বরিস জনসন

লকডাউনের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে করা পার্টিগুলোর বিষয়ে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর ‘নেতৃত্বের ব্যর্থতা’ খুঁজে পেয়েছে ব্রিটিশ পুলিশ। ব্রিটিশ সরকারের উচ্চপদস্থ আমলা সুই গ্রে এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। পার্টিগুলোতে ‘নেতৃত্বের ব্যর্থতা’ ছিল উল্লেখ করে সুই গ্রে বলেছেন, ‘কিছু ঘটনা ঘটতে দেওয়া উচিত হয়নি’। 

ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে চলমান সংকট নিরসনে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলবেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। ১০ নং ডাউনিং...

লকডাউনের মধ্যেই ডাউনিং স্ট্রিটে আয়োজন করা হয় পার্টি। এতে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন উপস্থিত ছিলেন। এর রেশ কাটতে না কাটতেই জানা যায়, সেখানে তাঁকে ছাড়াই

করোনাভাইরাসের সংক্রমণরোধে জারি করা লকডাউনে যুক্তরাজ্যের ১০ নং ডাউন স্ট্রিট বা ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে হওয়া পার্টিগুলোর বিষয়ে তদন্তে নামছে পুলিশ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম...

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনকে বরিস জনসনকে ‘আল্লাহর নাম নিয়ে বিদায়’ হতে বলছেন ব্রিটিশ এমপি। তবে জনসন তার বিরুদ্ধে আনীত পদত্যাগের দাবি নাকচ করে দিয়েছেন।

জনসনের বিশেষ সহকারী ডমিনিক কামিংস বলেছেন, তিনি প্রধানমন্ত্রীকে সতর্ক করেছিলেন। জনসন এমপিদের ভুল পথে পরিচালতি করছেন বলেও অভিযোগ করেন ডমিনিক। 

রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের স্বামী প্রিন্স ফিলিপের শেষ কৃত্যের আগেও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের অফিস ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে কর্মীরা আয়োজন করেছিল মদ পার্টির। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে। 

করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে পার্টির আয়োজন করে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এবার প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে বরিসের পদত্যাগের দাবি উঠেছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি আজ বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। 

লকডাউন অমান্য করে নিজ সরকারি বাসভবনে পার্টি আয়োজনের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর এই ক্ষমা চাওয়া নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অনেকে।

লকডাউন অমান্য করে নিজ সরকারি বাসভবনে পার্টি আয়োজনের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। একই সময়ে এই অভিযোগে বিরোধীরা তার পদত্যাগের দাবিতে সোচ্চার হয়ে উঠেছে

করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারির কারণে ২০২০ সালের মে মাসে যুক্তরাজ্যজুড়ে চলছিল লকডাউন। তখন দেশটিতে জমায়েত, পার্টি সবকিছুর ওপরই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। ওই সময়ই ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে পার্টি করেছিলেন জনসন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে। 

ভবনের সামনের বারান্দায় সোফায় বসে আছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। সদ্যোজাত সন্তান কোলে নিয়ে পাশে বসে আছেন তাঁর স্ত্রী ক্যারি। টেবিলের পাশে রয়েছেন আরও দুজন। তাঁদের মধ্যে একজন হাতের ইশারায় কিছু একটা বলছেন। টেবিলে পনির ও ওয়াইনের বোতল রাখা। পাশেই আরেকটি টেবিলে চারজন বসে আছেন। তারও খানিক দূরে বাগানে

সংসদীয় এক উপনির্বাচনে বড় পরাজয়ের সম্মুখীন হয়েছে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের কনজারভেটিভ পার্টি, যা গত কয়েক সপ্তাহের কেলেঙ্কারি এবং ক্রমবর্ধমান করোনা সংক্রমণের মধ্যে তাঁর সরকারের ওপর আরও চাপ সৃষ্টি করেছে।

করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনে আক্রান্ত হয়ে যুক্তরাজ্যে একজন মারা গেছেন। গতকাল সোমবার এ তথ্য জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। যুক্তরাজ্য জানিয়েছে, লন্ডনে করোনায় আক্রান্তদের ৪০ শতাংশ ওমিক্রনে আক্রান্ত। করোনার এ ধরন রুখতে সবাইকে বুস্টার ডোজ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বরিস জনসন। গত রোববার যুক্তরাষ্ট্রে

দুই বছর আগে ভূমিধস বিজয় নিয়ে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন বরিস জনসন। কনজারভেটিভ পার্টির এ নেতা বেফাঁস ও রসাত্মক মন্তব্য, চলন-বলনের ভঙ্গি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে থেকেই বিশ্ববাসীর মনোযোগ আকর্ষণ করেন।

ভিডিও ফাঁস নিয়ে এমনিতেই বেকায়দায় রয়েছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এর মধ্যেই আরও কিছু অনিয়মের অভিযোগ উঠতে শুরু করেছে। সব মিলিয়ে সময় ভালো যাচ্ছে না বরিসের।

বর্তমান সময়ের বড় চ্যালেঞ্জগুলোর একটি জলবায়ু সংকট মোকাবিলা। এটা একটা আন্তর্জাতিক সংকট। বিশ্বের কোনো এক প্রান্ত আক্রান্ত হলে, অন্য প্রান্ত এর হাত থেকে বাঁচার কোনো জো নেই। ইতিমধ্যে বিশ্বের দেশে দেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে।