এক মাসের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর আবার কার্যক্রম শুরু করেছে বিখ্যাত হাবল স্পেস টেলিস্কোপ। গত শুক্রবার অবজারভেটরিতে একটি ব্যাকআপ কম্পিউটারের সঙ্গে এ টেলিস্কোপের সংযোগ করতে সক্ষম হয় নাসার বিজ্ঞানীরা। আগের মতো হাবল ঠিকঠাক চলছে কি না তা খুঁটিয়ে দেখতে এর ওপর বিশেষ পর্যবেক্ষণ শুরু করেছে মহাকাশ গবেষণা সংস্থাটি।
মহাকাশের চমৎকার সব দৃশ্যের ধারক হাবল টেলিস্কোপ গত ১৩ জুন বন্ধ হয়ে যায়। প্রথমে বন্ধের কারণ জানতে হিমশিম খেতে হয় বিজ্ঞানীদের। এরপর তাঁরা পর্যবেক্ষণ করে দেখেন, মহাকাশযানের পাওয়ার কন্ট্রোল ইউনিটে (পিসিইউ) জটিলতা দেখা দেওয়ায় বন্ধ হয়ে যায় হাবল। একে ব্যাকআপ হার্ডওয়্যারে যুক্ত করে সমস্যার সমাধান করা হয়েছে।
মহাকাশের বিচিত্র ও অনবদ্য ছবি তুলে বিখ্যাত হয়ে আছে হাবল স্পেস টেলিস্কোপ। হাবলের পাঠানো মহাকাশের এসব চিত্তাকর্ষক দৃশ্য ছড়িয়ে দেয় মুগ্ধতা। এই টেলিস্কোপ গ্রহ, উপগ্রহ, নক্ষত্র, ছায়াপথের দৃশ্য ধারণ করেছে, বহু দূরে থাকা কত-শত নক্ষত্রের জন্ম হতে দেখেছে; আবার তাদের মৃত্যুবরণ করতেও দেখেছে। খালি চোখে দেখতে না পাওয়া ছায়াপথের দৃশ্য এনে দিয়েছে বড় এবং পরিষ্কার করে। ধারণ করেছে ধূমকেতুর খণ্ড খণ্ড হয়ে যাওয়ার দৃশ্য।
‘হাবল একটি আইকন। তিন দশকের বেশি সময় ধরে মহাকাশের নান্দনিক সব ছবি পাঠিয়ে আসছে। হাবল টিমে থাকতে পেরে আমি গর্বিত।’ এমনটাই বলছিলেন মহাকাশ সংস্থা নাসার প্রধান বিল নেলসন। তাঁরা মনে করছেন, আরও বহু বছর হাবল ঠিকমতো কাজ করতে পারবে। যদিও এর কাজ সহজ করে দিতে আসছে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ।
এক মাসের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর আবার কার্যক্রম শুরু করেছে বিখ্যাত হাবল স্পেস টেলিস্কোপ। গত শুক্রবার অবজারভেটরিতে একটি ব্যাকআপ কম্পিউটারের সঙ্গে এ টেলিস্কোপের সংযোগ করতে সক্ষম হয় নাসার বিজ্ঞানীরা। আগের মতো হাবল ঠিকঠাক চলছে কি না তা খুঁটিয়ে দেখতে এর ওপর বিশেষ পর্যবেক্ষণ শুরু করেছে মহাকাশ গবেষণা সংস্থাটি।
মহাকাশের চমৎকার সব দৃশ্যের ধারক হাবল টেলিস্কোপ গত ১৩ জুন বন্ধ হয়ে যায়। প্রথমে বন্ধের কারণ জানতে হিমশিম খেতে হয় বিজ্ঞানীদের। এরপর তাঁরা পর্যবেক্ষণ করে দেখেন, মহাকাশযানের পাওয়ার কন্ট্রোল ইউনিটে (পিসিইউ) জটিলতা দেখা দেওয়ায় বন্ধ হয়ে যায় হাবল। একে ব্যাকআপ হার্ডওয়্যারে যুক্ত করে সমস্যার সমাধান করা হয়েছে।
মহাকাশের বিচিত্র ও অনবদ্য ছবি তুলে বিখ্যাত হয়ে আছে হাবল স্পেস টেলিস্কোপ। হাবলের পাঠানো মহাকাশের এসব চিত্তাকর্ষক দৃশ্য ছড়িয়ে দেয় মুগ্ধতা। এই টেলিস্কোপ গ্রহ, উপগ্রহ, নক্ষত্র, ছায়াপথের দৃশ্য ধারণ করেছে, বহু দূরে থাকা কত-শত নক্ষত্রের জন্ম হতে দেখেছে; আবার তাদের মৃত্যুবরণ করতেও দেখেছে। খালি চোখে দেখতে না পাওয়া ছায়াপথের দৃশ্য এনে দিয়েছে বড় এবং পরিষ্কার করে। ধারণ করেছে ধূমকেতুর খণ্ড খণ্ড হয়ে যাওয়ার দৃশ্য।
‘হাবল একটি আইকন। তিন দশকের বেশি সময় ধরে মহাকাশের নান্দনিক সব ছবি পাঠিয়ে আসছে। হাবল টিমে থাকতে পেরে আমি গর্বিত।’ এমনটাই বলছিলেন মহাকাশ সংস্থা নাসার প্রধান বিল নেলসন। তাঁরা মনে করছেন, আরও বহু বছর হাবল ঠিকমতো কাজ করতে পারবে। যদিও এর কাজ সহজ করে দিতে আসছে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ।
অ্যাপল সাপ্লাই চেইন বিশ্লেষক মিং-চি কুও গত মার্চেই এই একই ডিসপ্লে সাইজের কথা বলেছিলেন। ফলে এবার একাধিক সূত্র থেকে একই তথ্য পাওয়া গেল, যদিও ট্রেন্ডফোর্স কুওর তথ্যই পুনরাবৃত্তি করছে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগেমাইক্রোসফটের শেয়ারপয়েন্ট সফটওয়্যারের ত্রুটি কাজে লাগিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবস্থাপনার দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থা ন্যাশনাল নিউক্লিয়ার সিকিউরিটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (এনএনএসএ) সিস্টেমে হ্যাকিংয়ের ঘটনা ঘটেছে। বিষয়টি সম্পর্কে জানা একটি সূত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ব্লুমবার্গ।
৪ ঘণ্টা আগেআকাশে এবং পানির নিচে ডুবে চলাফেরা করতে পারবে এমন একটি ‘হাইব্রিড ড্রোন’ তৈরি করেছেন ডেনমার্কের আলবরগ ইউনিভার্সিটির কিছু শিক্ষার্থী। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা গেছে, ড্রোনটি বড় একটি পুলের পাশে থেকে উড়ে উঠে সোজা পানির নিচে ডুব দেয়।
৫ ঘণ্টা আগেচ্যাটজিপিটি নির্মাতা ওপেনএআই যুক্তরাষ্ট্রের তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ওরাকলের সঙ্গে বছরে ৩০ বিলিয়ন ডলার বা ৩ হাজার কোটি ডলারের বিশাল এক ডেটা সেন্টার চুক্তি করেছে। এ তথ্য গত সোমবার দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের (ডব্লিউএসজে) এক প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়। এরপর গত মঙ্গলবার এক্স (সাবেক টুইটার)–এ এবং একটি
৬ ঘণ্টা আগে