রেকর্ড গড়েই অলিম্পিকের টেনিস কোর্টে নেমেছিলেন সানিয়া মির্জা। ভারতের হয়ে প্রথম অ্যাথলেট হিসেবে স্পর্শ করলেন চার অলিম্পিকে অংশ নেওয়ার মাইলফলক। তবে ইতিহাস গড়ে কোর্টে নেমে ‘অবিশ্বাস্য’ এক হারের স্বাদ পেলেন ভারতীয় এই টেনিস তারকা। টোকিও অলিম্পিকে নারীদের ডাবলসে প্রথম রাউন্ডেই ছিটকে গেছে সানিয়া মির্জা-অঙ্কিতা রায়নাকের জুটি।
সানিয়া-অঙ্কিতা জুটির প্রতিপক্ষ ছিলেন ইউক্রেনের যমজ বোন লুডমিলা কিচেনক ও নাদিয়া কিচেনক। প্রথম সেটে ভারতীয় জুটির কাছে কোনো পাত্তায় পাননি ইউক্রেনের এই দুই বোন। মাত্র ২১ মিনিটের লড়াইয়ে সানিয়া–অঙ্কিতার জয় ৬-০ গেমে। সানিয়া–অঙ্কিতা দাপট ধরে রাখেন দ্বিতীয় সেটেও। একসময় ৫-৩ গেমে এগিয়ে যাওয়া এ দুই ভারতীয় জুটির জয় মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার। কিন্তু এরপরই ভোজবাজির মতো পাল্টে যায় ম্যাচের চিত্র।
কিচেনক জুটির চোয়ালবদ্ধ লড়াইয়ের শুরুটা এখান থেকেই। হারার আগে হেরে না যাওয়ার অদম্য মানসিকতায় ম্যাচে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন দুই বোন। দ্বিতীয় সেটেও শুরুতে ধাক্কা খাওয়ার পর আর কোনো সুযোগ দেননি সানিয়া-অঙ্কিতাকে। ৫-৩ ব্যবধানে পিছিয়ে থাকার পরও দ্বিতীয় সেট টেনে নিয়ে যান টাইব্রেকারে। টাইব্রেকে একটি পয়েন্টও দেননি সানিয়াদের। ৫৮ মিনিট ধরে চলা এই সেটে টাইব্রেকারে ৬-৭ (০-৭) গেমে জিতে ম্যাচে সমতায় ফেরে কিচেনক জুটি।
তৃতীয় সেটে সুপার টাইব্রেকারেও দাপট ছিল কিচেনক জুটির। শুরুতে ৮-০ গেমে এগিয়ে যান তাঁরা। পরে অবশ্য পয়েন্ট সমান করে লড়াইয়ে ফেরার চেষ্টা চালান সানিয়া মির্জা ও অঙ্কিতা রায়না। তবে শেষ পর্যন্ত আর পেরে ওঠা হয়নি। ১০-৮ গেমে হেরে যান সানিয়ারা।
রেকর্ড গড়েই অলিম্পিকের টেনিস কোর্টে নেমেছিলেন সানিয়া মির্জা। ভারতের হয়ে প্রথম অ্যাথলেট হিসেবে স্পর্শ করলেন চার অলিম্পিকে অংশ নেওয়ার মাইলফলক। তবে ইতিহাস গড়ে কোর্টে নেমে ‘অবিশ্বাস্য’ এক হারের স্বাদ পেলেন ভারতীয় এই টেনিস তারকা। টোকিও অলিম্পিকে নারীদের ডাবলসে প্রথম রাউন্ডেই ছিটকে গেছে সানিয়া মির্জা-অঙ্কিতা রায়নাকের জুটি।
সানিয়া-অঙ্কিতা জুটির প্রতিপক্ষ ছিলেন ইউক্রেনের যমজ বোন লুডমিলা কিচেনক ও নাদিয়া কিচেনক। প্রথম সেটে ভারতীয় জুটির কাছে কোনো পাত্তায় পাননি ইউক্রেনের এই দুই বোন। মাত্র ২১ মিনিটের লড়াইয়ে সানিয়া–অঙ্কিতার জয় ৬-০ গেমে। সানিয়া–অঙ্কিতা দাপট ধরে রাখেন দ্বিতীয় সেটেও। একসময় ৫-৩ গেমে এগিয়ে যাওয়া এ দুই ভারতীয় জুটির জয় মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার। কিন্তু এরপরই ভোজবাজির মতো পাল্টে যায় ম্যাচের চিত্র।
কিচেনক জুটির চোয়ালবদ্ধ লড়াইয়ের শুরুটা এখান থেকেই। হারার আগে হেরে না যাওয়ার অদম্য মানসিকতায় ম্যাচে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন দুই বোন। দ্বিতীয় সেটেও শুরুতে ধাক্কা খাওয়ার পর আর কোনো সুযোগ দেননি সানিয়া-অঙ্কিতাকে। ৫-৩ ব্যবধানে পিছিয়ে থাকার পরও দ্বিতীয় সেট টেনে নিয়ে যান টাইব্রেকারে। টাইব্রেকে একটি পয়েন্টও দেননি সানিয়াদের। ৫৮ মিনিট ধরে চলা এই সেটে টাইব্রেকারে ৬-৭ (০-৭) গেমে জিতে ম্যাচে সমতায় ফেরে কিচেনক জুটি।
তৃতীয় সেটে সুপার টাইব্রেকারেও দাপট ছিল কিচেনক জুটির। শুরুতে ৮-০ গেমে এগিয়ে যান তাঁরা। পরে অবশ্য পয়েন্ট সমান করে লড়াইয়ে ফেরার চেষ্টা চালান সানিয়া মির্জা ও অঙ্কিতা রায়না। তবে শেষ পর্যন্ত আর পেরে ওঠা হয়নি। ১০-৮ গেমে হেরে যান সানিয়ারা।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৬ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৯ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
১০ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে