প্রযুক্তি ডেস্ক
প্রযুক্তির উৎকর্ষের এই সময়ে পোর্টেবল ডিভাইস হিসেবে ব্যবহারের জন্য ইয়ারবাড এবং স্মার্টওয়াচ মানুষের নিত্যসঙ্গী। এই দুটির ব্যবহার জীবনকে সহজ করে দিয়েছে অনেকটাই।
যেমন ইয়ারবাড ব্যবহার করার মাধ্যমে গান শোনা, অডিও বুক ও পডকাস্ট, ফোনকল করা এবং ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে ব্যবহার করা যায়। তেমনি স্মার্টওয়াচও স্বাস্থ্যের অবস্থা জানিয়ে দিতে পারে ব্যবহারকারীকে। এমনকি ঘুমের ধরন পর্যবেক্ষণ করা, বার্তা পাঠানো এবং গ্রহণ করা ছাড়াও এটি অন্যান্য ডিভাইসকে নিয়ন্ত্রণ করতেও সহযোগিতা করে।
ইয়ারবাড ও স্মার্টওয়াচের কাজের ধরনে অনেকটা মিল থাকলেও এদের মধ্যে রয়েছে কিছু পার্থক্যও। যেমন—
পোর্টেবল গ্যাজেট হিসেবে ইয়ারবাড এবং স্মার্টওয়াচ সবার পছন্দের তালিকায় থাকলেও কেনার সময় খেয়াল রাখতে হবে কয়েকটি বিষয়—
ইয়ারবাড
শব্দের গুণমান
ইয়ারবাড কেনার সময় শব্দের গুণগত মান ঠিক আছে কি না। শব্দ ভালো না হলে গান, অডিও বুক—যা-ই শুনতে চাই না কেন ভালো লাগবে না। কানকে আরাম দেবে না।
অডিও কোডেক
ইয়ারবাড কেনার আগে অবশ্যই দেখে নিতে হবে, ইয়ারবাডটি কোন অডিও কোডেক সাপোর্টেড। যেমন এসবিসি, এএসি, অ্যাডাপটিভ/এইচডি, এলডিএসি সাপোর্ট করে কি না।
ব্যাটারি লাইফ
ইয়ারবাড ব্যবহারের ক্ষেত্রে ব্যাটারি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ফলে কেনার সময় জেনে নিতে হবে ইয়ারবাডের ব্যাটারি ঠিক কতক্ষণ কাজ করবে।
বিল্ড কোয়ালিটি
ইয়ারবাড কেনার সময় বিল্ড কোয়ালিটি এবং ওয়াটারপ্রুফ সম্পর্কেও জেনে নিতে হবে।
দাম
কোন ইয়ারবাডের কেমন দাম হতে পারে, বিষয়টি জেনে বুঝে কিনতে হবে।
কলিং ফিচার
কলিং ফিচার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, স্মার্টওয়াচগুলোতে কলিং ফিচার আছে কি নেই জেনে নিতে হবে।
ডিজাইন
স্মার্টওয়াচ কেনার সময় এর ডিজাইনও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বয়স এবং ব্যক্তিত্বভেদে স্মার্টওয়াচ কেনার সময় তা ঠিক ঠিক মানানসই কি না কিংবা চলতি স্টাইল বা ফ্যাশনের সঙ্গে মানাচ্ছে কি না ভেবে নিতে হবে। স্কুল, কলেজ বা অফিসে পরার ক্ষেত্রে যথাযথ কি না, তা-ও ভাবনায় রেখে কিনতে হবে।
সেন্সর
স্মার্টওয়াচে এখন হার্ট-রেট, ব্লাড প্রেশার, অক্সিজেন স্যাচুরেশন মিটারসংবলিত স্মার্টওয়াচের মতো নানা সুবিধা পাওয়া যায়। দৈনন্দিন জীবনযাপনে কোন স্মার্টওয়াচে প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো রয়েছে, খোঁজখবর করে কিনলে ভালো হয়।
সব সুবিধা নিয়ে এসব গ্যাজেট পাওয়া যাচ্ছে স্টারটেকে। সুলভ মূল্যে এসব পণ্য এখান থেকে কিনলে রয়েছে হোম ডেলিভারি সুবিধা।
প্রযুক্তির উৎকর্ষের এই সময়ে পোর্টেবল ডিভাইস হিসেবে ব্যবহারের জন্য ইয়ারবাড এবং স্মার্টওয়াচ মানুষের নিত্যসঙ্গী। এই দুটির ব্যবহার জীবনকে সহজ করে দিয়েছে অনেকটাই।
যেমন ইয়ারবাড ব্যবহার করার মাধ্যমে গান শোনা, অডিও বুক ও পডকাস্ট, ফোনকল করা এবং ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে ব্যবহার করা যায়। তেমনি স্মার্টওয়াচও স্বাস্থ্যের অবস্থা জানিয়ে দিতে পারে ব্যবহারকারীকে। এমনকি ঘুমের ধরন পর্যবেক্ষণ করা, বার্তা পাঠানো এবং গ্রহণ করা ছাড়াও এটি অন্যান্য ডিভাইসকে নিয়ন্ত্রণ করতেও সহযোগিতা করে।
ইয়ারবাড ও স্মার্টওয়াচের কাজের ধরনে অনেকটা মিল থাকলেও এদের মধ্যে রয়েছে কিছু পার্থক্যও। যেমন—
পোর্টেবল গ্যাজেট হিসেবে ইয়ারবাড এবং স্মার্টওয়াচ সবার পছন্দের তালিকায় থাকলেও কেনার সময় খেয়াল রাখতে হবে কয়েকটি বিষয়—
ইয়ারবাড
শব্দের গুণমান
ইয়ারবাড কেনার সময় শব্দের গুণগত মান ঠিক আছে কি না। শব্দ ভালো না হলে গান, অডিও বুক—যা-ই শুনতে চাই না কেন ভালো লাগবে না। কানকে আরাম দেবে না।
অডিও কোডেক
ইয়ারবাড কেনার আগে অবশ্যই দেখে নিতে হবে, ইয়ারবাডটি কোন অডিও কোডেক সাপোর্টেড। যেমন এসবিসি, এএসি, অ্যাডাপটিভ/এইচডি, এলডিএসি সাপোর্ট করে কি না।
ব্যাটারি লাইফ
ইয়ারবাড ব্যবহারের ক্ষেত্রে ব্যাটারি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ফলে কেনার সময় জেনে নিতে হবে ইয়ারবাডের ব্যাটারি ঠিক কতক্ষণ কাজ করবে।
বিল্ড কোয়ালিটি
ইয়ারবাড কেনার সময় বিল্ড কোয়ালিটি এবং ওয়াটারপ্রুফ সম্পর্কেও জেনে নিতে হবে।
দাম
কোন ইয়ারবাডের কেমন দাম হতে পারে, বিষয়টি জেনে বুঝে কিনতে হবে।
কলিং ফিচার
কলিং ফিচার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, স্মার্টওয়াচগুলোতে কলিং ফিচার আছে কি নেই জেনে নিতে হবে।
ডিজাইন
স্মার্টওয়াচ কেনার সময় এর ডিজাইনও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বয়স এবং ব্যক্তিত্বভেদে স্মার্টওয়াচ কেনার সময় তা ঠিক ঠিক মানানসই কি না কিংবা চলতি স্টাইল বা ফ্যাশনের সঙ্গে মানাচ্ছে কি না ভেবে নিতে হবে। স্কুল, কলেজ বা অফিসে পরার ক্ষেত্রে যথাযথ কি না, তা-ও ভাবনায় রেখে কিনতে হবে।
সেন্সর
স্মার্টওয়াচে এখন হার্ট-রেট, ব্লাড প্রেশার, অক্সিজেন স্যাচুরেশন মিটারসংবলিত স্মার্টওয়াচের মতো নানা সুবিধা পাওয়া যায়। দৈনন্দিন জীবনযাপনে কোন স্মার্টওয়াচে প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো রয়েছে, খোঁজখবর করে কিনলে ভালো হয়।
সব সুবিধা নিয়ে এসব গ্যাজেট পাওয়া যাচ্ছে স্টারটেকে। সুলভ মূল্যে এসব পণ্য এখান থেকে কিনলে রয়েছে হোম ডেলিভারি সুবিধা।
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
১১ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
১৬ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
১৮ ঘণ্টা আগে