
কর্মক্ষেত্রে উন্নতির জন্য মানসিকভাবে ভালো থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের জনসংখ্যার প্রায় ৬০ শতাংশ মানুষ কাজ করে। আমরা যেখানে কাজ করি তা আমাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য প্রভাবিত করতে পারে। যেহেতু আমাদের জীবনের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ আমরা কর্মক্ষেত্রে ব্যয় করি।

আমাদের সভ্যতার সবচেয়ে বড় একটি অর্জন প্রযুক্তি। একই সঙ্গে এর কিছু বিষয় আমাদের জীবনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। বর্তমানে স্মার্টফোনের ব্যবহার নিয়ে নানান নেতিবাচক দিক আরও বেশি করে প্রকট হয়ে উঠছে। এমনকি আমরা শিশুদের খুব তাড়াতাড়ি এগিয়ে দিচ্ছি এমন এক জগতে, যার জন্য তারা প্রস্তুত নয়। একটা ছোট শিশুকে খাওয়ানোর

পিরিয়ড শুরু হওয়ার আগে অনেক নারীর মানসিক ও শারীরিক কিছু উপসর্গ দেখা যায়। একে সাধারণত প্রি-মেন্সট্রুয়াল সিনড্রোম বা পিএমএস বলা হয়।

জীবনে ব্যস্ততা থেকে নেই মুক্তি। ক্রমাগত বাড়তে থাকা চাপে অনেক সময় এমন হয় যে আপনি ঘরে ঢুকলেন কিছু নিতে, কিন্তু কী নিতে, সেটাই ভুলে গেলেন। আবার কথা বলার মাঝপথে কী বলতে চেয়েছিলেন, তা মনে করতে পারলেন না। কিংবা খুব সাধারণ কাজেও মনোযোগ ধরে রাখতে হিমশিম খেলেন। এমনটা হওয়া অস্বাভাবিক নয়।