মুহাম্মদ শফিকুর রহমান
তিনি শুধু নিজেই ফ্রিল্যান্সিং করেন, তা নয়; নতুনদেরও শেখান। প্রায় তিন হাজার তরুণকে একদম বিনা পয়সায় ফ্রিল্যান্সিং শিখিয়েছেন তিনি। এখন মাসে তাঁর আয় প্রায় দুই হাজার ডলার। পেয়েছেন রাইজিং ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড, গ্লোবাল চেঞ্জমেকার্স অ্যাওয়ার্ড, মহাত্মা গান্ধী অ্যাওয়ার্ড, ন্যাশনাল টেক অ্যাওয়ার্ড-২০২৩। তাঁর পুরো নাম মেহেদী হাসান শুভ। তিনি অ্যাকাউন্টিংয়ে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন।
মা-বাবা ও ভাই-বোন নিয়ে শুভ থাকেন মাদারীপুর শহরের একটি ভাড়া বাড়িতে। গ্রামের বাড়ি শহর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে, ঝাউদি ইউনিয়নের মাদ্রা গ্রামে।
পড়াশোনার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং
এসএসসি পাস করার পর তিনি আউটসোর্সিংয়ের কাজ শুরু করেন। ২০১৩ সালে জেলা পর্যায়ে অনলাইন থেকে আয় করা যায়, এমন প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান খুব একটা ছিল না। তাই কয়েক জায়গায় টাকা দিয়ে কোর্স করেও সেভাবে শিখতে পারেননি কিছু। ২০১৪ সালে ইউএসের একটি প্রতিষ্ঠান উডুমি থেকে একটি কোর্স করেন তিনি। ২০১৬ সাল থেকে ফ্রিল্যান্সিংয়ে তাঁর আয় বাড়তে থাকে। তিনি পড়াশোনা ঠিক রেখেই ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ অব্যাহত রাখেন। স্বাধীনভাবে কাজ করা যায়, ৯টা-৫টা অফিসের তাড়া নেই। আয়ও মন্দ নয়। তাই শুভর পছন্দ ফ্রিল্যান্সিং।
শত বাধা পেরিয়ে
বায়ারের সঙ্গে মিটিং করার জন্য ল্যাপটপ নিয়ে ধানি জমির আলে বসে পড়ার ঘটনা আছে শুভর জীবনে। ১৭ বার চেষ্টা করার পর সেই মিটিং করতে পেরেছিলেন তিনি। কাজটি সফলভাবে ডেলিভারি দিয়েছিলেন শুভ। সারাক্ষণ ল্যাপটপ নিয়ে বসে থাকার কারণে পরিবারের মানুষেরাই বিশ্বাস করতেন না তাঁকে। ফলে মা-বাবা ঘুমিয়ে গেলে লুকিয়ে ল্যাপটপ নিয়ে কাজে বসতেন তিনি। ফ্রিল্যান্সিং শিখতে গিয়ে প্রতারিত হয়েছেন, কাজ করে টাকা পাননি এমন নজির অনেক আছে শুভর জীবনে।
লাখপতি শুভ
এখন শুভর আয় প্রতি মাসে দুই লাখ টাকার বেশি। তিনি এক মাসে চার হাজার ডলারের বেশি আয় করেছেন কখনো কখনো। বর্তমানে শুভ প্রতি ঘণ্টার জন্য ১০০ ডলার নিয়ে থাকেন। লিড জেনারেশন করে ২০২২ সালে তিনি এক প্রজেক্টে সর্বোচ্চ ৩ হাজার ৬০০ ডলার আয় করেন।
বৃক্ষপ্রেমী ফ্রিল্যান্সার
যত দিন যাচ্ছে, বাড়ছে পরিবেশদূষণ। পরিবেশ বাঁচাতে বৃক্ষরোপণের বিকল্প নেই। একটি গাছ লাগিয়ে ছবি দিলে শুভ তাঁকে বিনা মূল্যে সহায়তা করেন। এভাবে তাঁর অনুপ্রেরণায় কয়েক হাজার মানুষ গাছ লাগিয়েছে।
প্রশিক্ষণের খোঁজখবর
‘স্বপ্ন একাডেমি’ নামে শুভ একটি প্রতিষ্ঠান চালু করেন ২০১৮ সালে। ফ্রিল্যান্সিং শিখতে গিয়ে শুভ দেখেছেন, অনেক মেধাবী ছেলেমেয়ে কীভাবে প্রতারিত হয়। আবার টাকার অভাবে শিখতে পারে না অনেকে। এসব কারণে তিনি শিক্ষিত তরুণ-তরুণীদের দক্ষ করে তুলতে ২০১৯ সাল থেকে বিনা মূল্যে ফ্রিল্যান্সিং শেখানো শুরু করেন। তাঁর দাবি, এখন পর্যন্ত প্রায় তিন হাজার মানুষ বিনা মূল্যে তাঁর কাছে ফ্রিল্যান্সিং শিখেছে। ২০২২ সালের জুন থেকে ফ্রি কোর্সের পাশাপাশি শুভ অ্যাডভান্স ডিজিটাল মার্কেটিং, এসইও পেইড কোর্স চালু করেন।
আমার মাধ্যমে অন্তত একটি পরিবারে স্বাবলম্বী ব্যক্তি তৈরি হোক। দেশে রেমিট্যান্স আসুক। তারা যেন উদ্যোক্তা হয়ে আরও উদ্যোক্তা তৈরি করতে পারে।
শুভর কাছ থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখে বেলাল হোসেন রনি কিংবা শিহাব শেখ এখন প্রতি মাসে লাখ টাকা আয় করেন। শ্রাবণী ইসলাম আয় করেন ৭০ হাজার টাকা। এ রকম অসংখ্য তরুণ-তরুণীর গুরু শুভ।
নিজের কাজের গল্প
ডিজিটাল মার্কেটিং বিষয়ে আপওয়ার্ক ও ফাইবার মার্কেটপ্লেসে তিনি কাজ করেন। তাঁর অন্যতম কাজগুলো হলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং ও ম্যানেজমেন্ট, ই-মেইল মার্কেটিং ইত্যাদি। ফেসবুকে শুভর পেজের অনুসারী ১৩ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। ইউটিউবে তাঁর বানানো ১২৫টি ভিডিও থেকে ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিভিন্ন বিষয় জানার সুযোগ আছে।
লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং প্রজেক্টের গল্প
২০২০ সালে শুরু হওয়া সরকারের লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের একজন প্রশিক্ষক শুভ। সেখানে তিনি ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ওপর প্রশিক্ষণ দিয়েছেন ১২টি ব্যাচে ৩০০ জনকে।
নতুনদের জন্য তিন পরামর্শ
» যে কাজটি করতে ভালোবাসেন, সেটি আরও ভালোভাবে শিখতে হবে। শেখার জন্য প্রাথমিকভাবে ইউটিউব, গুগল
ব্যবহার করা যায়।
» কাজে দক্ষ না হয়ে মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট তৈরি করা উচিত নয়।
» ইংরেজিতে দুর্বলতা দূর করতে হবে। যোগাযোগের ক্ষেত্রে ভাষাগত দক্ষতা অর্জন খুব জরুরি।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
দক্ষ জনবল তৈরির জন্য দেশে অন্তত ১০ হাজার মানুষকে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিতে চান শুভ।
তিনি শুধু নিজেই ফ্রিল্যান্সিং করেন, তা নয়; নতুনদেরও শেখান। প্রায় তিন হাজার তরুণকে একদম বিনা পয়সায় ফ্রিল্যান্সিং শিখিয়েছেন তিনি। এখন মাসে তাঁর আয় প্রায় দুই হাজার ডলার। পেয়েছেন রাইজিং ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড, গ্লোবাল চেঞ্জমেকার্স অ্যাওয়ার্ড, মহাত্মা গান্ধী অ্যাওয়ার্ড, ন্যাশনাল টেক অ্যাওয়ার্ড-২০২৩। তাঁর পুরো নাম মেহেদী হাসান শুভ। তিনি অ্যাকাউন্টিংয়ে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন।
মা-বাবা ও ভাই-বোন নিয়ে শুভ থাকেন মাদারীপুর শহরের একটি ভাড়া বাড়িতে। গ্রামের বাড়ি শহর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে, ঝাউদি ইউনিয়নের মাদ্রা গ্রামে।
পড়াশোনার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং
এসএসসি পাস করার পর তিনি আউটসোর্সিংয়ের কাজ শুরু করেন। ২০১৩ সালে জেলা পর্যায়ে অনলাইন থেকে আয় করা যায়, এমন প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান খুব একটা ছিল না। তাই কয়েক জায়গায় টাকা দিয়ে কোর্স করেও সেভাবে শিখতে পারেননি কিছু। ২০১৪ সালে ইউএসের একটি প্রতিষ্ঠান উডুমি থেকে একটি কোর্স করেন তিনি। ২০১৬ সাল থেকে ফ্রিল্যান্সিংয়ে তাঁর আয় বাড়তে থাকে। তিনি পড়াশোনা ঠিক রেখেই ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ অব্যাহত রাখেন। স্বাধীনভাবে কাজ করা যায়, ৯টা-৫টা অফিসের তাড়া নেই। আয়ও মন্দ নয়। তাই শুভর পছন্দ ফ্রিল্যান্সিং।
শত বাধা পেরিয়ে
বায়ারের সঙ্গে মিটিং করার জন্য ল্যাপটপ নিয়ে ধানি জমির আলে বসে পড়ার ঘটনা আছে শুভর জীবনে। ১৭ বার চেষ্টা করার পর সেই মিটিং করতে পেরেছিলেন তিনি। কাজটি সফলভাবে ডেলিভারি দিয়েছিলেন শুভ। সারাক্ষণ ল্যাপটপ নিয়ে বসে থাকার কারণে পরিবারের মানুষেরাই বিশ্বাস করতেন না তাঁকে। ফলে মা-বাবা ঘুমিয়ে গেলে লুকিয়ে ল্যাপটপ নিয়ে কাজে বসতেন তিনি। ফ্রিল্যান্সিং শিখতে গিয়ে প্রতারিত হয়েছেন, কাজ করে টাকা পাননি এমন নজির অনেক আছে শুভর জীবনে।
লাখপতি শুভ
এখন শুভর আয় প্রতি মাসে দুই লাখ টাকার বেশি। তিনি এক মাসে চার হাজার ডলারের বেশি আয় করেছেন কখনো কখনো। বর্তমানে শুভ প্রতি ঘণ্টার জন্য ১০০ ডলার নিয়ে থাকেন। লিড জেনারেশন করে ২০২২ সালে তিনি এক প্রজেক্টে সর্বোচ্চ ৩ হাজার ৬০০ ডলার আয় করেন।
বৃক্ষপ্রেমী ফ্রিল্যান্সার
যত দিন যাচ্ছে, বাড়ছে পরিবেশদূষণ। পরিবেশ বাঁচাতে বৃক্ষরোপণের বিকল্প নেই। একটি গাছ লাগিয়ে ছবি দিলে শুভ তাঁকে বিনা মূল্যে সহায়তা করেন। এভাবে তাঁর অনুপ্রেরণায় কয়েক হাজার মানুষ গাছ লাগিয়েছে।
প্রশিক্ষণের খোঁজখবর
‘স্বপ্ন একাডেমি’ নামে শুভ একটি প্রতিষ্ঠান চালু করেন ২০১৮ সালে। ফ্রিল্যান্সিং শিখতে গিয়ে শুভ দেখেছেন, অনেক মেধাবী ছেলেমেয়ে কীভাবে প্রতারিত হয়। আবার টাকার অভাবে শিখতে পারে না অনেকে। এসব কারণে তিনি শিক্ষিত তরুণ-তরুণীদের দক্ষ করে তুলতে ২০১৯ সাল থেকে বিনা মূল্যে ফ্রিল্যান্সিং শেখানো শুরু করেন। তাঁর দাবি, এখন পর্যন্ত প্রায় তিন হাজার মানুষ বিনা মূল্যে তাঁর কাছে ফ্রিল্যান্সিং শিখেছে। ২০২২ সালের জুন থেকে ফ্রি কোর্সের পাশাপাশি শুভ অ্যাডভান্স ডিজিটাল মার্কেটিং, এসইও পেইড কোর্স চালু করেন।
আমার মাধ্যমে অন্তত একটি পরিবারে স্বাবলম্বী ব্যক্তি তৈরি হোক। দেশে রেমিট্যান্স আসুক। তারা যেন উদ্যোক্তা হয়ে আরও উদ্যোক্তা তৈরি করতে পারে।
শুভর কাছ থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখে বেলাল হোসেন রনি কিংবা শিহাব শেখ এখন প্রতি মাসে লাখ টাকা আয় করেন। শ্রাবণী ইসলাম আয় করেন ৭০ হাজার টাকা। এ রকম অসংখ্য তরুণ-তরুণীর গুরু শুভ।
নিজের কাজের গল্প
ডিজিটাল মার্কেটিং বিষয়ে আপওয়ার্ক ও ফাইবার মার্কেটপ্লেসে তিনি কাজ করেন। তাঁর অন্যতম কাজগুলো হলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং ও ম্যানেজমেন্ট, ই-মেইল মার্কেটিং ইত্যাদি। ফেসবুকে শুভর পেজের অনুসারী ১৩ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। ইউটিউবে তাঁর বানানো ১২৫টি ভিডিও থেকে ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিভিন্ন বিষয় জানার সুযোগ আছে।
লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং প্রজেক্টের গল্প
২০২০ সালে শুরু হওয়া সরকারের লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের একজন প্রশিক্ষক শুভ। সেখানে তিনি ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ওপর প্রশিক্ষণ দিয়েছেন ১২টি ব্যাচে ৩০০ জনকে।
নতুনদের জন্য তিন পরামর্শ
» যে কাজটি করতে ভালোবাসেন, সেটি আরও ভালোভাবে শিখতে হবে। শেখার জন্য প্রাথমিকভাবে ইউটিউব, গুগল
ব্যবহার করা যায়।
» কাজে দক্ষ না হয়ে মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট তৈরি করা উচিত নয়।
» ইংরেজিতে দুর্বলতা দূর করতে হবে। যোগাযোগের ক্ষেত্রে ভাষাগত দক্ষতা অর্জন খুব জরুরি।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
দক্ষ জনবল তৈরির জন্য দেশে অন্তত ১০ হাজার মানুষকে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিতে চান শুভ।
বন্ধুদের সঙ্গে রিলস ভাগাভাগির প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে ‘ব্লেন্ড’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হলো ইনস্টাগ্রাম। এই ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এখন তাঁদের বন্ধু বা গ্রুপ চ্যাটের সদস্যদের সঙ্গে একটি ব্যক্তিগত ও কাস্টমাইজড রিলস ফিড শেয়ার করতে পারবেন। তবে এই ফিচার ব্যবহার করতে হলে বন্ধুদের আমন্ত্রণ...
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন ইরাকি কিশোর মুনতাধার মোহাম্মদ আহমেদ সালেহ। বাগদাদের আল-তারমিয়া জেলার আল-বায়ারিক উচ্চ বিদ্যালয়ের এই মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের অসাধারণ প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে নাসার বিশেষ প্রশংসা
১০ ঘণ্টা আগেমানুষের কাজের জগতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত নিয়ে বিশ্বের প্রযুক্তিকেন্দ্র সিলিকন ভ্যালিতে আত্মপ্রকাশ করল বিতর্কিত স্টার্টআপ ‘মেকানাইজ’। বিখ্যাত এআই গবেষক ও প্রতিষ্ঠাতা তামায় বেসিরোগ্লু ঘোষণা দিয়েছেন, এই স্টার্টআপের লক্ষ্য হলো—‘সব ধরনের কাজের পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়করণ’ এবং ‘সম্পূর্ণ অর্থনীতির...
১১ ঘণ্টা আগেফোল্ডেবল ফোনের দৌড়ে যখন স্যামসাং, হুয়াওয়ে বা অপো একে অপরকে টপকে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত, প্রযুক্তির বাজারে ঠিক তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিদ্বন্দ্বী মাঠে নেমেছে। সেটি হলো—ভাঁজযোগ্য ইবুক রিডার। ই-ইংক প্রযুক্তির উন্নতির ফলে ই-রিডারে বই পড়ার অভিজ্ঞতা এখন অনেকটাই কাগজের বইয়ের মতো।
১৩ ঘণ্টা আগে