ক্ষমতা কমিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে জবাবদিহির আওতায় আনতে আস্থা ভোটের বিধান চায় সংবিধান সংস্কার কমিশন। কমিশন মনে করে, বিদ্যমান সংবিধানে প্রধানমন্ত্রীর অবারিত ক্ষমতা থাকায় দেশে সাংবিধানিক একনায়কতন্ত্রের সৃষ্টি হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীকে জবাবদিহির মুখোমুখি করা যায় না। দলে জবাবদিহি তৈরি হলে দেশে ফ্যাসিবাদ তৈরি...
বাশার-আল-আসাদ পরবর্তী সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন বিদ্রোহী গোষ্ঠী হায়াত তাহরির আল-শামের (এইচটিএস) নেতা আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি ওরফে আহমদ আল-শারা। তাঁকে সিরিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিয়োগ...
সংবিধানসহ বিভিন্ন সংস্কার কমিশনের দেওয়া প্রস্তাবের ভিত্তিতে ন্যূনতম ঐক্য বা সমঝোতায় পৌঁছাতে রাজনৈতিক দল, গনঅভ্যূত্থান সংশ্লিষ্টদের ও বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে জাতীয় সমঝোতা পরিষদ গঠনের আহ্বান জানিয়েছে...
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে জমা দেওয়া সুপারিশ নিয়ে মতবিনিময় করেছে পাঁচ সংস্কার কমিশন। সেখানে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি সুপারিশ নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। আজ শুক্রবার জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় অবস্থিত সংবিধান সংস্কার কমিশনের কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বড় বাধা। ১১৬ অনুচ্ছেদের কারণে বিচারকেরা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেন না। রাতে কোর্ট বসিয়ে বিচারকদের সাজা দিতে বাধ্য করার ঘটনা ঘটেছে। সরকারের পছন্দমতো আদেশ না দেওয়ার কারণে বিচারককে দেশ ছাড়তে হয়েছে। জামিন দেওয়া-না দেওয়ার কারণে বদলি করা হয়েছে। অনেক বিচারককে
লেখক ও চিন্তাবিদ অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান বলেছেন, ‘আমাদের সংবিধান বাস্তবায়ন কমিটি যখন গঠন হল, তখন তারা সবাই গিয়ে ড. কামাল হোসেন সাহেবের সঙ্গে গিয়ে দেখা করতে গেলেন। ড. কামাল হোসেন সংবিধানের কি বোঝেন? বাংলাদেশে সংবিধানে লেখা হয়েছিল, সার্বভৌমত্ব হচ্ছে সংসদে। এটা হল সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। সার্বভৌমত্ব হচ্ছে ম
রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদানের ক্ষমতায় নীতিমালা প্রণয়নের দাবি জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে রিট আবেদন করা হয়েছে। আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় এ বিষয়ে নিয়মাবলি তৈরির প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেছেন আবেদনকারী।
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতাদের সঠিক তালিকা প্রণয়ন এবং স্বাধীনতাযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতিকারীদের শাস্তি দিতে কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট করা হয়েছে। মুহম্মদ আরিফুর রহমান মুরাদ ভূঁইয়া নামে এক ব্যক্তি জনস্বার্থে গত ১৬ জানুয়ারি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি দায়ের করেন।
রাষ্ট্রকাঠামো সংস্কারের লক্ষ্য নিয়ে যে কমিশনগুলো গঠিত হয়েছিল, তার চারটি কমিশন গত বুধবার তাদের খসড়া প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। সংবিধান সংস্কার, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার, দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার ও পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধানেরা এই দিন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের হাতে তাঁদের প্রতিবেদনগুলো...
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭২ সালের সংবিধানকে ‘ফ্যাসিবাদ ও স্বৈরাচার লালনের দলিল’ হিসেবে উল্লেখ করেছে। প্রস্তাবিত জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্রের খসড়ায় সংবিধান সংশোধন বা প্রয়োজনে বাতিল করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করা হয়েছে। এতে ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনের বিবরণ ও অন্তর্বর্তী সরকারের
বর্তমান বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ’। সেটি পরিবর্তন করে ‘জনগণতন্ত্রী বাংলাদেশ’ রাখার সুপারিশ করেছে সংবিধান সংস্কার কমিশন। সেই সঙ্গে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি থেকে ধর্মনিরপেক্ষতা, জাতীয়তাবাদ ও সমাজতন্ত্র বাদ দিয়ে সংবিধানের মূলনীতি ও রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি হিসেবে সাম্য, মানবি
সংবিধান সংস্কার কমিটির সুপারিশের সারসংক্ষেপে বলা হয়েছে, কমিশন সুপারিশ করছে যে সংবিধানের প্রযোজ্য সব ক্ষেত্রে ‘প্রজাতন্ত্র’ এবং ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ’ শব্দগুলোর পরিবর্তে ‘নাগরিকতন্ত্র’ এবং ‘জনগণতন্ত্রী বাংলাদেশ’ শব্দগুলো ব্যবহৃত হবে। তবে ইংরেজি সংস্করণে ‘Republic’ ও ‘Peoples Republic of Bangladesh
সংবিধান সংস্কার কমিশন আজ বুধবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। সেই প্রতিবেদনের সার সংক্ষেপ প্রকাশ করা হয়েছে সরকারের তরফ থেকে। এতে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রবর্তনের সুপারিশ করা হয়েছে। এই সংসদের মেয়াদ চার বছর করার সুপারিশও করা হয়েছে সংবিধান, সংস্কার, জাতীয় সংসদ, ড.
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, চারটি সংস্কার কমিশনের জমা দেওয়া প্রতিবেদনগুলো নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন পূরণের রূপরেখা। এসব প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই একটি জাতীয় নির্দেশিকা প্রণীত হবে, যা গণ-অভ্যুত্থানের নীতিমালা হিসেবে কাজ করবে। এই নির্দেশিকার ভিত্তিতেই ভবিষ্যতের নির্বাচনসহ সব কার্যক্রম পরিচালিত
সংবিধান, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন ও পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের হাতে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে কমিশনগুলোর প্রধান ও সদস্যরা প্রতিবেদন হস্তান্তর করেন
শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর ৭২-এর সংবিধানের প্রয়োজনীয়তা নেই বলে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেন, এরপরও কিছু দলের নেতাদের সংবিধানপ্রীতি বেড়েছে।
বাংলাদেশে সংবিধানের কী দরকার? কার জন্য দরকার? নাগরিকের জন্য, নাকি রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য? যে সংবিধানে দেশের একজন মানুষের জনগণ থেকে নাগরিক হওয়ার সুযোগ নেই, সেই সংবিধান দিয়ে আমরা কী করব? আমরা যখন জনগণ থেকে নাগরিক হতে যাই, তখন নাগরিক অধিকার সামনে আসে। সংবিধানে আমাদের নাগরিক অধিকার আদৌ আছে? উত্তর জানতে..