আজ থেকে ছয় বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটির) একদল ইঞ্জিনিয়ার একটি সৌর কোষ তৈরি করেছিল যা এতই হালকা যে সাবানের বুদ্বুদের ওপর ভারসাম্য রাখতে সক্ষম। তবে উৎপাদনের কাঁচামালের অপ্রতুলতা এবং ব্যয়বহুল হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জৈব এবং ন্যানোস্ট্রাকচার্ড ইলেকট্রনিকস ল্যাবরেটরির (ওয়ান ল্যাব) প্রকৌশলীদের উদ্ভাবনটি বড় পরিসরের কোনো পরিকল্পনার মুখ দেখেনি।
তবে পপুলার সায়েন্সের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি সপ্তাহে ওয়ান ল্যাব একই ধরনের অতি-পাতলা একটি নতুন সৌর কোষের উপাদানের কথা জানিয়েছে। এটি প্রচলিত সৌর কোষের ওজনের একশ ভাগের এক ভাগ। পাশাপাশি সাধারণ সৌর প্রযুক্তির তুলনায় প্রতি-কিলোগ্রামে প্রায় ১৮ গুণ বেশি বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে। শুধু তাই নয়, এর উৎপাদন পদ্ধতির কারণে বড় আকারে উৎপাদনে যাওয়া সহজ হবে।
অতি পাতলা হলেও নতুন এই সৌর কোষটি প্রচুর সৌরশক্তি উৎপাদন করতে সক্ষম। গবেষণাপত্রের সহ-লেখক এমআইটির বৈদ্যুতিক প্রকৌশল এবং কম্পিউটার বিজ্ঞানের স্নাতকের ছাত্র ময়ুরান সারাভানাপাভানান্থম এই ক্ষুদ্র সোলার সেলের বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা বোঝাতে এটিকে একটি আদর্শ বাড়ির ছাদে থাকা সোলার প্যানেলের সঙ্গে তুলনা করেছেন। তিনি বলেন, ‘ম্যাসাচুসেটসে একটি সাধারণ ছাদে সোলার প্যানেল প্রায় ৮ হাজার ওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে। সেই পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে আমাদের মাত্র ২০ কেজি ওজনের ফ্যাব্রিক ফটোভোলটাইকের (পাতলা সোলার প্যানেল) প্রয়োজন হবে।’
এমআইটি থেকে পাঠানো একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টির ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে—বেশি উৎপাদন সক্ষমতার সৌর কোষের ভঙ্গুর প্রকৃতির সুরক্ষার জন্য পুরু কাচ এবং অ্যালুমিনিয়ামের আবরণ প্রয়োজন হয়। এতে করে সেগুলোর বহুমুখী ব্যবহারযোগ্যতার সুযোগ সীমিত হয়।
মানুষের চুলের চেয়ে পাতলা এই সৌর কোষটি বানানো হয় একটি অত্যন্ত পাতলা পৃষ্ঠের ওপর অর্ধপরিবাহী কালি লেপন করে। এরপর প্যানেলগুলোকে ডায়নিমার নামে একটি স্তরে আঠার মতো করে লাগিয়ে দেওয়া হয়। এটি একটি প্রতিরক্ষামূলক আস্তরণ, যা অত্যন্ত পাতলা কম্পোজিট ফ্যাব্রিকে তৈরি। এর ওজন প্রতি বর্গমিটারে মাত্র ১৩ গ্রাম। ফলস্বরূপ এক মাইক্রোনের কাছাকাছি পাতলা শিটটি বিভিন্ন পৃষ্ঠে বা উপকরণের ওপরে স্থাপন করা যায়।
উদাহরণ হিসেবে, দুর্যোগের সময় ত্রাণ কার্যক্রমের সময় বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে তাঁবুর বাইরের গায়ে বা সম্ভাব্য উড্ডয়নকাল বাড়ানোর জন্য ড্রোনের ডানায় সেঁটে দেওয়ার কথা ভাবা যেতে পারে।
স্থায়িত্বও যে কোনো কার্যকর সৌর প্যানেলের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। স্থায়িত্ব পরীক্ষায় ওয়ান ল্যাব টিম তাদের নতুন ডিজাইনের সৌর প্যানেলটি ৫০০ বারের বেশি কাগজের মতো গুটিয়ে আবার খুলেছেন। এর ফলে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা কমেছে ১০ শতাংশেরও কম।
আজ থেকে ছয় বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটির) একদল ইঞ্জিনিয়ার একটি সৌর কোষ তৈরি করেছিল যা এতই হালকা যে সাবানের বুদ্বুদের ওপর ভারসাম্য রাখতে সক্ষম। তবে উৎপাদনের কাঁচামালের অপ্রতুলতা এবং ব্যয়বহুল হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জৈব এবং ন্যানোস্ট্রাকচার্ড ইলেকট্রনিকস ল্যাবরেটরির (ওয়ান ল্যাব) প্রকৌশলীদের উদ্ভাবনটি বড় পরিসরের কোনো পরিকল্পনার মুখ দেখেনি।
তবে পপুলার সায়েন্সের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি সপ্তাহে ওয়ান ল্যাব একই ধরনের অতি-পাতলা একটি নতুন সৌর কোষের উপাদানের কথা জানিয়েছে। এটি প্রচলিত সৌর কোষের ওজনের একশ ভাগের এক ভাগ। পাশাপাশি সাধারণ সৌর প্রযুক্তির তুলনায় প্রতি-কিলোগ্রামে প্রায় ১৮ গুণ বেশি বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে। শুধু তাই নয়, এর উৎপাদন পদ্ধতির কারণে বড় আকারে উৎপাদনে যাওয়া সহজ হবে।
অতি পাতলা হলেও নতুন এই সৌর কোষটি প্রচুর সৌরশক্তি উৎপাদন করতে সক্ষম। গবেষণাপত্রের সহ-লেখক এমআইটির বৈদ্যুতিক প্রকৌশল এবং কম্পিউটার বিজ্ঞানের স্নাতকের ছাত্র ময়ুরান সারাভানাপাভানান্থম এই ক্ষুদ্র সোলার সেলের বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা বোঝাতে এটিকে একটি আদর্শ বাড়ির ছাদে থাকা সোলার প্যানেলের সঙ্গে তুলনা করেছেন। তিনি বলেন, ‘ম্যাসাচুসেটসে একটি সাধারণ ছাদে সোলার প্যানেল প্রায় ৮ হাজার ওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে। সেই পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে আমাদের মাত্র ২০ কেজি ওজনের ফ্যাব্রিক ফটোভোলটাইকের (পাতলা সোলার প্যানেল) প্রয়োজন হবে।’
এমআইটি থেকে পাঠানো একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টির ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে—বেশি উৎপাদন সক্ষমতার সৌর কোষের ভঙ্গুর প্রকৃতির সুরক্ষার জন্য পুরু কাচ এবং অ্যালুমিনিয়ামের আবরণ প্রয়োজন হয়। এতে করে সেগুলোর বহুমুখী ব্যবহারযোগ্যতার সুযোগ সীমিত হয়।
মানুষের চুলের চেয়ে পাতলা এই সৌর কোষটি বানানো হয় একটি অত্যন্ত পাতলা পৃষ্ঠের ওপর অর্ধপরিবাহী কালি লেপন করে। এরপর প্যানেলগুলোকে ডায়নিমার নামে একটি স্তরে আঠার মতো করে লাগিয়ে দেওয়া হয়। এটি একটি প্রতিরক্ষামূলক আস্তরণ, যা অত্যন্ত পাতলা কম্পোজিট ফ্যাব্রিকে তৈরি। এর ওজন প্রতি বর্গমিটারে মাত্র ১৩ গ্রাম। ফলস্বরূপ এক মাইক্রোনের কাছাকাছি পাতলা শিটটি বিভিন্ন পৃষ্ঠে বা উপকরণের ওপরে স্থাপন করা যায়।
উদাহরণ হিসেবে, দুর্যোগের সময় ত্রাণ কার্যক্রমের সময় বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে তাঁবুর বাইরের গায়ে বা সম্ভাব্য উড্ডয়নকাল বাড়ানোর জন্য ড্রোনের ডানায় সেঁটে দেওয়ার কথা ভাবা যেতে পারে।
স্থায়িত্বও যে কোনো কার্যকর সৌর প্যানেলের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। স্থায়িত্ব পরীক্ষায় ওয়ান ল্যাব টিম তাদের নতুন ডিজাইনের সৌর প্যানেলটি ৫০০ বারের বেশি কাগজের মতো গুটিয়ে আবার খুলেছেন। এর ফলে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা কমেছে ১০ শতাংশেরও কম।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন ইরাকি কিশোর মুনতাধার মোহাম্মদ আহমেদ সালেহ। বাগদাদের আল-তারমিয়া জেলার আল-বায়ারিক উচ্চ বিদ্যালয়ের এই মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের অসাধারণ প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে নাসার বিশেষ প্রশংসা
১ ঘণ্টা আগেমানুষের কাজের জগতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত নিয়ে বিশ্বের প্রযুক্তিকেন্দ্র সিলিকন ভ্যালিতে আত্মপ্রকাশ করল বিতর্কিত স্টার্টআপ ‘মেকানাইজ’। বিখ্যাত এআই গবেষক ও প্রতিষ্ঠাতা তামায় বেসিরোগ্লু ঘোষণা দিয়েছেন, এই স্টার্টআপের লক্ষ্য হলো—‘সব ধরনের কাজের পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়করণ’ এবং ‘সম্পূর্ণ অর্থনীতির...
২ ঘণ্টা আগেফোল্ডেবল ফোনের দৌড়ে যখন স্যামসাং, হুয়াওয়ে বা অপো একে অপরকে টপকে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত, প্রযুক্তির বাজারে ঠিক তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিদ্বন্দ্বী মাঠে নেমেছে। সেটি হলো—ভাঁজযোগ্য ইবুক রিডার। ই-ইংক প্রযুক্তির উন্নতির ফলে ই-রিডারে বই পড়ার অভিজ্ঞতা এখন অনেকটাই কাগজের বইয়ের মতো।
৪ ঘণ্টা আগেধর্ষণ ও অজাচার (নিকটাত্মীয়ের মধ্যে যৌন সম্পর্ক) উৎসাহিত করার অভিযোগের মুখে পড়েছে ভিডিও গেম ‘নো মার্সি’। সারা বিশ্বে গেমিং কমিউনিটির তীব্র সমালোচনার মুখে অবশেষে স্টিম প্ল্যাটফর্ম থেকে সেটি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে