বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ হিসেবে পরিচিত চীন তাদের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ১৯৮০ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত কঠোরভাবে এক সন্তাননীতি প্রয়োগ করে আসছিল। তবে গেল বছর দেশটির জনসংখ্যা ৬০ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো উদ্বেগজনক হারে কমেছে।
জন্মহার কমার আভাস মেলায় এক সন্তাননীতি থেকে সরে আসে চীন সরকার। ২০২১ সাল থেকে নাগরিকদের তিনটি পর্যন্ত সন্তান নেওয়ার অনুমতি দিতে শুরু করে দেশটি। এরই ধারাবাহিকতায় এবার সিচুয়ান প্রদেশে ইচ্ছেমতো সন্তান জন্মদানের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে সেখানে যত ইচ্ছে সন্তান নিতে পারবেন বিবাহিত দম্পতিরা। শুধু তাই নয়, বিয়ে ছাড়া সন্তান জন্ম দেওয়ার বিষয়েও বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে জানা যায়, ৮ কোটি বাসিন্দার প্রদেশ সিচুয়ানে আগে অবিবাহিতরা সন্তান জন্ম দিলে সন্তানের তথ্যাদি নিবন্ধন করতে পারতেন না। প্রসব-পূর্ব স্বাস্থ্যসেবা ও মাতৃত্বকালীন ছুটিসহ নানা সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত থাকতেন। এখন থেকে সেসব বিষয়ে ছাড় দেবে সংশ্লিষ্ট বিভাগ।
গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়, সিচুয়ানের স্বাস্থ্য কমিশন সোমবার এ বিষয়ে একটি ঘোষণা দিয়েছে। এতে বলা হয়, ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে প্রাদেশিক সরকারের কাছে সন্তান জন্মদানবিষয়ক নিবন্ধন করাতে পারবেন সিচুয়ানের বাসিন্দারা।
পিতা-মাতারা সন্তানের জন্মনিবন্ধনের ক্ষেত্রে এক সন্তাননীতির যে সীমাবদ্ধতা ছিল, তা সংশোধন করাতে পারবেন। আর এই সুযোগ আগামী পাঁচ বছরের জন্য।
চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং দেশটির জন্মহার বাড়ানোকে অগ্রাধিকার তালিকায় রাখছেন। এ লক্ষ্যে জনগণকে উৎসাহিত করতে কর মওকুফ, প্রণোদনা, আবাসন ভর্তুকি ও মাতৃত্বকালীন স্বাস্থ্যসেবা সুবিধাকে আরও বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে চিনপিং সরকার।
তবে চীন সরকারের এসব উদ্যোগ যথেষ্ট নয় বলে মনে করেন জনসংখ্যাবিদেরা। তাঁরা জন্মহার না বাড়ার পেছনে উচ্চশিক্ষার উচ্চ ব্যয়, কর্মক্ষেত্রে কম মজুরি, দীর্ঘ কর্মঘণ্টা, করোনা মহামারি ও বর্তমান অর্থনৈতিক নাজুক অবস্থাকেও দায়ী করছেন।
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ হিসেবে পরিচিত চীন তাদের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ১৯৮০ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত কঠোরভাবে এক সন্তাননীতি প্রয়োগ করে আসছিল। তবে গেল বছর দেশটির জনসংখ্যা ৬০ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো উদ্বেগজনক হারে কমেছে।
জন্মহার কমার আভাস মেলায় এক সন্তাননীতি থেকে সরে আসে চীন সরকার। ২০২১ সাল থেকে নাগরিকদের তিনটি পর্যন্ত সন্তান নেওয়ার অনুমতি দিতে শুরু করে দেশটি। এরই ধারাবাহিকতায় এবার সিচুয়ান প্রদেশে ইচ্ছেমতো সন্তান জন্মদানের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে সেখানে যত ইচ্ছে সন্তান নিতে পারবেন বিবাহিত দম্পতিরা। শুধু তাই নয়, বিয়ে ছাড়া সন্তান জন্ম দেওয়ার বিষয়েও বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে জানা যায়, ৮ কোটি বাসিন্দার প্রদেশ সিচুয়ানে আগে অবিবাহিতরা সন্তান জন্ম দিলে সন্তানের তথ্যাদি নিবন্ধন করতে পারতেন না। প্রসব-পূর্ব স্বাস্থ্যসেবা ও মাতৃত্বকালীন ছুটিসহ নানা সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত থাকতেন। এখন থেকে সেসব বিষয়ে ছাড় দেবে সংশ্লিষ্ট বিভাগ।
গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়, সিচুয়ানের স্বাস্থ্য কমিশন সোমবার এ বিষয়ে একটি ঘোষণা দিয়েছে। এতে বলা হয়, ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে প্রাদেশিক সরকারের কাছে সন্তান জন্মদানবিষয়ক নিবন্ধন করাতে পারবেন সিচুয়ানের বাসিন্দারা।
পিতা-মাতারা সন্তানের জন্মনিবন্ধনের ক্ষেত্রে এক সন্তাননীতির যে সীমাবদ্ধতা ছিল, তা সংশোধন করাতে পারবেন। আর এই সুযোগ আগামী পাঁচ বছরের জন্য।
চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং দেশটির জন্মহার বাড়ানোকে অগ্রাধিকার তালিকায় রাখছেন। এ লক্ষ্যে জনগণকে উৎসাহিত করতে কর মওকুফ, প্রণোদনা, আবাসন ভর্তুকি ও মাতৃত্বকালীন স্বাস্থ্যসেবা সুবিধাকে আরও বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে চিনপিং সরকার।
তবে চীন সরকারের এসব উদ্যোগ যথেষ্ট নয় বলে মনে করেন জনসংখ্যাবিদেরা। তাঁরা জন্মহার না বাড়ার পেছনে উচ্চশিক্ষার উচ্চ ব্যয়, কর্মক্ষেত্রে কম মজুরি, দীর্ঘ কর্মঘণ্টা, করোনা মহামারি ও বর্তমান অর্থনৈতিক নাজুক অবস্থাকেও দায়ী করছেন।
ইউক্রেন ও রাশিয়া পরস্পরের বিরুদ্ধে সাময়িক যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ‘কেবল প্রচারের উদ্দেশ্যে’ এই যুদ্ধবিরতি ঘোষণার করেছেন।
১২ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে...
১৬ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার, চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালারি গেরাসিমভের সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষ এই ‘ইস্টার ট্রুস’ ঘোষণা করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঘোষণা অনুযায়ী, স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখবে রাশিয়ার সেনাবাহিনী।
১৯ ঘণ্টা আগেঅস্ত্রসমর্পণ করছে না ইরান সমর্থিত লেবানিজ সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। গত শুক্রবার হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির প্রধান নাঈম কাশেম। ইসরায়েলের আগ্রাসী আচরণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহ কোনো আলোচনায় বসবে না বলেও জানান তিনি।
২০ ঘণ্টা আগে