আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি বা চাহিদা গঠনে বিজ্ঞাপন দুর্দান্ত ভূমিকা রাখে। একটি সঠিক বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে যেকোনো নতুন বা পুরোনো পণ্যকে দ্রুত জনপ্রিয় করা যায়। অনুরূপভাবে প্রচার করা যায় বিশেষ কোনো আদর্শ বা রাজনৈতিক মতবাদ।
দ্য কনভারসেশনের এক বিশ্লেষণে বলা হয়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম আবির্ভাবের আগে প্রথাগত গণমাধ্যম মানুষের মত গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখত। এসব মাধ্যম বিশেষ কোনো ধারণা জনপ্রিয় করতে চাইলে একটা বিশেষ প্রক্রিয়ায় তা করতে হতো। অর্থাৎ সেখানে প্রতিপক্ষ পাঠক বা দর্শক তা কীভাবে নেবেন, সে বিবেচনাটা গুরুত্বের সঙ্গে ভাবতে হতো। তাই, চাইলেই কোনো গণমাধ্যমের যাচ্ছেতাই করার সুযোগ অত্যন্ত সীমিত ছিল। করলে, স্বয়ং মাধ্যমটিই হুমকিতে পড়ার শঙ্কা থাকত।
কিন্তু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বলতে গেলে সে সমস্যা নেই। এটা একটা অদ্ভুত জিনিস। এর কোনো সীমা নেই, এ এক অন্তহীন জগৎ। এটার ব্যবহারকারীরা কে কীভাবে কার দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছেন, তা অধিকাংশ ক্ষেত্রে ব্যবহারকারী নিজেও জানেন না। কারণ ব্যবহারকারীর নিজে তাঁর চাহিদা, রুচি সম্পর্কে যতটা জানেন, তার চেয়ে বেশি জানে অ্যালগরিদম!
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে ব্যবহারকারীর যাবতীয় তথ্য চলে যায় গোয়েন্দা, গবেষণা বা বিজ্ঞাপন নির্মাণকারী এজেন্সিগুলোর হাতে। যে এজেন্সির তথ্যভান্ডার যত বড়, তারা তত শক্তিশালী।
প্রথাগত বিজ্ঞাপনমাধ্যম বা গণমাধ্যম ও অনলাইন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের মধ্যে আরেকটা বড় তফাৎ হলো, অনলাইন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রতি ব্যবহারকারীকে আলাদা আলাদা করে টার্গেট করা যায়, যা প্রথাগত মাধ্যমে সম্ভব ছিল না। তা ছাড়া কোনো বিজ্ঞাপন বা রিকমেন্ডেশন অনলাইনে যতটা অনায়াসে বারবার আসতে থাকে, তা একদম নতুন ব্যাপার। এসব কিছু কোনো ধারণা বা প্রোপাগান্ডা ব্যাপক হারে দ্রুত ছড়াতে সাহায্য করে।
৩৪৯ ইউটিউব চ্যানেলের ৩ লাখ ৩০ হাজার ভিডিও পোস্টের প্রায় ৭ কোটি ২০ লাখ ব্যবহারকারীর মন্তব্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ব্যবহারকারীদের নিজস্ব পছন্দ অত্যন্ত সীমিত। তাঁরা অ্যালগরিদমের রিকমেন্ডেশনের অনুগত দাস হয়ে পড়েন। তাই যেকোনো রিকমেন্ডেশনে ক্লিক না করে, নিজের পছন্দকে গুরুত্ব দিতে পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
প্রযুক্তি সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি বা চাহিদা গঠনে বিজ্ঞাপন দুর্দান্ত ভূমিকা রাখে। একটি সঠিক বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে যেকোনো নতুন বা পুরোনো পণ্যকে দ্রুত জনপ্রিয় করা যায়। অনুরূপভাবে প্রচার করা যায় বিশেষ কোনো আদর্শ বা রাজনৈতিক মতবাদ।
দ্য কনভারসেশনের এক বিশ্লেষণে বলা হয়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম আবির্ভাবের আগে প্রথাগত গণমাধ্যম মানুষের মত গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখত। এসব মাধ্যম বিশেষ কোনো ধারণা জনপ্রিয় করতে চাইলে একটা বিশেষ প্রক্রিয়ায় তা করতে হতো। অর্থাৎ সেখানে প্রতিপক্ষ পাঠক বা দর্শক তা কীভাবে নেবেন, সে বিবেচনাটা গুরুত্বের সঙ্গে ভাবতে হতো। তাই, চাইলেই কোনো গণমাধ্যমের যাচ্ছেতাই করার সুযোগ অত্যন্ত সীমিত ছিল। করলে, স্বয়ং মাধ্যমটিই হুমকিতে পড়ার শঙ্কা থাকত।
কিন্তু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বলতে গেলে সে সমস্যা নেই। এটা একটা অদ্ভুত জিনিস। এর কোনো সীমা নেই, এ এক অন্তহীন জগৎ। এটার ব্যবহারকারীরা কে কীভাবে কার দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছেন, তা অধিকাংশ ক্ষেত্রে ব্যবহারকারী নিজেও জানেন না। কারণ ব্যবহারকারীর নিজে তাঁর চাহিদা, রুচি সম্পর্কে যতটা জানেন, তার চেয়ে বেশি জানে অ্যালগরিদম!
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে ব্যবহারকারীর যাবতীয় তথ্য চলে যায় গোয়েন্দা, গবেষণা বা বিজ্ঞাপন নির্মাণকারী এজেন্সিগুলোর হাতে। যে এজেন্সির তথ্যভান্ডার যত বড়, তারা তত শক্তিশালী।
প্রথাগত বিজ্ঞাপনমাধ্যম বা গণমাধ্যম ও অনলাইন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের মধ্যে আরেকটা বড় তফাৎ হলো, অনলাইন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রতি ব্যবহারকারীকে আলাদা আলাদা করে টার্গেট করা যায়, যা প্রথাগত মাধ্যমে সম্ভব ছিল না। তা ছাড়া কোনো বিজ্ঞাপন বা রিকমেন্ডেশন অনলাইনে যতটা অনায়াসে বারবার আসতে থাকে, তা একদম নতুন ব্যাপার। এসব কিছু কোনো ধারণা বা প্রোপাগান্ডা ব্যাপক হারে দ্রুত ছড়াতে সাহায্য করে।
৩৪৯ ইউটিউব চ্যানেলের ৩ লাখ ৩০ হাজার ভিডিও পোস্টের প্রায় ৭ কোটি ২০ লাখ ব্যবহারকারীর মন্তব্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ব্যবহারকারীদের নিজস্ব পছন্দ অত্যন্ত সীমিত। তাঁরা অ্যালগরিদমের রিকমেন্ডেশনের অনুগত দাস হয়ে পড়েন। তাই যেকোনো রিকমেন্ডেশনে ক্লিক না করে, নিজের পছন্দকে গুরুত্ব দিতে পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
প্রযুক্তি সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
ব্যক্তিগত ও অফিসের কাজ একসঙ্গে সামলানো ব্যবহারকারীদের জন্য আইওএসে গুগল ক্রোমে গুরুত্বপূর্ণ একটি নতুন ফিচার চালু করেছে গুগল। এখন থেকে আলাদা করে সাইন আউট বা সাইন ইন না করেই ব্যবহারকারীরা সহজে পার্সোনাল ও ওয়ার্ক অ্যাকাউন্টের মধ্যে সুইচ করতে পারবেন। কাজের তথ্য যেন ব্যক্তিগত তথ্যের সঙ্গে মিশে না যায়
৫ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানে প্রথমবারের মতো চালু হচ্ছে ট্র্যাকলেস (লাইনবিহীন), টিকিটবিহীন এবং সৌরবিদ্যুৎ চালিত আধুনিক মেট্রো সার্ভিস। লাহোরে শুরু হয়েছে সুপার অটোনোমাস রেল র্যাপিড ট্রানজিট (এসআরটি) সিস্টেমের পরীক্ষামূলক চলাচল।
৬ ঘণ্টা আগেবিশ্বজুড়ে নানা ধরনের অদ্ভুত ও অভিনব হিউম্যানয়েড বা মানবাকৃতি রোবট দেখা গেলেও, সম্প্রতি চীনের তৈরি এক রোবট বিশেষভাবে নজর কেড়েছে। এটি নিজেই নিজের ব্যাটারি পাল্টাতে পারে—ফলে এটি সপ্তাহের সাত দিন, দিন-রাত চব্বিশ ঘণ্টা কাজ করতে সক্ষম।
৭ ঘণ্টা আগেবহুল ব্যবহৃত মাইক্রোসফট সার্ভার সফটওয়্যারের একটি বড় ধরনের নিরাপত্তা দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে বিশ্বব্যাপী সাইবার হামলা চালিয়েছে হ্যাকাররা। এই হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ও অঙ্গরাজ্য সরকারের বিভিন্ন সংস্থা, বিশ্ববিদ্যালয়, জ্বালানি খাতের প্রতিষ্ঠান এবং একটি এশীয় টেলিযোগাযোগ কোম্পানিসহ ১০০টি প্রতিষ্ঠানের
৮ ঘণ্টা আগে