জাকিয়া নাজনীন
সুস্থভাবে জীবনযাপন করার জন্য শরীরের সঙ্গে মনের সমন্বয় থাকাটা ভীষণ প্রয়োজন।
জীবনযাপনে শরীর ও মন এই দুই বিষয়কে একসঙ্গে করেই ন্যূনতম সুস্থতা নিশ্চিত করতে হবে। দৈনন্দিন জীবনে ব্যস্ততার কারণে সবারই মানসিক চাপ বাড়ছে। ফলে কর্টিসল হরমোনও নিঃসরণ হচ্ছে। পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলো নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে প্রতিদিন।
আমরা যখন মানসিক চাপে থাকি, তখন অ্যাড্রিনালিন গ্রন্থি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই গ্রন্থি আমাদের পরিপাকতন্ত্রের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু হরমোন নিঃসরণ করে। সে ক্ষেত্রে গ্রন্থি যখন নিজেই ক্ষতিগ্রস্ত থাকে, তখন সে তার কাজ ঠিকভাবে করতে পারে না। ফলে হাইপোথাইরয়েডিজম, ডায়াবেটিস বা ব্লাড প্রেশার হওয়ার ঝুঁকি বাড়তে থাকে। পাচনতন্ত্র সঠিকভাবে কাজ করলে আমাদের মানসিক স্বাস্থ্য অনেকটাই ভালো থাকে। পাচনতন্ত্র ভালো রাখতে ফার্মেনটেড খাবার ভীষণ জরুরি।
যদি আমরা পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করি, মেডিটেশন করি ও পর্যাপ্ত ঘুমাই, তাহলে মানসিক চাপ কমে, বাড়ে উদ্দীপনা, শরীর চাঙা থাকে, স্থিরতা বাড়ে ও দীর্ঘমেয়াদি ব্যথা কমে। সে ক্ষেত্রে ঘরে তৈরি তাজা খাবার গ্রহণের দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। প্রক্রিয়াজাত খাবারকে যতটা এড়ানো যায়, ততই ভালো। প্রাকৃতিক বিশুদ্ধ খাবারের দিকে বেশি মনোযোগ দিতে হবে।
আবার শারীরিক সুস্থতায় উপযুক্ত খাবার খাওয়াই সব নয়। পাশাপাশি মানসিকভাবে অনেক বেশি স্থির হওয়া প্রয়োজন। যদি স্বতন্ত্রভাবে শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখা যায়, তাহলে সামাজিকভাবেও আমরা সুস্থ জীবনযাপন করতে পারব। তবে মানসিক সুস্থতার জন্যও উপযুক্ত খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
মানসিক সুস্থতায় যেসব খাবারে ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৫, বি১২ ও জিংক রয়েছে, সেগুলো প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখা খুব প্রয়োজন।
মন ও শরীরের সংযোগ ঘটায় মেডিটেশন। আমরা যখন শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করি, ঘন ঘন দম নিই, ধরে রাখি, দম ছাড়ি, তখন অতীত বা ভবিষ্যতে অবস্থান করি না। সম্পূর্ণ মনোযোগ থাকে নিজের ওপর ও বর্তমানে। ভবিষ্যতে কী ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে তা নিয়ে উদ্বিগ্ন না হয়ে বরং বর্তমানের সময়টাকে ভালোভাবে কাজে লাগানোই এর উদ্দেশ্য। তা ছাড়া ব্যক্তির দৃষ্টিভঙ্গি কেমন তার ওপরেও নির্ভর করে তার সুস্থতা।
লেখক: পুষ্টিবিদ ও হোলস্টিক লাইফস্টাইল মোডিফায়ার
সুস্থভাবে জীবনযাপন করার জন্য শরীরের সঙ্গে মনের সমন্বয় থাকাটা ভীষণ প্রয়োজন।
জীবনযাপনে শরীর ও মন এই দুই বিষয়কে একসঙ্গে করেই ন্যূনতম সুস্থতা নিশ্চিত করতে হবে। দৈনন্দিন জীবনে ব্যস্ততার কারণে সবারই মানসিক চাপ বাড়ছে। ফলে কর্টিসল হরমোনও নিঃসরণ হচ্ছে। পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলো নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে প্রতিদিন।
আমরা যখন মানসিক চাপে থাকি, তখন অ্যাড্রিনালিন গ্রন্থি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই গ্রন্থি আমাদের পরিপাকতন্ত্রের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু হরমোন নিঃসরণ করে। সে ক্ষেত্রে গ্রন্থি যখন নিজেই ক্ষতিগ্রস্ত থাকে, তখন সে তার কাজ ঠিকভাবে করতে পারে না। ফলে হাইপোথাইরয়েডিজম, ডায়াবেটিস বা ব্লাড প্রেশার হওয়ার ঝুঁকি বাড়তে থাকে। পাচনতন্ত্র সঠিকভাবে কাজ করলে আমাদের মানসিক স্বাস্থ্য অনেকটাই ভালো থাকে। পাচনতন্ত্র ভালো রাখতে ফার্মেনটেড খাবার ভীষণ জরুরি।
যদি আমরা পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করি, মেডিটেশন করি ও পর্যাপ্ত ঘুমাই, তাহলে মানসিক চাপ কমে, বাড়ে উদ্দীপনা, শরীর চাঙা থাকে, স্থিরতা বাড়ে ও দীর্ঘমেয়াদি ব্যথা কমে। সে ক্ষেত্রে ঘরে তৈরি তাজা খাবার গ্রহণের দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। প্রক্রিয়াজাত খাবারকে যতটা এড়ানো যায়, ততই ভালো। প্রাকৃতিক বিশুদ্ধ খাবারের দিকে বেশি মনোযোগ দিতে হবে।
আবার শারীরিক সুস্থতায় উপযুক্ত খাবার খাওয়াই সব নয়। পাশাপাশি মানসিকভাবে অনেক বেশি স্থির হওয়া প্রয়োজন। যদি স্বতন্ত্রভাবে শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখা যায়, তাহলে সামাজিকভাবেও আমরা সুস্থ জীবনযাপন করতে পারব। তবে মানসিক সুস্থতার জন্যও উপযুক্ত খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
মানসিক সুস্থতায় যেসব খাবারে ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৫, বি১২ ও জিংক রয়েছে, সেগুলো প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখা খুব প্রয়োজন।
মন ও শরীরের সংযোগ ঘটায় মেডিটেশন। আমরা যখন শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করি, ঘন ঘন দম নিই, ধরে রাখি, দম ছাড়ি, তখন অতীত বা ভবিষ্যতে অবস্থান করি না। সম্পূর্ণ মনোযোগ থাকে নিজের ওপর ও বর্তমানে। ভবিষ্যতে কী ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে তা নিয়ে উদ্বিগ্ন না হয়ে বরং বর্তমানের সময়টাকে ভালোভাবে কাজে লাগানোই এর উদ্দেশ্য। তা ছাড়া ব্যক্তির দৃষ্টিভঙ্গি কেমন তার ওপরেও নির্ভর করে তার সুস্থতা।
লেখক: পুষ্টিবিদ ও হোলস্টিক লাইফস্টাইল মোডিফায়ার
দেশের ৪১ জেলায় নতুন সিভিল সার্জন নিয়োগ দিয়েছে সরকার। বদলি/পদায়নকৃত কর্মকর্তাগণ আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে বদলিকৃত কর্মস্থলে যোগাদান করবেন। অন্যথায় আগামী রোববার থেকে বর্তমান কর্মস্থল থেকে তাৎক্ষণিক অবমুক্ত মর্মে গণ্য হবেন।
৮ ঘণ্টা আগেবিগত কয়েক দশক ধরেই বিশ্বে অন্যতম স্বাস্থ্য সমস্যা মুটিয়ে যাওয়া ও স্থূলতা। আগামী কয়েক দশকে এই সমস্যা আরও বাড়বে বলেই আশঙ্কা করছেন গবেষকেরা। তাঁরা বলছেন, বিশ্বব্যাপী ২০৫০ সালের মধ্যে অর্ধেকের বেশি প্রাপ্তবয়স্ক এবং এক-তৃতীয়াংশ শিশু ও কিশোর-কিশোরী অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতার শিকার হবে। এই বিষয়টি
১৪ ঘণ্টা আগে২০২৫ সালে এসেও এই চিত্র খুব একটা বদলায়নি। এখনো স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি ৪টি উপাদান লৌহ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি ১২, জিংকের ঘাটতিতে ভুগছে প্রায় ২৫ শতাংশ কিশোরী এবং স্থূলতায় আক্রান্ত কমপক্ষে ১০ শতাংশ।
১৫ ঘণ্টা আগেআত্মহত্যা একটি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে বাংলাদেশে আত্মহত্যার প্রবণতা বিশেষভাবে উদ্বেগজনক। বিশ্বব্যাপী আত্মহত্যা প্রতিরোধের উদ্যোগ নেওয়া হলেও বাংলাদেশে এখনো আত্মহত্যা সংক্রান্ত পর্যাপ্ত গবেষণা ও কার্যকর নীতিমালা তৈরি হয়নি
১৬ ঘণ্টা আগে