ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশগুলোতে ওয়েবসাইট থেকে আইফোনে সরাসরি অ্যাপ ডাউনলোড করার সুবিধা নিয়ে এল অ্যাপল। ফলে অ্যাপল স্টোর ছাড়াও ওয়েব ব্রাউজার থেকে আইফোনে অ্যাপ ডাউনলোড করা যাবে।
ব্যবহারকারীরা ওয়েবসাইটে বিভিন্ন অ্যাপের লেনদেন বা ইন–অ্যাপ পারচেস সম্পূর্ণ করতে পারবে। তাছাড়া ইন–অ্যাপ প্রোমোশন, ডিসকাউন্ট ও ডিলগুলো কীভাবে ডিজাইন করবেন তা ডেভেলপাররা নিজের পছন্দ অনুযায়ী নির্বাচন করতে পারবেন। ওয়েবসাইটগুলোতে লিংকগুলো ডিজাইন করার জন্য অ্যাপলের টেমপ্লেটগুলো ব্যবহারের করা এখন আর বাধ্যতামূলক নয়।
ডেভেলপাররা তাদের তৈরি অ্যাপগুলো সরাসরি ওয়েবসাইট থেকেই বিতরণ করতে পারবে। তবে এ জন্য অ্যাপলে বেশ কিছু নীতি মেনে চলতে হবে। এসব নীতির মধ্যে রয়েছে—ডেভেলপারদের দুই বছর বা তার বেশি সময় অ্যাপলের ডেভেলপার প্রোগ্রামের সদস্য হতে হবে, গত বছরে ১০ লাখের বেশি ইনস্টল করা হয়েছে এমন অ্যাপ ইইউয়ের আইওএসে থাকতে হবে, ডেটা সংগ্রহের নীতিতে স্বচ্ছতা থাকতে হবে।
অনুমোদন পাওয়া ডেভেলপাররা এপিআই বা অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেসের অ্যাকসেস পাবে। যার মাধ্যমে ওয়েবসাইট থেকে অ্যাপ বিতরণ, আইওএসের সিস্টেম কার্যকারিতার সঙ্গে একীকরণ, ব্যাকআপ, রিস্টোরের মতো সুবিধাগুলো এসব অ্যাপ পাবে। বসন্তের শেষের দিকে একটি সফটওয়্যারের আপডেটের মাধ্যমে আইওএসে ওয়েবসাইট ডাউনলোডের সুবিধা দেওয়া হবে।
গত সপ্তাহে আইফোনে আইওএস ১৭.৪ আপডেট নিয়ে আসে অ্যাপল। এই আপডেটের মাধ্যমে ইইউয়ের আইফোন ব্যবহারকারীরা থার্ড পার্ট অ্যাপ স্টোর ব্যবহার করতে পারবে। এসব অ্যাপ স্টোরে ডেভেলপাররা নিজেদের অ্যাপগুলো রাখতে পারবেন। যেমন: গেম স্টুডিও কোম্পানি আইওএসে একটি নিজস্ব অ্যাপ স্টোর চালাতে পারবে এবং স্টোরে নিজের কোম্পানির গেমগুলো রাখতে পারবে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের ডিজিটাল মার্কেট অ্যাক্ট (ডিএমএ) এর সঙ্গে সংগতি রাখতে পরিবর্তনগুলো নিয়ে আসা হয়েছে।
তথ্যসূত্র:ম্যাকরিউমার
ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশগুলোতে ওয়েবসাইট থেকে আইফোনে সরাসরি অ্যাপ ডাউনলোড করার সুবিধা নিয়ে এল অ্যাপল। ফলে অ্যাপল স্টোর ছাড়াও ওয়েব ব্রাউজার থেকে আইফোনে অ্যাপ ডাউনলোড করা যাবে।
ব্যবহারকারীরা ওয়েবসাইটে বিভিন্ন অ্যাপের লেনদেন বা ইন–অ্যাপ পারচেস সম্পূর্ণ করতে পারবে। তাছাড়া ইন–অ্যাপ প্রোমোশন, ডিসকাউন্ট ও ডিলগুলো কীভাবে ডিজাইন করবেন তা ডেভেলপাররা নিজের পছন্দ অনুযায়ী নির্বাচন করতে পারবেন। ওয়েবসাইটগুলোতে লিংকগুলো ডিজাইন করার জন্য অ্যাপলের টেমপ্লেটগুলো ব্যবহারের করা এখন আর বাধ্যতামূলক নয়।
ডেভেলপাররা তাদের তৈরি অ্যাপগুলো সরাসরি ওয়েবসাইট থেকেই বিতরণ করতে পারবে। তবে এ জন্য অ্যাপলে বেশ কিছু নীতি মেনে চলতে হবে। এসব নীতির মধ্যে রয়েছে—ডেভেলপারদের দুই বছর বা তার বেশি সময় অ্যাপলের ডেভেলপার প্রোগ্রামের সদস্য হতে হবে, গত বছরে ১০ লাখের বেশি ইনস্টল করা হয়েছে এমন অ্যাপ ইইউয়ের আইওএসে থাকতে হবে, ডেটা সংগ্রহের নীতিতে স্বচ্ছতা থাকতে হবে।
অনুমোদন পাওয়া ডেভেলপাররা এপিআই বা অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেসের অ্যাকসেস পাবে। যার মাধ্যমে ওয়েবসাইট থেকে অ্যাপ বিতরণ, আইওএসের সিস্টেম কার্যকারিতার সঙ্গে একীকরণ, ব্যাকআপ, রিস্টোরের মতো সুবিধাগুলো এসব অ্যাপ পাবে। বসন্তের শেষের দিকে একটি সফটওয়্যারের আপডেটের মাধ্যমে আইওএসে ওয়েবসাইট ডাউনলোডের সুবিধা দেওয়া হবে।
গত সপ্তাহে আইফোনে আইওএস ১৭.৪ আপডেট নিয়ে আসে অ্যাপল। এই আপডেটের মাধ্যমে ইইউয়ের আইফোন ব্যবহারকারীরা থার্ড পার্ট অ্যাপ স্টোর ব্যবহার করতে পারবে। এসব অ্যাপ স্টোরে ডেভেলপাররা নিজেদের অ্যাপগুলো রাখতে পারবেন। যেমন: গেম স্টুডিও কোম্পানি আইওএসে একটি নিজস্ব অ্যাপ স্টোর চালাতে পারবে এবং স্টোরে নিজের কোম্পানির গেমগুলো রাখতে পারবে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের ডিজিটাল মার্কেট অ্যাক্ট (ডিএমএ) এর সঙ্গে সংগতি রাখতে পরিবর্তনগুলো নিয়ে আসা হয়েছে।
তথ্যসূত্র:ম্যাকরিউমার
বন্ধুদের সঙ্গে রিলস ভাগাভাগির প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে ‘ব্লেন্ড’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হলো ইনস্টাগ্রাম। এই ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এখন তাঁদের বন্ধু বা গ্রুপ চ্যাটের সদস্যদের সঙ্গে একটি ব্যক্তিগত ও কাস্টমাইজড রিলস ফিড শেয়ার করতে পারবেন। তবে এই ফিচার ব্যবহার করতে হলে বন্ধুদের আমন্ত্রণ...
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন ইরাকি কিশোর মুনতাধার মোহাম্মদ আহমেদ সালেহ। বাগদাদের আল-তারমিয়া জেলার আল-বায়ারিক উচ্চ বিদ্যালয়ের এই মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের অসাধারণ প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে নাসার বিশেষ প্রশংসা
১০ ঘণ্টা আগেমানুষের কাজের জগতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত নিয়ে বিশ্বের প্রযুক্তিকেন্দ্র সিলিকন ভ্যালিতে আত্মপ্রকাশ করল বিতর্কিত স্টার্টআপ ‘মেকানাইজ’। বিখ্যাত এআই গবেষক ও প্রতিষ্ঠাতা তামায় বেসিরোগ্লু ঘোষণা দিয়েছেন, এই স্টার্টআপের লক্ষ্য হলো—‘সব ধরনের কাজের পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়করণ’ এবং ‘সম্পূর্ণ অর্থনীতির...
১১ ঘণ্টা আগেফোল্ডেবল ফোনের দৌড়ে যখন স্যামসাং, হুয়াওয়ে বা অপো একে অপরকে টপকে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত, প্রযুক্তির বাজারে ঠিক তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিদ্বন্দ্বী মাঠে নেমেছে। সেটি হলো—ভাঁজযোগ্য ইবুক রিডার। ই-ইংক প্রযুক্তির উন্নতির ফলে ই-রিডারে বই পড়ার অভিজ্ঞতা এখন অনেকটাই কাগজের বইয়ের মতো।
১৩ ঘণ্টা আগে