প্রযুক্তি ডেস্ক

আপনি যখন গুগলে কিছু সার্চ করেন, তখন গুগল আপনাকে সেই সার্চ সম্পর্কিত অনেকগুলো ওয়েবসাইট দেখায়। তবে চ্যাটজিপিটি সম্পূর্ণ ভিন্ন উপায়ে কাজ করে। এই চ্যাটবটে আপনি যখন কোনো প্রশ্ন লেখেন, চ্যাটজিপিটি আপনাকে সেই প্রশ্নের উত্তর সরাসরি দেখাবে। চ্যাটজিপিটির মাধ্যমে আপনি প্রবন্ধ, কাভার লেটার, ছুটির আবেদন এমনকি ইউটিউব ভিডিও স্ক্রিপ্টও লিখিয়ে নিতে পারবেন। ফলে এরই মধ্যে এআই প্রযুক্তির সাহায্যে লেখার প্রবণতা বেড়েছে। এআই প্রযুক্তিতে লেখার সংখ্যা এতটাই বেড়েছে যে নিজেদের সাময়িকীর জন্য লেখকদের কাছ থেকে লেখা জমা নেওয়াই বন্ধ করে দিয়েছে জনপ্রিয় মার্কিন ম্যাগাজিন ‘ক্লার্কসওয়ার্ল্ড’।
বিজনেস ইনসাইডারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি ও ফ্যান্টাসিনির্ভর সাময়িকী ক্লার্কসওয়ার্ল্ড— এর সম্পাদক নিল ক্লার্ক এক টুইটে লিখেছেন, ‘শুধু ফেব্রুয়ারিতে বিভিন্ন লেখকের মাধ্যমে জমা নেওয়া গল্পগুলোর মধ্যে ৫০০টির বেশি লেখায় চুরির অভিযোগ পাওয়া গেছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে লেখার সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় লেখা জমা নেওয়ার কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা হয়েছে।’
ক্লার্কসওয়ার্ল্ড ম্যাগাজিনে যে কেউ বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি ও ফ্যান্টাসিনির্ভর ছোটগল্প জমা দিতে পারেন। লেখা প্রকাশ হলে শব্দপ্রতি ১২ সেন্ট হিসেবে লেখকদের সর্বোচ্চ ২ হাজার ৬৪০ ডলার পর্যন্ত সম্মানী দিয়ে থাকে ম্যাগাজিনটি। ফলে লেখকেরা ভালো পরিমাণে আয় করতে পারেন লেখালেখির মাধ্যমে। তবে চ্যাটজিপিটি চালুর পর থেকেই এই প্রযুক্তির মাধ্যমে গল্প লিখিয়ে সাময়িকীটিতে জমা দিচ্ছেন অনেক লেখক।
আগেও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এর মাধ্যমে লিখিত কিছু গল্প জমা হতো ক্লার্কসওয়ার্ল্ড ম্যাগাজিনে। তবে এবার তা ‘অনেক বেশি’। গত বছর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এর মাধ্যমে লেখা জমা বা অন্যের লেখা নকলের অভিযোগে গড়ে প্রতি মাসে ১০ জন লেখককে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম ২০ দিনেই এ সংখ্যা ৫০০ অতিক্রম করেছে বলে জানিয়েছেন ক্লার্ক।
সম্প্রতি, লাইসেন্সপ্রাপ্ত চিকিৎসক হওয়ার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয় চ্যাটজিপিটি। যুক্তরাষ্ট্রের লাইসেন্সপ্রাপ্ত চিকিৎসক হওয়ার জন্য ‘ইউনাইটেড স্টেট মেডিকেল লাইসেন্সিং পরীক্ষা (ইউএসএমএলই)’ পরীক্ষা দিতে হয় সদ্য পাস ডাক্তারদের। তিনটি ধাপে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। চিকিৎসা বিষয়ের জ্ঞান ও ব্যবহারিক দক্ষতার মূল্যায়ন করা হয় পরীক্ষায়। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক চ্যাটবট চ্যাটজিপিটিতে এই পরীক্ষা নেওয়া হয়। ৩ ধাপে অনুষ্ঠিত এ পরীক্ষায় ৫২ দশমিক ৪ থেকে ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত নম্বর পেয়েছে চ্যাটবটটি। পরীক্ষায় পাস করতে হলে গড়ে ৬০ শতাংশ নম্বর পেতে হয়।
ডেইলি মেইলের প্রতিবেদন অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার অ্যানসিবল নামের একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক টিফানি কুন এবং তাঁর সহকর্মীরা এ পরীক্ষা পরিচালনা করেন। ইউএসএমএলই থেকে ছবিভিত্তিক প্রশ্ন প্রদর্শনের পর, গবেষকেরা ইউএসএমএলইয়ের ২০২২ সালের জুনে প্রকাশিত ৩৭৬টি প্রশ্ন থেকে ৩৫০টি প্রশ্ন চ্যাটজিপিটিকে করেন। চ্যাটজিপিটি ৩ ধাপের পরীক্ষায় গড়ে ৬০ শতাংশ নম্বর পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে। শুধু তাই নয়, চ্যাটজিপিটির দেওয়া উত্তরগুলো ছিল সামঞ্জস্যপূর্ণ ও অন্তর্দৃষ্টিসম্পন্ন।
পিএলওএস ডিজিটাল হেলথ জার্নালে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, চ্যাটজিপিটির দেওয়া উত্তরের ৯৪.৬ শতাংশ সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল। ৮৮ দশমিক ৯ শতাংশ উত্তর একেবারে নতুন, দুর্বোধ্য তবে চিকিৎসাগতভাবে বৈধ। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বেশির ভাগ চ্যাটবটের মতো চ্যাটজিপিটি ইন্টারনেট ব্যবহারে করে তথ্য খুঁজতে পারে না। বরং প্রশিক্ষণ দেওয়া তথ্যের মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়ায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে লিখতে পারে চ্যাটবটটি।
গবেষণাপত্রটির লেখক টিফানি কুন বলেন, ‘মানুষের কোনো ধরনের সহায়তা ছাড়াই এমন কঠিন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া স্বাস্থ্য খাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক।
এর আগে, চ্যাটজিপিটিতে যুক্তরাষ্ট্রের দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক পরীক্ষা নেওয়া হয়। দুটি পরীক্ষাতেই পাস করতে সক্ষম হয়েছিল এই চ্যাটবট। তবে কোনটিতেই ভালো নম্বর পায়নি এটি।সিএনএন এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন পরীক্ষার চারটি কোর্সে এবং পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের হোয়ার্টন স্কুল অব বিজনেসে পরীক্ষা নেওয়া হয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির। আইন পরীক্ষায় মোট ৯৫টি বহুনির্বাচনী প্রশ্ন এবং ১২টি রচনামূলক প্রশ্ন দেওয়া হয় চ্যাটজিপিটিতে। সবগুলি কোর্সে পাস করলেও পেয়েছে ‘সি প্লাস’ গ্রেড।
অপরদিকে, পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের হোয়ার্টন স্কুলের বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কোর্সের পরীক্ষা গুলিতে তুলনামূলক ভালো করেছে এই চ্যাটবট। এই পরীক্ষা গুলিতে বি থেকে ‘বি মাইনাস’ পর্যন্ত গ্রেড পেয়েছে চ্যাটজিপিটি।
হোয়ার্টনের অধ্যাপক ক্রিশ্চিয়ান টেরউইশ বলেছিলেন, ‘বিজনেস ম্যানেজমেন্টের বেসিক অপারেশনস ম্যানেজমেন্ট ও প্রসেস অ্যানালাইসিসের প্রশ্নে চ্যাটজিপিটি খুব ভালো উত্তর দিয়েছে। তবে উচ্চতর বিষয়ের প্রশ্ন গুলিতে ভালো উত্তর দিতে পারেনি এমনকি সাধারণ গণিতে খুব আশ্চর্যজনক ভুল করেছে।’

আপনি যখন গুগলে কিছু সার্চ করেন, তখন গুগল আপনাকে সেই সার্চ সম্পর্কিত অনেকগুলো ওয়েবসাইট দেখায়। তবে চ্যাটজিপিটি সম্পূর্ণ ভিন্ন উপায়ে কাজ করে। এই চ্যাটবটে আপনি যখন কোনো প্রশ্ন লেখেন, চ্যাটজিপিটি আপনাকে সেই প্রশ্নের উত্তর সরাসরি দেখাবে। চ্যাটজিপিটির মাধ্যমে আপনি প্রবন্ধ, কাভার লেটার, ছুটির আবেদন এমনকি ইউটিউব ভিডিও স্ক্রিপ্টও লিখিয়ে নিতে পারবেন। ফলে এরই মধ্যে এআই প্রযুক্তির সাহায্যে লেখার প্রবণতা বেড়েছে। এআই প্রযুক্তিতে লেখার সংখ্যা এতটাই বেড়েছে যে নিজেদের সাময়িকীর জন্য লেখকদের কাছ থেকে লেখা জমা নেওয়াই বন্ধ করে দিয়েছে জনপ্রিয় মার্কিন ম্যাগাজিন ‘ক্লার্কসওয়ার্ল্ড’।
বিজনেস ইনসাইডারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি ও ফ্যান্টাসিনির্ভর সাময়িকী ক্লার্কসওয়ার্ল্ড— এর সম্পাদক নিল ক্লার্ক এক টুইটে লিখেছেন, ‘শুধু ফেব্রুয়ারিতে বিভিন্ন লেখকের মাধ্যমে জমা নেওয়া গল্পগুলোর মধ্যে ৫০০টির বেশি লেখায় চুরির অভিযোগ পাওয়া গেছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে লেখার সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় লেখা জমা নেওয়ার কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা হয়েছে।’
ক্লার্কসওয়ার্ল্ড ম্যাগাজিনে যে কেউ বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি ও ফ্যান্টাসিনির্ভর ছোটগল্প জমা দিতে পারেন। লেখা প্রকাশ হলে শব্দপ্রতি ১২ সেন্ট হিসেবে লেখকদের সর্বোচ্চ ২ হাজার ৬৪০ ডলার পর্যন্ত সম্মানী দিয়ে থাকে ম্যাগাজিনটি। ফলে লেখকেরা ভালো পরিমাণে আয় করতে পারেন লেখালেখির মাধ্যমে। তবে চ্যাটজিপিটি চালুর পর থেকেই এই প্রযুক্তির মাধ্যমে গল্প লিখিয়ে সাময়িকীটিতে জমা দিচ্ছেন অনেক লেখক।
আগেও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এর মাধ্যমে লিখিত কিছু গল্প জমা হতো ক্লার্কসওয়ার্ল্ড ম্যাগাজিনে। তবে এবার তা ‘অনেক বেশি’। গত বছর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এর মাধ্যমে লেখা জমা বা অন্যের লেখা নকলের অভিযোগে গড়ে প্রতি মাসে ১০ জন লেখককে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম ২০ দিনেই এ সংখ্যা ৫০০ অতিক্রম করেছে বলে জানিয়েছেন ক্লার্ক।
সম্প্রতি, লাইসেন্সপ্রাপ্ত চিকিৎসক হওয়ার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয় চ্যাটজিপিটি। যুক্তরাষ্ট্রের লাইসেন্সপ্রাপ্ত চিকিৎসক হওয়ার জন্য ‘ইউনাইটেড স্টেট মেডিকেল লাইসেন্সিং পরীক্ষা (ইউএসএমএলই)’ পরীক্ষা দিতে হয় সদ্য পাস ডাক্তারদের। তিনটি ধাপে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। চিকিৎসা বিষয়ের জ্ঞান ও ব্যবহারিক দক্ষতার মূল্যায়ন করা হয় পরীক্ষায়। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক চ্যাটবট চ্যাটজিপিটিতে এই পরীক্ষা নেওয়া হয়। ৩ ধাপে অনুষ্ঠিত এ পরীক্ষায় ৫২ দশমিক ৪ থেকে ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত নম্বর পেয়েছে চ্যাটবটটি। পরীক্ষায় পাস করতে হলে গড়ে ৬০ শতাংশ নম্বর পেতে হয়।
ডেইলি মেইলের প্রতিবেদন অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার অ্যানসিবল নামের একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক টিফানি কুন এবং তাঁর সহকর্মীরা এ পরীক্ষা পরিচালনা করেন। ইউএসএমএলই থেকে ছবিভিত্তিক প্রশ্ন প্রদর্শনের পর, গবেষকেরা ইউএসএমএলইয়ের ২০২২ সালের জুনে প্রকাশিত ৩৭৬টি প্রশ্ন থেকে ৩৫০টি প্রশ্ন চ্যাটজিপিটিকে করেন। চ্যাটজিপিটি ৩ ধাপের পরীক্ষায় গড়ে ৬০ শতাংশ নম্বর পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে। শুধু তাই নয়, চ্যাটজিপিটির দেওয়া উত্তরগুলো ছিল সামঞ্জস্যপূর্ণ ও অন্তর্দৃষ্টিসম্পন্ন।
পিএলওএস ডিজিটাল হেলথ জার্নালে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, চ্যাটজিপিটির দেওয়া উত্তরের ৯৪.৬ শতাংশ সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল। ৮৮ দশমিক ৯ শতাংশ উত্তর একেবারে নতুন, দুর্বোধ্য তবে চিকিৎসাগতভাবে বৈধ। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বেশির ভাগ চ্যাটবটের মতো চ্যাটজিপিটি ইন্টারনেট ব্যবহারে করে তথ্য খুঁজতে পারে না। বরং প্রশিক্ষণ দেওয়া তথ্যের মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়ায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে লিখতে পারে চ্যাটবটটি।
গবেষণাপত্রটির লেখক টিফানি কুন বলেন, ‘মানুষের কোনো ধরনের সহায়তা ছাড়াই এমন কঠিন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া স্বাস্থ্য খাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক।
এর আগে, চ্যাটজিপিটিতে যুক্তরাষ্ট্রের দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক পরীক্ষা নেওয়া হয়। দুটি পরীক্ষাতেই পাস করতে সক্ষম হয়েছিল এই চ্যাটবট। তবে কোনটিতেই ভালো নম্বর পায়নি এটি।সিএনএন এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন পরীক্ষার চারটি কোর্সে এবং পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের হোয়ার্টন স্কুল অব বিজনেসে পরীক্ষা নেওয়া হয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির। আইন পরীক্ষায় মোট ৯৫টি বহুনির্বাচনী প্রশ্ন এবং ১২টি রচনামূলক প্রশ্ন দেওয়া হয় চ্যাটজিপিটিতে। সবগুলি কোর্সে পাস করলেও পেয়েছে ‘সি প্লাস’ গ্রেড।
অপরদিকে, পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের হোয়ার্টন স্কুলের বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কোর্সের পরীক্ষা গুলিতে তুলনামূলক ভালো করেছে এই চ্যাটবট। এই পরীক্ষা গুলিতে বি থেকে ‘বি মাইনাস’ পর্যন্ত গ্রেড পেয়েছে চ্যাটজিপিটি।
হোয়ার্টনের অধ্যাপক ক্রিশ্চিয়ান টেরউইশ বলেছিলেন, ‘বিজনেস ম্যানেজমেন্টের বেসিক অপারেশনস ম্যানেজমেন্ট ও প্রসেস অ্যানালাইসিসের প্রশ্নে চ্যাটজিপিটি খুব ভালো উত্তর দিয়েছে। তবে উচ্চতর বিষয়ের প্রশ্ন গুলিতে ভালো উত্তর দিতে পারেনি এমনকি সাধারণ গণিতে খুব আশ্চর্যজনক ভুল করেছে।’
প্রযুক্তি ডেস্ক

আপনি যখন গুগলে কিছু সার্চ করেন, তখন গুগল আপনাকে সেই সার্চ সম্পর্কিত অনেকগুলো ওয়েবসাইট দেখায়। তবে চ্যাটজিপিটি সম্পূর্ণ ভিন্ন উপায়ে কাজ করে। এই চ্যাটবটে আপনি যখন কোনো প্রশ্ন লেখেন, চ্যাটজিপিটি আপনাকে সেই প্রশ্নের উত্তর সরাসরি দেখাবে। চ্যাটজিপিটির মাধ্যমে আপনি প্রবন্ধ, কাভার লেটার, ছুটির আবেদন এমনকি ইউটিউব ভিডিও স্ক্রিপ্টও লিখিয়ে নিতে পারবেন। ফলে এরই মধ্যে এআই প্রযুক্তির সাহায্যে লেখার প্রবণতা বেড়েছে। এআই প্রযুক্তিতে লেখার সংখ্যা এতটাই বেড়েছে যে নিজেদের সাময়িকীর জন্য লেখকদের কাছ থেকে লেখা জমা নেওয়াই বন্ধ করে দিয়েছে জনপ্রিয় মার্কিন ম্যাগাজিন ‘ক্লার্কসওয়ার্ল্ড’।
বিজনেস ইনসাইডারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি ও ফ্যান্টাসিনির্ভর সাময়িকী ক্লার্কসওয়ার্ল্ড— এর সম্পাদক নিল ক্লার্ক এক টুইটে লিখেছেন, ‘শুধু ফেব্রুয়ারিতে বিভিন্ন লেখকের মাধ্যমে জমা নেওয়া গল্পগুলোর মধ্যে ৫০০টির বেশি লেখায় চুরির অভিযোগ পাওয়া গেছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে লেখার সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় লেখা জমা নেওয়ার কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা হয়েছে।’
ক্লার্কসওয়ার্ল্ড ম্যাগাজিনে যে কেউ বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি ও ফ্যান্টাসিনির্ভর ছোটগল্প জমা দিতে পারেন। লেখা প্রকাশ হলে শব্দপ্রতি ১২ সেন্ট হিসেবে লেখকদের সর্বোচ্চ ২ হাজার ৬৪০ ডলার পর্যন্ত সম্মানী দিয়ে থাকে ম্যাগাজিনটি। ফলে লেখকেরা ভালো পরিমাণে আয় করতে পারেন লেখালেখির মাধ্যমে। তবে চ্যাটজিপিটি চালুর পর থেকেই এই প্রযুক্তির মাধ্যমে গল্প লিখিয়ে সাময়িকীটিতে জমা দিচ্ছেন অনেক লেখক।
আগেও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এর মাধ্যমে লিখিত কিছু গল্প জমা হতো ক্লার্কসওয়ার্ল্ড ম্যাগাজিনে। তবে এবার তা ‘অনেক বেশি’। গত বছর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এর মাধ্যমে লেখা জমা বা অন্যের লেখা নকলের অভিযোগে গড়ে প্রতি মাসে ১০ জন লেখককে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম ২০ দিনেই এ সংখ্যা ৫০০ অতিক্রম করেছে বলে জানিয়েছেন ক্লার্ক।
সম্প্রতি, লাইসেন্সপ্রাপ্ত চিকিৎসক হওয়ার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয় চ্যাটজিপিটি। যুক্তরাষ্ট্রের লাইসেন্সপ্রাপ্ত চিকিৎসক হওয়ার জন্য ‘ইউনাইটেড স্টেট মেডিকেল লাইসেন্সিং পরীক্ষা (ইউএসএমএলই)’ পরীক্ষা দিতে হয় সদ্য পাস ডাক্তারদের। তিনটি ধাপে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। চিকিৎসা বিষয়ের জ্ঞান ও ব্যবহারিক দক্ষতার মূল্যায়ন করা হয় পরীক্ষায়। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক চ্যাটবট চ্যাটজিপিটিতে এই পরীক্ষা নেওয়া হয়। ৩ ধাপে অনুষ্ঠিত এ পরীক্ষায় ৫২ দশমিক ৪ থেকে ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত নম্বর পেয়েছে চ্যাটবটটি। পরীক্ষায় পাস করতে হলে গড়ে ৬০ শতাংশ নম্বর পেতে হয়।
ডেইলি মেইলের প্রতিবেদন অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার অ্যানসিবল নামের একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক টিফানি কুন এবং তাঁর সহকর্মীরা এ পরীক্ষা পরিচালনা করেন। ইউএসএমএলই থেকে ছবিভিত্তিক প্রশ্ন প্রদর্শনের পর, গবেষকেরা ইউএসএমএলইয়ের ২০২২ সালের জুনে প্রকাশিত ৩৭৬টি প্রশ্ন থেকে ৩৫০টি প্রশ্ন চ্যাটজিপিটিকে করেন। চ্যাটজিপিটি ৩ ধাপের পরীক্ষায় গড়ে ৬০ শতাংশ নম্বর পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে। শুধু তাই নয়, চ্যাটজিপিটির দেওয়া উত্তরগুলো ছিল সামঞ্জস্যপূর্ণ ও অন্তর্দৃষ্টিসম্পন্ন।
পিএলওএস ডিজিটাল হেলথ জার্নালে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, চ্যাটজিপিটির দেওয়া উত্তরের ৯৪.৬ শতাংশ সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল। ৮৮ দশমিক ৯ শতাংশ উত্তর একেবারে নতুন, দুর্বোধ্য তবে চিকিৎসাগতভাবে বৈধ। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বেশির ভাগ চ্যাটবটের মতো চ্যাটজিপিটি ইন্টারনেট ব্যবহারে করে তথ্য খুঁজতে পারে না। বরং প্রশিক্ষণ দেওয়া তথ্যের মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়ায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে লিখতে পারে চ্যাটবটটি।
গবেষণাপত্রটির লেখক টিফানি কুন বলেন, ‘মানুষের কোনো ধরনের সহায়তা ছাড়াই এমন কঠিন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া স্বাস্থ্য খাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক।
এর আগে, চ্যাটজিপিটিতে যুক্তরাষ্ট্রের দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক পরীক্ষা নেওয়া হয়। দুটি পরীক্ষাতেই পাস করতে সক্ষম হয়েছিল এই চ্যাটবট। তবে কোনটিতেই ভালো নম্বর পায়নি এটি।সিএনএন এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন পরীক্ষার চারটি কোর্সে এবং পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের হোয়ার্টন স্কুল অব বিজনেসে পরীক্ষা নেওয়া হয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির। আইন পরীক্ষায় মোট ৯৫টি বহুনির্বাচনী প্রশ্ন এবং ১২টি রচনামূলক প্রশ্ন দেওয়া হয় চ্যাটজিপিটিতে। সবগুলি কোর্সে পাস করলেও পেয়েছে ‘সি প্লাস’ গ্রেড।
অপরদিকে, পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের হোয়ার্টন স্কুলের বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কোর্সের পরীক্ষা গুলিতে তুলনামূলক ভালো করেছে এই চ্যাটবট। এই পরীক্ষা গুলিতে বি থেকে ‘বি মাইনাস’ পর্যন্ত গ্রেড পেয়েছে চ্যাটজিপিটি।
হোয়ার্টনের অধ্যাপক ক্রিশ্চিয়ান টেরউইশ বলেছিলেন, ‘বিজনেস ম্যানেজমেন্টের বেসিক অপারেশনস ম্যানেজমেন্ট ও প্রসেস অ্যানালাইসিসের প্রশ্নে চ্যাটজিপিটি খুব ভালো উত্তর দিয়েছে। তবে উচ্চতর বিষয়ের প্রশ্ন গুলিতে ভালো উত্তর দিতে পারেনি এমনকি সাধারণ গণিতে খুব আশ্চর্যজনক ভুল করেছে।’

আপনি যখন গুগলে কিছু সার্চ করেন, তখন গুগল আপনাকে সেই সার্চ সম্পর্কিত অনেকগুলো ওয়েবসাইট দেখায়। তবে চ্যাটজিপিটি সম্পূর্ণ ভিন্ন উপায়ে কাজ করে। এই চ্যাটবটে আপনি যখন কোনো প্রশ্ন লেখেন, চ্যাটজিপিটি আপনাকে সেই প্রশ্নের উত্তর সরাসরি দেখাবে। চ্যাটজিপিটির মাধ্যমে আপনি প্রবন্ধ, কাভার লেটার, ছুটির আবেদন এমনকি ইউটিউব ভিডিও স্ক্রিপ্টও লিখিয়ে নিতে পারবেন। ফলে এরই মধ্যে এআই প্রযুক্তির সাহায্যে লেখার প্রবণতা বেড়েছে। এআই প্রযুক্তিতে লেখার সংখ্যা এতটাই বেড়েছে যে নিজেদের সাময়িকীর জন্য লেখকদের কাছ থেকে লেখা জমা নেওয়াই বন্ধ করে দিয়েছে জনপ্রিয় মার্কিন ম্যাগাজিন ‘ক্লার্কসওয়ার্ল্ড’।
বিজনেস ইনসাইডারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি ও ফ্যান্টাসিনির্ভর সাময়িকী ক্লার্কসওয়ার্ল্ড— এর সম্পাদক নিল ক্লার্ক এক টুইটে লিখেছেন, ‘শুধু ফেব্রুয়ারিতে বিভিন্ন লেখকের মাধ্যমে জমা নেওয়া গল্পগুলোর মধ্যে ৫০০টির বেশি লেখায় চুরির অভিযোগ পাওয়া গেছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে লেখার সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় লেখা জমা নেওয়ার কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা হয়েছে।’
ক্লার্কসওয়ার্ল্ড ম্যাগাজিনে যে কেউ বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি ও ফ্যান্টাসিনির্ভর ছোটগল্প জমা দিতে পারেন। লেখা প্রকাশ হলে শব্দপ্রতি ১২ সেন্ট হিসেবে লেখকদের সর্বোচ্চ ২ হাজার ৬৪০ ডলার পর্যন্ত সম্মানী দিয়ে থাকে ম্যাগাজিনটি। ফলে লেখকেরা ভালো পরিমাণে আয় করতে পারেন লেখালেখির মাধ্যমে। তবে চ্যাটজিপিটি চালুর পর থেকেই এই প্রযুক্তির মাধ্যমে গল্প লিখিয়ে সাময়িকীটিতে জমা দিচ্ছেন অনেক লেখক।
আগেও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এর মাধ্যমে লিখিত কিছু গল্প জমা হতো ক্লার্কসওয়ার্ল্ড ম্যাগাজিনে। তবে এবার তা ‘অনেক বেশি’। গত বছর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এর মাধ্যমে লেখা জমা বা অন্যের লেখা নকলের অভিযোগে গড়ে প্রতি মাসে ১০ জন লেখককে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম ২০ দিনেই এ সংখ্যা ৫০০ অতিক্রম করেছে বলে জানিয়েছেন ক্লার্ক।
সম্প্রতি, লাইসেন্সপ্রাপ্ত চিকিৎসক হওয়ার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয় চ্যাটজিপিটি। যুক্তরাষ্ট্রের লাইসেন্সপ্রাপ্ত চিকিৎসক হওয়ার জন্য ‘ইউনাইটেড স্টেট মেডিকেল লাইসেন্সিং পরীক্ষা (ইউএসএমএলই)’ পরীক্ষা দিতে হয় সদ্য পাস ডাক্তারদের। তিনটি ধাপে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। চিকিৎসা বিষয়ের জ্ঞান ও ব্যবহারিক দক্ষতার মূল্যায়ন করা হয় পরীক্ষায়। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক চ্যাটবট চ্যাটজিপিটিতে এই পরীক্ষা নেওয়া হয়। ৩ ধাপে অনুষ্ঠিত এ পরীক্ষায় ৫২ দশমিক ৪ থেকে ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত নম্বর পেয়েছে চ্যাটবটটি। পরীক্ষায় পাস করতে হলে গড়ে ৬০ শতাংশ নম্বর পেতে হয়।
ডেইলি মেইলের প্রতিবেদন অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার অ্যানসিবল নামের একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক টিফানি কুন এবং তাঁর সহকর্মীরা এ পরীক্ষা পরিচালনা করেন। ইউএসএমএলই থেকে ছবিভিত্তিক প্রশ্ন প্রদর্শনের পর, গবেষকেরা ইউএসএমএলইয়ের ২০২২ সালের জুনে প্রকাশিত ৩৭৬টি প্রশ্ন থেকে ৩৫০টি প্রশ্ন চ্যাটজিপিটিকে করেন। চ্যাটজিপিটি ৩ ধাপের পরীক্ষায় গড়ে ৬০ শতাংশ নম্বর পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে। শুধু তাই নয়, চ্যাটজিপিটির দেওয়া উত্তরগুলো ছিল সামঞ্জস্যপূর্ণ ও অন্তর্দৃষ্টিসম্পন্ন।
পিএলওএস ডিজিটাল হেলথ জার্নালে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, চ্যাটজিপিটির দেওয়া উত্তরের ৯৪.৬ শতাংশ সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল। ৮৮ দশমিক ৯ শতাংশ উত্তর একেবারে নতুন, দুর্বোধ্য তবে চিকিৎসাগতভাবে বৈধ। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বেশির ভাগ চ্যাটবটের মতো চ্যাটজিপিটি ইন্টারনেট ব্যবহারে করে তথ্য খুঁজতে পারে না। বরং প্রশিক্ষণ দেওয়া তথ্যের মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়ায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে লিখতে পারে চ্যাটবটটি।
গবেষণাপত্রটির লেখক টিফানি কুন বলেন, ‘মানুষের কোনো ধরনের সহায়তা ছাড়াই এমন কঠিন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া স্বাস্থ্য খাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক।
এর আগে, চ্যাটজিপিটিতে যুক্তরাষ্ট্রের দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক পরীক্ষা নেওয়া হয়। দুটি পরীক্ষাতেই পাস করতে সক্ষম হয়েছিল এই চ্যাটবট। তবে কোনটিতেই ভালো নম্বর পায়নি এটি।সিএনএন এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন পরীক্ষার চারটি কোর্সে এবং পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের হোয়ার্টন স্কুল অব বিজনেসে পরীক্ষা নেওয়া হয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির। আইন পরীক্ষায় মোট ৯৫টি বহুনির্বাচনী প্রশ্ন এবং ১২টি রচনামূলক প্রশ্ন দেওয়া হয় চ্যাটজিপিটিতে। সবগুলি কোর্সে পাস করলেও পেয়েছে ‘সি প্লাস’ গ্রেড।
অপরদিকে, পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের হোয়ার্টন স্কুলের বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কোর্সের পরীক্ষা গুলিতে তুলনামূলক ভালো করেছে এই চ্যাটবট। এই পরীক্ষা গুলিতে বি থেকে ‘বি মাইনাস’ পর্যন্ত গ্রেড পেয়েছে চ্যাটজিপিটি।
হোয়ার্টনের অধ্যাপক ক্রিশ্চিয়ান টেরউইশ বলেছিলেন, ‘বিজনেস ম্যানেজমেন্টের বেসিক অপারেশনস ম্যানেজমেন্ট ও প্রসেস অ্যানালাইসিসের প্রশ্নে চ্যাটজিপিটি খুব ভালো উত্তর দিয়েছে। তবে উচ্চতর বিষয়ের প্রশ্ন গুলিতে ভালো উত্তর দিতে পারেনি এমনকি সাধারণ গণিতে খুব আশ্চর্যজনক ভুল করেছে।’

মাইক্রোসফট কর্পোরেশন ও অ্যাপল ইনকর্পোরেটেডকে পেছনে ফেলে বিশ্বের প্রথম কোম্পানি হিসেবে ৫ ট্রিলিয়ন বাজারমূল্যের ঘরে পা রাখল মার্কিন চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া কর্পোরেশন। গতকাল বুধবার এ কথা জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জেনসেন হুয়াং।
২ ঘণ্টা আগে
আপনি কি বাড়ির কাজ করতে করতে ক্লান্ত? কিংবা মুদিদোকান থেকে ভারী বাজার নিয়ে বাসায় ফিরতে পারছেন না, অতিরিক্ত ১০০ টাকা খরচ করে রিকশাভাড়া করতে হচ্ছে? তাহলে আপনার জন্যই ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস নিয়ে এসেছে হিউম্যানয়েড রোবট ‘নিও’।
১৭ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভর ভিডিও তৈরির নতুন টুল ‘সোরা ২’ প্রকাশের পর থেকেই প্রযুক্তি জগতে তুমুল আলোচনার সৃষ্টি করেছে। মাত্র কয়েকটি লাইনের টেক্সট লিখেই বাস্তবসম্মত ভিডিও তৈরি করতে সক্ষম এই অ্যাপটি দ্রুতই যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
অবৈধ মোবাইল হ্যান্ডসেটের কেনাবেচা বন্ধ করতে এনইআইআর (ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্ট্রার) ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে এই ব্যবস্থা চালু হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মাইক্রোসফট কর্পোরেশন ও অ্যাপল ইনকর্পোরেটেডকে পেছনে ফেলে বিশ্বের প্রথম কোম্পানি হিসেবে ৫ ট্রিলিয়ন বাজারমূল্যের ঘরে পা রাখল মার্কিন চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া কর্পোরেশন। গতকাল বুধবার এ কথা জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জেনসেন হুয়াং। মাত্র চার মাস আগেই কোম্পানিটি ৪ ট্রিলিয়ন ডলারের সীমা ছুঁয়েছিল।
নিউইয়র্ক সময় গতকাল সকাল ৯টা ৩৬ মিনিটে কোম্পানির শেয়ারের দাম ৫ দশমিক ২ শতাংশ বেড়ে প্রতি শেয়ার ২১১.৪৭ ডলারে পৌঁছায়, যা এনভিডিয়াকে এই মাইলফলক অতিক্রম করতে সহায়তা করে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) উন্মাদনাকে নতুন উচ্চতায় নিতে একের পর এক চুক্তি করেছে কোম্পানিটি। আর এর ফলস্বরূপ এই সাফল্য। নকিয়া ওওয়াইজে, স্যামসাং ইলেকট্রনিক্স কো. এবং হুন্দাই মোটর গ্রুপের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে চিপ সরবরাহের চুক্তি করেছেন সিইও হুয়াং।
তীব্র প্রতিযোগিতার বাজারে এনভিডিয়া নিজস্ব ধারায় এগিয়ে এই শীর্ষ অবস্থান দখল করে আছে। গত মঙ্গলবার বাজার বন্ধ হওয়া পর্যন্ত এই বছরে এনভিডিয়ার শেয়ারের দাম বেড়েছে ৫০ শতাংশ। ২০২৫ সালে এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচকের ১৭ শতাংশ উত্থানের প্রায় পাঁচভাগের একভাগের পেছনে কারণ হিসেবে রয়েছে এই শেয়ারের দাম বৃদ্ধি।
ট্রুইস্ট অ্যাডভাইজরি সার্ভিসেসের চিফ ইনভেস্টমেন্ট অফিসার ও প্রধান বাজার কৌশলবিদ কিথ লার্নার বলেন, ‘কয়েক বছর আগেও ৫ ট্রিলিয়ন ডলার বাজারমূল্য ছিল অকল্পনীয়। এআই যে বিশ্বজুড়ে রূপান্তরমূলক ভূমিকা রাখবে, বাজার স্পষ্টভাবে সেই ধারণার ওপর প্রচুর আস্থা রাখছে।’
গত মঙ্গলবার এনভিডিয়ার ব্ল্যাকওয়েল চিপ নিয়ে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংয়ের সঙ্গে কথা বলার আশা প্রকাশ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপরই বেড়ে যায় এনভিডিয়ার শেয়ারের দাম। ট্রাম্প কয়েক মাস আগে বলেছিলেন, এনভিডিয়ার ব্ল্যাকওয়েল প্রসেসরের একটি ডাউনগ্রেডেড সংস্করণ চীনে রপ্তানির অনুমতি দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করবেন তিনি। এ কারণে বিনিয়োগকারীরা প্রত্যাশা করছেন এ বিষয়ে একটা চুক্তির আলোচনা দুই প্রেসিডেন্টের সাক্ষাতে হতে পারে।
একের পর এক নতুন অংশীদারত্ব ঘোষণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ‘বুদবুদ’ (এআই বাবল) তৈরি হচ্ছে এমন উদ্বেগ উড়িয়ে এনভিডিয়ার সিইও হুয়াং বলছেন, সর্বশেষ চিপগুলো থেকে অর্ধ ট্রিলিয়ন ডলার আয় হবে বলে আশা করা হচ্ছে। কোয়ান্টাম কম্পিউটারকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপের সঙ্গে সংযুক্ত করতে কোম্পানিটি আরও একটি নতুন সিস্টেম উন্মোচন করেছে।
ওয়াল স্ট্রিটের বিশ্লেষকেরা এনভিডিয়ার ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নিয়ে ব্যাপক আশাবাদী। ব্লুমবার্গের তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানিটিকে নিয়ে কাজ করা ৮০ জন বিশ্লেষকের মধ্যে ৯০ শতাংশের বেশি এনভিডিয়ার শেয়ারকে ‘বাই’ বা তার সমতুল্য রেটিং দিয়েছেন। শুধুমাত্র সিপোর্ট গ্লোবাল সিকিউরিটিজের বিশ্লেষক জে গোল্ডবার্গ এটিকে ‘সেল’ রেটিং দিয়েছেন। শেয়ারের গড় মূল্য লক্ষ্য (average price target) নির্ধারণ করা হয়েছে ২২৫.৪৮ ডলার, যা প্রায় ৭ শতাংশ উর্ধ্বগতির ইঙ্গিত দেয়।
বর্তমানে এনভিডিয়ার শেয়ার অনুমানকৃত আয়ের তুলনায় ৩৪ গুণেরও কম দামে লেনদেন হচ্ছে, যা গত পাঁচ বছরের গড় (প্রায় ৩৯ গুণ) থেকে নিচে এবং ফিলাডেলফিয়া স্টক এক্সচেঞ্জ সেমিকন্ডাক্টর সূচকের ২৯ গুণের কাছাকাছি।
তবুও সাম্প্রতিক নাটকীয় উত্থানের প্রেক্ষিতে এনভিডিয়ার শেয়ারের দাম বাড়তে থাকবে কি না এ নিয়ে প্রচুর সংশয় রয়েছে। ২০২২ সালের শেষ থেকে এখন পর্যন্ত শেয়ারটির দাম ইতিমধ্যেই ১৩০০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। ফোর্ট পিট ক্যাপিটাল গ্রুপের প্রধান বিনিয়োগ কর্মকর্তা ড্যান আই বলেন, এনভিডিয়া সম্ভবত কিছু বাজার-শেয়ার হারাবে অ্যাডভান্সড মাইক্রো ডিভাইসেস ইনক. এবং ব্রডকম ইনক.-এর মতো প্রতিদ্বন্দ্বী কোম্পানির কাছে।
তিনি বলেন, ‘যদি এআই নিয়ে সবার প্রত্যাশা বাস্তবে রূপ নেয় তাহলে বর্তমান মূল্যায়ন হয়তো যথার্থ বলা যেতে পারে। কিন্তু এর কিছু অংশ বাস্তবে অর্জন করা কঠিনও হতে পারে। এনভিডিয়ার শেয়ার না রাখা কঠিন হয়েছে, কিন্তু এটি এখন এমন দামে লেনদেন হচ্ছে যা অত্যন্ত উচ্চ প্রত্যাশার প্রতিফলন।’

মাইক্রোসফট কর্পোরেশন ও অ্যাপল ইনকর্পোরেটেডকে পেছনে ফেলে বিশ্বের প্রথম কোম্পানি হিসেবে ৫ ট্রিলিয়ন বাজারমূল্যের ঘরে পা রাখল মার্কিন চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া কর্পোরেশন। গতকাল বুধবার এ কথা জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জেনসেন হুয়াং। মাত্র চার মাস আগেই কোম্পানিটি ৪ ট্রিলিয়ন ডলারের সীমা ছুঁয়েছিল।
নিউইয়র্ক সময় গতকাল সকাল ৯টা ৩৬ মিনিটে কোম্পানির শেয়ারের দাম ৫ দশমিক ২ শতাংশ বেড়ে প্রতি শেয়ার ২১১.৪৭ ডলারে পৌঁছায়, যা এনভিডিয়াকে এই মাইলফলক অতিক্রম করতে সহায়তা করে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) উন্মাদনাকে নতুন উচ্চতায় নিতে একের পর এক চুক্তি করেছে কোম্পানিটি। আর এর ফলস্বরূপ এই সাফল্য। নকিয়া ওওয়াইজে, স্যামসাং ইলেকট্রনিক্স কো. এবং হুন্দাই মোটর গ্রুপের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে চিপ সরবরাহের চুক্তি করেছেন সিইও হুয়াং।
তীব্র প্রতিযোগিতার বাজারে এনভিডিয়া নিজস্ব ধারায় এগিয়ে এই শীর্ষ অবস্থান দখল করে আছে। গত মঙ্গলবার বাজার বন্ধ হওয়া পর্যন্ত এই বছরে এনভিডিয়ার শেয়ারের দাম বেড়েছে ৫০ শতাংশ। ২০২৫ সালে এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচকের ১৭ শতাংশ উত্থানের প্রায় পাঁচভাগের একভাগের পেছনে কারণ হিসেবে রয়েছে এই শেয়ারের দাম বৃদ্ধি।
ট্রুইস্ট অ্যাডভাইজরি সার্ভিসেসের চিফ ইনভেস্টমেন্ট অফিসার ও প্রধান বাজার কৌশলবিদ কিথ লার্নার বলেন, ‘কয়েক বছর আগেও ৫ ট্রিলিয়ন ডলার বাজারমূল্য ছিল অকল্পনীয়। এআই যে বিশ্বজুড়ে রূপান্তরমূলক ভূমিকা রাখবে, বাজার স্পষ্টভাবে সেই ধারণার ওপর প্রচুর আস্থা রাখছে।’
গত মঙ্গলবার এনভিডিয়ার ব্ল্যাকওয়েল চিপ নিয়ে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংয়ের সঙ্গে কথা বলার আশা প্রকাশ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপরই বেড়ে যায় এনভিডিয়ার শেয়ারের দাম। ট্রাম্প কয়েক মাস আগে বলেছিলেন, এনভিডিয়ার ব্ল্যাকওয়েল প্রসেসরের একটি ডাউনগ্রেডেড সংস্করণ চীনে রপ্তানির অনুমতি দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করবেন তিনি। এ কারণে বিনিয়োগকারীরা প্রত্যাশা করছেন এ বিষয়ে একটা চুক্তির আলোচনা দুই প্রেসিডেন্টের সাক্ষাতে হতে পারে।
একের পর এক নতুন অংশীদারত্ব ঘোষণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ‘বুদবুদ’ (এআই বাবল) তৈরি হচ্ছে এমন উদ্বেগ উড়িয়ে এনভিডিয়ার সিইও হুয়াং বলছেন, সর্বশেষ চিপগুলো থেকে অর্ধ ট্রিলিয়ন ডলার আয় হবে বলে আশা করা হচ্ছে। কোয়ান্টাম কম্পিউটারকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপের সঙ্গে সংযুক্ত করতে কোম্পানিটি আরও একটি নতুন সিস্টেম উন্মোচন করেছে।
ওয়াল স্ট্রিটের বিশ্লেষকেরা এনভিডিয়ার ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নিয়ে ব্যাপক আশাবাদী। ব্লুমবার্গের তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানিটিকে নিয়ে কাজ করা ৮০ জন বিশ্লেষকের মধ্যে ৯০ শতাংশের বেশি এনভিডিয়ার শেয়ারকে ‘বাই’ বা তার সমতুল্য রেটিং দিয়েছেন। শুধুমাত্র সিপোর্ট গ্লোবাল সিকিউরিটিজের বিশ্লেষক জে গোল্ডবার্গ এটিকে ‘সেল’ রেটিং দিয়েছেন। শেয়ারের গড় মূল্য লক্ষ্য (average price target) নির্ধারণ করা হয়েছে ২২৫.৪৮ ডলার, যা প্রায় ৭ শতাংশ উর্ধ্বগতির ইঙ্গিত দেয়।
বর্তমানে এনভিডিয়ার শেয়ার অনুমানকৃত আয়ের তুলনায় ৩৪ গুণেরও কম দামে লেনদেন হচ্ছে, যা গত পাঁচ বছরের গড় (প্রায় ৩৯ গুণ) থেকে নিচে এবং ফিলাডেলফিয়া স্টক এক্সচেঞ্জ সেমিকন্ডাক্টর সূচকের ২৯ গুণের কাছাকাছি।
তবুও সাম্প্রতিক নাটকীয় উত্থানের প্রেক্ষিতে এনভিডিয়ার শেয়ারের দাম বাড়তে থাকবে কি না এ নিয়ে প্রচুর সংশয় রয়েছে। ২০২২ সালের শেষ থেকে এখন পর্যন্ত শেয়ারটির দাম ইতিমধ্যেই ১৩০০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। ফোর্ট পিট ক্যাপিটাল গ্রুপের প্রধান বিনিয়োগ কর্মকর্তা ড্যান আই বলেন, এনভিডিয়া সম্ভবত কিছু বাজার-শেয়ার হারাবে অ্যাডভান্সড মাইক্রো ডিভাইসেস ইনক. এবং ব্রডকম ইনক.-এর মতো প্রতিদ্বন্দ্বী কোম্পানির কাছে।
তিনি বলেন, ‘যদি এআই নিয়ে সবার প্রত্যাশা বাস্তবে রূপ নেয় তাহলে বর্তমান মূল্যায়ন হয়তো যথার্থ বলা যেতে পারে। কিন্তু এর কিছু অংশ বাস্তবে অর্জন করা কঠিনও হতে পারে। এনভিডিয়ার শেয়ার না রাখা কঠিন হয়েছে, কিন্তু এটি এখন এমন দামে লেনদেন হচ্ছে যা অত্যন্ত উচ্চ প্রত্যাশার প্রতিফলন।’

আপনি যখন কোনো প্রশ্ন লেখেন, চ্যাটজিপিটি আপনাকে সেই প্রশ্নের উত্তর সরাসরি দেখাবে। চ্যাটজিপিটির মাধ্যমে আপনি প্রবন্ধ, কাভার লেটার, ছুটির আবেদন এমনকি ইউটিউব ভিডিও স্ক্রিপ্টও লিখিয়ে নিতে পারবেন। ফলে এরই মধ্যে এআই প্রযুক্তির সাহায্যে লেখার প্রবণতা বেড়েছে। এআই প্রযুক্তিতে লেখার সংখ্যা এতটাই বেড়েছে যে নিজে
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
আপনি কি বাড়ির কাজ করতে করতে ক্লান্ত? কিংবা মুদিদোকান থেকে ভারী বাজার নিয়ে বাসায় ফিরতে পারছেন না, অতিরিক্ত ১০০ টাকা খরচ করে রিকশাভাড়া করতে হচ্ছে? তাহলে আপনার জন্যই ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস নিয়ে এসেছে হিউম্যানয়েড রোবট ‘নিও’।
১৭ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভর ভিডিও তৈরির নতুন টুল ‘সোরা ২’ প্রকাশের পর থেকেই প্রযুক্তি জগতে তুমুল আলোচনার সৃষ্টি করেছে। মাত্র কয়েকটি লাইনের টেক্সট লিখেই বাস্তবসম্মত ভিডিও তৈরি করতে সক্ষম এই অ্যাপটি দ্রুতই যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
অবৈধ মোবাইল হ্যান্ডসেটের কেনাবেচা বন্ধ করতে এনইআইআর (ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্ট্রার) ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে এই ব্যবস্থা চালু হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আপনি কি বাড়ির কাজ করতে করতে ক্লান্ত? কিংবা মুদিদোকান থেকে ভারী বাজার নিয়ে বাসায় ফিরতে পারছেন না, অতিরিক্ত ১০০ টাকা খরচ করে রিকশাভাড়া করতে হচ্ছে? তাহলে আপনার জন্যই ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস নিয়ে এসেছে হিউম্যানয়েড রোবট ‘নিও’। আপনার বাড়ির সব কাজ করে দিতে পারবে এই হিউম্যানয়েড রোবট।
২০ হাজার ডলারের এ রোবট চাইলে আপনি মাসিক ৪৯৯ ডলার সাবস্ক্রিপশন করেও নিতে পারবেন। ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস জানিয়েছে, ২০২৬ সালের মধ্যে বাজারে আসবে নিও।
৩০ কেজি ওজনের নিও ৬৮ কেজি পর্যন্ত ওজন তুলতে পারে এবং ২৫ কেজি পর্যন্ত বহন করতে সক্ষম। রোবটটির ডিজাইনে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে গৃহস্থালি পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর ওপর। নরম পলিমার বডি, নিউট্রাল রং (ধূসর, বাদামি) ও বেশ শান্ত স্বভাবের (মাত্র ২২ ডেসিবেল শব্দের) নিওকে এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে, মনে হবে সে আপনার ঘরেরই কেউ।
তবে নিও শুধু একটি সাধারণ রোবট নয়, এর মধ্যে লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল, ভিজ্যুয়াল ও অডিও ইন্টেলিজেন্স, কাজের সময়সূচি এবং স্মৃতি সংরক্ষণের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে। রোবটটি রান্নাঘরের নানান উপকরণ চিনতে পারে এবং আপনি কী খাবেন, সে পরামর্শও দিতে পারে। ভয়েস বা অ্যাপের মাধ্যমে এটিকে নির্দেশ দেওয়া যায় এবং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এটি ব্যবহারকারীর প্রয়োজনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে পারবে।
তবে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস স্বীকার করেছে, শুরুতেই সব ধরনের গৃহস্থালি কাজ একা করতে পারবে না নিও। কিছু জটিল কাজের জন্য তাকে ‘বিশেষভাবে নির্দেশনা দিতে হবে’।
মার্কিন ব্যবসায়িক সাময়িকী ফাস্ট কোম্পানির তথ্যমতে, ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস একসময় হালোডি রোবটিকস নামে পরিচিত ছিল। এখন তাদের লক্ষ্য হিউম্যানয়েড রোবটকে দৈনন্দিন জীবনের অংশে পরিণত করা। এই লক্ষ্যে তারা ওপেনএআই স্টার্টআপ ফান্ডসহ শত শত মিলিয়ন ডলার তহবিল সংগ্রহ করেছে।
নিও সফল হলে এটি ‘হোম অটোমেশন’-এর ধারণাকে পাল্টে দেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সাধারণ লাইট জ্বালানো থেকে শুরু করে কাপড় ভাঁজ করা এবং মুদিদোকানের জিনিস বহন করা—সবকিছুই করে দেবে এই রোবট। এর ফলে মানুষের সময় বাঁচবে, যা তারা আরও গুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যয় করতে পারবে।
তবে নিওর সাফল্য নির্ভর করবে কতটা নির্ভরযোগ্যভাবে এটি কাজ করতে পারবে, তার ওপর। সে সঙ্গে সফ্টওয়্যার আপডেট কত দ্রুত এর ক্ষমতা বাড়াতে পারে এবং ভোক্তাদের জন্য খরচ ও সুবিধার সমীকরণ কতটা অনুকূলে থাকে, তার ওপর। যদি নিও সফল হয়, তাহলে আমরা হয়তো রোবটকে সায়েন্স ফিকশন থেকে বাস্তব জীবনে দেখব।

আপনি কি বাড়ির কাজ করতে করতে ক্লান্ত? কিংবা মুদিদোকান থেকে ভারী বাজার নিয়ে বাসায় ফিরতে পারছেন না, অতিরিক্ত ১০০ টাকা খরচ করে রিকশাভাড়া করতে হচ্ছে? তাহলে আপনার জন্যই ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস নিয়ে এসেছে হিউম্যানয়েড রোবট ‘নিও’। আপনার বাড়ির সব কাজ করে দিতে পারবে এই হিউম্যানয়েড রোবট।
২০ হাজার ডলারের এ রোবট চাইলে আপনি মাসিক ৪৯৯ ডলার সাবস্ক্রিপশন করেও নিতে পারবেন। ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস জানিয়েছে, ২০২৬ সালের মধ্যে বাজারে আসবে নিও।
৩০ কেজি ওজনের নিও ৬৮ কেজি পর্যন্ত ওজন তুলতে পারে এবং ২৫ কেজি পর্যন্ত বহন করতে সক্ষম। রোবটটির ডিজাইনে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে গৃহস্থালি পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর ওপর। নরম পলিমার বডি, নিউট্রাল রং (ধূসর, বাদামি) ও বেশ শান্ত স্বভাবের (মাত্র ২২ ডেসিবেল শব্দের) নিওকে এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে, মনে হবে সে আপনার ঘরেরই কেউ।
তবে নিও শুধু একটি সাধারণ রোবট নয়, এর মধ্যে লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল, ভিজ্যুয়াল ও অডিও ইন্টেলিজেন্স, কাজের সময়সূচি এবং স্মৃতি সংরক্ষণের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে। রোবটটি রান্নাঘরের নানান উপকরণ চিনতে পারে এবং আপনি কী খাবেন, সে পরামর্শও দিতে পারে। ভয়েস বা অ্যাপের মাধ্যমে এটিকে নির্দেশ দেওয়া যায় এবং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এটি ব্যবহারকারীর প্রয়োজনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে পারবে।
তবে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস স্বীকার করেছে, শুরুতেই সব ধরনের গৃহস্থালি কাজ একা করতে পারবে না নিও। কিছু জটিল কাজের জন্য তাকে ‘বিশেষভাবে নির্দেশনা দিতে হবে’।
মার্কিন ব্যবসায়িক সাময়িকী ফাস্ট কোম্পানির তথ্যমতে, ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস একসময় হালোডি রোবটিকস নামে পরিচিত ছিল। এখন তাদের লক্ষ্য হিউম্যানয়েড রোবটকে দৈনন্দিন জীবনের অংশে পরিণত করা। এই লক্ষ্যে তারা ওপেনএআই স্টার্টআপ ফান্ডসহ শত শত মিলিয়ন ডলার তহবিল সংগ্রহ করেছে।
নিও সফল হলে এটি ‘হোম অটোমেশন’-এর ধারণাকে পাল্টে দেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সাধারণ লাইট জ্বালানো থেকে শুরু করে কাপড় ভাঁজ করা এবং মুদিদোকানের জিনিস বহন করা—সবকিছুই করে দেবে এই রোবট। এর ফলে মানুষের সময় বাঁচবে, যা তারা আরও গুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যয় করতে পারবে।
তবে নিওর সাফল্য নির্ভর করবে কতটা নির্ভরযোগ্যভাবে এটি কাজ করতে পারবে, তার ওপর। সে সঙ্গে সফ্টওয়্যার আপডেট কত দ্রুত এর ক্ষমতা বাড়াতে পারে এবং ভোক্তাদের জন্য খরচ ও সুবিধার সমীকরণ কতটা অনুকূলে থাকে, তার ওপর। যদি নিও সফল হয়, তাহলে আমরা হয়তো রোবটকে সায়েন্স ফিকশন থেকে বাস্তব জীবনে দেখব।

আপনি যখন কোনো প্রশ্ন লেখেন, চ্যাটজিপিটি আপনাকে সেই প্রশ্নের উত্তর সরাসরি দেখাবে। চ্যাটজিপিটির মাধ্যমে আপনি প্রবন্ধ, কাভার লেটার, ছুটির আবেদন এমনকি ইউটিউব ভিডিও স্ক্রিপ্টও লিখিয়ে নিতে পারবেন। ফলে এরই মধ্যে এআই প্রযুক্তির সাহায্যে লেখার প্রবণতা বেড়েছে। এআই প্রযুক্তিতে লেখার সংখ্যা এতটাই বেড়েছে যে নিজে
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
মাইক্রোসফট কর্পোরেশন ও অ্যাপল ইনকর্পোরেটেডকে পেছনে ফেলে বিশ্বের প্রথম কোম্পানি হিসেবে ৫ ট্রিলিয়ন বাজারমূল্যের ঘরে পা রাখল মার্কিন চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া কর্পোরেশন। গতকাল বুধবার এ কথা জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জেনসেন হুয়াং।
২ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভর ভিডিও তৈরির নতুন টুল ‘সোরা ২’ প্রকাশের পর থেকেই প্রযুক্তি জগতে তুমুল আলোচনার সৃষ্টি করেছে। মাত্র কয়েকটি লাইনের টেক্সট লিখেই বাস্তবসম্মত ভিডিও তৈরি করতে সক্ষম এই অ্যাপটি দ্রুতই যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
অবৈধ মোবাইল হ্যান্ডসেটের কেনাবেচা বন্ধ করতে এনইআইআর (ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্ট্রার) ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে এই ব্যবস্থা চালু হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভর ভিডিও তৈরির নতুন টুল ‘সোরা ২’ প্রকাশের পর থেকেই প্রযুক্তি জগতে তুমুল আলোচনার সৃষ্টি করেছে। মাত্র কয়েকটি লাইনের টেক্সট লিখেই বাস্তবসম্মত ভিডিও তৈরি করতে সক্ষম এই অ্যাপটি দ্রুতই যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তবে এর পাশাপাশি বাড়ছে সমালোচনার ঝড়—বিশেষ করে, কপিরাইট লঙ্ঘন, ভুয়া ভিডিও ছড়ানো ও নৈতিকতার প্রশ্নে ওপেনএআইকে এখন কঠিন পরিস্থিতিতে ফেলেছে এই টুল।
২০২৪ সালের সীমিত সংস্করণের পর চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে ‘সোরা ২’ উন্মোচন করে ওপেনএআই। নতুন সংস্করণে ব্যবহারকারীরা নিজেদের মুখের ছবি ও কণ্ঠের রেকর্ড আপলোড করে পছন্দের যে কোনো দৃশ্যে নিজেদের উপস্থিত করতে পারেন। প্রযুক্তির এই সহজলভ্যতা যেমন সাধারণ মানুষের কাছে আকর্ষণীয়, তেমনি এটি অপব্যবহারের আশঙ্কাও বাড়িয়েছে।
অল্প সময়েই দেখা গেছে, ‘সোরা ২’ ব্যবহার করে কেউ কেউ ড. মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রকে নিয়ে বর্ণবাদী ও আক্রমণাত্মক ভিডিও তৈরি করেছে, যা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। তাঁর পরিবার তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নিতে ওপেনএআইয়ের কাছে দাবি জানায়। একইভাবে, ‘ব্রেকিং ব্যাড’-এর অভিনেতা ব্রায়ান ক্র্যানস্টন অভিযোগ করেছেন, তাঁর মুখ ও কণ্ঠ ব্যবহার করে অনুমতি ছাড়াই ভিডিও তৈরি করা হয়েছে।
বিতর্ক বাড়তে থাকায় ওপেনএআই দ্রুত নীতি পরিবর্তন করে। শুরুতে সংস্থাটি কপিরাইটকৃত কনটেন্ট ব্যবহার করতে দিত, যদি কপিরাইটধারীরা আপত্তি না জানায়। কিন্তু সমালোচনার মুখে এখন সেই নীতি বদলে দিয়ে বলা হয়েছে—কোনো কনটেন্ট ব্যবহারের আগে অবশ্যই কপিরাইটধারীর ‘অপ্ট-ইন’ অনুমতি লাগবে। কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী স্যাম অল্টম্যান বলেছেন, ভবিষ্যতে তারা আরও সূক্ষ্ম নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা যোগ করবেন যাতে ব্যক্তির চেহারা বা কণ্ঠ ব্যবহার নিয়ে কারও অধিকার লঙ্ঘিত না হয়।
তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, এই পদক্ষেপ যথেষ্ট নয়। জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্সের অধ্যাপক এলিসা রেডমাইলস বলেছেন, ‘এই প্রযুক্তি এখনো অনেক বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। এটি সহজেই ডিপফেক তৈরি করতে সক্ষম, যেখানে কাউকে তাঁর অমতে ব্যবহার করা হতে পারে।’ তিনি সতর্ক করে বলেন, ‘সোরা ২’ এর মতো টুল শিশু ও তরুণীদের প্রতি অপব্যবহারের অস্ত্র হয়ে উঠতে পারে।
আরেক অধ্যাপক সারা বারগাল মনে করেন, এই প্রযুক্তি পূর্বের যে কোনো ফটো এডিটিং সফটওয়্যারের চেয়ে অনেক বেশি প্রভাবশালী ও বিপজ্জনক। তিনি বলেন, ‘আগে ছবি সম্পাদনার জন্য দক্ষতা দরকার হতো, এখন শুধু কয়েকটি বাক্য লিখেই এমন ভিডিও তৈরি করা যায়, যা অভিজ্ঞরাও আসল বলে ভুল করতে পারেন।’
ভবিষ্যতে ভুয়া ভিডিও শনাক্তের প্রযুক্তি উন্নত হবে বলে আশা করা হলেও বারগাল সতর্ক করেছেন—আইন, নৈতিকতা ও সামাজিক সচেতনতা সেই গতিতে এগোচ্ছে না। তিনি বলেন, ‘আমাদের সমাজ এখন এমন এক অবস্থায় পৌঁছেছে যেখানে ভিডিও আর প্রমাণ হিসেবে ধরা যায় না।’
এদিকে বিতর্কের মধ্যেও ‘সোরা ২’ অ্যাপ স্টোরের শীর্ষে উঠে এসেছে। স্যাম অল্টম্যান এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘হ্যাঁ, ইন্টারনেটে এখন অনেক ভুয়া ভিডিও থাকবে—কিন্তু সমাজকে এই বাস্তবতার সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে।’
প্রযুক্তি কি তবে সত্যের সীমা মুছে দিচ্ছে, নাকি আমরা এক নতুন বাস্তবতার দিকে এগোচ্ছি—‘সোরা ২’ সেই প্রশ্নই সামনে এনে দিয়েছে।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভর ভিডিও তৈরির নতুন টুল ‘সোরা ২’ প্রকাশের পর থেকেই প্রযুক্তি জগতে তুমুল আলোচনার সৃষ্টি করেছে। মাত্র কয়েকটি লাইনের টেক্সট লিখেই বাস্তবসম্মত ভিডিও তৈরি করতে সক্ষম এই অ্যাপটি দ্রুতই যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তবে এর পাশাপাশি বাড়ছে সমালোচনার ঝড়—বিশেষ করে, কপিরাইট লঙ্ঘন, ভুয়া ভিডিও ছড়ানো ও নৈতিকতার প্রশ্নে ওপেনএআইকে এখন কঠিন পরিস্থিতিতে ফেলেছে এই টুল।
২০২৪ সালের সীমিত সংস্করণের পর চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে ‘সোরা ২’ উন্মোচন করে ওপেনএআই। নতুন সংস্করণে ব্যবহারকারীরা নিজেদের মুখের ছবি ও কণ্ঠের রেকর্ড আপলোড করে পছন্দের যে কোনো দৃশ্যে নিজেদের উপস্থিত করতে পারেন। প্রযুক্তির এই সহজলভ্যতা যেমন সাধারণ মানুষের কাছে আকর্ষণীয়, তেমনি এটি অপব্যবহারের আশঙ্কাও বাড়িয়েছে।
অল্প সময়েই দেখা গেছে, ‘সোরা ২’ ব্যবহার করে কেউ কেউ ড. মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রকে নিয়ে বর্ণবাদী ও আক্রমণাত্মক ভিডিও তৈরি করেছে, যা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। তাঁর পরিবার তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নিতে ওপেনএআইয়ের কাছে দাবি জানায়। একইভাবে, ‘ব্রেকিং ব্যাড’-এর অভিনেতা ব্রায়ান ক্র্যানস্টন অভিযোগ করেছেন, তাঁর মুখ ও কণ্ঠ ব্যবহার করে অনুমতি ছাড়াই ভিডিও তৈরি করা হয়েছে।
বিতর্ক বাড়তে থাকায় ওপেনএআই দ্রুত নীতি পরিবর্তন করে। শুরুতে সংস্থাটি কপিরাইটকৃত কনটেন্ট ব্যবহার করতে দিত, যদি কপিরাইটধারীরা আপত্তি না জানায়। কিন্তু সমালোচনার মুখে এখন সেই নীতি বদলে দিয়ে বলা হয়েছে—কোনো কনটেন্ট ব্যবহারের আগে অবশ্যই কপিরাইটধারীর ‘অপ্ট-ইন’ অনুমতি লাগবে। কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী স্যাম অল্টম্যান বলেছেন, ভবিষ্যতে তারা আরও সূক্ষ্ম নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা যোগ করবেন যাতে ব্যক্তির চেহারা বা কণ্ঠ ব্যবহার নিয়ে কারও অধিকার লঙ্ঘিত না হয়।
তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, এই পদক্ষেপ যথেষ্ট নয়। জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্সের অধ্যাপক এলিসা রেডমাইলস বলেছেন, ‘এই প্রযুক্তি এখনো অনেক বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। এটি সহজেই ডিপফেক তৈরি করতে সক্ষম, যেখানে কাউকে তাঁর অমতে ব্যবহার করা হতে পারে।’ তিনি সতর্ক করে বলেন, ‘সোরা ২’ এর মতো টুল শিশু ও তরুণীদের প্রতি অপব্যবহারের অস্ত্র হয়ে উঠতে পারে।
আরেক অধ্যাপক সারা বারগাল মনে করেন, এই প্রযুক্তি পূর্বের যে কোনো ফটো এডিটিং সফটওয়্যারের চেয়ে অনেক বেশি প্রভাবশালী ও বিপজ্জনক। তিনি বলেন, ‘আগে ছবি সম্পাদনার জন্য দক্ষতা দরকার হতো, এখন শুধু কয়েকটি বাক্য লিখেই এমন ভিডিও তৈরি করা যায়, যা অভিজ্ঞরাও আসল বলে ভুল করতে পারেন।’
ভবিষ্যতে ভুয়া ভিডিও শনাক্তের প্রযুক্তি উন্নত হবে বলে আশা করা হলেও বারগাল সতর্ক করেছেন—আইন, নৈতিকতা ও সামাজিক সচেতনতা সেই গতিতে এগোচ্ছে না। তিনি বলেন, ‘আমাদের সমাজ এখন এমন এক অবস্থায় পৌঁছেছে যেখানে ভিডিও আর প্রমাণ হিসেবে ধরা যায় না।’
এদিকে বিতর্কের মধ্যেও ‘সোরা ২’ অ্যাপ স্টোরের শীর্ষে উঠে এসেছে। স্যাম অল্টম্যান এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘হ্যাঁ, ইন্টারনেটে এখন অনেক ভুয়া ভিডিও থাকবে—কিন্তু সমাজকে এই বাস্তবতার সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে।’
প্রযুক্তি কি তবে সত্যের সীমা মুছে দিচ্ছে, নাকি আমরা এক নতুন বাস্তবতার দিকে এগোচ্ছি—‘সোরা ২’ সেই প্রশ্নই সামনে এনে দিয়েছে।

আপনি যখন কোনো প্রশ্ন লেখেন, চ্যাটজিপিটি আপনাকে সেই প্রশ্নের উত্তর সরাসরি দেখাবে। চ্যাটজিপিটির মাধ্যমে আপনি প্রবন্ধ, কাভার লেটার, ছুটির আবেদন এমনকি ইউটিউব ভিডিও স্ক্রিপ্টও লিখিয়ে নিতে পারবেন। ফলে এরই মধ্যে এআই প্রযুক্তির সাহায্যে লেখার প্রবণতা বেড়েছে। এআই প্রযুক্তিতে লেখার সংখ্যা এতটাই বেড়েছে যে নিজে
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
মাইক্রোসফট কর্পোরেশন ও অ্যাপল ইনকর্পোরেটেডকে পেছনে ফেলে বিশ্বের প্রথম কোম্পানি হিসেবে ৫ ট্রিলিয়ন বাজারমূল্যের ঘরে পা রাখল মার্কিন চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া কর্পোরেশন। গতকাল বুধবার এ কথা জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জেনসেন হুয়াং।
২ ঘণ্টা আগে
আপনি কি বাড়ির কাজ করতে করতে ক্লান্ত? কিংবা মুদিদোকান থেকে ভারী বাজার নিয়ে বাসায় ফিরতে পারছেন না, অতিরিক্ত ১০০ টাকা খরচ করে রিকশাভাড়া করতে হচ্ছে? তাহলে আপনার জন্যই ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস নিয়ে এসেছে হিউম্যানয়েড রোবট ‘নিও’।
১৭ ঘণ্টা আগে
অবৈধ মোবাইল হ্যান্ডসেটের কেনাবেচা বন্ধ করতে এনইআইআর (ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্ট্রার) ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে এই ব্যবস্থা চালু হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অবৈধ মোবাইল হ্যান্ডসেটের কেনাবেচা বন্ধ করতে এনইআইআর (ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্ট্রার) ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে এই ব্যবস্থা চালু হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন তিনি।
ফয়েজ আহমদ বলেন, এনইআইআর সিস্টেম আগামী ১৬ ডিসেম্বর চালু হবে। এনইআইআর এমন একটি কেন্দ্রীয় ব্যবস্থা, যা প্রতিটি মোবাইল হ্যান্ডসেটের আন্তর্জাতিকভাবে অনুমোদিত আইএমইআই নম্বরকে ব্যবহারকারীর জাতীয় পরিচয়পত্র এবং ব্যবহৃত সিমের সঙ্গে যুক্ত করে নিবন্ধিত করবে। ফলে বৈধ ও অবৈধ হ্যান্ডসেট সহজেই চিহ্নিত করা সম্ভব হবে। এই সিস্টেম চালু হলে অবৈধভাবে আমদানি করা বা নকল মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধ হবে।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বিভিন্ন সংস্থার তথ্য উপাত্ত তুলে ধরে এনইআইআর কার্যকর করার বিভিন্ন ইতিবাচক দিক তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের ২০২৪ সালের প্রতিবেদনে দেখা যায়, ৭৩ শতাংশ ডিজিটাল জালিয়াতি ঘটে অবৈধ বা অনিবন্ধিত ডিভাইস থেকে। এনইআইআর চালু হলে নেটওয়ার্কে আর এ ধরনের ডিভাইস কাজ করবে না।
বিটিআরসি ও মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর যৌথ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে ইকেওয়াইসি জালিয়াতির ৮৫ শতাংশ ঘটেছিল অনিবন্ধিত বা পুনঃপ্রোগ্রাম করা হ্যান্ডসেট ব্যবহার করে।
বিটিআরসির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে প্রায় ১ দশমিক ৮ লাখ ফোন চুরি সংক্রান্ত অভিযোগ পাওয়া যায়। এনইআইআর চালু হলে এসব ডিভাইস স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্লক করা যাবে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এর অনুমান অনুযায়ী, অবৈধ ফোন আমদানির কারণে প্রতিবছর প্রায় ৫০০ কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতি হয়। এনইআইআর কার্যকর হলে এই ক্ষতি রোধ সম্ভব বলে মনে করেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী।
তৈয়্যব আশা প্রকাশ করে বলেন, এনইআইআরের মাধ্যমে সরকার প্রতি বছর বিপুল পরিমাণ রাজস্ব ক্ষতি থেকে রক্ষা পাবে এবং দেশীয় মোবাইল উৎপাদন শিল্প আরও সুরক্ষিত হবে। একই সঙ্গে এটি অপরাধ দমনেও কার্যকর ভূমিকা রাখবে। কারণ, চুরি বা অপরাধমূলক কাজে ব্যবহৃত ডিভাইস সহজেই শনাক্ত ও ব্লক করা সম্ভব হবে।
ফয়েজ আহমদ বলেন, এনইআইআর শুধুমাত্র একটি প্রযুক্তিগত ব্যবস্থা নয়, এটি নাগরিকের নিরাপত্তা, রাষ্ট্রীয় শৃঙ্খলা এবং টেলিযোগাযোগ খাতের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার একটি জাতীয় অঙ্গীকার।
বিটিআরসি (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মো. এমদাদ উল বারী জানান, এনইআইআরের মাধ্যমে মোবাইলে যে সিম ব্যবহার করা হবে, তার তথ্যও পাওয়া যাবে। এর মাধ্যমে মোবাইল ট্রেস করা সম্ভব হবে।
সংবাদ সম্মেলনে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, বিটিআরসি, মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর ও মোবাইল হ্যান্ডসেট উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা ছিলেন।

অবৈধ মোবাইল হ্যান্ডসেটের কেনাবেচা বন্ধ করতে এনইআইআর (ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্ট্রার) ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে এই ব্যবস্থা চালু হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন তিনি।
ফয়েজ আহমদ বলেন, এনইআইআর সিস্টেম আগামী ১৬ ডিসেম্বর চালু হবে। এনইআইআর এমন একটি কেন্দ্রীয় ব্যবস্থা, যা প্রতিটি মোবাইল হ্যান্ডসেটের আন্তর্জাতিকভাবে অনুমোদিত আইএমইআই নম্বরকে ব্যবহারকারীর জাতীয় পরিচয়পত্র এবং ব্যবহৃত সিমের সঙ্গে যুক্ত করে নিবন্ধিত করবে। ফলে বৈধ ও অবৈধ হ্যান্ডসেট সহজেই চিহ্নিত করা সম্ভব হবে। এই সিস্টেম চালু হলে অবৈধভাবে আমদানি করা বা নকল মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধ হবে।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বিভিন্ন সংস্থার তথ্য উপাত্ত তুলে ধরে এনইআইআর কার্যকর করার বিভিন্ন ইতিবাচক দিক তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের ২০২৪ সালের প্রতিবেদনে দেখা যায়, ৭৩ শতাংশ ডিজিটাল জালিয়াতি ঘটে অবৈধ বা অনিবন্ধিত ডিভাইস থেকে। এনইআইআর চালু হলে নেটওয়ার্কে আর এ ধরনের ডিভাইস কাজ করবে না।
বিটিআরসি ও মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর যৌথ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে ইকেওয়াইসি জালিয়াতির ৮৫ শতাংশ ঘটেছিল অনিবন্ধিত বা পুনঃপ্রোগ্রাম করা হ্যান্ডসেট ব্যবহার করে।
বিটিআরসির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে প্রায় ১ দশমিক ৮ লাখ ফোন চুরি সংক্রান্ত অভিযোগ পাওয়া যায়। এনইআইআর চালু হলে এসব ডিভাইস স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্লক করা যাবে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এর অনুমান অনুযায়ী, অবৈধ ফোন আমদানির কারণে প্রতিবছর প্রায় ৫০০ কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতি হয়। এনইআইআর কার্যকর হলে এই ক্ষতি রোধ সম্ভব বলে মনে করেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী।
তৈয়্যব আশা প্রকাশ করে বলেন, এনইআইআরের মাধ্যমে সরকার প্রতি বছর বিপুল পরিমাণ রাজস্ব ক্ষতি থেকে রক্ষা পাবে এবং দেশীয় মোবাইল উৎপাদন শিল্প আরও সুরক্ষিত হবে। একই সঙ্গে এটি অপরাধ দমনেও কার্যকর ভূমিকা রাখবে। কারণ, চুরি বা অপরাধমূলক কাজে ব্যবহৃত ডিভাইস সহজেই শনাক্ত ও ব্লক করা সম্ভব হবে।
ফয়েজ আহমদ বলেন, এনইআইআর শুধুমাত্র একটি প্রযুক্তিগত ব্যবস্থা নয়, এটি নাগরিকের নিরাপত্তা, রাষ্ট্রীয় শৃঙ্খলা এবং টেলিযোগাযোগ খাতের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার একটি জাতীয় অঙ্গীকার।
বিটিআরসি (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মো. এমদাদ উল বারী জানান, এনইআইআরের মাধ্যমে মোবাইলে যে সিম ব্যবহার করা হবে, তার তথ্যও পাওয়া যাবে। এর মাধ্যমে মোবাইল ট্রেস করা সম্ভব হবে।
সংবাদ সম্মেলনে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, বিটিআরসি, মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর ও মোবাইল হ্যান্ডসেট উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা ছিলেন।

আপনি যখন কোনো প্রশ্ন লেখেন, চ্যাটজিপিটি আপনাকে সেই প্রশ্নের উত্তর সরাসরি দেখাবে। চ্যাটজিপিটির মাধ্যমে আপনি প্রবন্ধ, কাভার লেটার, ছুটির আবেদন এমনকি ইউটিউব ভিডিও স্ক্রিপ্টও লিখিয়ে নিতে পারবেন। ফলে এরই মধ্যে এআই প্রযুক্তির সাহায্যে লেখার প্রবণতা বেড়েছে। এআই প্রযুক্তিতে লেখার সংখ্যা এতটাই বেড়েছে যে নিজে
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
মাইক্রোসফট কর্পোরেশন ও অ্যাপল ইনকর্পোরেটেডকে পেছনে ফেলে বিশ্বের প্রথম কোম্পানি হিসেবে ৫ ট্রিলিয়ন বাজারমূল্যের ঘরে পা রাখল মার্কিন চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া কর্পোরেশন। গতকাল বুধবার এ কথা জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জেনসেন হুয়াং।
২ ঘণ্টা আগে
আপনি কি বাড়ির কাজ করতে করতে ক্লান্ত? কিংবা মুদিদোকান থেকে ভারী বাজার নিয়ে বাসায় ফিরতে পারছেন না, অতিরিক্ত ১০০ টাকা খরচ করে রিকশাভাড়া করতে হচ্ছে? তাহলে আপনার জন্যই ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস নিয়ে এসেছে হিউম্যানয়েড রোবট ‘নিও’।
১৭ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভর ভিডিও তৈরির নতুন টুল ‘সোরা ২’ প্রকাশের পর থেকেই প্রযুক্তি জগতে তুমুল আলোচনার সৃষ্টি করেছে। মাত্র কয়েকটি লাইনের টেক্সট লিখেই বাস্তবসম্মত ভিডিও তৈরি করতে সক্ষম এই অ্যাপটি দ্রুতই যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
১৯ ঘণ্টা আগে