ফিচার ডেস্ক
নতুন শুল্কনীতি প্রকাশের পর থেকে বিশ্বের সব ব্যবসায়ীর কপালে ভাঁজ এনে দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প; বিশেষ করে টেক ব্যবসায়ীরা চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলেন বিভিন্ন গ্যাজেট ও ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশের দাম নিয়ে। তবে অবশেষে চিন্তামুক্ত হওয়া গেল। স্মার্টফোন, কম্পিউটার ও বিভিন্ন ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ ট্রাম্পের নতুন শুল্ক থেকে অব্যাহতি পেয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের কাস্টমস এবং বর্ডার প্রটেকশনের এক নোটিশ অনুযায়ী, এই পণ্যের ওপর নতুন করে আর অতিরিক্ত শুল্ক লাগবে না।
সম্প্রতি প্রকাশিত নোটিশ অনুযায়ী, ৫ এপ্রিল থেকে যেসব পণ্য যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করেছে কিংবা গুদাম থেকে সরানো হয়েছে, সেগুলোর জন্য এই অব্যাহতি কার্যকর হবে।বিশেষজ্ঞদের মতে, এই অব্যাহতির ফলে অ্যাপল, এনভিডিয়া, মাইক্রোসফটের মতো বড় টেক কোম্পানিগুলোর জন্য এটি বিশাল স্বস্তির খবর। অ্যাপলের প্রায় ৯০ শতাংশ আইফোন চীনে তৈরি হয়, তাই এই সিদ্ধান্ত তাদের জন্য বিশেষ স্বস্তির কারণ।
ওয়েডবুশ সিকিউরিটিজ নামের একটি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, এটি প্রযুক্তি বিনিয়োগকারীদের জন্য সবচেয়ে ভালো খবর। আর যুক্তরাষ্ট্রের টেক ইন্ডাস্ট্রির জন্য উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি। অ্যাপলের মার্কিন বাজারে প্রায় ছয় সপ্তাহের আইফোনের স্টক রয়েছে। এই শুল্ক অব্যাহত থাকলে এর দাম বাড়ত।
হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আমেরিকান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজ দেশে উৎপাদনে উৎসাহ দিচ্ছেন। প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট বলেন, আমেরিকা আর চীনের ওপর নির্ভর করে প্রযুক্তি উৎপাদন করতে পারবে না। তাই ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বের বড় বড় টেক কোম্পানিগুলোকে আমেরিকায় বিনিয়োগে উৎসাহিত করছেন।
অর্থনীতিবিদেরা সতর্ক করে বলেছেন, এই ধরনের শুল্কের প্রভাব শেষমেশ ভোক্তাদের ওপর এসেই পড়ে। এর ফলে অনেকে আগেভাগেই গাড়ি, ফোন, ল্যাপটপের মতো দামি জিনিসপত্র কিনে নিচ্ছেন।
যদিও কিছু প্রযুক্তিপণ্য যেমন সেমিকন্ডাক্টর ও মাইক্রোচিপ আমেরিকায় তৈরি করা কঠিন এবং ব্যয়বহুল, সেগুলোকেও এই নতুন অব্যাহতির আওতায় আনা হয়েছে।
অ্যাপল, মাইক্রোসফট, এনভিডিয়া এবং আরও বড় প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান এখন কিছুটা স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে পারবে। স্মার্টফোন ও কম্পিউটার শুল্ক থেকে অব্যাহতি পাওয়ায় বাজারে দাম বাড়ার আশঙ্কা আপাতত নেই। তবে ভবিষ্যতের চীন-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যযুদ্ধ কতটা দীর্ঘ ও কঠিন হবে, সেটিই এখন বড় প্রশ্ন।
সূত্র: বিবিসি
নতুন শুল্কনীতি প্রকাশের পর থেকে বিশ্বের সব ব্যবসায়ীর কপালে ভাঁজ এনে দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প; বিশেষ করে টেক ব্যবসায়ীরা চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলেন বিভিন্ন গ্যাজেট ও ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশের দাম নিয়ে। তবে অবশেষে চিন্তামুক্ত হওয়া গেল। স্মার্টফোন, কম্পিউটার ও বিভিন্ন ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ ট্রাম্পের নতুন শুল্ক থেকে অব্যাহতি পেয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের কাস্টমস এবং বর্ডার প্রটেকশনের এক নোটিশ অনুযায়ী, এই পণ্যের ওপর নতুন করে আর অতিরিক্ত শুল্ক লাগবে না।
সম্প্রতি প্রকাশিত নোটিশ অনুযায়ী, ৫ এপ্রিল থেকে যেসব পণ্য যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করেছে কিংবা গুদাম থেকে সরানো হয়েছে, সেগুলোর জন্য এই অব্যাহতি কার্যকর হবে।বিশেষজ্ঞদের মতে, এই অব্যাহতির ফলে অ্যাপল, এনভিডিয়া, মাইক্রোসফটের মতো বড় টেক কোম্পানিগুলোর জন্য এটি বিশাল স্বস্তির খবর। অ্যাপলের প্রায় ৯০ শতাংশ আইফোন চীনে তৈরি হয়, তাই এই সিদ্ধান্ত তাদের জন্য বিশেষ স্বস্তির কারণ।
ওয়েডবুশ সিকিউরিটিজ নামের একটি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, এটি প্রযুক্তি বিনিয়োগকারীদের জন্য সবচেয়ে ভালো খবর। আর যুক্তরাষ্ট্রের টেক ইন্ডাস্ট্রির জন্য উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি। অ্যাপলের মার্কিন বাজারে প্রায় ছয় সপ্তাহের আইফোনের স্টক রয়েছে। এই শুল্ক অব্যাহত থাকলে এর দাম বাড়ত।
হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আমেরিকান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজ দেশে উৎপাদনে উৎসাহ দিচ্ছেন। প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট বলেন, আমেরিকা আর চীনের ওপর নির্ভর করে প্রযুক্তি উৎপাদন করতে পারবে না। তাই ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বের বড় বড় টেক কোম্পানিগুলোকে আমেরিকায় বিনিয়োগে উৎসাহিত করছেন।
অর্থনীতিবিদেরা সতর্ক করে বলেছেন, এই ধরনের শুল্কের প্রভাব শেষমেশ ভোক্তাদের ওপর এসেই পড়ে। এর ফলে অনেকে আগেভাগেই গাড়ি, ফোন, ল্যাপটপের মতো দামি জিনিসপত্র কিনে নিচ্ছেন।
যদিও কিছু প্রযুক্তিপণ্য যেমন সেমিকন্ডাক্টর ও মাইক্রোচিপ আমেরিকায় তৈরি করা কঠিন এবং ব্যয়বহুল, সেগুলোকেও এই নতুন অব্যাহতির আওতায় আনা হয়েছে।
অ্যাপল, মাইক্রোসফট, এনভিডিয়া এবং আরও বড় প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান এখন কিছুটা স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে পারবে। স্মার্টফোন ও কম্পিউটার শুল্ক থেকে অব্যাহতি পাওয়ায় বাজারে দাম বাড়ার আশঙ্কা আপাতত নেই। তবে ভবিষ্যতের চীন-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যযুদ্ধ কতটা দীর্ঘ ও কঠিন হবে, সেটিই এখন বড় প্রশ্ন।
সূত্র: বিবিসি
বিশ্বজুড়ে ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর বড় ধরনের প্রভাব ফেলছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। বিশেষ করে চ্যাটজিপিটির মতো বড় ভাষা মডেল (এলএলএম) মানুষের দৈনন্দিন কথাবার্তার ধরন বদলে দিচ্ছে এবং একঘেয়ে করে তুলছে বলে সতর্ক করেছে জার্মানির এক গবেষক দল।
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বের ইন্টারনেট গতির নতুন রেকর্ড গড়েছে জাপান। দেশটির ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশনস টেকনোলজির (এনআইসিটি) গবেষকেরা দাবি করেছে, তাঁরা প্রতি সেকেন্ডে ১ লাখ ২৫ হাজার গিগাবাইট ডেটা স্থানান্তর করতে সক্ষম হয়েছেন, যা প্রায় ১ হাজার ১২০ মাইল (১ হাজার ৮০২ কিলোমিটার) দূরত্ব অতিক্রম...
৮ ঘণ্টা আগেমাইক্রোসফট তাদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভিত্তিক সহকারী কোপাইলট ভিশনের নতুন আপডেট চালু করেছে, যা এখন ব্যবহারকারীর কম্পিউটারের পুরো স্ক্রিন বা পর্দা স্ক্যান করতে পারবে। আগে এই টুলটি একসঙ্গে দুইটি অ্যাপ দেখতে পারত এবং সে অনুযায়ী বিশ্লেষণ করত। তবে নতুন আপডেটের ফলে এটি এখন সম্পূর্ণ ডেস্কটপ কিংবা নির্দিষ্ট
১০ ঘণ্টা আগেডিজিটাল কনটেন্টের যুগে ইউটিউব কেবল একটি ভিডিও প্ল্যাটফর্ম নয়—এটি এখন এক বড় ক্যারিয়ার অপশন, ব্র্যান্ড তৈরির মাধ্যম, এমনকি অনেকের স্বপ্নপূরণের জায়গা। আপনি যদি ইউটিউবে চ্যানেল খোলার কথা ভাবেন, তবে নিশ্চয়ই অনেক ধরনের আইডিয়া মাথায় ঘুরছে। তবে এতগুলো আইডিয়ার ভিড়ে কোনটা দিয়ে শুরু করবেন, সেটাই সবচেয়ে কঠিন
১২ ঘণ্টা আগে