শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
ভাষার মাস
একুশের সকাল
একুশের সকালে ছাত্রদের মধ্যে ছিল অস্থিরতা, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ছিল উত্তেজনা। পুলিশি বাধার আশঙ্কা মাথায় রেখে ছাত্রনেতাদের কয়েকজন ভোরেই উপস্থিত হয়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে। গাজীউল হক, মোহাম্মদ সুলতান, এস এ বারী এটিরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পৌঁছেই বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের কাছে চিরকুট
দাবি ছিল রাষ্ট্রভাষার সর্বস্তরে প্রচলন
বায়ান্নর রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের সুনির্দিষ্ট দাবি দুটির একটি ছিল রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই, অপরটি সর্বস্তরে বাংলা ভাষার প্রচলন চাই। পেছনে ফিরে তাকালে প্রশ্ন উঠতে পারে, দুটি দাবি কেন তোলা হলো, একটিই তো যথেষ্ট হওয়ার কথা। রাষ্ট্রভাষা যদি বাংলা হয় তাহলেও সর্বস্তরে
১৯৫২ সালের২০ ফেব্রুয়ারির সেই সভা
১৯৫২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ১৪৪ ধারা জারি করে পরদিন থেকে ঢাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছিলেন। আন্দোলনকারীদের সামনে তখন সবচেয়ে বড় প্রশ্নটিই এসে দাঁড়াল—১৪৪ ধারা ভঙ্গ করা হবে কি না। সেদিনই বেলা ৩টায় শুরু হয়েছিল আইন পরিষদের সভা। সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মপরিষদ ও বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট
জারি করা হলো ১৪৪ ধারা
৪ ফেব্রুয়ারি পূর্ব পাকিস্তান সফরের পর উজিরে আজম বা প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, তিনি পল্টন ময়দানের বক্তৃতায় রাষ্ট্রভাষা নিয়ে নিজের কোনো মতামত প্রকাশ করেননি। কায়েদে আজম যে মত প্রকাশ করেছিলেন, সেটাই তিনি শুধু বলেছেন। রাষ্ট্রভাষা সম্পর্কে পাকিস্তান গণপরিষদই চূড়ান্ত সিদ্ধ
ঢিমেতালে আন্দোলন
মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর হাতে দেওয়া রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের স্মারকলিপিটিতে বলা হয়েছিল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের একমাত্র মুসলমান যুবকদের নিয়ে গঠিত কর্মপরিষদ মনে করে যে, পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা বাংলা হওয়া উচিত। কোন কোন রাষ্ট্রে একাধিক রাষ্ট্রভাষা গৃহীত আছে, সে দৃষ্টান্তগুলোও
জিন্নাহ এলেন ঢাকায়
মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল হয়ে প্রথম যখন পূর্ব বাংলায় আসেন তখনো এখানকার জনগণের চোখে তিনি মহানায়ক। তাই ভাষা প্রশ্নে জিন্নাহর দৃষ্টিভঙ্গি জানার জন্য উদ্গ্রীব ছিল পূর্ববঙ্গবাসী।
প্রতিবাদের ১১ই মার্চ
গণপরিষদে ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের বক্তৃতা, খাজা নাজিমুদ্দিনের উর্দুর পক্ষে ওকালতি আর লিয়াকত আলী খানের বাংলার প্রস্তাব নাকচ—এসবই তখন উত্তপ্ত করে তুলছিল পূর্ব বাংলা। আন্দোলন বেগবান করার লক্ষ্যেই ‘রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ’ পুনর্গঠিত হয়। সৃষ্টি হয় দ্বিতীয় সংগ্রাম পরিষদের। তমদ্দুন মজলিসের শামসুল আলম আহ্বায়ক
ভাষা নিয়ে বিপাকে
উনিশ শতকের শেষে এবং বিশ শতকের শুরুতে বাঙালি মুসলমান এক অদ্ভুত ভাষা সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিল। ধর্মের ভাষা আরবি, সংস্কৃতির ভাষা ফারসি, ভারতের অন্যান্য মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের ভাষা উর্দু, রাজভাষা ইংরেজি এবং মাতৃভাষা বাংলা। কোনটা রেখে কোনটাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে সে প্রশ্নে খানিকটা বিহ্বল হয়েছিল বাঙালি।
বাংলা যখন দূরের ভাষা
১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর ভাষার প্রশ্নটি সামনে এসে গেল, গড়ে উঠল ইতিহাস। কিন্তু সে ইতিহাস আলোচনার আগে একটু বুঝে নেওয়া দরকার, বাংলা ভাষাকে কী চোখে দেখত সে কালের অভিজাতশ্রেণি। কেন বাংলা ভাষা নিয়ে সংশয় কাটাতে পারছিল না সাধারণ বাঙালি।
ভাষার লড়াই ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্র
এখনো দেশভাগের আগের সময়টা নিয়েই কথা বলছি। ১৯৪৭ সালের ২৯ জুলাই দৈনিক আজাদে প্রকাশিত ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্র লেখাটি যে আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ ড. জিয়াউদ্দীন আহমদের উর্দুর পক্ষে ওকালতির একটা জবাব ছিল, সেটা বোঝা যায় প্রবন্ধটি পড়লে। ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ বলছেন, ‘ড. জিয়াউদ্দীন আহমদ উর্দু
মাতৃভাষার চেতনা ক্ষয়ে যাচ্ছে
বরাবরের মতোই অমর একুশে বইমেলা শুরু হচ্ছে আজ ১ ফেব্রুয়ারি। মাতৃভাষার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির জন্য আত্মোৎসর্গের স্মৃতি অম্লান রাখতেই প্রতিবছর আয়োজন করা হয় এই মেলার। মেলা হয়ে উঠেছে প্রাণের বন্ধন। কিন্তু যে চেতনা ঘিরে মাতৃভাষার জন্য আত্মত্যাগ, তা কি কেবল মেলার মধ্যেই সীমাবদ্ধ হয়ে যাচ্ছে? সামাজিক-সাংস্কৃতিকভ
প্রান্তিক জনগণের ভাষার লড়াই
পূর্ব বাংলায় পাঙ্খাপুলার, পালকির বেহারা, দারোয়ান, কোচোয়ান ও মেথররা সবাই ছিল বহিরাগত। উত্তর প্রদেশ, ভোজপুর, ওডিশা ও বিহার থেকে আসত এরা। বাংলা ভাষা তারা আধো আধো রপ্ত করেছিল। মূলত বাংলা ভাষার প্রতি তাদের গভীর আবেগ থাকার কথা না।
সিনেমার গল্পের প্রয়োজনে বানানো যত ভাষা
গল্পের প্রয়োজনে সৃষ্টি করা এই ভাষার নাম ক্লিনগন। যা শিখতে শিক্ষক ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা আছে। এমনকি হয়েছে বর্ণান্তকরণ এবং অনুবাদও। সাহিত্য এবং সিনেমার প্রয়োজনে নির্মিত এমন কয়েকটি কৃত্রিম ভাষা নিয়ে চলুন জানা যাক—
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে অমর একুশে পালিত
অনুষ্ঠানে ভাষাসৈনিক খলিল কাজী, ওবিই প্রধান অতিথি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. ফায়জুর রহমান বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন। উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল আজাদ, আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. ফারহানা হেলাল মেহতাব, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডিন অধ্
খোলস নিয়েই আমাদের মাতামাতি
ভাষা আন্দোলনের ৭৫ বছর পেরিয়ে কতগুলো প্রশ্ন আমাদের সামনে ঘুরেফিরেই আসছে। রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি বাদ দিলে বাংলা ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে আমাদের অর্জন ও অগ্রগতি কী? ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে, নিশ্চয়ই এটা গৌরবের। কিন্তু বাংলাকে মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে নিতে আমাদ
যে ভাষায় দুঃখ নেই, ‘ঈশ্বর’ যেখানে বহিরাগত
ভাষাটির নাম পিরাহা। ব্রাজিলের গভীর আমাজন বনের এক নদীর ধারে পিরাহা জনগোষ্ঠীর বাস। ২০১৮ সালের হিসাব অনুযায়ী, তাঁদের সদস্য সংখ্যা ৮০০। ভাষাবিজ্ঞানীদের দৃষ্টিতে তাঁরা পৃথিবীর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য এক নৃগোষ্ঠী।
আদম (আ.)-কে ভাষা শিখিয়েছেন স্বয়ং আল্লাহ
আল্লাহ তাআলা মানুষকে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব করার সব যোগ্যতা তাকে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে একটি হলো— কথা বলা ও মনের ভাব প্রকাশ করার সক্ষমতা। মানুষ ছাড়া অন্য কোনো সৃষ্টিকে আল্লাহ এই বিশেষ যোগ্যতা দেননি। এটি মানুষের শ্রেষ্ঠত্বের অন্যতম কারণ।