সাঈম শামস্
মঞ্চনাটক প্রদর্শনের জন্য নির্ধারিত বিশেষ জায়গাকে থিয়েটার বলা হয়। বর্তমানে সিনেমা প্রদর্শন করার জায়গাকেও থিয়েটার বা সিনেমা থিয়েটার বলা হয়। বাংলাদেশে অবশ্য ‘সিনেমা হল’ নামে এটি বেশি পরিচিত। থিয়েটারে সিনেমা দেখার অভিজ্ঞতা বাসায় থাকা সাধারণ টিভিতে বা মোবাইল ফোনো পাওয়া সম্ভব নয়। আবার সময় বের করে নিয়মিত সিনেমা থিয়েটারে গিয়ে সিনেমা দেখাও বেশ ব্যয় ও সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। এই সমস্যার সমাধান হলো হোম থিয়েটার; অর্থাৎ বাসায় থাকা ব্যক্তিগত সিনেমা হল! যেখানে আপনি আয়েশ করে শুয়ে, বসে নিজের পছন্দের সিনেমা দেখতে পারবেন।
হোম থিয়েটারে কী কী থাকে
সাধারণত বড় স্ক্রিন আর চমৎকার সাউন্ড সিস্টেম নিয়েই হোম থিয়েটার। কিন্তু কথায় আছে, যত গুড় তত মিঠা। তাই আপনার হোম থিয়েটারে কী কী থাকবে এবং সেগুলোর মান কেমন হবে, তা নির্ভর করছে আপনার বাজেটের ওপর। ৩২ ইঞ্চি টিভি, ৫ দশমিক ১ সারাউন্ড স্পিকার দিয়েই অল্পের ভেতরে একটি হোম থিয়েটার সেটআপ করতে পারবেন। তবে কয়েক লাখ টাকা খরচ করার মতো বাজেট থাকলে শক্তিশালী ফোরকে প্রজেক্টর, ১২০ ইঞ্চি প্রজেকশন স্ক্রিন, ডলবি সারাউন্ড সাউন্ড ১৩ দশমিক ২ সাউন্ড সিস্টেম, ফোরকে ব্লুরে প্লেয়ার, আয়েশ করে বসে মুভি দেখার জন্য প্রিমিয়াম রিক্লাইনার চেয়ার ইত্যাদির সমন্বয়ে তৈরি করে নিতে পারবেন একটি অভিজাত হোম থিয়েটার।
বাজারদর
৩২ ইঞ্চি টিভির দাম ২০ হাজার টাকা থেকে শুরু। টিভির স্ক্রিনের আকার ও ব্র্যান্ড অনুযায়ী দামে পরিবর্তন আসবে। ৮২ ইঞ্চি কিউলেড ফোরকে টিভির দাম প্রায় ৬ লাখ টাকা। হোম থিয়েটারের জন্য সাউন্ড সিস্টেম কিনতে খরচ পড়বে ৮ হাজার থেকে সোয়া লাখ টাকা পর্যন্ত। মানভেদে প্রজেক্টরের দাম পড়বে ১২ হাজার থেকে ৪ লাখ টাকা। সাধারণ ৭০ ইঞ্চি প্রজেকশন স্ক্রিনের দাম প্রায় ৪ হাজার টাকা। ১২০ ইঞ্চি ইলেকট্রিক প্রজেকশন স্ক্রিনের দাম পড়বে প্রায় ৫০ হাজার টাকা। ব্লুরে প্লেয়ারের দাম পড়বে ১০ হাজার থেকে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত।
কোথায় পাওয়া যাবে
ঢাকার আইডিবি ভবন, মাল্টিপ্ল্যান সেন্টার, বিএনএস সেন্টারসহ দেশের প্রায় সব কম্পিউটার ও ইলেকট্রনিকস পণ্য বিপণনের শপিং মল থেকে হোম থিয়েটার কেনা যাবে। এ ছাড়া বিভিন্ন ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ডের শোরুম থেকে হোম থিয়েটার কেনারও সুযোগ রয়েছে।
কীভাবে সেট করবেন
অল্প বাজেটের সীমিত সেটআপ হলে ম্যানুয়াল দেখে বা ইউটিউবে ভিডিও দেখে নিজেই সব সেট করতে পারবেন। তবে বড় বাজেটের সেটআপের ক্ষেত্রে অবশ্যই পেশাদার, দক্ষ টেকনিশিয়ানের প্রয়োজন হবে।
মঞ্চনাটক প্রদর্শনের জন্য নির্ধারিত বিশেষ জায়গাকে থিয়েটার বলা হয়। বর্তমানে সিনেমা প্রদর্শন করার জায়গাকেও থিয়েটার বা সিনেমা থিয়েটার বলা হয়। বাংলাদেশে অবশ্য ‘সিনেমা হল’ নামে এটি বেশি পরিচিত। থিয়েটারে সিনেমা দেখার অভিজ্ঞতা বাসায় থাকা সাধারণ টিভিতে বা মোবাইল ফোনো পাওয়া সম্ভব নয়। আবার সময় বের করে নিয়মিত সিনেমা থিয়েটারে গিয়ে সিনেমা দেখাও বেশ ব্যয় ও সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। এই সমস্যার সমাধান হলো হোম থিয়েটার; অর্থাৎ বাসায় থাকা ব্যক্তিগত সিনেমা হল! যেখানে আপনি আয়েশ করে শুয়ে, বসে নিজের পছন্দের সিনেমা দেখতে পারবেন।
হোম থিয়েটারে কী কী থাকে
সাধারণত বড় স্ক্রিন আর চমৎকার সাউন্ড সিস্টেম নিয়েই হোম থিয়েটার। কিন্তু কথায় আছে, যত গুড় তত মিঠা। তাই আপনার হোম থিয়েটারে কী কী থাকবে এবং সেগুলোর মান কেমন হবে, তা নির্ভর করছে আপনার বাজেটের ওপর। ৩২ ইঞ্চি টিভি, ৫ দশমিক ১ সারাউন্ড স্পিকার দিয়েই অল্পের ভেতরে একটি হোম থিয়েটার সেটআপ করতে পারবেন। তবে কয়েক লাখ টাকা খরচ করার মতো বাজেট থাকলে শক্তিশালী ফোরকে প্রজেক্টর, ১২০ ইঞ্চি প্রজেকশন স্ক্রিন, ডলবি সারাউন্ড সাউন্ড ১৩ দশমিক ২ সাউন্ড সিস্টেম, ফোরকে ব্লুরে প্লেয়ার, আয়েশ করে বসে মুভি দেখার জন্য প্রিমিয়াম রিক্লাইনার চেয়ার ইত্যাদির সমন্বয়ে তৈরি করে নিতে পারবেন একটি অভিজাত হোম থিয়েটার।
বাজারদর
৩২ ইঞ্চি টিভির দাম ২০ হাজার টাকা থেকে শুরু। টিভির স্ক্রিনের আকার ও ব্র্যান্ড অনুযায়ী দামে পরিবর্তন আসবে। ৮২ ইঞ্চি কিউলেড ফোরকে টিভির দাম প্রায় ৬ লাখ টাকা। হোম থিয়েটারের জন্য সাউন্ড সিস্টেম কিনতে খরচ পড়বে ৮ হাজার থেকে সোয়া লাখ টাকা পর্যন্ত। মানভেদে প্রজেক্টরের দাম পড়বে ১২ হাজার থেকে ৪ লাখ টাকা। সাধারণ ৭০ ইঞ্চি প্রজেকশন স্ক্রিনের দাম প্রায় ৪ হাজার টাকা। ১২০ ইঞ্চি ইলেকট্রিক প্রজেকশন স্ক্রিনের দাম পড়বে প্রায় ৫০ হাজার টাকা। ব্লুরে প্লেয়ারের দাম পড়বে ১০ হাজার থেকে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত।
কোথায় পাওয়া যাবে
ঢাকার আইডিবি ভবন, মাল্টিপ্ল্যান সেন্টার, বিএনএস সেন্টারসহ দেশের প্রায় সব কম্পিউটার ও ইলেকট্রনিকস পণ্য বিপণনের শপিং মল থেকে হোম থিয়েটার কেনা যাবে। এ ছাড়া বিভিন্ন ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ডের শোরুম থেকে হোম থিয়েটার কেনারও সুযোগ রয়েছে।
কীভাবে সেট করবেন
অল্প বাজেটের সীমিত সেটআপ হলে ম্যানুয়াল দেখে বা ইউটিউবে ভিডিও দেখে নিজেই সব সেট করতে পারবেন। তবে বড় বাজেটের সেটআপের ক্ষেত্রে অবশ্যই পেশাদার, দক্ষ টেকনিশিয়ানের প্রয়োজন হবে।
আগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
৩ ঘণ্টা আগেচাকরির বাজারে এক নতুন হুমকির নাম—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। এই প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে প্রতারকেরা এখন তৈরি করছে ভুয়া প্রোফাইল। এসব ভুয়া প্রোফাইল দিয়ে অনলাইন ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে দূর থেকে কাজ করার সুযোগ পেতে চায় প্রতারকেরা।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়ানো অনেকেরই প্রিয় অভ্যাস। তবে যতই দিকনির্দেশনার দক্ষতা থাকুক না কেন, প্রকৃতির গভীরে প্রবেশ করলে নির্ভরযোগ্য একটি জিপিএস ট্র্যাকারই হয় সবচেয়ে বড় সহায়। এ জন্য এমন এক উদ্ভাবনী ডিভাইস নিয়ে এসেছে গারমিন, যার রয়েছে যেকোনো পরিবেশে টিকে থাকার মতো স্থায়িত্ব, শক্তিশালী সিগন্যাল গ্রহণক্ষম
৫ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ‘ইন্টারনেট সেবা: সমস্যা, সম্ভাবনা ও করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনা সভায় এ কথা জানান সংগঠনের সভাপতি ইমদাদুল হক।
৫ ঘণ্টা আগে