শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
পাকিস্তানি হানাদার
১৯৫ পাকিস্তানি যুদ্ধাপরাধীর বিচার শুরু করার দাবি
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় যুদ্ধাপরাধ হিসেবে চিহ্নিত কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে ১৯৫ জন পাকিস্তানি নাগরিকের বিচার তাঁদের অনুপস্থিতিতেই বাংলাদেশে শুরু করার দাবি উঠেছে।
এগিয়ে যেতেই হবে
২৬ মার্চ। মহান স্বাধীনতা দিবস। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ গভীর রাতে পাকিস্তানি বাহিনী অতর্কিতে বাঙালি জাতির ওপর সশস্ত্র আক্রমণ শুরু করলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করে প্রতিরোধ যুদ্ধের ডাক দেন। তবে সলতে পাকানোর কাজটি চলছিল আগে থেকেই
কালরাত স্মরণে এক মিনিটের প্রতীকী ব্ল্যাকআউট
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে নিরস্ত্র বাঙালির ওপর বর্বরোচিত হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। সেই দিনের শহীদদের স্মরণে দেশের বিভিন্ন জায়গায় এক মিনিটের প্রতীকী ব্ল্যাকআউট পালন করা হয়
শহীদদের স্মরণে আজ প্রাচ্যনাটের লালযাত্রা
ইতিহাসের বর্বরোচিত ও মর্মান্তিক কালরাত ২৫ মার্চ। ১৯৭১ সালের সেই রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী অতর্কিত হামলা চালায় নিরীহ বাঙালির ওপর। ভয়াল সেই কালরাতে শহীদ হওয়া অসংখ্য বাঙালির স্মরণে ২০১১ সাল থেকে প্রতিবছর লালযাত্রার আয়োজন করে নাট্য সংগঠন প্রাচ্যনাট।
সে এক বীভৎস রাত!
সেদিন পূর্ব পাকিস্তানিদের শায়েস্তা করতে চেয়েছিল ইয়াহিয়ার সেনাবাহিনী। রাস্তায় নেমে এসেছিল ট্যাংক আর অগণিত সেনাসদস্য। উদ্দেশ্য ছিল, হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করবে। বাঙালি যেন আর কোনো দিন স্বাধিকারের দাবিতে মাথা তুলে দাঁড়াতে
‘জাগ্রত চৌরঙ্গী’ অরক্ষিত ঢাকা পড়েছে সৌন্দর্য
মহান মুক্তিযুদ্ধের সূচনালগ্নে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল তৎকালীন জয়দেবপুর তথা গাজীপুরের বীর জনতা। সেদিন সশস্ত্র প্রতিরোধযুদ্ধে শাহাদাতবরণ করেন অনেকে। প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধের গৌরবময় ইতিহাস সৃষ্টিকারী সেদিনের মহানায়কদের স্মরণে নির্মিত দেশের প্রথম মুক্তিযুদ্
আজ শনিবার বাহুলী মিত্র পাড়ার গণহত্যা দিবস
আজ চট্টগ্রামের পটিয়ার বাহুলী মিত্র পাড়ার গণহত্যা দিবস। ১৯৭১ সালের ২৩ এপ্রিল আজকের এই দিনে পাকিস্তানি বাহিনীরা বাহুলী মিত্র পাড়ায় ঢুকে একদিনেই ১০-১২ জন নিরীহ মানুষকে নির্মমভাবে হত্যা করে মাটিচাপা দেয়। তবে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে ওই এলাকার বধ্যভূমিটি ছিল অরক্ষিত। সরকারিভাবে কোনো সংস্কার না করায় গ্রা
পাত্রবাড়ীর শহীদদের তালিকা আজও গেজেটভুক্ত হয়নি
আগৈলঝাড়া উপজেলার রাজিহার ইউনিয়নের রাজিহার (রাংতা) গ্রামের কেতনার বিলের পাত্রবাড়ীতে ’৭১-এর গণহত্যার শিকার হন অগণিত মানুষ। মহান মুক্তিযুদ্ধ চলার সময়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বর্বরোচিত হামলায় শহীদ হন তাঁরা।
স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র ও আমাদের মুক্তিযুদ্ধ
১০ এপ্রিল ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র’ (প্রোক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্টস) দিবস। আজ থেকে ৫১ বছর আগে এই দিনে ঢাকা শহর থেকে দূরে নিভৃত এক গ্রামের আম্রকাননে উদ্ভাসিত হয়েছিল এর অবিনাশী বাক্যগুলো। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ গভীর রাতে পাকিস্তানি
৫১ বছরেও স্বীকৃতি মেলেনি বীর মুক্তিযোদ্ধা নুন্দুর
জীবনবাজি রেখে দেশকে স্বাধীন করতে যাঁরা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন, জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান হিসেবে তাঁদের বীর মুক্তিযোদ্ধা খেতাব ভূষিত করা হয়। রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা ও সম্মানে ভূষিত হন তাঁরা।
ময়নার জনযুদ্ধে রক্তাক্ত আম্রকাননে হেলার ছাপ
নাটোরের লালপুরের ময়নার আম্রকাননের যুদ্ধ দিবস আজ ৩০ মার্চ। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ও সম্মুখযুদ্ধে রক্তাক্ত প্রান্তরে সাঁওতাল তিরন্দাজসহ প্রায় ৪০ জন শহীদ হন।
গোলাবারুদ শেষে মল্লযুদ্ধ
এ গ্রামসহ পাশের কয়েকটি গ্রামে ১৯৭১ সালের ২০ নভেম্বর ঘটে ব্যতিক্রমী ঘটনা। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে বিরল ঘটনা সেটি। সেদিন মিত্রবাহিনী ও মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে হানাদার পাকিস্তানি সেনাদের জগন্নাথপুরের আমবাগানে হাতাহাতি বা মল্লযুদ্ধ হয়।
একাত্তরের জেনোসাইড আজও বিশ্বকে নাড়া দেয়
‘মুজিববর্ষ’ এবং ২০২২ সালের স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে একাত্তরের ২৫ মার্চের ভয়াল রাত্রিকে স্মরণ করছি। ২০১৭ সালের ১১ মার্চ জাতীয় সংসদে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের কালরাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বর্বরোচিত ও নৃশংস হত্যাযজ্ঞকে ‘গণহত্যা দিবস’ হিসেবে পালনের এবং আন্তর্জাতিকভাবে এ দিবসের স্বীকৃতি আদায়ে প্রয়োজনীয়
স্বাধীনতাসংগ্রাম: উত্তর প্রজন্মের উপলব্ধি
মহান মুক্তিসংগ্রামের প্রায় দুই দশক পর জন্ম নেওয়া প্রজন্মের একজন যখন স্বাধীনতাসংগ্রাম-সম্পর্কিত উপলব্ধির বয়ান লিপিবদ্ধ করতে বসে; তখন কেবল সময়ের কারণেই তার ব্যাসার্ধ যায় বেড়ে, পরিধি হয়ে পড়ে বিস্তৃত। তার ওপর সে প্রজন্ম বেড়ে উঠেছিল এমন একসময়ে, যখন রাষ্ট্রজুড়ে রাজনীতির নামে চলছিল পুতুলের কুচকাওয়াজ।
বাড়ি থেকে পালিয়ে ৫ বন্ধু যোগ দেন মুক্তিযুদ্ধে
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ১৭ বছরের যুবক খুরশেদ আলম। তখন গ্রামগঞ্জে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী হত্যা, অত্যাচার ও নির্যাতন শুরু করে। যখন খবর আসত বাড়ির দিকে পাকিস্তানি বাহিনী আসছে, তখনই পরিবারের সদস্যের সঙ্গে খুরশিদ প্রাণ বাঁচাতে পালিয়ে বেড়াতেন।
‘একাত্তরে বন্দরের শ্রমিকদের আত্মত্যাগ স্মরণীয় হয়ে আছে’
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, ‘১৯৭১ সালে বাঙালিদের দমন করার জন্য পাকিস্তানি সোয়াত জাহাজে করে বিপুল পরিমাণের অস্ত্র নিয়ে বন্দরে নোঙর করতে চেয়েছিল।
‘বাবা-মেয়ে বাঁচতে পারেনি পালিয়েও ’
দেশ স্বাধীন হওয়ার প্রায় দেড় মাস আগের ঘটনা। ১৪ নভেম্বর ১৯৭১। তখন রমজান মাস। রোজা রেখে শ্রীপুর পঞ্চাশঘর গ্রামের মসজিদে এতেকাফে বসেছিলেন কারি এবাদ উল্লাহ। এতেকাফরত অবস্থায় ভোরে মসজিদেই তাঁকে নির্মমভাবে গুলি করে হত্যা করে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী।