কমনওয়েলথ গেমসে চলছে শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই। লড়াইটা মূলত দেশের সঙ্গে দেশের হলেও ব্যক্তির লড়াইটাও অনেক সময় বড় হয়ে সামনে আসে। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া জেলার অচিন্ত্য শিউলির সোনাজয়ের কৃতিত্বের সঙ্গে যেমন তাঁর দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের গল্পটাও সামনে এসেছে; একইভাবে সোনাজয়ের চেয়েও বড় হয়ে উঠেছে ইংল্যান্ডের প্যারা-সাঁতারু অ্যালিস টাইয়ের সংগ্রামী জীবনকথা।
পা নিয়ে টাইয়ের সংগ্রামের গল্পের শুরুটা অবশ্য জন্ম থেকেই। বাঁকানো পা (ক্লাবফুট) নিয়েই পৃথিবীতে আসেন টাই। বয়স ১২ হওয়ার আগে ১৪টি অস্ত্রোপচার করাতে হয় তাঁকে। লম্বা সময় তাঁকে কাটাতে হয়েছে হুইলচেয়ারে বসে। ২০১০ সালে বিশেষভাবে সক্ষম সাঁতারু হিসেবে তাঁকে আবিষ্কার করে পরিবার। ২০১১ সালে আনুষ্ঠানিকভাবেই পায়ে সমস্যা নিয়ে সাঁতারের কঠিন পথে যাত্রা শুরু করেন টাই। তবে জীবন অপূর্ণতা দিয়ে পাঠালেও হাল না ছাড়ার কঠিন এক ব্রত নেন তিনি। সাঁতার দিয়েই জবাব দেন জীবনের সব অপূর্ণতার। প্যারা-অলিম্পিক, বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ, ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ ও কমনওয়েলথ গেমসে সাঁতার দিয়ে বাজিমাত করেছেন টাই।
তবে কে জানত, সামনে টাইয়ের জন্য অপেক্ষা করছে আরও কঠিন লড়াই! এ বছরের জানুয়ারিতে অসহনীয় ব্যথার কারণে কেটে ফেলতে হয় ডান পা। অবশ্য ইটের জবাব পাটকেলে কীভাবে দিতে হয়, তা টাইয়ের চেয়ে ভালো আর কে জানত! পা বাদ দেওয়ার ছয় মাস পর বার্মিংহাম এসে সোনা জিতে টাই জানিয়ে দিলেন হারতে শেখেননি তিনি। বরং নিজের দুর্বলতাকেই শক্তিতে পরিণত করেছেন। টাই বলেন, ‘ভাবিনি এই মৌসুমে আমি আর প্রতিযোগিতায় থাকতে পারব। এখানে আসতে দেওয়ায় টিম ইংল্যান্ডের কাছে আমি কৃতজ্ঞ।’
অন্যদিকে দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করে বেড়ে উঠেছেন একসময় দরজির কাজ করা অচিন্ত্য। তাঁর বাবা পেশায় ছিলেন একজন ভ্যানচালক। বাবাও ৯ বছর আগে পৃথিবীর মায়া ছেড়েছেন। এর পরও হাল ছাড়েনি অচিন্ত্য। তবু তাঁকে খেলা এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহস জুগিয়েছেন ভাই অলোক শিউলি। ভাইয়ের জন্য নিজের খেলা ছেড়ে দিয়েছিলেন অলোক, যার প্রতিদান অচিন্ত্য দিয়েছেন কমনওয়েলথে ভারোত্তোলনে ভারতকে ষষ্ঠ সোনা এনে দিয়ে।
কমনওয়েলথ গেমসে চলছে শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই। লড়াইটা মূলত দেশের সঙ্গে দেশের হলেও ব্যক্তির লড়াইটাও অনেক সময় বড় হয়ে সামনে আসে। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া জেলার অচিন্ত্য শিউলির সোনাজয়ের কৃতিত্বের সঙ্গে যেমন তাঁর দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের গল্পটাও সামনে এসেছে; একইভাবে সোনাজয়ের চেয়েও বড় হয়ে উঠেছে ইংল্যান্ডের প্যারা-সাঁতারু অ্যালিস টাইয়ের সংগ্রামী জীবনকথা।
পা নিয়ে টাইয়ের সংগ্রামের গল্পের শুরুটা অবশ্য জন্ম থেকেই। বাঁকানো পা (ক্লাবফুট) নিয়েই পৃথিবীতে আসেন টাই। বয়স ১২ হওয়ার আগে ১৪টি অস্ত্রোপচার করাতে হয় তাঁকে। লম্বা সময় তাঁকে কাটাতে হয়েছে হুইলচেয়ারে বসে। ২০১০ সালে বিশেষভাবে সক্ষম সাঁতারু হিসেবে তাঁকে আবিষ্কার করে পরিবার। ২০১১ সালে আনুষ্ঠানিকভাবেই পায়ে সমস্যা নিয়ে সাঁতারের কঠিন পথে যাত্রা শুরু করেন টাই। তবে জীবন অপূর্ণতা দিয়ে পাঠালেও হাল না ছাড়ার কঠিন এক ব্রত নেন তিনি। সাঁতার দিয়েই জবাব দেন জীবনের সব অপূর্ণতার। প্যারা-অলিম্পিক, বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ, ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ ও কমনওয়েলথ গেমসে সাঁতার দিয়ে বাজিমাত করেছেন টাই।
তবে কে জানত, সামনে টাইয়ের জন্য অপেক্ষা করছে আরও কঠিন লড়াই! এ বছরের জানুয়ারিতে অসহনীয় ব্যথার কারণে কেটে ফেলতে হয় ডান পা। অবশ্য ইটের জবাব পাটকেলে কীভাবে দিতে হয়, তা টাইয়ের চেয়ে ভালো আর কে জানত! পা বাদ দেওয়ার ছয় মাস পর বার্মিংহাম এসে সোনা জিতে টাই জানিয়ে দিলেন হারতে শেখেননি তিনি। বরং নিজের দুর্বলতাকেই শক্তিতে পরিণত করেছেন। টাই বলেন, ‘ভাবিনি এই মৌসুমে আমি আর প্রতিযোগিতায় থাকতে পারব। এখানে আসতে দেওয়ায় টিম ইংল্যান্ডের কাছে আমি কৃতজ্ঞ।’
অন্যদিকে দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করে বেড়ে উঠেছেন একসময় দরজির কাজ করা অচিন্ত্য। তাঁর বাবা পেশায় ছিলেন একজন ভ্যানচালক। বাবাও ৯ বছর আগে পৃথিবীর মায়া ছেড়েছেন। এর পরও হাল ছাড়েনি অচিন্ত্য। তবু তাঁকে খেলা এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহস জুগিয়েছেন ভাই অলোক শিউলি। ভাইয়ের জন্য নিজের খেলা ছেড়ে দিয়েছিলেন অলোক, যার প্রতিদান অচিন্ত্য দিয়েছেন কমনওয়েলথে ভারোত্তোলনে ভারতকে ষষ্ঠ সোনা এনে দিয়ে।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৫ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৮ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৮ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৯ ঘণ্টা আগে