প্রযুক্তি ডেস্ক
বিভিন্ন অ্যাপ স্টোরে কয়েকশো'র বেশি চ্যাটজিপিটির নকল অ্যাপ দেখা গেছে। চ্যাটজিপিটির নকল অ্যাপে ভরে গেছে গুগলের প্লে স্টোর। এর মধ্যে কয়েকটির ডাউনলোড হয়েছে ১০ লাখেরও বেশিবার। ম্যাকওএসের অ্যাপ স্টোরেও আশঙ্কাজনক হারে দেখা গেছে চ্যাটবটটির ভুয়া অ্যাপ।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপেনডেন্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, অনলাইন গোপনীয়তা বিষয়ক গবেষক অ্যালেক্স ক্লেবার বলেছেন, ‘এইসব অ্যাপের বেশির ভাগই সস্তা অনুকরণ বা জালিয়াতি ছাড়া কিছুই নয়, যেগুলো প্রতিশ্রুতি অনুসারে কাজ করতে ব্যর্থ।’
তিনি আরও বলেন, ‘এইসব স্ক্যাম ব্যবহারকারীকে প্রতারিত করার পাশাপাশি বৈধ নির্মাতাদের খ্যাতিও নষ্ট করে। ম্যাকওএস প্ল্যাটফর্মে অ্যাপ ইকোসিস্টেমের বৃদ্ধিও বাধাগ্রস্ত করে এগুলো।’
এ সকল ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় ‘জেনারেটিভ প্রি-ট্রেইনড ট্রান্সফরমার’-এর সংক্ষিপ্ত রূপ ‘জিপিটি’- এর পেটেন্ট নিতে বাধ্য হয়েছে ওপেনএআই। গত ডিসেম্বরে এই ট্রেডমার্কের জন্য আবেদন করেছিল প্রতিষ্ঠানটি। তবে এই প্রক্রিয়া দ্রুত পরিচালনার অনুরোধ নাকচ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের ‘পেটেন্ট অ্যান্ড ট্রেডমার্ক অফিস’। ফলে ট্রেডমার্কের অনুমোদন পেতে অপেক্ষা করতে হবে ওপেনএআইকে।
এদিকে চ্যাটজিপিটির ভুয়া ওয়েবসাইটও দেখা গিয়েছে অনেক। এ নিয়ে সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সাইবার গবেষণা প্রতিষ্ঠান পালো আলটো ইউনিট ৪২ ব্যবহারকারীদের সতর্ক করেছে।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট গ্যাজেটস নাওয়ের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গবেষকেরা বলেছেন, গত নভেম্বরে চালু হওয়ার পর দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠা ‘চ্যাটজিপিটি’ স্ক্যামারদের নজর কাড়ছে। তারা এই এআই ব্যবহার করে এবং বিভিন্ন ডোমেইনের নাম ব্যবহার করে নানা অপকৌশল খাটানোর চেষ্টা করছে।
পালো আলটো ইউনিট ৪২ জানিয়েছে, গত নভেম্বর থেকে এপ্রিলের শুরু পর্যন্ত চ্যাটজিপিটির সঙ্গে মিল রেখে বিভিন্ন নামের ডোমেইন নিবন্ধনের হার বেড়েছে ৯১০ শতাংশ। একই সময়ে প্রতারণার কাজে ব্যবহার করা হতে পারে এমন ডোমেইনের নিবন্ধনও ১৭ হাজার ৮১৮ শতাংশ বেড়েছে।
সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, প্রতিদিন এটি ১১৮টি চ্যাটজিপিটি-সংক্রান্ত ক্ষতিকর ইউআরএল শনাক্ত করেছে। এই ধরনের ইউআরএল পাঠিয়ে ব্যবহারকারীর সঙ্গে প্রতারণা করা হতে পারে।
বিভিন্ন অ্যাপ স্টোরে কয়েকশো'র বেশি চ্যাটজিপিটির নকল অ্যাপ দেখা গেছে। চ্যাটজিপিটির নকল অ্যাপে ভরে গেছে গুগলের প্লে স্টোর। এর মধ্যে কয়েকটির ডাউনলোড হয়েছে ১০ লাখেরও বেশিবার। ম্যাকওএসের অ্যাপ স্টোরেও আশঙ্কাজনক হারে দেখা গেছে চ্যাটবটটির ভুয়া অ্যাপ।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপেনডেন্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, অনলাইন গোপনীয়তা বিষয়ক গবেষক অ্যালেক্স ক্লেবার বলেছেন, ‘এইসব অ্যাপের বেশির ভাগই সস্তা অনুকরণ বা জালিয়াতি ছাড়া কিছুই নয়, যেগুলো প্রতিশ্রুতি অনুসারে কাজ করতে ব্যর্থ।’
তিনি আরও বলেন, ‘এইসব স্ক্যাম ব্যবহারকারীকে প্রতারিত করার পাশাপাশি বৈধ নির্মাতাদের খ্যাতিও নষ্ট করে। ম্যাকওএস প্ল্যাটফর্মে অ্যাপ ইকোসিস্টেমের বৃদ্ধিও বাধাগ্রস্ত করে এগুলো।’
এ সকল ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় ‘জেনারেটিভ প্রি-ট্রেইনড ট্রান্সফরমার’-এর সংক্ষিপ্ত রূপ ‘জিপিটি’- এর পেটেন্ট নিতে বাধ্য হয়েছে ওপেনএআই। গত ডিসেম্বরে এই ট্রেডমার্কের জন্য আবেদন করেছিল প্রতিষ্ঠানটি। তবে এই প্রক্রিয়া দ্রুত পরিচালনার অনুরোধ নাকচ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের ‘পেটেন্ট অ্যান্ড ট্রেডমার্ক অফিস’। ফলে ট্রেডমার্কের অনুমোদন পেতে অপেক্ষা করতে হবে ওপেনএআইকে।
এদিকে চ্যাটজিপিটির ভুয়া ওয়েবসাইটও দেখা গিয়েছে অনেক। এ নিয়ে সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সাইবার গবেষণা প্রতিষ্ঠান পালো আলটো ইউনিট ৪২ ব্যবহারকারীদের সতর্ক করেছে।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট গ্যাজেটস নাওয়ের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গবেষকেরা বলেছেন, গত নভেম্বরে চালু হওয়ার পর দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠা ‘চ্যাটজিপিটি’ স্ক্যামারদের নজর কাড়ছে। তারা এই এআই ব্যবহার করে এবং বিভিন্ন ডোমেইনের নাম ব্যবহার করে নানা অপকৌশল খাটানোর চেষ্টা করছে।
পালো আলটো ইউনিট ৪২ জানিয়েছে, গত নভেম্বর থেকে এপ্রিলের শুরু পর্যন্ত চ্যাটজিপিটির সঙ্গে মিল রেখে বিভিন্ন নামের ডোমেইন নিবন্ধনের হার বেড়েছে ৯১০ শতাংশ। একই সময়ে প্রতারণার কাজে ব্যবহার করা হতে পারে এমন ডোমেইনের নিবন্ধনও ১৭ হাজার ৮১৮ শতাংশ বেড়েছে।
সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, প্রতিদিন এটি ১১৮টি চ্যাটজিপিটি-সংক্রান্ত ক্ষতিকর ইউআরএল শনাক্ত করেছে। এই ধরনের ইউআরএল পাঠিয়ে ব্যবহারকারীর সঙ্গে প্রতারণা করা হতে পারে।
ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০২৫ সালের বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় নতুন একাধিক এআইভিত্তিক উদ্যোক্তা স্থান পেয়েছেন। তবে এআইকে ঘিরে প্রতিক্রিয়া সবার এক রকম নয়।
১৩ ঘণ্টা আগেহোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে মেটা এআই-এর কাছে ছবি, ভিডিও ও টেক্সট পাঠিয়ে সেগুলোর বিশ্লেষণ করাতে পারবেন। পরীক্ষামূলকভাবে ফিচারটি প্রথমে অ্যান্ড্রয়েডের জন্য ২.২৫. ১৮.৮ সংস্করণে চালু হয়েছে। পাশাপাশি কিছু সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্যও এটি ধীরে ধীরে উন্মুক্ত হচ্ছে।
১৫ ঘণ্টা আগেএক সময় ইন্টারনেট থেকে তথ্য জানার জন্য মানুষ নির্ভর করত একমাত্র সার্চ ইঞ্জিনের ওপর। আর সেই দুনিয়ার শীর্ষে ছিল গুগল। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে এখন চিত্রটা বদলাতে শুরু করেছে। চ্যাটজিপিটি ও অন্যান্য জেনারেটিভ এআই টুল তথ্য খোঁজার নতুন বিকল্প হিসেবে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
১৬ ঘণ্টা আগেদৈনন্দিন জীবনের মুহূর্তগুলো আরও আকর্ষণীয় ও জীবন্ত করে তুলতে স্টোরি ফিচারটি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেন ইনস্টাগ্রামের ব্যবহারকারীরা। এই ফিচারের মাধ্যমে শুধু ছবি বা ভিডিও পোস্ট করলেই হয় না, তাতে বাড়তি আকর্ষণ যোগ করে স্টিকার, মিউজিক ও টেক্সট। এই উপাদানগুলো স্টোরিকে করে তোলে আরও জীবন্ত, তথ্যপূর্ণ ও মনোমুগ্ধ
২০ ঘণ্টা আগে