মানসিক স্বাস্থ্য

গত বছর যেখানে মানসিক ট্রমায় আক্রান্ত ছিলেন ১২ দশমিক ৫ শতাংশ, এ বছর সেটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৮ দশমিক ৫ শতাংশে। ৩১ শতাংশ শ্রমিক বলেছেন, তাঁদের মানসিক অবস্থা প্রায় স্থিতিশীল এবং ২০ দশমিক ৫ শতাংশ সম্পূর্ণ স্থিতিশীল। 

৫০ বছর ধরে প্রতিবছরে ৬ মাস খোলা আকাশের নিচে গাছের সঙ্গে শিকল বন্দী থাকেন ৮৭ বছরের বৃদ্ধ লক্ষণ দাস। বরিশালের উজিরপুরের বামরাইল ইউনিয়নের হস্তীশুণ্ড গ্রামের লক্ষণ দাসকে বন্দী করে রাখে তাঁর পরিবার। পরিবারের দাবি, বছরের ৬ মাস মনসা ও পরী ভর করে তাই এ সময় শিকলে বেঁধে রাখতে হয়। স্থানীয়রা বলছে...

নির্ভয়ে দুই বছরের একটি শিশু ওর কাছে গিয়ে বসল। কী আনন্দ ওর চোখে মুখে! ঊরুর ওপর ভর করে বসলেও আদর করার উপায় নেই। কারণ দুই গাছের সঙ্গে দুই হাত বাঁধা।

শরীরে তরলের পরিমাণ পর্যাপ্ত থাকাটা খুবই জরুরি। বিভিন্ন শরীরবৃত্তীয় কাজের ক্ষেত্রে এটি সহায়ক ভূমিকা পালন করে। এ কথা আগে থেকেই জানা ছিল। কিন্তু এবার বিজ্ঞানীরা বলছেন, শরীরে তরলের পরিমাণের সঙ্গে যোগ রয়েছে হৃদ্‌যন্ত্রেরও। শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল থাকলে হৃদ্‌যন্ত্র ভালো থাকে বলে জানাচ্ছেন গবেষকেরা।

মোক্ষম উদারহরণ হিসেবে আমরা ভারতে সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ সিনেমার কথা উল্লেখ করতে পারি। এই সিনেমার গল্প ও দৃশ্যায়ন ভারতে মুসলিম বিদ্বেষকেই উসকে দিচ্ছে। এরই মধ্যে অনেক প্রেক্ষাগৃহে মানুষ উগ্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। 

আমার বয়স ২৯ বছর। ওজন ৫১ কেজি। আমি অবিবাহিত। ইদানীং আমার পিরিয়ড অনিয়মিত হয়। কখনো প্রতি মাসে ৮-১০ দিন দেরিতে পিরিয়ড হয়। আবার কখনো কোনো মাসে হয়ই না। তার পরের মাসে হয়। এমনটা কেন হচ্ছে? এ ক্ষেত্রে কী করণীয়?

আমরা যদি চাই মাত্র ১৫ শতাংশ আচরণে অতীতের ছাপ রেখে নিজেকে বদলে ফেলতে পারি....

পারিবারিক টানাপড়েন, উত্ত্যক্ত-যৌন হয়রানি, বডি শেমিং বা শরীর নিয়ে পরিহাস—ঘরে-বাইরে এ ধরনের নানা সমস্যার সম্মুখীন হন তরুণীরা। সাম্প্রতিক সময়ে এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সাইবার বুলিং বা অনলাইনে বিড়ম্বনা। এসব বিষয়ই চরম নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে তাঁদের মানসিক স্বাস্থ্যে।

ফাগুন যেমন এসেছে, তেমনি এসেছে একুশে ফেব্রুয়ারি। এসেছে তেমন বইমেলা। ফাগুন মানেই কৃষ্ণচূড়া আর পলাশ। আর ফেব্রুয়ারি মানেই বইমেলা। মেলায় বইয়ের দোকানে থরে থরে সাজানো বই। কত নতুন বই বেরোবে, কত বেরিয়েছে এবারের মেলায়। বই কিনবে, পড়বে অনেকে। বই বিশ্বস্ত বন্ধু। বই কিনুন। বই কিনে কেউ কখনো দেউলিয়া হয় না— পুরোনো ক

রাষ্ট্র বা সমাজ তাঁর অবর্তমানে তাঁর ভালোবাসার মানুষটিকে দেখে রাখবে এই আস্থা এই মানুষগুলোর ছিল না। মানসিক ভারসাম্যহীন স্বজনদের জন্য রাষ্ট্রের বা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান থেকে এ ধরনের সাপোর্ট পাওয়ার আশা আদৌ কি এ দেশের মানুষ কখনো করেছে?

সেই পাখিদের কলকাকলি শুনে ঘুম ভেঙেছে কত দিন! সিলেটের বিখ্যাত কিন ব্রিজে যেমন জালালি কবুতর, তেমনি কবুতর আছে লন্ডনের ট্রাফাল্ গার স্কয়ারে।

আত্মহত্যা। সকল মৃত্যুই বেদনা জাগানিয়া হলেও কেউ আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছে—এমনটা দেখলে বা শুনলে নিজের অজান্তেই জীবনপাত্রে কেমন যেন এক ভাটার টান পড়ে সকলেরই। আবার আত্মহত্যার পথ বেছে নেওয়া সেই ব্যক্তি যদি বিখ্যাত কেউ হন, তবে সেই অপঘাতের ময়নাতদন্ত চলতেই থাকে মুখে মুখে, মনে মনে অথবা কাগজে-কলমে। 

কিশোরীদের মধ্যে এখন যে সমস্যাটি প্রবল হচ্ছে সেটি কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতার সঙ্গে মিলছে না। তাহলে কেন হঠাৎ করে কিশোরীদের মধ্যে এমন উপসর্গ দেখা যাচ্ছে? এ প্রশ্নে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, টিকটকের মতো সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের ভূমিকা থাকতে পারে।

যে ত্বকে পানির পরিমাণ ঠিক থাকে, সঠিক আর্দ্রতা বজায় থাকে, সে ত্বকই উজ্জ্বল ত্বক। আর্দ্রতা হারালে ত্বক হয়ে যাবে মলিন। তাই ত্বকের প্রতিটি কোষ রাখতে হবে সুস্থ। সুস্থ কোষ নির্দিষ্ট পরিমাণ মেলানিন তৈরি করবে।

আনন্দ, ভয়, রাগ, দুঃখ–জন্মগতভাবে আমাদের এ চারটি অনুভূতি রয়েছে। এগুলো প্রকাশ করতে না পারলে আমরা বিভিন্ন মানসিক কষ্টের মধ্য দিয়ে যাই। তার প্রভাব পড়ে শরীরে। মানসিক অবসাদ দূর করতে প্রয়োজনে ওষুধের ব্যবহার করা যেতেই পারে।

সুস্থভাবে জীবনযাপন করার জন্য শরীরের সঙ্গে মনের সমন্বয় থাকাটা ভীষণ প্রয়োজন। জীবনযাপনে শরীর ও মন এই দুই বিষয়কে একসঙ্গে করেই ন্যূনতম সুস্থতা নিশ্চিত করতে হবে।

বাংলাদেশের গুরুতর মানসিক রোগীদের মাঝে ৪২ শতাংশ কোনো না কোনোভাবে দীর্ঘমেয়াদি শারীরিক জটিলতায় ভোগেন। এর মধ্যে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক এবং ১২ দশমিক ৬ শতাংশ শিশু-কিশোর মানসিক রোগে আক্রান্ত। মানসিক অবসাদে ভুগে দেশে বছরে ১০ হাজারের বেশি মানুষ আত্মহত্যা করে।