আইফোন প্রস্তুতকারক ফক্সকনের পেছনে লেগেছে চীন। এমন এক সময়ে কর ফাঁকি ও ভূমি ব্যবহারে অনিয়মের তদন্তের কথা ফাঁস হয়েছে, যখন প্রযুক্তি কোম্পানিটি চীন থেকে উৎপাদন সরিয়ে নিচ্ছে এবং এর প্রতিষ্ঠাতা তাইওয়ানের আগামী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা দিয়েছেন। আর তাই এই উদ্যোগকে ‘রাজনৈতিক উদ্যেশ্যপ্রণোদিত’ বলে মনে করা হচ্ছে।
চীনের রাষ্ট্র-সমর্থিত গ্লোবাল টাইমস বলেছে, ফক্সকনের বেশ কয়েকটি প্রধান সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কর ফাঁকি বা অনিয়মের অভিযোগ তদন্ত করছে সরকার। এ ছাড়া হেনান ও হুবেই প্রদেশসহ বেশ কয়েকটি অঞ্চলে ফক্সকনের ব্যবহৃত ভূমি অধিগ্রণ নিয়ে তদন্ত করছে চীনের প্রাকৃতিক সম্পদ বিভাগ ।
রয়টার্স এক প্রতিবেদনে বলেছে, ফক্সকনের কর ও ভূমি ব্যবহারের অনিয়ম নিয়ে তদন্তের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দেয়নি গ্লোবাল টাইমস। কারণ চীন সরকার এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিবেদন প্রকাশ করেনি।
এই খবরের প্রতিক্রিয়ায় এক বিবৃতিতে ফক্সকন বলেছে, কোম্পানি যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে কার্যক্রম পরিচালনা করে। কোথাও এই মৌলিক নীতির কোনো ব্যত্যয় হয় না।
বিষয়টির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ দুটি সূত্র নাম প্রকাশ না করে রযটার্সকে বলেছে, সাম্প্রতিক মাসগুলোতে বেশ কয়েকটি কোম্পানির বিরুদ্ধে কর ফাঁকির অভিযোগ তদন্ত করা হচ্ছে। কিন্তু এর মধ্যে শুধু ফক্সকনের নাম ফাঁস করা হলো, যার উদ্দেশ্য রাজনৈতিক।
তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট ও সংসদ নির্বাচনের তিন মাস বাকি থাকতে এই খবর প্রকাশিত হলো। এই নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়বেন ফক্সকনের প্রতিষ্ঠাতা বিলিয়নিয়ার টেরি গো। তবে তিনি এখন আর কোম্পানির কাজের সঙ্গে জড়িত নন। ২০১৯ সালে কোম্পানির প্রধানের পদ থেকে অব্যাহতি নেন তিনি।
চীনে ‘হন হাই প্রেসিশন ইনডাস্ট্রি’ নামে ব্যবসায় করে ফক্সকন। এই নামে হেনান প্রদেশের চেংচৌ কারখানায় আইফোন উৎপাদন হয়। সেখানে ২ লাখ কর্মী কাজ করেন। এ ছাড়া ভারত ও চীনের দক্ষিণাংশে কোম্পানির ছোট উৎপাদনকেন্দ্র আছে।
তাইওয়ানের ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টি (ডিপিপি) দেশটিকে চীনের সঙ্গে যুদ্ধে জড়ানোর দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাচ্ছে বলে প্রায়ই অভিযোগ করছেন ফক্সকন প্রতিষ্ঠাতা টেরি। পক্ষান্তরে, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রে নিজের বিস্তৃত ব্যবসায় ও ব্যক্তিগত যোগাযোগ ব্যবহার করে তিনি শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারবেন বলে দাবি করেন।
ফক্সকন তদন্তের বিষয়ে টেরির নির্বাচনী শিবিরের মুখপাত্র বলেন, চার বছর ধরে কোম্পানির কার্যক্রম থেকে বিরত আছেন গো। তিনি পরিচালনা পর্ষদেও নেই। শুধু শেয়ারহোল্ডার হিসেবে রয়েছেন।
চীনা গণমাধ্যমের এই খবরকে ‘অপ্রত্যাশিত’ ও ‘দুঃখজনক’ হিসেবে বর্ণনা করে তাইওয়ানের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও নির্বাচনে ডিপিপির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী লাই চিংতে বলেন, নাগরিকেরা হন হাইসহ (ফক্সকন) তাইওয়ানের কোম্পানিগুলোর পাশে থাকবেন বলে তাঁর আশা।
এদিকে চীনের অনিয়মের অভিযোগ তদন্তের খবরে সোমবার পুঁজিবাজারে তাইওয়ানের কোম্পানি ফক্সকনের শেয়ারের দর ৩ শতাংশ কমেছে।
আইফোন প্রস্তুতকারক ফক্সকনের পেছনে লেগেছে চীন। এমন এক সময়ে কর ফাঁকি ও ভূমি ব্যবহারে অনিয়মের তদন্তের কথা ফাঁস হয়েছে, যখন প্রযুক্তি কোম্পানিটি চীন থেকে উৎপাদন সরিয়ে নিচ্ছে এবং এর প্রতিষ্ঠাতা তাইওয়ানের আগামী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা দিয়েছেন। আর তাই এই উদ্যোগকে ‘রাজনৈতিক উদ্যেশ্যপ্রণোদিত’ বলে মনে করা হচ্ছে।
চীনের রাষ্ট্র-সমর্থিত গ্লোবাল টাইমস বলেছে, ফক্সকনের বেশ কয়েকটি প্রধান সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কর ফাঁকি বা অনিয়মের অভিযোগ তদন্ত করছে সরকার। এ ছাড়া হেনান ও হুবেই প্রদেশসহ বেশ কয়েকটি অঞ্চলে ফক্সকনের ব্যবহৃত ভূমি অধিগ্রণ নিয়ে তদন্ত করছে চীনের প্রাকৃতিক সম্পদ বিভাগ ।
রয়টার্স এক প্রতিবেদনে বলেছে, ফক্সকনের কর ও ভূমি ব্যবহারের অনিয়ম নিয়ে তদন্তের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দেয়নি গ্লোবাল টাইমস। কারণ চীন সরকার এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিবেদন প্রকাশ করেনি।
এই খবরের প্রতিক্রিয়ায় এক বিবৃতিতে ফক্সকন বলেছে, কোম্পানি যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে কার্যক্রম পরিচালনা করে। কোথাও এই মৌলিক নীতির কোনো ব্যত্যয় হয় না।
বিষয়টির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ দুটি সূত্র নাম প্রকাশ না করে রযটার্সকে বলেছে, সাম্প্রতিক মাসগুলোতে বেশ কয়েকটি কোম্পানির বিরুদ্ধে কর ফাঁকির অভিযোগ তদন্ত করা হচ্ছে। কিন্তু এর মধ্যে শুধু ফক্সকনের নাম ফাঁস করা হলো, যার উদ্দেশ্য রাজনৈতিক।
তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট ও সংসদ নির্বাচনের তিন মাস বাকি থাকতে এই খবর প্রকাশিত হলো। এই নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়বেন ফক্সকনের প্রতিষ্ঠাতা বিলিয়নিয়ার টেরি গো। তবে তিনি এখন আর কোম্পানির কাজের সঙ্গে জড়িত নন। ২০১৯ সালে কোম্পানির প্রধানের পদ থেকে অব্যাহতি নেন তিনি।
চীনে ‘হন হাই প্রেসিশন ইনডাস্ট্রি’ নামে ব্যবসায় করে ফক্সকন। এই নামে হেনান প্রদেশের চেংচৌ কারখানায় আইফোন উৎপাদন হয়। সেখানে ২ লাখ কর্মী কাজ করেন। এ ছাড়া ভারত ও চীনের দক্ষিণাংশে কোম্পানির ছোট উৎপাদনকেন্দ্র আছে।
তাইওয়ানের ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টি (ডিপিপি) দেশটিকে চীনের সঙ্গে যুদ্ধে জড়ানোর দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাচ্ছে বলে প্রায়ই অভিযোগ করছেন ফক্সকন প্রতিষ্ঠাতা টেরি। পক্ষান্তরে, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রে নিজের বিস্তৃত ব্যবসায় ও ব্যক্তিগত যোগাযোগ ব্যবহার করে তিনি শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারবেন বলে দাবি করেন।
ফক্সকন তদন্তের বিষয়ে টেরির নির্বাচনী শিবিরের মুখপাত্র বলেন, চার বছর ধরে কোম্পানির কার্যক্রম থেকে বিরত আছেন গো। তিনি পরিচালনা পর্ষদেও নেই। শুধু শেয়ারহোল্ডার হিসেবে রয়েছেন।
চীনা গণমাধ্যমের এই খবরকে ‘অপ্রত্যাশিত’ ও ‘দুঃখজনক’ হিসেবে বর্ণনা করে তাইওয়ানের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও নির্বাচনে ডিপিপির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী লাই চিংতে বলেন, নাগরিকেরা হন হাইসহ (ফক্সকন) তাইওয়ানের কোম্পানিগুলোর পাশে থাকবেন বলে তাঁর আশা।
এদিকে চীনের অনিয়মের অভিযোগ তদন্তের খবরে সোমবার পুঁজিবাজারে তাইওয়ানের কোম্পানি ফক্সকনের শেয়ারের দর ৩ শতাংশ কমেছে।
চীনের কনটেম্পরারি অ্যাম্পেরেক্স টেকনোলজি কোং লিমিটেড (সিএটিএল) বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান। এই কোম্পানি নতুন একটি সুপারচার্জিং ব্যাটারি উন্মোচন করেছে। এই ব্যাটারি মাত্র ৫ মিনিটের চার্জেই ৩২০ মাইল বা ৫৬৩ কিলোমিটার পথ চলতে সক্ষম।
৩ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই যেন মানুষের কণ্ঠ ও চেহারা অন্যায়ভাবে ব্যবহার না করে, তা নিয়ে ২০২৪ সালে বিক্ষোভ করে হলিউডের শক্তিশালী শ্রমিক ইউনিয়ন এসএজি-এএফটিআরএ। তাই গত বছরের শেষ দিকে এক চুক্তির মাধ্যমে শিল্পীদের ন্যায্য পারিশ্রমিক নিশ্চিত করা হয়। তবে বোঝাই যাচ্ছিল, সিনেমাশিল্পে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার
৬ ঘণ্টা আগেআশির দশকে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘টার্মিনেটর’ চলচ্চিত্রে দেখা গিয়েছিল স্কাইনেট নামের এক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিজে সচেতন হয়ে উঠে এবং মানবজাতিকে ধ্বংস করতে উদ্যোগী হয়। তখন সেটি ছিল নিছক বিজ্ঞান কল্পকাহিনি। তবে সময় বদলেছে। বর্তমান যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন আর কেবল কল্পকাহিনির বিষয় নয়, তা বাস্তব হয়ে উঠছে।
৮ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেল প্রশিক্ষণ ও পরিচালনার খরচ বিপুল। শুধু বিদ্যুৎ ব্যয় হিসাব করলেও দেখা যায়, ব্যবহারকারীদের অনুরোধ প্রক্রিয়াজাত ও উত্তর প্রদানে বিশ্বজুড়ে এআই ডেটা সেন্টারগুলো বছরে ১০০ মিলিয়ন বা ১০ কোটি ডলারেরও বেশি খরচ করে।
১২ ঘণ্টা আগে