নাদিমা জাহান
আত্মহত্যা। সকল মৃত্যুই বেদনা জাগানিয়া হলেও কেউ আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছে—এমনটা দেখলে বা শুনলে নিজের অজান্তেই জীবনপাত্রে কেমন যেন এক ভাটার টান পড়ে সকলেরই। আবার আত্মহত্যার পথ বেছে নেওয়া সেই ব্যক্তি যদি বিখ্যাত কেউ হন, তবে সেই অপঘাতের ময়নাতদন্ত চলতেই থাকে মুখে মুখে, মনে মনে অথবা কাগজে-কলমে।
সেই চিত্রটিই সকল সংবাদপত্র, টিভি চ্যানেল আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকটভাবে প্রতীয়মান হচ্ছে গত দুদিন ধরে। সোশ্যাল মিডিয়ার লাইভে এসে সরাসরি নিজেই নিজের মৃত্যুদূতের ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়ায় পুরো ব্যাপারটি নেতিবাচক হলেও এক ধরনের আবেদন তৈরি হয়েছে আমজনতার কাছে। মহামান্য আদালতের নির্দেশে সেই ভিডিও ইন্টারনেট থেকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হলেও এই ময়নাতদন্ত চলছে, আর চলবে।
নানামুখী মতামতে আত্মহত্যার কারণ অনুসন্ধান থেকে শুরু করে সমাজের বর্ষীয়ান একাকী জনগোষ্ঠীর মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ, প্রাপ্তবয়স্ক সন্তানসন্ততি, বিশেষ করে প্রবাসী বাঙালিদের বুঝে অথবা না বুঝে এক হাত নেওয়া থেকে শুরু করে বহু ধরনের পাঁচমিশালি আলোচনা চলছে সর্বত্র জোরেশোরে ৷ আবার এরই মধ্যে আজকেই সংবাদমাধ্যমে এসেছে হতাশা ও অবসাদে জর্জরিত এক বিসিএস পরীক্ষার্থী তরুণীর আত্মহত্যার খবর ৷ সেই সঙ্গে সারা বছরই ঘুরে-ফিরে আসতে থাকে পরীক্ষায় অকৃতকার্য পরীক্ষার্থী, প্রেমে ব্যর্থতায় পর্যুদস্ত ও ভগ্নহৃদয় মানুষ এবং নির্যাতিত, ধর্ষিত বা উত্ত্যক্ত হওয়ার শিকার সব বয়সী নারীর আত্মহননের বয়ান।
মানসিক স্বাস্থ্যের নিরিখে আত্মহত্যার প্রবণতা প্রতিরোধের বহু কেতাবি প্রবন্ধ লেখা হচ্ছে যুগ যুগ ধরে। ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে মহাপাপের এবং ফলস্বরূপ অনন্ত শাস্তির ভয় দেখিয়েও থামানো যাচ্ছে না এই মৃত্যুর মিছিল। আমাদের চারপাশের পরিচিত, আত্মীয়, বন্ধু, সহকর্মী বা প্রতিবেশী অনেকেই হয়তো আত্মহত্যার চরম প্রবণতার সঙ্গে নিভৃতে যুঝে চলেছেন। সত্যিকার অর্থে যদি এর প্রতিরোধে কিছু করণীয় থাকে, তা হচ্ছে সামাজিক পর্যায়ে সর্বাত্মক কিছু পদক্ষেপ নেওয়া। প্রাত্যহিক দিনযাপনের অনেক ব্যাপারে আনতে হবে আমূল পরিবর্তন। পরিবর্তন আসতে হবে সামাজিক কাঠামো ও সামষ্টিক মানসিকতায়।
সৃজনশীল কাজে নিজেকে নিয়োজিত রাখার কোনো বিকল্প নেই। অবসর গ্রহণের পর অতিব্যস্ত কর্মকর্তা অথবা বয়সের ভারে নুয়ে পড়া একসময়ের শশব্যস্ত গৃহিণীদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় সময় কাটানো। এ ক্ষেত্রে শখের বাগান করা, ভ্রমণ, সম্ভব হলে কোনো ঘরোয়া ব্যবসায়িক বা সেবামূলক উদ্যোগের সঙ্গে নিজেকে সম্পৃক্ত করা ইত্যাদি খুবই উপকারী হতে পারে মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য। ব্যস্ততাই দূরে ঠেলে রাখতে পারে অবসাদ, হতাশা ইত্যাদি। সেই কিশোর বা যুবা বয়সে কর্মক্ষেত্র বা সংসারের চাপে বিসর্জিত কোনো শখ যেমন নাচ, গান, কবিতা পাঠ, ছবি আঁকা—আবার জাগিয়ে তোলা যাক না তাকে! আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আপনজনদের সঙ্গে তা ভাগ করে নিলে যে উৎসাহ আর প্রশংসা পাওয়া যাবে, তার মূল্যও কিন্তু কম নয়।
বর্তমান সময়ে সকল বয়সী মানুষের জন্য স্মার্ট ফোন ও কম্পিউটারের সাথে সম্পর্কিত কারিগরি দক্ষতা অর্জন করা অত্যন্ত প্রয়োজন। নিজের পরিবারের প্রবাসী সদস্যগণ, পুরোনো বন্ধু, আত্মীয় পরিজন—সবাই আজ একটিমাত্র ক্লিক দূরে। সদ্যোজাত নাতির মুখ দেখা, নাতনির প্রথম দাদা ডাক শোনা, বাবাকে নিজের পদোন্নতির খবরটি প্রথমেই দেওয়া, মায়ের কাছে সারা দিনের ফিরিস্তি দেওয়া, প্রবাসী জীবনসঙ্গীর সঙ্গে রাতভর আলাপন ইত্যাদি এখন চাইলেই পারা যায়। প্রযুক্তি আজ দূরত্ব অনেকটাই কমিয়ে এনেছে, ছোট করে এনেছে পৃথিবীটাকে। তবে এর জন্য সময় করে, খেয়াল রেখে নিয়মিত সবার সঙ্গে যোগাযোগ রাখা তো দূরের কথা, পুরো ব্যাপারটি নিজের সাথেই নিজে এড়িয়ে যাই আমরা। ক্লিনিক্যাল ডিপ্রেশনসহ আরও বহু রোগ একসময় প্রাণঘাতী হয়ে ওঠে। সামাজিকভাবে মানসিক কষ্ট ও অসুখের স্বীকৃতি প্রতিষ্ঠা না করতে পারলে এমন অপঘাত ঠেকানো যাবে না।
সাম্প্রতিক ঘটনাটি পর্যবেক্ষণ করলেও দেখা যাবে বিভিন্ন সমস্যার কারণে মানসিক স্বাস্থ্য মারাত্মক ঝুঁকিতে পড়েছিল এই ভদ্রলোকের। আবার আমাদের দেশে সর্বজনীনভাবে কাউন্সেলিং সুবিধা যদি সহজলভ্য ও সর্বজনস্বীকৃত হতো, তবে এই কষ্টের উপাখ্যান হয়তো এভাবে বর্ণনা করে চলে যেতে হতো না তাঁকে। মাঝেমধ্যে আমাদের কথা শোনার মতোই কেউ থাকে না—এটাই সবচেয়ে বড় সমস্যা।
সমমনা, সমবয়সী, একই ধরনের বিষয়ে আগ্রহী অথবা একই ধরনের শারীরিক সমস্যায় কষ্ট পাচ্ছেন, এমন মানুষদের নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন কমিউনিটি। খাদ্যরসিক, বাগানবিলাসী, নারীদের ব্যবসা উদ্যোগ, এমনকি ডায়বেটিস বা কিডনি রোগে ভোগা মানুষের জন্য আলাদা আলাদা খুব শক্তিশালী সহায়ক গোষ্ঠী, তথা গ্রুপ আছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ৷ বিভিন্ন ইতিবাচক কর্মসূচি, নিয়মিত মতবিনিময়, পারস্পরিক যোগাযোগ স্থাপন ও সহমর্মিতা দিয়ে এই কমিউনিটিগুলো অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে; জীবনের প্রতি আগ্রহী করে তুলতে সকলকে।
অতিমারির কবলে জর্জরিত পৃথিবীতে নেতিবাচকতার শেষ নেই। তবু এরই মধ্যে শুধু আত্মহননের ময়নাতদন্তের পাঁচালি না গেয়ে ক্রমাগত জীবনেরই জয়গান গেয়ে যেতে হবে ৷ মানুষ হারে না, হাল ছাড়ে না। এই মূলমন্ত্রই রুখতে পারে আত্মহত্যার প্রবল ইচ্ছা, আর কিছুই না।
আত্মহত্যা। সকল মৃত্যুই বেদনা জাগানিয়া হলেও কেউ আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছে—এমনটা দেখলে বা শুনলে নিজের অজান্তেই জীবনপাত্রে কেমন যেন এক ভাটার টান পড়ে সকলেরই। আবার আত্মহত্যার পথ বেছে নেওয়া সেই ব্যক্তি যদি বিখ্যাত কেউ হন, তবে সেই অপঘাতের ময়নাতদন্ত চলতেই থাকে মুখে মুখে, মনে মনে অথবা কাগজে-কলমে।
সেই চিত্রটিই সকল সংবাদপত্র, টিভি চ্যানেল আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকটভাবে প্রতীয়মান হচ্ছে গত দুদিন ধরে। সোশ্যাল মিডিয়ার লাইভে এসে সরাসরি নিজেই নিজের মৃত্যুদূতের ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়ায় পুরো ব্যাপারটি নেতিবাচক হলেও এক ধরনের আবেদন তৈরি হয়েছে আমজনতার কাছে। মহামান্য আদালতের নির্দেশে সেই ভিডিও ইন্টারনেট থেকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হলেও এই ময়নাতদন্ত চলছে, আর চলবে।
নানামুখী মতামতে আত্মহত্যার কারণ অনুসন্ধান থেকে শুরু করে সমাজের বর্ষীয়ান একাকী জনগোষ্ঠীর মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ, প্রাপ্তবয়স্ক সন্তানসন্ততি, বিশেষ করে প্রবাসী বাঙালিদের বুঝে অথবা না বুঝে এক হাত নেওয়া থেকে শুরু করে বহু ধরনের পাঁচমিশালি আলোচনা চলছে সর্বত্র জোরেশোরে ৷ আবার এরই মধ্যে আজকেই সংবাদমাধ্যমে এসেছে হতাশা ও অবসাদে জর্জরিত এক বিসিএস পরীক্ষার্থী তরুণীর আত্মহত্যার খবর ৷ সেই সঙ্গে সারা বছরই ঘুরে-ফিরে আসতে থাকে পরীক্ষায় অকৃতকার্য পরীক্ষার্থী, প্রেমে ব্যর্থতায় পর্যুদস্ত ও ভগ্নহৃদয় মানুষ এবং নির্যাতিত, ধর্ষিত বা উত্ত্যক্ত হওয়ার শিকার সব বয়সী নারীর আত্মহননের বয়ান।
মানসিক স্বাস্থ্যের নিরিখে আত্মহত্যার প্রবণতা প্রতিরোধের বহু কেতাবি প্রবন্ধ লেখা হচ্ছে যুগ যুগ ধরে। ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে মহাপাপের এবং ফলস্বরূপ অনন্ত শাস্তির ভয় দেখিয়েও থামানো যাচ্ছে না এই মৃত্যুর মিছিল। আমাদের চারপাশের পরিচিত, আত্মীয়, বন্ধু, সহকর্মী বা প্রতিবেশী অনেকেই হয়তো আত্মহত্যার চরম প্রবণতার সঙ্গে নিভৃতে যুঝে চলেছেন। সত্যিকার অর্থে যদি এর প্রতিরোধে কিছু করণীয় থাকে, তা হচ্ছে সামাজিক পর্যায়ে সর্বাত্মক কিছু পদক্ষেপ নেওয়া। প্রাত্যহিক দিনযাপনের অনেক ব্যাপারে আনতে হবে আমূল পরিবর্তন। পরিবর্তন আসতে হবে সামাজিক কাঠামো ও সামষ্টিক মানসিকতায়।
সৃজনশীল কাজে নিজেকে নিয়োজিত রাখার কোনো বিকল্প নেই। অবসর গ্রহণের পর অতিব্যস্ত কর্মকর্তা অথবা বয়সের ভারে নুয়ে পড়া একসময়ের শশব্যস্ত গৃহিণীদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় সময় কাটানো। এ ক্ষেত্রে শখের বাগান করা, ভ্রমণ, সম্ভব হলে কোনো ঘরোয়া ব্যবসায়িক বা সেবামূলক উদ্যোগের সঙ্গে নিজেকে সম্পৃক্ত করা ইত্যাদি খুবই উপকারী হতে পারে মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য। ব্যস্ততাই দূরে ঠেলে রাখতে পারে অবসাদ, হতাশা ইত্যাদি। সেই কিশোর বা যুবা বয়সে কর্মক্ষেত্র বা সংসারের চাপে বিসর্জিত কোনো শখ যেমন নাচ, গান, কবিতা পাঠ, ছবি আঁকা—আবার জাগিয়ে তোলা যাক না তাকে! আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আপনজনদের সঙ্গে তা ভাগ করে নিলে যে উৎসাহ আর প্রশংসা পাওয়া যাবে, তার মূল্যও কিন্তু কম নয়।
বর্তমান সময়ে সকল বয়সী মানুষের জন্য স্মার্ট ফোন ও কম্পিউটারের সাথে সম্পর্কিত কারিগরি দক্ষতা অর্জন করা অত্যন্ত প্রয়োজন। নিজের পরিবারের প্রবাসী সদস্যগণ, পুরোনো বন্ধু, আত্মীয় পরিজন—সবাই আজ একটিমাত্র ক্লিক দূরে। সদ্যোজাত নাতির মুখ দেখা, নাতনির প্রথম দাদা ডাক শোনা, বাবাকে নিজের পদোন্নতির খবরটি প্রথমেই দেওয়া, মায়ের কাছে সারা দিনের ফিরিস্তি দেওয়া, প্রবাসী জীবনসঙ্গীর সঙ্গে রাতভর আলাপন ইত্যাদি এখন চাইলেই পারা যায়। প্রযুক্তি আজ দূরত্ব অনেকটাই কমিয়ে এনেছে, ছোট করে এনেছে পৃথিবীটাকে। তবে এর জন্য সময় করে, খেয়াল রেখে নিয়মিত সবার সঙ্গে যোগাযোগ রাখা তো দূরের কথা, পুরো ব্যাপারটি নিজের সাথেই নিজে এড়িয়ে যাই আমরা। ক্লিনিক্যাল ডিপ্রেশনসহ আরও বহু রোগ একসময় প্রাণঘাতী হয়ে ওঠে। সামাজিকভাবে মানসিক কষ্ট ও অসুখের স্বীকৃতি প্রতিষ্ঠা না করতে পারলে এমন অপঘাত ঠেকানো যাবে না।
সাম্প্রতিক ঘটনাটি পর্যবেক্ষণ করলেও দেখা যাবে বিভিন্ন সমস্যার কারণে মানসিক স্বাস্থ্য মারাত্মক ঝুঁকিতে পড়েছিল এই ভদ্রলোকের। আবার আমাদের দেশে সর্বজনীনভাবে কাউন্সেলিং সুবিধা যদি সহজলভ্য ও সর্বজনস্বীকৃত হতো, তবে এই কষ্টের উপাখ্যান হয়তো এভাবে বর্ণনা করে চলে যেতে হতো না তাঁকে। মাঝেমধ্যে আমাদের কথা শোনার মতোই কেউ থাকে না—এটাই সবচেয়ে বড় সমস্যা।
সমমনা, সমবয়সী, একই ধরনের বিষয়ে আগ্রহী অথবা একই ধরনের শারীরিক সমস্যায় কষ্ট পাচ্ছেন, এমন মানুষদের নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন কমিউনিটি। খাদ্যরসিক, বাগানবিলাসী, নারীদের ব্যবসা উদ্যোগ, এমনকি ডায়বেটিস বা কিডনি রোগে ভোগা মানুষের জন্য আলাদা আলাদা খুব শক্তিশালী সহায়ক গোষ্ঠী, তথা গ্রুপ আছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ৷ বিভিন্ন ইতিবাচক কর্মসূচি, নিয়মিত মতবিনিময়, পারস্পরিক যোগাযোগ স্থাপন ও সহমর্মিতা দিয়ে এই কমিউনিটিগুলো অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে; জীবনের প্রতি আগ্রহী করে তুলতে সকলকে।
অতিমারির কবলে জর্জরিত পৃথিবীতে নেতিবাচকতার শেষ নেই। তবু এরই মধ্যে শুধু আত্মহননের ময়নাতদন্তের পাঁচালি না গেয়ে ক্রমাগত জীবনেরই জয়গান গেয়ে যেতে হবে ৷ মানুষ হারে না, হাল ছাড়ে না। এই মূলমন্ত্রই রুখতে পারে আত্মহত্যার প্রবল ইচ্ছা, আর কিছুই না।
বাংলাদেশের বর্তমান জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৫০ লাখ বলে প্রাক্কলিত হয়েছে, যার অর্ধেক নারী। প্রাক্কলন করেছে জাতিসংঘ জনসংখ্যা ভান্ডার তাদের ২০২৫ সালের বার্ষিক প্রতিবেদনে, যা কদিন আগেই প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্বের মোট জনসংখ্যা ৮০০ কোটি ৫০ লাখের নিরিখে বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৈশ্বিক জনসংখ্যার ২ শতাংশ মাত্র।
১৫ ঘণ্টা আগেপৃথিবীতে প্রসাধনসামগ্রী ব্যবহারের সংস্কৃতি অনেক দিনের। অনেকের মতে, এর ব্যবহার পৃথিবীতে প্রথম শুরু হয়েছে ৬ হাজার বছর আগে। পৃথিবীতে প্রায় প্রতিটি সমাজেই এর ব্যবহার দেখা গেছে। মেসোপটেমিয়া ও প্রাচীন মিসরে এর ব্যবহারের প্রমাণ রয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেবিএনপির মতো একটি বড় দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যখন বলেন, ‘আগে ঘুষ দিতে হতো ১ লাখ, এখন ৫ লাখ দিতে হয়’, তখন সেটা শুধু অর্থনীতিতে ঘুষের মুদ্রাস্ফীতিই নয়, বরং গভীর রাজনৈতিক-প্রশাসনিক ব্যর্থতার প্রতীক হয়ে দাঁড়ায়।
১৫ ঘণ্টা আগেবলা নেই, কওয়া নেই, হঠাৎ করে কেউ ভূত দেখলে নিশ্চয়ই চমকে যাবেন। যদি কেউ অস্বাভাবিক বিদ্যুতের বিল দেখেন, একইভাবে তিনিও আলবত ঘাবড়ে যাবেন। যেখানে দুটি করে বৈদ্যুতিক পাখা ও বাতি এবং একটি ফ্রিজের বিল সাধারণত শ খানেক টাকার একটু বেশি হয়...
১৫ ঘণ্টা আগে