জিমেইল বা অন্য কোনো গুগল অ্যাকাউন্টে লগ ইন করার সময় প্রায়ই একটি সাধারণ অনুরোধের সম্মুখীন হন ব্যবহারকারীরা। প্ল্যাটফর্মটির ফোন নম্বর সংগ্রহ করার জন্য বিভিন্ন কারণ রয়েছে। এর মধ্যে প্রধান কারণ হলো অ্যাকাউন্টের সুরক্ষা।
বর্তমান ডিজিটাল যুগে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের তথ্য সুরক্ষিত রাখা অত্যন্ত জরুরি। এ জন্য গুগল তাদের জিমেইল অ্যাকাউন্টসহ অন্যান্য সেবার নিরাপত্তা বাড়াতে ফোন নম্বর ব্যবহার করছে। যদিও অনেকেই এ ধরনের ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করতে একটু দ্বিধাবোধ করেন, তবে এই পদক্ষেপের মাধ্যমে সাইবার আক্রমণ ও হ্যাকিংয়ের ঝুঁকি কমানোর চেষ্টা করা হয়।
ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা নিশ্চিত করতে নানা ধরনের প্রযুক্তি ও নিয়মাবলি প্রয়োগ করে থাকে গুগল। এর মধ্যে অন্যতম হলো ফোন নম্বর যাচাই পদ্ধতি। এই পদ্ধতির মাধ্যমে ব্যবহারকারীর ফোন নম্বরে একটি গোপনীয় কোড পাঠানো হয়। এই কোডে প্রবেশের মাধ্যমে পাসওয়ার্ড ছাড়াও গুগল অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করা যায়। সেই সঙ্গে কোডটি নিশ্চিত করে যে, অ্যাকাউন্টটি আসল মালিকের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
এ ছাড়া গুগল ইউজারনেইম ভুলে গেলেও ফোন নম্বর ব্যবহার করে সাইন ইন করতে পারবেন।
হ্যাকাররা জিমেইল অ্যাকাউন্টে অনাকাঙ্ক্ষিত প্রবেশের চেষ্টা করলে বা অ্যাকাউন্টটি নিয়ন্ত্রণে নিতে চাইলে এই ফোন নম্বর ব্যবহারকারীকে সাহায্য করবে। এ ক্ষেত্রে, ফোন নম্বর ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট পুনরুদ্ধারের প্রক্রিয়া সহজ করে দেয় গুগল। যদি ফোন নম্বর গুগলে রেজিস্ট্রার করা থাকে, তবে এটি দ্রুত অ্যাকাউন্টে পুনরুদ্ধারে সহায়তা করবে।
সাইবার আক্রমণের ধরনও ক্রমাগত পরিবর্তিত হচ্ছে বিগত কয়েক বছর ধরে। আজকাল ফিশিং আক্রমণ, ম্যালওয়্যার আক্রমণ এবং ইনফোস্টিলার সফটওয়্যার ব্যবহার করে হ্যাকাররা খুব সহজেই ব্যবহারকারীর গোপন তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে। এ ধরনের আক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে, গুগল অতিরিক্ত পদ্ধতি হিসেবে ফোন নম্বর সংগ্রহ করে, যা আসলে সুরক্ষা বাড়ানোর একটি কার্যকর উপায়।
ব্যবহারকারীর ফোন নম্বর কেবল অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে না, বরং সিস্টেমে স্প্যাম এবং হ্যাকিংয়ের প্রবণতাও কমায়। গুগল একটি ডকুমেন্টে বলেছে, ‘ফোন নম্বর যাচাইয়ের মাধ্যমে আমরা স্প্যাম এবং হ্যাকারদের সিস্টেমে অনুপ্রবেশ কমাতে পারি।’
তবে, এই সুরক্ষাসুবিধা সব সময় সহজে কাজ করে না। সম্প্রতি কিছু জিমেইল ব্যবহারকারী অভিযোগ করেছেন যে, তারা গুগলকে ফোন নম্বর দেওয়ার পরেও এটি তাদের অ্যাকাউন্ট যাচাই করার জন্য ব্যবহার করতে পারছে না। অনেকেই একাধিক ফোন নম্বর দিয়ে চেষ্টা করেও সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন, যেখানে বারবার ‘এই ফোন নম্বরটি যাচাইয়ের জন্য ব্যবহৃত হতে পারে না’ মেসেজটি দেখা যাচ্ছে। এটি সাধারণত অ্যাকাউন্টে সন্দেহজনক কার্যকলাপ শনাক্ত হলে ঘটে।
এই প্রক্রিয়াটি নিয়ে হতাশার মুখোমুখি হচ্ছেন অনেক ব্যবহারকারী। এর পরও এই সুরক্ষাব্যবস্থা চালু রাখার পক্ষে গুগল।
আবার এ ধরনের ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করতে অস্বস্তি বোধ করেন অনেক ব্যবহারকারী। কারণ এতে তাদের গোপনীয়তা নিয়ে উদ্বেগ আরও বাড়ে। বিশেষ করে যখন সেই তথ্য হ্যাকিংয়ের শিকার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
এ বিষয়ে গুগল বলছে, তাদের উদ্দেশ্য কেবল ব্যবহারকারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা। আর অ্যাকাউন্টে সন্দেহজনক কার্যকলাপ শনাক্ত হলেই কেবল ফোন নম্বর যাচাইয়ের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর পরিচয় নিশ্চিত করতে চায় কোম্পানিটি।
ফোন নম্বর প্রদান করার বিষয়ে কিছু ব্যবহারকারীর মধ্যে দ্বিধা থাকতে পারে। তবে সুরক্ষা নিশ্চিতকরণ এবং সাইবার আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়ার ক্ষেত্রে এর গুরুত্ব অস্বীকার করা যায় না।
তথ্যসূত্র: ফোর্বস
জিমেইল বা অন্য কোনো গুগল অ্যাকাউন্টে লগ ইন করার সময় প্রায়ই একটি সাধারণ অনুরোধের সম্মুখীন হন ব্যবহারকারীরা। প্ল্যাটফর্মটির ফোন নম্বর সংগ্রহ করার জন্য বিভিন্ন কারণ রয়েছে। এর মধ্যে প্রধান কারণ হলো অ্যাকাউন্টের সুরক্ষা।
বর্তমান ডিজিটাল যুগে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের তথ্য সুরক্ষিত রাখা অত্যন্ত জরুরি। এ জন্য গুগল তাদের জিমেইল অ্যাকাউন্টসহ অন্যান্য সেবার নিরাপত্তা বাড়াতে ফোন নম্বর ব্যবহার করছে। যদিও অনেকেই এ ধরনের ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করতে একটু দ্বিধাবোধ করেন, তবে এই পদক্ষেপের মাধ্যমে সাইবার আক্রমণ ও হ্যাকিংয়ের ঝুঁকি কমানোর চেষ্টা করা হয়।
ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা নিশ্চিত করতে নানা ধরনের প্রযুক্তি ও নিয়মাবলি প্রয়োগ করে থাকে গুগল। এর মধ্যে অন্যতম হলো ফোন নম্বর যাচাই পদ্ধতি। এই পদ্ধতির মাধ্যমে ব্যবহারকারীর ফোন নম্বরে একটি গোপনীয় কোড পাঠানো হয়। এই কোডে প্রবেশের মাধ্যমে পাসওয়ার্ড ছাড়াও গুগল অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করা যায়। সেই সঙ্গে কোডটি নিশ্চিত করে যে, অ্যাকাউন্টটি আসল মালিকের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
এ ছাড়া গুগল ইউজারনেইম ভুলে গেলেও ফোন নম্বর ব্যবহার করে সাইন ইন করতে পারবেন।
হ্যাকাররা জিমেইল অ্যাকাউন্টে অনাকাঙ্ক্ষিত প্রবেশের চেষ্টা করলে বা অ্যাকাউন্টটি নিয়ন্ত্রণে নিতে চাইলে এই ফোন নম্বর ব্যবহারকারীকে সাহায্য করবে। এ ক্ষেত্রে, ফোন নম্বর ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট পুনরুদ্ধারের প্রক্রিয়া সহজ করে দেয় গুগল। যদি ফোন নম্বর গুগলে রেজিস্ট্রার করা থাকে, তবে এটি দ্রুত অ্যাকাউন্টে পুনরুদ্ধারে সহায়তা করবে।
সাইবার আক্রমণের ধরনও ক্রমাগত পরিবর্তিত হচ্ছে বিগত কয়েক বছর ধরে। আজকাল ফিশিং আক্রমণ, ম্যালওয়্যার আক্রমণ এবং ইনফোস্টিলার সফটওয়্যার ব্যবহার করে হ্যাকাররা খুব সহজেই ব্যবহারকারীর গোপন তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে। এ ধরনের আক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে, গুগল অতিরিক্ত পদ্ধতি হিসেবে ফোন নম্বর সংগ্রহ করে, যা আসলে সুরক্ষা বাড়ানোর একটি কার্যকর উপায়।
ব্যবহারকারীর ফোন নম্বর কেবল অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে না, বরং সিস্টেমে স্প্যাম এবং হ্যাকিংয়ের প্রবণতাও কমায়। গুগল একটি ডকুমেন্টে বলেছে, ‘ফোন নম্বর যাচাইয়ের মাধ্যমে আমরা স্প্যাম এবং হ্যাকারদের সিস্টেমে অনুপ্রবেশ কমাতে পারি।’
তবে, এই সুরক্ষাসুবিধা সব সময় সহজে কাজ করে না। সম্প্রতি কিছু জিমেইল ব্যবহারকারী অভিযোগ করেছেন যে, তারা গুগলকে ফোন নম্বর দেওয়ার পরেও এটি তাদের অ্যাকাউন্ট যাচাই করার জন্য ব্যবহার করতে পারছে না। অনেকেই একাধিক ফোন নম্বর দিয়ে চেষ্টা করেও সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন, যেখানে বারবার ‘এই ফোন নম্বরটি যাচাইয়ের জন্য ব্যবহৃত হতে পারে না’ মেসেজটি দেখা যাচ্ছে। এটি সাধারণত অ্যাকাউন্টে সন্দেহজনক কার্যকলাপ শনাক্ত হলে ঘটে।
এই প্রক্রিয়াটি নিয়ে হতাশার মুখোমুখি হচ্ছেন অনেক ব্যবহারকারী। এর পরও এই সুরক্ষাব্যবস্থা চালু রাখার পক্ষে গুগল।
আবার এ ধরনের ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করতে অস্বস্তি বোধ করেন অনেক ব্যবহারকারী। কারণ এতে তাদের গোপনীয়তা নিয়ে উদ্বেগ আরও বাড়ে। বিশেষ করে যখন সেই তথ্য হ্যাকিংয়ের শিকার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
এ বিষয়ে গুগল বলছে, তাদের উদ্দেশ্য কেবল ব্যবহারকারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা। আর অ্যাকাউন্টে সন্দেহজনক কার্যকলাপ শনাক্ত হলেই কেবল ফোন নম্বর যাচাইয়ের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর পরিচয় নিশ্চিত করতে চায় কোম্পানিটি।
ফোন নম্বর প্রদান করার বিষয়ে কিছু ব্যবহারকারীর মধ্যে দ্বিধা থাকতে পারে। তবে সুরক্ষা নিশ্চিতকরণ এবং সাইবার আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়ার ক্ষেত্রে এর গুরুত্ব অস্বীকার করা যায় না।
তথ্যসূত্র: ফোর্বস
আগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
৩ ঘণ্টা আগেচাকরির বাজারে এক নতুন হুমকির নাম—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। এই প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে প্রতারকেরা এখন তৈরি করছে ভুয়া প্রোফাইল। এসব ভুয়া প্রোফাইল দিয়ে অনলাইন ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে দূর থেকে কাজ করার সুযোগ পেতে চায় প্রতারকেরা।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়ানো অনেকেরই প্রিয় অভ্যাস। তবে যতই দিকনির্দেশনার দক্ষতা থাকুক না কেন, প্রকৃতির গভীরে প্রবেশ করলে নির্ভরযোগ্য একটি জিপিএস ট্র্যাকারই হয় সবচেয়ে বড় সহায়। এ জন্য এমন এক উদ্ভাবনী ডিভাইস নিয়ে এসেছে গারমিন, যার রয়েছে যেকোনো পরিবেশে টিকে থাকার মতো স্থায়িত্ব, শক্তিশালী সিগন্যাল গ্রহণক্ষম
৪ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ‘ইন্টারনেট সেবা: সমস্যা, সম্ভাবনা ও করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনা সভায় এ কথা জানান সংগঠনের সভাপতি ইমদাদুল হক।
৫ ঘণ্টা আগে