অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বের ৭২ শতাংশ শিশু কোনো না কোনো ভাবে সাইবার হুমকির শিকার হয়েছে। সম্প্রতি প্রকাশিত সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে। দুবাইভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আল–আরাবিয়ার এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
আল–আরাবিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল সাইবার সিকিউরিটি ফোরাম এবং যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টনভিত্তিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের যৌথ গবেষণার ভিত্তিতে এই তথ্য উঠে এসেছে। সেই গবেষণার ভিত্তিতে চলতি সপ্তাহে ‘শিশুরা সাইবার স্পেসে অনিরাপদ কেন’—শীর্ষক এক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। সেই প্রতিবেদনেই বলা হয়, বিশ্বের ৭২ শতাংশ শিশু কোনো না কোনোভাবে সাইবার হুমকির মুখে পড়েছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, গবেষণা গৃহীত নমুনার মধ্যে অন্তত ৯০ শতাংশ শিশু যাদের বয়স ৮ বছর বা তার বেশি তারা সক্রিয়ভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকে। এ ক্ষেত্রে তারা বিভিন্ন অনাকাঙ্ক্ষিত বিজ্ঞাপন, বুলিং, হয়রানি এবং অনুপযুক্ত কনটেন্টের কারণে তারা নানা ধরনের হুমকির শিকার হন।
বিশ্বের ২৪টি দেশের ৪০ হাজারেরও অধিক বাবা–মা এবং শিশুর ওপর এই গবেষণাটি চালানো হয়। গবেষণায় প্রাপ্ত তথ্যানুসারে বর্তমানে সাইবার স্পেসে যে নিরাপত্তা কাঠামো রয়েছে তা শিশুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে যথেষ্ট নয়।
এই বিষয়ে গবেষক দলের প্রধান আলা আল–ফাজিল গতকাল বুধবারে এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘অন্তত ৭২ শতাংশ শিশু সাইবার হুমকির মুখে। আমরা বিশ্বাস করি যে, বর্তমানে দ্রুত বর্ধনশীল সাইবার স্পেসে শিশুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আলা আল–ফাজিল আরও বলেন, ‘সাইবার স্পেসে শিশুরা যে ব্যাপক হুমকির সম্মুখীন হয় তার সমাধান হলো—সমস্যা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং শিক্ষাবিদ থেকে শুরু করে বেসরকারি খাতেও ঐক্যবদ্ধ পদক্ষেপ নিশ্চিত করা। সাইবার স্পেসে শেখা ও সংযোগের জন্য একটি নিরাপদ জায়গা তৈরির দায়িত্ব আমাদের সকলের।’
বিশ্বের ৭২ শতাংশ শিশু কোনো না কোনো ভাবে সাইবার হুমকির শিকার হয়েছে। সম্প্রতি প্রকাশিত সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে। দুবাইভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আল–আরাবিয়ার এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
আল–আরাবিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল সাইবার সিকিউরিটি ফোরাম এবং যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টনভিত্তিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের যৌথ গবেষণার ভিত্তিতে এই তথ্য উঠে এসেছে। সেই গবেষণার ভিত্তিতে চলতি সপ্তাহে ‘শিশুরা সাইবার স্পেসে অনিরাপদ কেন’—শীর্ষক এক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। সেই প্রতিবেদনেই বলা হয়, বিশ্বের ৭২ শতাংশ শিশু কোনো না কোনোভাবে সাইবার হুমকির মুখে পড়েছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, গবেষণা গৃহীত নমুনার মধ্যে অন্তত ৯০ শতাংশ শিশু যাদের বয়স ৮ বছর বা তার বেশি তারা সক্রিয়ভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকে। এ ক্ষেত্রে তারা বিভিন্ন অনাকাঙ্ক্ষিত বিজ্ঞাপন, বুলিং, হয়রানি এবং অনুপযুক্ত কনটেন্টের কারণে তারা নানা ধরনের হুমকির শিকার হন।
বিশ্বের ২৪টি দেশের ৪০ হাজারেরও অধিক বাবা–মা এবং শিশুর ওপর এই গবেষণাটি চালানো হয়। গবেষণায় প্রাপ্ত তথ্যানুসারে বর্তমানে সাইবার স্পেসে যে নিরাপত্তা কাঠামো রয়েছে তা শিশুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে যথেষ্ট নয়।
এই বিষয়ে গবেষক দলের প্রধান আলা আল–ফাজিল গতকাল বুধবারে এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘অন্তত ৭২ শতাংশ শিশু সাইবার হুমকির মুখে। আমরা বিশ্বাস করি যে, বর্তমানে দ্রুত বর্ধনশীল সাইবার স্পেসে শিশুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আলা আল–ফাজিল আরও বলেন, ‘সাইবার স্পেসে শিশুরা যে ব্যাপক হুমকির সম্মুখীন হয় তার সমাধান হলো—সমস্যা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং শিক্ষাবিদ থেকে শুরু করে বেসরকারি খাতেও ঐক্যবদ্ধ পদক্ষেপ নিশ্চিত করা। সাইবার স্পেসে শেখা ও সংযোগের জন্য একটি নিরাপদ জায়গা তৈরির দায়িত্ব আমাদের সকলের।’
ইন্টারনেটে ব্রাউজিংয়ের জন্য অন্যতম জনপ্রিয় ব্রাউজার হলো গুগল ক্রোম। তাই সাইবার অপরাধীদের কাছে হ্যাকিংয়ের একটি প্রধান লক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে এটি। ব্রাউজারটির বিভিন্ন দুর্বলতা ব্যবহার করে ব্যবহারকারীর ডেটা ‘হাইজ্যাক’ করার চেষ্টা করে হ্যাকাররা। সম্প্রতি এমন একটি সাইবার হামলা ক্রোমে ঘটতে দেখা যাচ্ছে। এর ফ
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প বিজয়ী হওয়ার পর মেটার বিভিন্ন নীতিতে পরিবর্তন নিয়ে এসেছেন সিইও মার্ক জাকারবার্গ। তবে সাম্প্রতিক পরিবর্তনগুলো নিয়ে কোম্পানিটির কর্মীদের মধ্যে অস্বস্তি দেখা গেছে। বিশেষ করে মেটার ফ্যাক্ট চেকিং ফিচার ও ডাইভারসিটি প্রোগ্রাম বন্ধের সিদ্ধান্তের জন্য। অবশেষে, গত বৃহস্পতিবার
২ ঘণ্টা আগেসারা বিশ্বের প্রযুক্তি বাজারকে কাঁপিয়ে দিয়েছে চীনের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) গবেষণা প্রতিষ্ঠান ডিপসিকের তৈরি করা নতুন এআই ভাষা মডেল ‘ডিপসিক আর১ ’। তাই এই প্রতিযোগিতায় নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখতে রিজনিং মডেল ‘ও ৩ মিনি’ বিনা মূল্যে ব্যবহারে সুযোগ দিচ্ছে ওপেনএআই।
২ ঘণ্টা আগেব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই অন্তভুক্ত করলে বিভিন্ন কাজ দ্রুত ও সহজভাবে করা যায়। তাই এআই নিয়ে অতী উৎসাহী ব্যবসায়ীরা। তবে এই প্রযুক্তি ব্যবহার নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা। বিশেষ করে নেতৃত্ব পর্যায়ে এই প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারণার অভাব থাকায় সংস্থাগুলোর মধ্যে...
৫ ঘণ্টা আগে