসিক এবং তুর্কমেনিস্তানের প্রেসিডেন্ট গুরবানগুলি বেরদিমুহামেদুর সঙ্গে আলাদা আলাদা বৈঠকে মিলিত হন। এসময় তাঁরা, রোড অ্যান্ড বেল্ট ইনিশিয়েটিভ সংশ্লিষ্ট অবকাঠামো নির্মাণ

চিঠিতে কিম লেখেন, বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য সংকট চলছে। এমন প্রতিকূল পরিস্থিতিতে শীতকালীন অলিম্পিকের সফল উদ্বোধন করতে পারা সমাজতান্ত্রিক চীনের আরেকটি বড় বিজয়। উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা 

প্যারিস, লন্ডন, টাইম স্কয়ার কি মেলবোর্ন সব জায়গায় সীমিত পরিসরে উদ্‌যাপিত হয়েছে এবারের নববর্ষ-সন্ধ্যা। ঐতিহ্য মেনে নববর্ষের সন্ধ্যায় বা নতুন বছরের প্রথম দিন শুভেচ্ছাবার্তা দিয়েছেন বিভিন্ন দেশের প্রেসিডেন্ট বা প্রধানমন্ত্রীরা।

পূর্ব ইউরোপের দেশ ইউক্রেন ও দূরপ্রাচ্যের দেশ তাইওয়ানকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্র, চীন এবং রাশিয়ার মধ্যে ত্রিমুখী ভূরাজনীতি গভীর হচ্ছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট... 

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংয়ের ভার্চুয়াল বৈঠক আজ সোমবার অনুষ্ঠিত হবে। দুই দেশের মধ্যে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে চলমান দ্বন্দ্বের মধ্যে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এর আগে গত শুক্রবার হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে ভার্চুয়াল বৈঠকের ব্যাপারে জানানো হয়।

চলমান বিশ্বের শীর্ষ দুই ক্ষমতাধর দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও চীন। হাজারো বিরোধ সত্ত্বেও নিজেদের মধ্যে প্রতিযোগিতা অব্যাহত রাখতে চান দুই দেশের নেতারা। তাই দুই মাসের মাথায় এশিয়ার স্থানীয় সময় আগামী মঙ্গলবার সকালে দেশ দুটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও সি চিনপিং দ্বিপক্ষীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করবেন।

চীনা কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিসি) শতবর্ষ উদ্‌যাপন (১৯২১–২০২১) অনুষ্ঠানে গতকাল বৃহস্পতিবার এক ঘণ্টার বেশি বক্তৃতা করেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট ও পার্টিপ্রধান শি জিনপিং। বেইজিংয়ের তিয়েনআনমেন স্কয়ারের বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে জাতীয়–আন্তর্জাতিক বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন শি, যা চীনের আগামীর পথচলা সম্পর্কে খানিকট

সম্প্রতি কমিউনিস্ট পার্টির বৈঠকে অংশ নিয়ে সি বলেন, চীনের সত্যিকারের রূপ বিশ্ব্যব্যাপী তুলে ধরতে বার্তা পৌঁছানোর সক্ষমতাকে আরও উন্নয়ন করতে হবে। এ জন্য চীনকে ‘আন্তর্জাতিক কণ্ঠস্বর’ গড়ে তুলতে হবে, যা দেশের জাতীয় শক্তি এবং বৈশ্বিক অবস্থানকে তুলে ধরবে। এছাড়া চীনের কমিউনিস্ট পার্টি কীভাবে জনগণের মুখে হাসি