প্রযুক্তি ডেস্ক
প্রযুক্তি জায়ান্ট অ্যাপল দীর্ঘদিন ধরেই ভার্চ্যুয়াল রিয়্যালিটি (ভিআর) এবং অগমেন্টেড রিয়্যালিটি (এআর) প্রযুক্তি মিলিয়ে একটি হেডসেট তৈরির জন্য কাজ করছে। অ্যাপল আগামী বছরের মার্চ থেকে এই হেডসেটের উৎপাদন শুরু করার পরিকল্পনা করেছে বলে জানা গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, এপ্রিলেই এআর-ভিআর প্রযুক্তির হেডসেটটি বাজারে আনা হবে।
ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, অ্যাপলের হেডসেটে একই সঙ্গে ভার্চ্যুয়াল রিয়্যালিটি এবং অগমেন্টেড রিয়্যালিটির অভিজ্ঞতা পাবেন ব্যবহারকারীরা। এরই মধ্যে অপারেটিং সিস্টেমের নাম পরিবর্তন করেছে অ্যাপল। এর আগে হেডসেটে ব্যবহার করা অপারেটিং সিস্টেমের নাম ‘রিয়্যালিটি ওএস’ থাকলেও তা পরিবর্তন করে ‘এক্সআর ওএস’ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। নতুন নামটিতে ‘এক্স’ (এক্সটেনডেড) দিয়েছে বোঝানো হয়েছে ‘বিস্তৃত’।
হেডসেটটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ম্যাক-লেভেল এম ২ চিপ। ডিভাইসটির ভেতরে এবং বাইরে ১০ টিরও বেশি ক্যামেরা রয়েছে। এ ছাড়া হেডসেটটিতে বাজারে থাকা যে কোনো হেডসেটের চেয়ে বেশি রেজ্যুলেশনের ডিসপ্লে রাখছে অ্যাপল। দুটি ৪কে প্রযুক্তির মাইক্রো ওএলইডি ডিসপ্লে রয়েছে হেডসেটটিতে।
হেডসেটটির জন্য মেটাভার্সের আদলে একটি ত্রিমাত্রিক ভার্চুয়াল দুনিয়া বানানোরও পরিকল্পনা করছে অ্যাপল। তবে অ্যাপল এটিকে মেটাভার্সের সঙ্গে তুলনা দিতে নারাজ। অ্যাপলের মার্কেটিং বিভাগের প্রধান গ্রেগ জোসওয়াক বলেন, ‘আমাদের পরিকল্পনার ক্ষেত্রে মেটাভার্স শব্দটি আমি কখনোই ব্যবহার করব না।’ একটি ত্রিমাত্রিক ভিডিও সেবাও চালুর পরিকল্পনা করছে অ্যাপল। এর মাধ্যমে হেডসেট ব্যবহারকারী ত্রিমাত্রিক ভিডিও উপভোগ করতে পারবেন।
অ্যাপল এই হেডসেট প্রকল্পের জন্য এখন কর্মী নিয়োগে ব্যস্ত। ২০২১ সালের প্রথম দিকে কোম্পানি ছেড়ে যাওয়া এক প্রকৌশলীকে আবার ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে। হেডসেটটির দাম দুই থেকে আড়াই হাজার ডলারের মধ্যে হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
প্রযুক্তি জায়ান্ট অ্যাপল দীর্ঘদিন ধরেই ভার্চ্যুয়াল রিয়্যালিটি (ভিআর) এবং অগমেন্টেড রিয়্যালিটি (এআর) প্রযুক্তি মিলিয়ে একটি হেডসেট তৈরির জন্য কাজ করছে। অ্যাপল আগামী বছরের মার্চ থেকে এই হেডসেটের উৎপাদন শুরু করার পরিকল্পনা করেছে বলে জানা গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, এপ্রিলেই এআর-ভিআর প্রযুক্তির হেডসেটটি বাজারে আনা হবে।
ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, অ্যাপলের হেডসেটে একই সঙ্গে ভার্চ্যুয়াল রিয়্যালিটি এবং অগমেন্টেড রিয়্যালিটির অভিজ্ঞতা পাবেন ব্যবহারকারীরা। এরই মধ্যে অপারেটিং সিস্টেমের নাম পরিবর্তন করেছে অ্যাপল। এর আগে হেডসেটে ব্যবহার করা অপারেটিং সিস্টেমের নাম ‘রিয়্যালিটি ওএস’ থাকলেও তা পরিবর্তন করে ‘এক্সআর ওএস’ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। নতুন নামটিতে ‘এক্স’ (এক্সটেনডেড) দিয়েছে বোঝানো হয়েছে ‘বিস্তৃত’।
হেডসেটটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ম্যাক-লেভেল এম ২ চিপ। ডিভাইসটির ভেতরে এবং বাইরে ১০ টিরও বেশি ক্যামেরা রয়েছে। এ ছাড়া হেডসেটটিতে বাজারে থাকা যে কোনো হেডসেটের চেয়ে বেশি রেজ্যুলেশনের ডিসপ্লে রাখছে অ্যাপল। দুটি ৪কে প্রযুক্তির মাইক্রো ওএলইডি ডিসপ্লে রয়েছে হেডসেটটিতে।
হেডসেটটির জন্য মেটাভার্সের আদলে একটি ত্রিমাত্রিক ভার্চুয়াল দুনিয়া বানানোরও পরিকল্পনা করছে অ্যাপল। তবে অ্যাপল এটিকে মেটাভার্সের সঙ্গে তুলনা দিতে নারাজ। অ্যাপলের মার্কেটিং বিভাগের প্রধান গ্রেগ জোসওয়াক বলেন, ‘আমাদের পরিকল্পনার ক্ষেত্রে মেটাভার্স শব্দটি আমি কখনোই ব্যবহার করব না।’ একটি ত্রিমাত্রিক ভিডিও সেবাও চালুর পরিকল্পনা করছে অ্যাপল। এর মাধ্যমে হেডসেট ব্যবহারকারী ত্রিমাত্রিক ভিডিও উপভোগ করতে পারবেন।
অ্যাপল এই হেডসেট প্রকল্পের জন্য এখন কর্মী নিয়োগে ব্যস্ত। ২০২১ সালের প্রথম দিকে কোম্পানি ছেড়ে যাওয়া এক প্রকৌশলীকে আবার ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে। হেডসেটটির দাম দুই থেকে আড়াই হাজার ডলারের মধ্যে হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
১৩ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
১৮ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
২০ ঘণ্টা আগে