সমস্যার মূল হলো, আমরা ভাবি যে সুখ আসে আমাদের পরিবেশ পরিবর্তনের মাধ্যমে। সুখের এক বড় সমস্যা হলো, আমরা ভালো জিনিসে অভ্যস্ত হয়ে যাই। যেমন বেতন বাড়লে প্রথমে ভালো লাগে, কিন্তু কিছুদিন পর সেটি আর আনন্দ দেয় না। এটাকে বলে হেডোনিক অ্যাডাপটেশন। সত্যিকারের সুখ অনুভবের জন্য এর সঙ্গে লড়াই করতে হয়।
ঘরের আকৃতি কেমন হবে, কোন উপকরণে ঘর নির্মিত হবে—এসব বিষয়ে প্রাচীন মানুষেরা প্রকৃতির ওপর নির্ভর করে চলত। প্রকৃতির চরিত্র ও বৈশিষ্ট্য বুঝে তৈরি করা হতো মানুষের বাসস্থান। ফলে পৃথিবীজুড়ে বাড়িঘর তৈরির বিভিন্ন সংস্কৃতি ও পদ্ধতি গড়ে উঠেছে। তেমনই একটি পদ্ধতি বাস্তু।
কোনো কাজ নিখুঁতভাবে করতে, মনোযোগ দিতে এবং সেখান থেকে সেরা ফল অর্জন করার জন্য পারফেকশনিস্টরা প্রায়শই প্রশংসিত হন। কিন্তু একজন পারফেকশনিস্ট কাজে-কর্মে যতটা নিখুঁত, তাঁর মানসিক স্থিতিশীলতা কিন্তু ততটাই কম। কারণ, সেরা ও ত্রুটিহীন কাজ করতে গিয়ে মানসিকভাবে তাঁরা নানান চাপ, উদ্বেগ, এমনকি বিষণ্নতায় ভোগেন।
মানসিক চাপ ও হতাশা বর্তমানে অনেকের জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে। মনে রাখবেন, মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক করতে চাওয়ার পদক্ষেপ নেওয়াই প্রথম সাফল্য। কিছু সহজ অভ্যাস রয়েছে, যেগুলো আপনার মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে সাহায্য করতে পারে।