বিপিএলের ধারাভাষ্যকক্ষে কার্টলি অ্যামব্রোস এখন পরিচিত মুখ। টানা তিন বিপিএলে ধারাভাষ্যকার হিসেবে কাজ করেছেন ক্যারিবীয় কিংবদন্তি। পরশু মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের ধারাভাষ্যকক্ষের সামনে আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অ্যামব্রোস ২০২৫ বিপিএলের পর্যালোচনাই শুধু করেননি, বলেছেন আসন্ন চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়েও। তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন রানা আব্বাস।
রানা আব্বাস, ঢাকা
প্রশ্ন: টানা তিনটি বিপিএলে ধারাভাষ্যকার হিসেবে কাজ করলেন। কোন বিপিএলটা আপনার কাছে সেরা মনে হয়েছে?
কার্টলি অ্যামব্রোস: এবারেরটা। প্রথমটা ভালো ছিল। পরেরটা আরেকটু ভালো। আমার কাছে মনে হয়েছে এবারেরটা সেরা। আমি বলছি না আগের দুটো ভালো হয়নি। তবে এবারেরটা আমার কাছে বেশি এক্সাইটিং লেগেছে। এ কারণে তিনটার মধ্যে এবারের বিপিএল সেরা লেগেছে।
প্রশ্ন: তাই নাকি! কী কী কারণে এবারেরটা সেরা মনে হয়েছে?
অ্যামব্রোস: এ বছর পিচ অনেক ভালো, ভালো ব্যাটিং করা গেছে। ফাস্ট বোলার ও স্পিনারদের জন্য কিছু ছিল। এ কারণে প্রতিদ্বন্দ্বিতাও বেশি হয়েছে। এখনো ব্যাটার, ফাস্ট বোলার, স্পিনারদের জন্য কিছু না কিছু থাকছে উইকেটে। এটিই প্রতিদ্বন্দ্বিতা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
প্রশ্ন: উইকেটশিকারির তালিকায় পেসারদেরই দাপট বেশি। বাংলাদেশের মতো স্পিন সহায়ক উইকেটে এটা দেখে আপনি কতটা খুশি?
অ্যামব্রোস: একজন সাবেক ফাস্ট বোলার হিসেবে ফাস্ট বোলারদের ভালো করতে দেখলে খুবই রোমাঞ্চিত হই। জানি এখনকার ক্রিকেট মানেই যেন ব্যাটারদের জন্য সব আয়োজন। যখন দেখি ফাস্ট বোলাররা দাপট দেখাচ্ছে, এটা দেখতে সত্যি অনেক ভালো লাগে।
প্রশ্ন: এবারের বিপিএলে এমন কোনো নির্দিষ্ট ফাস্ট বোলারের নাম বলা যাবে, যাঁর পারফরম্যান্সে আপনি মুগ্ধ?
অ্যামব্রোস: কয়েকজন আছে। আমি নির্দিষ্ট কারও নাম বলতে পছন্দ করি না। যদি দুজনের নাম বলি, তাহলে দেখা গেল আরও দু-একজনের নাম বাদ পড়ছে।
প্রশ্ন: ফাইনালের আগেও তাসকিন আহমেদ সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি। তাঁর পারফরম্যান্স কেমন লেগেছে?
অ্যামব্রোস: সে খুবই ভালো বোলিং করেছে। অনেক ভালো লেগেছে দেখতে। কারণ, ধারাবাহিকতাই হচ্ছে আসল কথা। এই বিপিএলে সে খুব ধারাবাহিক ছিল। আরও কয়েকজন ফাস্ট বোলার ছিল। তরুণ (নাহিদ) রানাকে দেখেছি। এখনো একেবারেই তরুণ। এখনো শিখছে। বয়স মাত্র ২২। যদি সঠিক নির্দেশনা পায়, সে নিজেও শিখতে চায়—বাংলাদেশ ক্রিকেটকে অনেক কিছু দিতে পারবে। আরেকজন শরীফুল ইসলাম। যেটা বললাম, খুব একটা নাম বলতে চাই না। তবে এরা ভালো করেছে।
প্রশ্ন: নাহিদ রানার প্রসঙ্গেই আসতাম। এই বিপিএলে তিনি প্রত্যাশা অনুযায়ী ভালো করতে পারেননি। ১২ ম্যাচে ১০ উইকেট, ইকোনমি আটের ওপরে। তাঁর পারফরম্যান্স ওয়েস্ট ইন্ডিজে স্বচক্ষে দেখেছেন। ওয়ার্ক লোড ম্যানেজমেন্ট ঠিকঠাক না হওয়ার প্রভাবই কি তাঁর পারফরম্যান্সে পড়েছে?
অ্যামব্রোস: এটা টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট। মাত্র ৪ ওভার বোলিং করার সুযোগ থাকে এই সংস্করণে। বিপিএল দিয়ে তাকে বিচার করা ঠিক হবে না। টেস্ট ম্যাচ একেবারেই ভিন্ন, সেখানে অনেক ওভার বোলিং করার সুযোগ মেলে। উইকেটশিকারের সুযোগও সেখানে বেশি। তাকে নিয়ে আমাদের বেশি নির্দয় হওয়া ঠিক হবে না। অনেক পথ বাকি। মাত্রই শিখছে। একটু ধৈর্য ধরতে হবে। যদি সঠিক দিকনির্দেশনা পায় সে দিন দিন আরও ভালো করবে।
প্রশ্ন: বিপিএলে অনেক বিদেশি তারকাক্রিকেটার উড়ে আসেন দু-একটা ম্যাচ খেলতে। প্লে-অফের শুরুতেই যেমন দেখলেন, কেউ কেউ উড়ে এসে খেলে চলে গেলেন। এটা কি একটা ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের জন্য আদর্শ হতে পারে?
অ্যামব্রোস: না, এটা আদর্শ নয়। কিন্তু বিশ্বে ক্রিকেট যেভাবে চলছে, এটা সেটারই অংশ। খেলোয়াড়েরা একটা ফ্র্যাঞ্চাইজি খেলেই আরেকটাতে চলে যাচ্ছে। সম্ভবত এক-দুই ম্যাচ খেলে আরেক ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে চলে যাচ্ছে। ব্যক্তিগতভাবে বললে, এটা আসলে আদর্শ নয়। আপনি চাইবেন আপনার সেরা খেলোয়াড়কে লম্বা সময় পেতে। যাতে আপনার দল সফল হতে পারে। এখন যেটা ক্রিকেট বিশ্বে চলছে, আমাদের এ ব্যাপারে খুব একটা কিছু করার নেই।
প্রশ্ন: কদিন পর চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরু হচ্ছে। আপনার চোখে টুর্নামেন্টের ফেবারিট কারা?
অ্যামব্রোস: আমি দৃঢ়বিশ্বাসী প্রতিটি দল একটা টুর্নামেন্ট শুরু করে শূন্য থেকে। নিজেদের দিনে যেকোনো দল যে কাউকে হারাতে পারে। বিষয়টা এভাবেই দেখি। আমি সেই মানুষ নই যে অনুমান করে বলব, ওই দল ফাইনালে উঠবে এবং শিরোপা জিতবে। বিশ্ব ক্রিকেট নিয়ে অনুমান করা আসলেই কঠিন। ক্রিকেট ইজ আ ফানি গেম। নিজেদের দিনে যেকোনো দল যে কাউকে হারাতে পারে।
প্রশ্ন: আরেকটি আইসিসির ৫০ ওভারের টুর্নামেন্ট। কিন্তু ওয়েস্ট ইন্ডিজ নেই। একজন ক্যারিবীয় কিংবদন্তি হিসেবে কতটা হতাশার?
অ্যামব্রোস: ব্যক্তিগতভাবে বললে, অনেক হতাশার। বহু সময় ধরে বিশ্ব ক্রিকেটে ছড়ি ঘোরানো একসময়ের পাওয়ার হাউস আইসিসির প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারছে না, এটা খুব হতাশার। অনেক বেদনাদায়ক। আমি নিশ্চিত সব ক্যারিবীয় কিংবদন্তি ও ক্রিকেট অনুরাগীরাও হতাশ। তবে আমরা নিজেদের দোষারোপ করব না। ভালো পারফর্ম করতে পারেনি বলেই খেলার সুযোগ পায়নি। এখন ভালো খেলে আবার আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে।
প্রশ্ন: টানা তিনটি বিপিএলে ধারাভাষ্যকার হিসেবে কাজ করলেন। কোন বিপিএলটা আপনার কাছে সেরা মনে হয়েছে?
কার্টলি অ্যামব্রোস: এবারেরটা। প্রথমটা ভালো ছিল। পরেরটা আরেকটু ভালো। আমার কাছে মনে হয়েছে এবারেরটা সেরা। আমি বলছি না আগের দুটো ভালো হয়নি। তবে এবারেরটা আমার কাছে বেশি এক্সাইটিং লেগেছে। এ কারণে তিনটার মধ্যে এবারের বিপিএল সেরা লেগেছে।
প্রশ্ন: তাই নাকি! কী কী কারণে এবারেরটা সেরা মনে হয়েছে?
অ্যামব্রোস: এ বছর পিচ অনেক ভালো, ভালো ব্যাটিং করা গেছে। ফাস্ট বোলার ও স্পিনারদের জন্য কিছু ছিল। এ কারণে প্রতিদ্বন্দ্বিতাও বেশি হয়েছে। এখনো ব্যাটার, ফাস্ট বোলার, স্পিনারদের জন্য কিছু না কিছু থাকছে উইকেটে। এটিই প্রতিদ্বন্দ্বিতা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
প্রশ্ন: উইকেটশিকারির তালিকায় পেসারদেরই দাপট বেশি। বাংলাদেশের মতো স্পিন সহায়ক উইকেটে এটা দেখে আপনি কতটা খুশি?
অ্যামব্রোস: একজন সাবেক ফাস্ট বোলার হিসেবে ফাস্ট বোলারদের ভালো করতে দেখলে খুবই রোমাঞ্চিত হই। জানি এখনকার ক্রিকেট মানেই যেন ব্যাটারদের জন্য সব আয়োজন। যখন দেখি ফাস্ট বোলাররা দাপট দেখাচ্ছে, এটা দেখতে সত্যি অনেক ভালো লাগে।
প্রশ্ন: এবারের বিপিএলে এমন কোনো নির্দিষ্ট ফাস্ট বোলারের নাম বলা যাবে, যাঁর পারফরম্যান্সে আপনি মুগ্ধ?
অ্যামব্রোস: কয়েকজন আছে। আমি নির্দিষ্ট কারও নাম বলতে পছন্দ করি না। যদি দুজনের নাম বলি, তাহলে দেখা গেল আরও দু-একজনের নাম বাদ পড়ছে।
প্রশ্ন: ফাইনালের আগেও তাসকিন আহমেদ সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি। তাঁর পারফরম্যান্স কেমন লেগেছে?
অ্যামব্রোস: সে খুবই ভালো বোলিং করেছে। অনেক ভালো লেগেছে দেখতে। কারণ, ধারাবাহিকতাই হচ্ছে আসল কথা। এই বিপিএলে সে খুব ধারাবাহিক ছিল। আরও কয়েকজন ফাস্ট বোলার ছিল। তরুণ (নাহিদ) রানাকে দেখেছি। এখনো একেবারেই তরুণ। এখনো শিখছে। বয়স মাত্র ২২। যদি সঠিক নির্দেশনা পায়, সে নিজেও শিখতে চায়—বাংলাদেশ ক্রিকেটকে অনেক কিছু দিতে পারবে। আরেকজন শরীফুল ইসলাম। যেটা বললাম, খুব একটা নাম বলতে চাই না। তবে এরা ভালো করেছে।
প্রশ্ন: নাহিদ রানার প্রসঙ্গেই আসতাম। এই বিপিএলে তিনি প্রত্যাশা অনুযায়ী ভালো করতে পারেননি। ১২ ম্যাচে ১০ উইকেট, ইকোনমি আটের ওপরে। তাঁর পারফরম্যান্স ওয়েস্ট ইন্ডিজে স্বচক্ষে দেখেছেন। ওয়ার্ক লোড ম্যানেজমেন্ট ঠিকঠাক না হওয়ার প্রভাবই কি তাঁর পারফরম্যান্সে পড়েছে?
অ্যামব্রোস: এটা টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট। মাত্র ৪ ওভার বোলিং করার সুযোগ থাকে এই সংস্করণে। বিপিএল দিয়ে তাকে বিচার করা ঠিক হবে না। টেস্ট ম্যাচ একেবারেই ভিন্ন, সেখানে অনেক ওভার বোলিং করার সুযোগ মেলে। উইকেটশিকারের সুযোগও সেখানে বেশি। তাকে নিয়ে আমাদের বেশি নির্দয় হওয়া ঠিক হবে না। অনেক পথ বাকি। মাত্রই শিখছে। একটু ধৈর্য ধরতে হবে। যদি সঠিক দিকনির্দেশনা পায় সে দিন দিন আরও ভালো করবে।
প্রশ্ন: বিপিএলে অনেক বিদেশি তারকাক্রিকেটার উড়ে আসেন দু-একটা ম্যাচ খেলতে। প্লে-অফের শুরুতেই যেমন দেখলেন, কেউ কেউ উড়ে এসে খেলে চলে গেলেন। এটা কি একটা ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের জন্য আদর্শ হতে পারে?
অ্যামব্রোস: না, এটা আদর্শ নয়। কিন্তু বিশ্বে ক্রিকেট যেভাবে চলছে, এটা সেটারই অংশ। খেলোয়াড়েরা একটা ফ্র্যাঞ্চাইজি খেলেই আরেকটাতে চলে যাচ্ছে। সম্ভবত এক-দুই ম্যাচ খেলে আরেক ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে চলে যাচ্ছে। ব্যক্তিগতভাবে বললে, এটা আসলে আদর্শ নয়। আপনি চাইবেন আপনার সেরা খেলোয়াড়কে লম্বা সময় পেতে। যাতে আপনার দল সফল হতে পারে। এখন যেটা ক্রিকেট বিশ্বে চলছে, আমাদের এ ব্যাপারে খুব একটা কিছু করার নেই।
প্রশ্ন: কদিন পর চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরু হচ্ছে। আপনার চোখে টুর্নামেন্টের ফেবারিট কারা?
অ্যামব্রোস: আমি দৃঢ়বিশ্বাসী প্রতিটি দল একটা টুর্নামেন্ট শুরু করে শূন্য থেকে। নিজেদের দিনে যেকোনো দল যে কাউকে হারাতে পারে। বিষয়টা এভাবেই দেখি। আমি সেই মানুষ নই যে অনুমান করে বলব, ওই দল ফাইনালে উঠবে এবং শিরোপা জিতবে। বিশ্ব ক্রিকেট নিয়ে অনুমান করা আসলেই কঠিন। ক্রিকেট ইজ আ ফানি গেম। নিজেদের দিনে যেকোনো দল যে কাউকে হারাতে পারে।
প্রশ্ন: আরেকটি আইসিসির ৫০ ওভারের টুর্নামেন্ট। কিন্তু ওয়েস্ট ইন্ডিজ নেই। একজন ক্যারিবীয় কিংবদন্তি হিসেবে কতটা হতাশার?
অ্যামব্রোস: ব্যক্তিগতভাবে বললে, অনেক হতাশার। বহু সময় ধরে বিশ্ব ক্রিকেটে ছড়ি ঘোরানো একসময়ের পাওয়ার হাউস আইসিসির প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারছে না, এটা খুব হতাশার। অনেক বেদনাদায়ক। আমি নিশ্চিত সব ক্যারিবীয় কিংবদন্তি ও ক্রিকেট অনুরাগীরাও হতাশ। তবে আমরা নিজেদের দোষারোপ করব না। ভালো পারফর্ম করতে পারেনি বলেই খেলার সুযোগ পায়নি। এখন ভালো খেলে আবার আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে।
ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ সামনে রেখে আজ থেকে শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প। শিহরণ জাগানিয়া ম্যাচটির জন্য খেলোয়াড়দের মানসিকতা নিয়ে কোনো দুর্ভাবনা নেই কোচ হাভিয়ের কাবরেরার। আপাতত কিংস অ্যারেনায় অনুশীলন করলেও ৫ মার্চ সৌদি আরবে যাবে দল।
১ ঘণ্টা আগেবৃষ্টি আগের দিন অস্ট্রেলিয়াকে সেমিফাইনালে তুললেও ক্ষীণ করে তুলেছিল আফগানদের শেষ চারের ওঠার সম্ভাবনা। সেটা এতই ক্ষীণ যে তা উবে যাওয়ার জন্য গতকাল ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের শেষ পর্যন্তও অপেক্ষা করতে হলো না। করাচিতে কাল ইংল্যান্ডে ১৭৯ রানে অলআউট করেই শেষ চার নিশ্চিত করে দক্ষিণ আফ্রিকা। তাতেই
২ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ডের বিপক্ষে ইনিংস বিরতিতে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনাল জায়গা নিশ্চিত করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু আজ ম্যাচ শেষেই করাচি থেকে তাদের ধরতে হবে দুবাইয়ের বিমান। দুবাইয়ে যেতে হবে গ্রুপের আরেক সেমিফাইনালিস্ট অস্ট্রেলিয়াকেও।
২ ঘণ্টা আগেগতকাল বৃষ্টি অস্ট্রেলিয়াকে সেমিফাইনালে তুললেও ঝামেলায় ফেলে আফগানিস্তানকে। সেমিতে ওঠার জন্য ‘আকাশ-কুসুম’ সমীকরণের মুখেই পড়ে তারা, যেখানে সবকিছু নির্ভর করছিল ইংল্যান্ডের ওপর। কিন্তু দিনশেষে আসর থেকে ছিটকেই যেতে হলো আফগানিস্তানকে।
৪ ঘণ্টা আগে