বার্সেলোনার সঙ্গে মাদ্রিদের ‘শত্রুতা’ অনেক পুরোনো। সে হোক রিয়াল মাদ্রিদ বা আতলেতিকো মাদ্রিদ—দুই নগর প্রতিদ্বন্দ্বী কখনো ভালোভাবে নেয়নি কাতালান জায়ান্টদের।
লিওনেল মেসি যখন বার্সেলোনা ছিলেন তখন লড়াইটা হয়ে উঠেছিল আরও জম্পেশ। সেভিয়ার পরে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডের প্রিয় প্রতিপক্ষই ছিল আতলেতিকো। রোহি ব্লাঙ্কোসদের বিপক্ষে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩২ গোল করেছেন তিনি।
ওই কারণেই মেসিকে আটকাতে সব সময় সতর্ক থাকতেন আতলেতিকোর কোচ দিয়েগো সিমিওনে। এক-দুজন নয়, চার ডিফেন্ডারকে আর্জেন্টাইন সুপারস্টারের পেছনে লাগিয়ে রাখতেন। ভয় থেকে হোক বা ঘৃণা থেকে, ম্যাচের আগে কখনো মেসির নাম মুখে নিতেন না সিমিওনে।
ওয়ান্দা মেত্রোপোলিতানো কোচের এই গোপন বিষয়টি ফাঁস করেছেন তাঁরই শিষ্য ফিলিপে লুইস। আতলেতিকোর সাবেক ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডার জানিয়েছেন, মেসিকে নিজের দেওয়া ডাকনামে ডাকতেন সিমিওনে। আর এই নাম শুনলে অবাক হবেন যে কেউ। আতলেতিকো কোচ সাবেক বার্সা অধিনায়ককে ডাকতেন ‘বামন’ বলে।
অথচ মেসির স্বদেশি সিমিওনে। কিন্তু মাঠের লড়াইয়ের আগে সেটি যেন ভুলে যেতেন ৫৩ বছর বয়সী কোচ। লুইস জানিয়েছেন, মেসিকে আটকাতে কী পরিকল্পনা নিতেন তাঁর গুরু। তিনি জানিয়েছেন, তাঁর গুরুর পরিকল্পনায় প্রাধান্য ছিল মেসিকে আটকানো।
সম্প্রতি মেসিকে স্প্যানিশ ক্রীড়া মাধ্যম মার্কাকে লুইস বলেছেন, ‘আতলেতিতে, সিমিওনে চার খেলোয়াড়কে রাখতেন মেসিকে ধরে রাখতে! যখন সে গোল করত, এটা খেলোয়াড়দের দোষ ছিল না, মেসিই এটা করত।’
মেসিকে আটকাতে কী পরিকল্পনা করতে সিমিওনে, সেটিই জানিয়েছেন লুইস। আর্জেন্টাইন তারকাকে কেমন অশ্রদ্ধার চোখে দেখতেন সেটিও ফাঁস করেছেন তিনি, ‘বার্সেলোনার বিপক্ষে ম্যাচের আগে, সিমিওনে কখনো মেসির নাম মুখে নিত না। তিনি তাকে সব সময় “বামন” নামে ডাকতেন। তাই আমরা যখন তার সামনে পড়তাম, আমরা তাকে ভয় পেতাম না।’
২০১১ সালের ডিসেম্বরে আতলেতিকোর দায়িত্ব নেন সিমিওনে। লা লিগায় বার্সার বিপক্ষে প্রথম তিন ম্যাচে হেরেছিলেন তিনি, মেসি করেছিলেন তিন গোল। বার্সার বিপক্ষে সিমিওনের প্রথম লিগে জয় পান ২০২০ সালে।
শারীরিকভাবে ছোটবেলা থেকে লড়তে হয়েছে মেসিকে। হরমোন সমস্যার কারণে তাঁর শারীরিক বৃদ্ধি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে বার্সায় এসে বিশেষ চিকিৎসায় উন্নতি লাভ করেন মেসি।
বার্সেলোনার সঙ্গে মাদ্রিদের ‘শত্রুতা’ অনেক পুরোনো। সে হোক রিয়াল মাদ্রিদ বা আতলেতিকো মাদ্রিদ—দুই নগর প্রতিদ্বন্দ্বী কখনো ভালোভাবে নেয়নি কাতালান জায়ান্টদের।
লিওনেল মেসি যখন বার্সেলোনা ছিলেন তখন লড়াইটা হয়ে উঠেছিল আরও জম্পেশ। সেভিয়ার পরে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডের প্রিয় প্রতিপক্ষই ছিল আতলেতিকো। রোহি ব্লাঙ্কোসদের বিপক্ষে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩২ গোল করেছেন তিনি।
ওই কারণেই মেসিকে আটকাতে সব সময় সতর্ক থাকতেন আতলেতিকোর কোচ দিয়েগো সিমিওনে। এক-দুজন নয়, চার ডিফেন্ডারকে আর্জেন্টাইন সুপারস্টারের পেছনে লাগিয়ে রাখতেন। ভয় থেকে হোক বা ঘৃণা থেকে, ম্যাচের আগে কখনো মেসির নাম মুখে নিতেন না সিমিওনে।
ওয়ান্দা মেত্রোপোলিতানো কোচের এই গোপন বিষয়টি ফাঁস করেছেন তাঁরই শিষ্য ফিলিপে লুইস। আতলেতিকোর সাবেক ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডার জানিয়েছেন, মেসিকে নিজের দেওয়া ডাকনামে ডাকতেন সিমিওনে। আর এই নাম শুনলে অবাক হবেন যে কেউ। আতলেতিকো কোচ সাবেক বার্সা অধিনায়ককে ডাকতেন ‘বামন’ বলে।
অথচ মেসির স্বদেশি সিমিওনে। কিন্তু মাঠের লড়াইয়ের আগে সেটি যেন ভুলে যেতেন ৫৩ বছর বয়সী কোচ। লুইস জানিয়েছেন, মেসিকে আটকাতে কী পরিকল্পনা নিতেন তাঁর গুরু। তিনি জানিয়েছেন, তাঁর গুরুর পরিকল্পনায় প্রাধান্য ছিল মেসিকে আটকানো।
সম্প্রতি মেসিকে স্প্যানিশ ক্রীড়া মাধ্যম মার্কাকে লুইস বলেছেন, ‘আতলেতিতে, সিমিওনে চার খেলোয়াড়কে রাখতেন মেসিকে ধরে রাখতে! যখন সে গোল করত, এটা খেলোয়াড়দের দোষ ছিল না, মেসিই এটা করত।’
মেসিকে আটকাতে কী পরিকল্পনা করতে সিমিওনে, সেটিই জানিয়েছেন লুইস। আর্জেন্টাইন তারকাকে কেমন অশ্রদ্ধার চোখে দেখতেন সেটিও ফাঁস করেছেন তিনি, ‘বার্সেলোনার বিপক্ষে ম্যাচের আগে, সিমিওনে কখনো মেসির নাম মুখে নিত না। তিনি তাকে সব সময় “বামন” নামে ডাকতেন। তাই আমরা যখন তার সামনে পড়তাম, আমরা তাকে ভয় পেতাম না।’
২০১১ সালের ডিসেম্বরে আতলেতিকোর দায়িত্ব নেন সিমিওনে। লা লিগায় বার্সার বিপক্ষে প্রথম তিন ম্যাচে হেরেছিলেন তিনি, মেসি করেছিলেন তিন গোল। বার্সার বিপক্ষে সিমিওনের প্রথম লিগে জয় পান ২০২০ সালে।
শারীরিকভাবে ছোটবেলা থেকে লড়তে হয়েছে মেসিকে। হরমোন সমস্যার কারণে তাঁর শারীরিক বৃদ্ধি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে বার্সায় এসে বিশেষ চিকিৎসায় উন্নতি লাভ করেন মেসি।
অচেনা দেশ, আসার আগে তাই পরিবার থেকেও পেয়েছিলেন সতর্কবার্তা। কিন্তু পা রাখার পর সবকিছুই যেন আপন মনে হচ্ছে সাঈদ খোদারাহমির। ইরানি এই কোচের হাত ধরে অচেনা ফুটসালকেও আপন করে নিতে চায় বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেলে দীর্ঘ দিন কাজ করেছেন মিনহাজুল আবেদীন নান্নু। প্রশংসার চেয়ে সমালোচিতই বেশি হয়েছেন প্রধান নির্বাচক হিসেবে। নান্নু এখন কাজ করছেন বিসিবির হেড অব প্রোগ্রাম হিসেবে। এশিয়া কাপ, বিশ্বকাপে খেলার আগে তিনি বিসিবিকে কিছু পরামর্শ দিয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগেখেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে এখন বিভিন্ন রকম প্রতারণার সংবাদ শোনা যায় অহরহ। বিয়ের নাম করে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের অভিযোগ তো রয়েছেই। অনেক সময় মোটা অঙ্কের টাকা পরিশোধ না করার অভিযোগও ওঠে খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে। ভারতের তরুণ এক ক্রিকেটার ফেঁসে গেছেন এক মামলায়।
১৪ ঘণ্টা আগেঘরের মাঠে দ্বিপক্ষীয় সিরিজে ভালো করলেও বাংলাদেশের বড় টুর্নামেন্টে হোঁচট খাওয়ার গল্পটা খুবই পরিচিত। নাজমুল হোসেন শান্ত, লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিমদের গত কয়েক বছর ধরে আইসিসি ইভেন্ট ও এশিয়া কাপে ভরাডুবি হচ্ছে নিয়মিত। মিনহাজুল আবেদীন নান্নু এখন ঘরের মাঠে ভালো উইকেটের দিকে জোর দিচ্ছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে