কোভিড মহামারির সময় এবং পরে অনেক কোম্পানিই যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রান্সিসকো ছেড়ে চলে গেছে। কিন্তু এই শহরকে ভালোবেসে থেকে যেতে চান ইলন মাস্ক। গতকাল রোববারই এমন টুইট করেছেন তিনি। যদিও তাঁর জ্বলজ্বলে ‘এক্স’ লোগো নিয়ে এই মধ্যে বিরক্ত প্রতিবেশীরা। তাঁরা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগও দিয়েছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শুক্রবার সানফ্রান্সিসকোতে ইলন মাস্কের ‘এক্স’ কোম্পানির মার্কেট স্ট্রিট হেডকোয়ার্টারের ছাদে জ্বলজ্বলে ‘এক্স’ লোগো বসানো হয়েছে। চোখ ধাঁধানো এমন আলোয় বিরক্ত ভবনের আশপাশের প্রতিবেশীরা। সানফ্রান্সিসকোর ভবন পরিদর্শন বিভাগকে অভিযোগ দিয়েছেন তাঁরা। সংস্থাটি অভিযোগের তদন্ত করবে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
২০২২ সালের অক্টোবরে ইলন মাস্ক ৪ হাজার ৪০০ কোটি ডলারে টুইটার কিনে নেন। সম্প্রতি তিনি ঘোষণা করেছেন, নতুন নাম নিয়ে এই কোম্পানির সদর দপ্তর সানফ্রান্সিসকোতেই থাকবে। একের পর এক কোম্পানি সানফ্রান্সিসকো থেকে চলে যাওয়ার ঘটনাকে ‘ডুম স্পাইরাল’ বলে অভিহিত করেছেন তিনি।
ইলন মাস্ক তাঁর বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি টেসলার সদর দপ্তর ২০২১ সালে ক্যালিফোর্নিয়া থেকে টেক্সাসে সরিয়ে নেন। এক্স কোম্পানির সদর দপ্তর সানফ্রান্সিসকোতে রাখার সিদ্ধান্ত শহরটির জন্যই ভালো হবে। কারণ করোনা মহামারির পর থেকে শহরটি ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে।
মাস্ক এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘সুন্দর সানফ্রান্সিসকো, সবাই তোমাকে ছেড়ে গেলেও আমরা সব সময় তোমার বন্ধু থাকব।’
তবে, স্পষ্টত সানফ্রান্সিসকোর সব বাসিন্দা মাস্কের বন্ধুত্বের আহ্বানে আগ্রহী নয়। বিশাল জ্বলজ্বলে ‘এক্স’ লোগোটির ভিডিও রেকর্ড করে সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন।
ভবনটির বিপরীতে বসবাসকারী প্যাট্রিসিয়া ওয়ালিংগা মার্কিন সম্প্রচার মাধ্যম সিবিএস নিউজকে বলেন, ‘জ্বলজ্বলে লোগোটি বিপজ্জনক এবং ভাঁড়ামির প্রদর্শন।’ তিনি আরও বলেন, তিনি প্রথমে আলোটিকে আকাশে বজ্র চমকানো ভেবেছিলেন। জানালার পাশে গিয়ে কিছু না দেখতে পেয়ে আলোটিকে পুলিশের সাইরেন মনে করেছিলেন।
সানফ্রান্সিসকোর অ্যাটর্নি জর্জ উলফ সিবিএসকে বলেন, বাসিন্দাদের এ ধরনের কাজকে গ্রহণ বা বর্জনের অধিকার রয়েছে। তিনি মাস্কের এই কাজকে ‘বেপরোয়া’ বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘মাস্কের কাজের ধরনই হলো প্রথমে ভাঙা, পরে আবার সেটি ঠিকঠাক করা!’
সানফ্রান্সিসকোর ভবন পরিদর্শকেরা বলছেন, এখানে স্পষ্ট আইন লঙ্ঘিত হয়েছে।
একজন পরিদর্শক প্রতিবেদনে বলেছেন, তদন্তকারীরা দুইবার চেষ্টা করে কোম্পানির প্রতিনিধিদের বাধা ভেতরে প্রবেশ করতে পারেননি। একজন প্রতিনিধি তদন্তকারীদের জানান, জ্বল জ্বলে লোগোটি অস্থায়ীভাবে স্থাপন করা হয়েছে।
তবে একজন প্রতিবেশী গতকাল রোববার রাতে টুইট করে জানিয়েছেন, জ্বলজ্বলে লোগোটি আর নেই।
কোভিড মহামারির সময় এবং পরে অনেক কোম্পানিই যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রান্সিসকো ছেড়ে চলে গেছে। কিন্তু এই শহরকে ভালোবেসে থেকে যেতে চান ইলন মাস্ক। গতকাল রোববারই এমন টুইট করেছেন তিনি। যদিও তাঁর জ্বলজ্বলে ‘এক্স’ লোগো নিয়ে এই মধ্যে বিরক্ত প্রতিবেশীরা। তাঁরা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগও দিয়েছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শুক্রবার সানফ্রান্সিসকোতে ইলন মাস্কের ‘এক্স’ কোম্পানির মার্কেট স্ট্রিট হেডকোয়ার্টারের ছাদে জ্বলজ্বলে ‘এক্স’ লোগো বসানো হয়েছে। চোখ ধাঁধানো এমন আলোয় বিরক্ত ভবনের আশপাশের প্রতিবেশীরা। সানফ্রান্সিসকোর ভবন পরিদর্শন বিভাগকে অভিযোগ দিয়েছেন তাঁরা। সংস্থাটি অভিযোগের তদন্ত করবে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
২০২২ সালের অক্টোবরে ইলন মাস্ক ৪ হাজার ৪০০ কোটি ডলারে টুইটার কিনে নেন। সম্প্রতি তিনি ঘোষণা করেছেন, নতুন নাম নিয়ে এই কোম্পানির সদর দপ্তর সানফ্রান্সিসকোতেই থাকবে। একের পর এক কোম্পানি সানফ্রান্সিসকো থেকে চলে যাওয়ার ঘটনাকে ‘ডুম স্পাইরাল’ বলে অভিহিত করেছেন তিনি।
ইলন মাস্ক তাঁর বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি টেসলার সদর দপ্তর ২০২১ সালে ক্যালিফোর্নিয়া থেকে টেক্সাসে সরিয়ে নেন। এক্স কোম্পানির সদর দপ্তর সানফ্রান্সিসকোতে রাখার সিদ্ধান্ত শহরটির জন্যই ভালো হবে। কারণ করোনা মহামারির পর থেকে শহরটি ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে।
মাস্ক এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘সুন্দর সানফ্রান্সিসকো, সবাই তোমাকে ছেড়ে গেলেও আমরা সব সময় তোমার বন্ধু থাকব।’
তবে, স্পষ্টত সানফ্রান্সিসকোর সব বাসিন্দা মাস্কের বন্ধুত্বের আহ্বানে আগ্রহী নয়। বিশাল জ্বলজ্বলে ‘এক্স’ লোগোটির ভিডিও রেকর্ড করে সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন।
ভবনটির বিপরীতে বসবাসকারী প্যাট্রিসিয়া ওয়ালিংগা মার্কিন সম্প্রচার মাধ্যম সিবিএস নিউজকে বলেন, ‘জ্বলজ্বলে লোগোটি বিপজ্জনক এবং ভাঁড়ামির প্রদর্শন।’ তিনি আরও বলেন, তিনি প্রথমে আলোটিকে আকাশে বজ্র চমকানো ভেবেছিলেন। জানালার পাশে গিয়ে কিছু না দেখতে পেয়ে আলোটিকে পুলিশের সাইরেন মনে করেছিলেন।
সানফ্রান্সিসকোর অ্যাটর্নি জর্জ উলফ সিবিএসকে বলেন, বাসিন্দাদের এ ধরনের কাজকে গ্রহণ বা বর্জনের অধিকার রয়েছে। তিনি মাস্কের এই কাজকে ‘বেপরোয়া’ বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘মাস্কের কাজের ধরনই হলো প্রথমে ভাঙা, পরে আবার সেটি ঠিকঠাক করা!’
সানফ্রান্সিসকোর ভবন পরিদর্শকেরা বলছেন, এখানে স্পষ্ট আইন লঙ্ঘিত হয়েছে।
একজন পরিদর্শক প্রতিবেদনে বলেছেন, তদন্তকারীরা দুইবার চেষ্টা করে কোম্পানির প্রতিনিধিদের বাধা ভেতরে প্রবেশ করতে পারেননি। একজন প্রতিনিধি তদন্তকারীদের জানান, জ্বল জ্বলে লোগোটি অস্থায়ীভাবে স্থাপন করা হয়েছে।
তবে একজন প্রতিবেশী গতকাল রোববার রাতে টুইট করে জানিয়েছেন, জ্বলজ্বলে লোগোটি আর নেই।
আগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
৪ ঘণ্টা আগেচাকরির বাজারে এক নতুন হুমকির নাম—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। এই প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে প্রতারকেরা এখন তৈরি করছে ভুয়া প্রোফাইল। এসব ভুয়া প্রোফাইল দিয়ে অনলাইন ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে দূর থেকে কাজ করার সুযোগ পেতে চায় প্রতারকেরা।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়ানো অনেকেরই প্রিয় অভ্যাস। তবে যতই দিকনির্দেশনার দক্ষতা থাকুক না কেন, প্রকৃতির গভীরে প্রবেশ করলে নির্ভরযোগ্য একটি জিপিএস ট্র্যাকারই হয় সবচেয়ে বড় সহায়। এ জন্য এমন এক উদ্ভাবনী ডিভাইস নিয়ে এসেছে গারমিন, যার রয়েছে যেকোনো পরিবেশে টিকে থাকার মতো স্থায়িত্ব, শক্তিশালী সিগন্যাল গ্রহণক্ষম
৫ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ‘ইন্টারনেট সেবা: সমস্যা, সম্ভাবনা ও করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনা সভায় এ কথা জানান সংগঠনের সভাপতি ইমদাদুল হক।
৫ ঘণ্টা আগে