নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্পিড টেস্ট গ্লোবাল ইনডেক্সে বাংলাদেশে মোবাইল ইন্টারনেটের গতি বাড়লেও চাহিদা ও প্রত্যাশা অনুযায়ী সেবা পাচ্ছেন না গ্রাহক। গ্রাহক অসন্তোষ চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে।
আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ সব কথা জানায় বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন।
সংগঠনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, গত ২৫ এপ্রিল স্পিড টেস্ট গ্লোবাল ইনডেক্স এর ফলাফলে দেখা যায়, বাংলাদেশের অবস্থান ১২২ তম অবস্থানে নেমে এসেছে। ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল তাদের তথ্যমতে ১০৬ তম। যেখানে আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতের অবস্থান দেখানো হয়েছে ১৬ তম অবস্থানে। পরীক্ষায় দেখা যায় ইন্টারনেট ডাউনলোডের গতি ছিল ২৪ দশমিক ৫৯ এমবিপিএস। আর আপলোড গতি ছিল ১১ দশমিক ৫৩ এমবিপিএস।
মহিউদ্দিন বলেন, ১০ অক্টোবর ওকলার স্পিড টেস্ট গ্লোবাল ইনডেক্স প্রতিবেদনে লক্ষ্য করলাম, বাংলাদেশে বর্তমানে ইন্টারনেট ডাউনলোড গড় ইন্টারনেটের গতি ২৭ দশমিক ৭৬ এমবিপিএস। আর গড় আপলোড স্পিড ১১ দশমিক ২২ এমবিপিএস। মোবাইল ইন্টারনেট ল্যাটেনসি দেখানো হয়েছে ২৫ মিলি সেকেন্ড। এপ্রিল থেকে অক্টোবরের শুরুতে তাদের তথ্য বলছে, বাংলাদেশের ক্রমান্বয়ে উন্নতি হয়েছে, বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান ৮৯ তম। যেখানে আগের প্রতিবেদনে ছিল ১০৬ অর্থাৎ ১৭ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। যেখানে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির দেশ আরব আমিরাতের গড় ডাউনলোড গতি ৩৯৮ এমবিপিএস। সেখানে বাংলাদেশের ২৭ দশমিক ৭৬ এমবিপিএস!
বিবৃতিতে বলা হয়, ওকলার এ তথ্য গ্রহণযোগ্য নয়। কারণ, ওকলা স্পিড টেস্টের স্যাম্পল সংগ্রহের জন্য যেসব ডিভাইস ব্যবহার করে থাকে তার নমুনা সংগ্রহের ডিভাইসের তথ্য অনুযায়ী সেসব ডিভাইস ব্যবহারকারী বাংলাদেশে মাত্র ৫ থেকে ৮ শতাংশ। বাংলাদেশে গ্রাহকেরা যে ধরনের ডিভাইস ব্যবহার করে থাকেন সেসব ডিভাইস দিয়ে যদি ইন্টারনেটের গড় ডাউনলোড বা আপলোড পরিমাপ করা হয় সেখানে গড় গতি পাওয়া যাবে ৫ থেকে ১০ এমবিপিএস। প্রান্তিক পর্যায়ে কিংবা ভবনের অভ্যন্তরে আবার ইন্টারনেটের গতি কম থাকে। বহুতল ভবনে কিংবা পুরান ঢাকা এমনকি সংসদ ভবনের ভেতরেও ইন্টারনেটের গতি ৫ এমবিপিএস।
মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন মনে করে, ক্রমবর্ধমান গ্রাহকের চাহিদা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ইন্টারনেটের গতি যেভাবে বৃদ্ধি হওয়া উচিত সে অনুযায়ী বৃদ্ধি পায়নি। ফলে গ্রাহক অসন্তোষ এখন চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। ইন্টারনেটের ডেটা থাকলেও ইন্টারনেটের গতি না থাকায় অব্যবহৃত থেকে যাচ্ছে ডেটা। মোবাইল ইন্টারনেট সেবা খাতে অনেক বৈষম্য ও সংকট যেমন চলমান, ঠিক একইভাবে সঠিক নজরদারি কমিশনের আন্তরিকতা ও জবাবদিহি ঘাটতি থাকা অন্যতম কারণ। পাশাপাশি অপারেটরদের মনোপলি বা তাদের ব্যবসার দিকে কেবল নজর থাকার কারণে সেবার মান বাড়ছে না।
স্পিড টেস্ট গ্লোবাল ইনডেক্সে বাংলাদেশে মোবাইল ইন্টারনেটের গতি বাড়লেও চাহিদা ও প্রত্যাশা অনুযায়ী সেবা পাচ্ছেন না গ্রাহক। গ্রাহক অসন্তোষ চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে।
আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ সব কথা জানায় বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন।
সংগঠনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, গত ২৫ এপ্রিল স্পিড টেস্ট গ্লোবাল ইনডেক্স এর ফলাফলে দেখা যায়, বাংলাদেশের অবস্থান ১২২ তম অবস্থানে নেমে এসেছে। ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল তাদের তথ্যমতে ১০৬ তম। যেখানে আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতের অবস্থান দেখানো হয়েছে ১৬ তম অবস্থানে। পরীক্ষায় দেখা যায় ইন্টারনেট ডাউনলোডের গতি ছিল ২৪ দশমিক ৫৯ এমবিপিএস। আর আপলোড গতি ছিল ১১ দশমিক ৫৩ এমবিপিএস।
মহিউদ্দিন বলেন, ১০ অক্টোবর ওকলার স্পিড টেস্ট গ্লোবাল ইনডেক্স প্রতিবেদনে লক্ষ্য করলাম, বাংলাদেশে বর্তমানে ইন্টারনেট ডাউনলোড গড় ইন্টারনেটের গতি ২৭ দশমিক ৭৬ এমবিপিএস। আর গড় আপলোড স্পিড ১১ দশমিক ২২ এমবিপিএস। মোবাইল ইন্টারনেট ল্যাটেনসি দেখানো হয়েছে ২৫ মিলি সেকেন্ড। এপ্রিল থেকে অক্টোবরের শুরুতে তাদের তথ্য বলছে, বাংলাদেশের ক্রমান্বয়ে উন্নতি হয়েছে, বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান ৮৯ তম। যেখানে আগের প্রতিবেদনে ছিল ১০৬ অর্থাৎ ১৭ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। যেখানে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির দেশ আরব আমিরাতের গড় ডাউনলোড গতি ৩৯৮ এমবিপিএস। সেখানে বাংলাদেশের ২৭ দশমিক ৭৬ এমবিপিএস!
বিবৃতিতে বলা হয়, ওকলার এ তথ্য গ্রহণযোগ্য নয়। কারণ, ওকলা স্পিড টেস্টের স্যাম্পল সংগ্রহের জন্য যেসব ডিভাইস ব্যবহার করে থাকে তার নমুনা সংগ্রহের ডিভাইসের তথ্য অনুযায়ী সেসব ডিভাইস ব্যবহারকারী বাংলাদেশে মাত্র ৫ থেকে ৮ শতাংশ। বাংলাদেশে গ্রাহকেরা যে ধরনের ডিভাইস ব্যবহার করে থাকেন সেসব ডিভাইস দিয়ে যদি ইন্টারনেটের গড় ডাউনলোড বা আপলোড পরিমাপ করা হয় সেখানে গড় গতি পাওয়া যাবে ৫ থেকে ১০ এমবিপিএস। প্রান্তিক পর্যায়ে কিংবা ভবনের অভ্যন্তরে আবার ইন্টারনেটের গতি কম থাকে। বহুতল ভবনে কিংবা পুরান ঢাকা এমনকি সংসদ ভবনের ভেতরেও ইন্টারনেটের গতি ৫ এমবিপিএস।
মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন মনে করে, ক্রমবর্ধমান গ্রাহকের চাহিদা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ইন্টারনেটের গতি যেভাবে বৃদ্ধি হওয়া উচিত সে অনুযায়ী বৃদ্ধি পায়নি। ফলে গ্রাহক অসন্তোষ এখন চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। ইন্টারনেটের ডেটা থাকলেও ইন্টারনেটের গতি না থাকায় অব্যবহৃত থেকে যাচ্ছে ডেটা। মোবাইল ইন্টারনেট সেবা খাতে অনেক বৈষম্য ও সংকট যেমন চলমান, ঠিক একইভাবে সঠিক নজরদারি কমিশনের আন্তরিকতা ও জবাবদিহি ঘাটতি থাকা অন্যতম কারণ। পাশাপাশি অপারেটরদের মনোপলি বা তাদের ব্যবসার দিকে কেবল নজর থাকার কারণে সেবার মান বাড়ছে না।
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
১০ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
১৫ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
১৭ ঘণ্টা আগে