কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের সবচেয়ে বড় তথ্যপ্রযুক্তি পরিষেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান টাটা কনসালট্যান্সি সার্ভিসেস (টিসিএস) আগামী বছরের মার্চের মধ্যে ১২ হাজারের বেশি কর্মী ছাঁটাই করতে চলেছে। কর্মীর সংখ্যার এই বিপুল হ্রাস আন্তর্জাতিক করপোরেট মহলে রীতিমতো চমক তৈরি করেছে।
টিসিএসের সিইও কে কৃত্তিবাসন আজ রোববার এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, তাঁদের প্রতিষ্ঠান ২০২৬ অর্থবছরে কর্মীর সংখ্যা ২ শতাংশ কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সিদ্ধান্ত চলতি অর্থবছর থেকে শুরু হয়ে চলবে মার্চ পর্যন্ত।
এই পদক্ষেপের ফলে সংস্থাটির মধ্যম ও ঊর্ধ্বতন ব্যবস্থাপনা স্তরের প্রায় ১২ হাজার ২০০ কর্মীর চাকরি ঝুঁকিতে পড়বে বলে জানা গেছে।
টিসিএস জানিয়েছে, এই কর্মী ছাঁটাইয়ের মূল কারণ হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এবং অন্যান্য নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি। একই সঙ্গে সংস্থাটি নতুন বাজারে প্রবেশ করছে এবং বিশ্বজুড়ে প্রযুক্তির চাহিদা অনিশ্চিত থাকায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। টিসিএস আশ্বস্ত করেছে, এই পরিবর্তনের কারণে ক্লায়েন্টদের পরিষেবায় কোনো প্রভাব পড়বে না।
এই পদক্ষেপের পেছনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে (এআই) প্রধান কারণ হিসেবে তুলে ধরেছেন প্রতিষ্ঠানটির শীর্ষ কর্তা কে কৃত্তিবাসন। তাঁর দাবি, এআই প্রযুক্তির দ্রুত অগ্রগতির ফলে কাজের ধরন বদলে গেছে এবং নতুন প্রযুক্তির সঙ্গে খাপ খাওয়াতে গিয়ে অনেক ক্ষেত্রে কর্মীর প্রয়োজন ফুরিয়ে আসছে।
সিইও কৃত্তিবাসনের ভাষায়, ‘এই সিদ্ধান্ত মোটেই সহজ ছিল না; বরং এটা আমার সিইও জীবনের সবচেয়ে কঠিন সিদ্ধান্ত। কিন্তু প্রযুক্তির জগতে আমরা নতুন এক দিগন্তে প্রবেশ করছি। ভবিষ্যতের জন্য আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে।’
বর্তমানে টিসিএসের মোট কর্মীর সংখ্যা ৬ লাখ ১৩ হাজারের বেশি। তাঁদের মধ্যে প্রায় ১২ হাজার ২০০ কর্মীকে বিদায় জানানো হবে। প্রতিষ্ঠানটির তরফে জানানো হয়েছে, ছাঁটাই হওয়া কর্মীরা নোটিশ পিরিয়ডের সুবিধা ছাড়াও পাবেন বাড়তি ছুটি, বিমা ও প্রস্থান প্যাকেজ।
এ ঘটনায় শুধু টিসিএস নয়, গোটা ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি খাতেই এক অদ্ভুত অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। ভারতের ২২৩ বিলিয়ন ডলারের তথ্যপ্রযুক্তি খাত বর্তমানে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। এর মধ্যে এমন গণছাঁটাই নিঃসন্দেহে এক সতর্কসংকেত।
ভারতের সবচেয়ে বড় তথ্যপ্রযুক্তি পরিষেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান টাটা কনসালট্যান্সি সার্ভিসেস (টিসিএস) আগামী বছরের মার্চের মধ্যে ১২ হাজারের বেশি কর্মী ছাঁটাই করতে চলেছে। কর্মীর সংখ্যার এই বিপুল হ্রাস আন্তর্জাতিক করপোরেট মহলে রীতিমতো চমক তৈরি করেছে।
টিসিএসের সিইও কে কৃত্তিবাসন আজ রোববার এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, তাঁদের প্রতিষ্ঠান ২০২৬ অর্থবছরে কর্মীর সংখ্যা ২ শতাংশ কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সিদ্ধান্ত চলতি অর্থবছর থেকে শুরু হয়ে চলবে মার্চ পর্যন্ত।
এই পদক্ষেপের ফলে সংস্থাটির মধ্যম ও ঊর্ধ্বতন ব্যবস্থাপনা স্তরের প্রায় ১২ হাজার ২০০ কর্মীর চাকরি ঝুঁকিতে পড়বে বলে জানা গেছে।
টিসিএস জানিয়েছে, এই কর্মী ছাঁটাইয়ের মূল কারণ হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এবং অন্যান্য নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি। একই সঙ্গে সংস্থাটি নতুন বাজারে প্রবেশ করছে এবং বিশ্বজুড়ে প্রযুক্তির চাহিদা অনিশ্চিত থাকায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। টিসিএস আশ্বস্ত করেছে, এই পরিবর্তনের কারণে ক্লায়েন্টদের পরিষেবায় কোনো প্রভাব পড়বে না।
এই পদক্ষেপের পেছনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে (এআই) প্রধান কারণ হিসেবে তুলে ধরেছেন প্রতিষ্ঠানটির শীর্ষ কর্তা কে কৃত্তিবাসন। তাঁর দাবি, এআই প্রযুক্তির দ্রুত অগ্রগতির ফলে কাজের ধরন বদলে গেছে এবং নতুন প্রযুক্তির সঙ্গে খাপ খাওয়াতে গিয়ে অনেক ক্ষেত্রে কর্মীর প্রয়োজন ফুরিয়ে আসছে।
সিইও কৃত্তিবাসনের ভাষায়, ‘এই সিদ্ধান্ত মোটেই সহজ ছিল না; বরং এটা আমার সিইও জীবনের সবচেয়ে কঠিন সিদ্ধান্ত। কিন্তু প্রযুক্তির জগতে আমরা নতুন এক দিগন্তে প্রবেশ করছি। ভবিষ্যতের জন্য আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে।’
বর্তমানে টিসিএসের মোট কর্মীর সংখ্যা ৬ লাখ ১৩ হাজারের বেশি। তাঁদের মধ্যে প্রায় ১২ হাজার ২০০ কর্মীকে বিদায় জানানো হবে। প্রতিষ্ঠানটির তরফে জানানো হয়েছে, ছাঁটাই হওয়া কর্মীরা নোটিশ পিরিয়ডের সুবিধা ছাড়াও পাবেন বাড়তি ছুটি, বিমা ও প্রস্থান প্যাকেজ।
এ ঘটনায় শুধু টিসিএস নয়, গোটা ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি খাতেই এক অদ্ভুত অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। ভারতের ২২৩ বিলিয়ন ডলারের তথ্যপ্রযুক্তি খাত বর্তমানে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। এর মধ্যে এমন গণছাঁটাই নিঃসন্দেহে এক সতর্কসংকেত।
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামীকাল ১৯ অক্টোবর থেকে যদি কোনো সংবাদপত্র (অনলাইন ভার্সনসহ), নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কনটেন্ট প্রচারিত হয় তবে বিনা নোটিশে সেই সাইট ব্লক করে দেওয়া হবে।
১৮ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানিয়েছেন, ক্রিকেট খেলা বিষয়ক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন সাময়িকভাবে বন্ধ করেছে। গতকাল বুধবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।
৩ দিন আগেজনপ্রিয় ভিডিও প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবের স্ট্রিমিং প্রায় এক ঘণ্টা বন্ধ ছিল। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের শত শত ব্যবহারকারী এই বিষয়ে অভিযোগ জানানোর পর ইউটিউব কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সমাধান করে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ দিন আগেএআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটিতে এবার প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট রাখার পরিকল্পনা করছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সংস্থা ওপেনএআই। সংস্থার প্রধান স্যাম অল্টম্যান বলেছেন, প্রাপ্তবয়স্ক ব্যবহারকারীরা প্রাপ্তবয়স্কদের মতোই আচরণ করতে চান, তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৪ দিন আগে