নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঘরের মাঠে দ্বিপক্ষীয় সিরিজে ভালো করলেও বাংলাদেশের বড় টুর্নামেন্টে হোঁচট খাওয়ার গল্পটা খুবই পরিচিত। নাজমুল হোসেন শান্ত, লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিমদের গত কয়েক বছর ধরে আইসিসি ইভেন্ট ও এশিয়া কাপে ভরাডুবি হচ্ছে নিয়মিত। মিনহাজুল আবেদীন নান্নু এখন ঘরের মাঠে ভালো উইকেটের দিকে জোর দিচ্ছেন।
নিজেদের মাঠে ভালো খেলে বৈশ্বিক টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের ভরাডুবির জলজ্যান্ত উদাহরণ ২০২১ সালের সেই দুটি সিরিজ। সেবার মিরপুরে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে জিতেছিল বাংলাদেশ। তবে সেই বছরের অক্টোবর-নভেম্বরে সংযুক্ত আরব আমিরাতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশকে ভুগিয়েছিল তাদের হতশ্রী ব্যাটিং। এবার তো কদিন আগে পাকিস্তানের বিপক্ষে ২-১ ব্যবধানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছে লিটনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। চার বছর আগের সেই ‘ধানখেত’-এর মতো উইকেট না হলেও রানের জন্য সংগ্রাম করেছেন বাংলাদেশ-পাকিস্তানের ব্যাটাররা।
মিরপুরে আজ ম্যাচ রেফারিদের ওয়ার্কশপ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন বিসিবির হেড অব প্রোগ্রাম নান্নু। ঘরের মাঠে তুলনামূলক নিম্নমানের উইকেটে খেলে বাংলাদেশ ‘মেকি আত্মবিশ্বাস’ পাচ্ছে কি না, সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে নান্নু টিম ম্যানেজমেন্টের কথাও উল্লেখ করেছেন। বিসিবির হেড অব প্রোগ্রাম বলেন, ‘অবশ্যই। আমি এটা ব্যক্তিগতভাবে মনে করি যে সেরা দলটাই সব সময় খেলবে। সম্ভাব্য সেরা ফলটা নিয়েই বিশ্বকাপের মঞ্চে যাওয়া দরকার। আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর জন্য যেখানে সুযোগ পাবে, সেখানে খেলে আত্মবিশ্বাস বাড়াতে হবে। এখানে টিম ম্যানেজমেন্টেরও দায়িত্ব আছে। কোন কন্ডিশনে খেলে কতটুকু, কোন উইকেটে খেলে কতটুকু কীভাবে এগোবে, সেভাবে চিন্তা করতে হবে। তো আমার মনে হয়, বিশ্বকাপের আগে ট্রু উইকেটে, স্পোর্টিং উইকেটে খেলে নিজেদের তৈরি করে যাওয়াটা উচিত হবে।’
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি-মার্চে ভারত-শ্রীলঙ্কায় হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। নান্নুর মতে, আইসিসির এই ইভেন্ট সামনে রেখে ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট থেকে ক্রিকেটার বাছাই করতে হবে। বিসিবির হেড অব প্রোগ্রাম বলেন, ‘সামনে ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট না হওয়া পর্যন্ত বলা মুশকিল। ভালো কিছু পারফর্মার যদি পাওয়া যায়। এখানে অনেক ক্রিকেটারের পারফরম্যান্স টি-টোয়েন্টিতে আশানুরূপ নয়। কিছু কিছু ক্রিকেটারকে দেখার জন্য একটা ক্ষেত্র তৈরি হবে। কারণ, সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে এনসিএল টি-টোয়েন্টি শুরু হবে। এখানে ভালো পারফর্মার বের করে তাদের নিয়ে এগোতে হবে, যেহেতু ছয় মাস হাতে পাওয়া যাবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য। কিছু খেলোয়াড়কে দেখার ও তৈরি করার সুযোগ আসবে নির্বাচকদের জন্য।’
টি-টোয়েন্টিতে টানা ছয় মাস হারের পর দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। লিটন-তানজিদ তামিমরা টানা চার ম্যাচ জিতেছেন। যেখানে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঐতিহাসিক টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয় রয়েছে। আর পাকিস্তানকে তো টি-টোয়েন্টি সিরিজে বাংলাদেশ হারিয়েছে নিজেদের মাঠে। তবে পাকিস্তানকে যখন ধবলধোলাইয়ের সুযোগ ছিল বাংলাদেশের সামনে, তখন লিটনরা শেষ ম্যাচের একাদশে আনেন পাঁচটি পরিবর্তন।
নান্নুর মতে, পাকিস্তানকে ধবলধোলাইয়ের মতো এমন উপলক্ষ যখন এসেছিল, তখন লিটনরা একগাদা পরিবর্তন না করলেও পারতেন। মিরপুরে আজ সাংবাদিকদের বিসিবির হেড অব প্রোগ্রাম বলেন, ‘এটা অবশ্যই ভালো অর্জন (টানা দুটি সিরিজ জয়)। যেকোনো সিরিজ জয় সামনের সিরিজ ভালো খেলার জন্য সাহস জোগায়। এখানে অনেকগুলো ক্রিকেটারকেও শেষ ম্যাচে দেখা হয়েছে। আমার মনে হয়, এখানে পরীক্ষা–নিরীক্ষা না চালিয়ে পাকিস্তানের সঙ্গে সুযোগ ছিল ভালোভাবে সিরিজ শেষ করার। যেহেতু সামনে বেশি সময় নেই, বিশ্বকাপ সামনে। সামনে এশিয়া কাপ আছে। তো এই জায়গায় আমার মনে হয় যে পুরো ২০ জনের একটা পুল করে এগোনো উচিত। বেশির ভাগ ম্যাচে সেরা ক্রিকেটারদের সুযোগ দেওয়া উচিত।’
সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগস্টে বাংলাদেশ নিজেদের মাঠে তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলত ভারতের বিপক্ষে। এশিয়া কাপ শুরুর আগে লিটন-তানজিদরা নিজেদের প্রস্তুত করার ভালো একটা সুযোগ পেতেন। যেহেতু টি-টোয়েন্টি সংস্করণে এশিয়া কাপ শুরু হচ্ছে ৯ সেপ্টেম্বর। কিন্তু বাংলাদেশ-ভারত সিরিজ ১৩ মাস পিছিয়ে আগামী বছরের সেপ্টেম্বরে হবে। এ বছরের আগস্টে ‘ফ্রি’ সময় যেন না কাটে, সে জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিম গতকাল জানিয়েছিলেন, নেপাল বা নেদারল্যান্ডসের সঙ্গে একটা সিরিজ আয়োজনের চিন্তাভাবনা রয়েছে বোর্ডের।
ফাহিম গতকাল যে কথা বলেছিলেন, সেই ব্যাপারে আজ জিজ্ঞেস করা হয়েছিল নান্নুর কাছে। মিরপুরে আজ সাংবাদিকদের নান্নু বলেন, ‘আপনি দেখুন, টানা অনেকগুলো সিরিজ খেলেছে ক্রিকেটাররা। তাদের মানসিকভাবে সতেজ হওয়ার একটা ব্যাপার আছে। সেখানে জোর করে চাপিয়ে দেওয়া খেলানোর পক্ষে নই। ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, তাদের রিফ্রেশ হওয়ার দরকার আছে। ছোট একটা সিরিজ খেলে যদি এশিয়া কাপে যাওয়া যায়, তাহলে অবশ্যই লাভবান হবে। এখন যে সময় আছে, কমপক্ষে দুই সপ্তাহ ফ্রেশ হওয়ার সুযোগ পাবে। রিফ্রেশ হয়ে যখন শুরু করতে পারে, সেটা আমাদের জন্য একটা প্লাস পয়েন্ট হবে।’
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, সিলেটের একাডেমি গ্রাউন্ড—গতবার ন্যাশনাল ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) প্রথম আসর হয়েছিল এই দুই স্টেডিয়ামে। এবার দ্বিতীয় আসরের ভেন্যুগুলোর নাম প্রকাশ না করলেও নান্নু জানিয়েছেন, তিনটি ভেন্যুতে হবে এনসিএল টি-টোয়েন্টির দ্বিতীয় আসর। বিসিবির হেড অব প্রোগ্রাম বলেন, ‘গতবার তো খুব অল্প সময়ের মধ্যে করা হয়েছিল। এবার তিনটা ভেন্যু বাছাই করা হয়েছে। গ্রাউন্ডস কমিটির কাছে টুর্নামেন্ট কমিটি চেয়েছে। সেই হিসেবে টুর্নামেন্ট কমিটি এগোচ্ছে। আমার মনে হয় যে নিশ্চিতভাবেই তিনটা ভেন্যুতে এনসিএল হবে।’
ঘরের মাঠে দ্বিপক্ষীয় সিরিজে ভালো করলেও বাংলাদেশের বড় টুর্নামেন্টে হোঁচট খাওয়ার গল্পটা খুবই পরিচিত। নাজমুল হোসেন শান্ত, লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিমদের গত কয়েক বছর ধরে আইসিসি ইভেন্ট ও এশিয়া কাপে ভরাডুবি হচ্ছে নিয়মিত। মিনহাজুল আবেদীন নান্নু এখন ঘরের মাঠে ভালো উইকেটের দিকে জোর দিচ্ছেন।
নিজেদের মাঠে ভালো খেলে বৈশ্বিক টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের ভরাডুবির জলজ্যান্ত উদাহরণ ২০২১ সালের সেই দুটি সিরিজ। সেবার মিরপুরে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে জিতেছিল বাংলাদেশ। তবে সেই বছরের অক্টোবর-নভেম্বরে সংযুক্ত আরব আমিরাতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশকে ভুগিয়েছিল তাদের হতশ্রী ব্যাটিং। এবার তো কদিন আগে পাকিস্তানের বিপক্ষে ২-১ ব্যবধানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছে লিটনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। চার বছর আগের সেই ‘ধানখেত’-এর মতো উইকেট না হলেও রানের জন্য সংগ্রাম করেছেন বাংলাদেশ-পাকিস্তানের ব্যাটাররা।
মিরপুরে আজ ম্যাচ রেফারিদের ওয়ার্কশপ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন বিসিবির হেড অব প্রোগ্রাম নান্নু। ঘরের মাঠে তুলনামূলক নিম্নমানের উইকেটে খেলে বাংলাদেশ ‘মেকি আত্মবিশ্বাস’ পাচ্ছে কি না, সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে নান্নু টিম ম্যানেজমেন্টের কথাও উল্লেখ করেছেন। বিসিবির হেড অব প্রোগ্রাম বলেন, ‘অবশ্যই। আমি এটা ব্যক্তিগতভাবে মনে করি যে সেরা দলটাই সব সময় খেলবে। সম্ভাব্য সেরা ফলটা নিয়েই বিশ্বকাপের মঞ্চে যাওয়া দরকার। আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর জন্য যেখানে সুযোগ পাবে, সেখানে খেলে আত্মবিশ্বাস বাড়াতে হবে। এখানে টিম ম্যানেজমেন্টেরও দায়িত্ব আছে। কোন কন্ডিশনে খেলে কতটুকু, কোন উইকেটে খেলে কতটুকু কীভাবে এগোবে, সেভাবে চিন্তা করতে হবে। তো আমার মনে হয়, বিশ্বকাপের আগে ট্রু উইকেটে, স্পোর্টিং উইকেটে খেলে নিজেদের তৈরি করে যাওয়াটা উচিত হবে।’
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি-মার্চে ভারত-শ্রীলঙ্কায় হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। নান্নুর মতে, আইসিসির এই ইভেন্ট সামনে রেখে ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট থেকে ক্রিকেটার বাছাই করতে হবে। বিসিবির হেড অব প্রোগ্রাম বলেন, ‘সামনে ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট না হওয়া পর্যন্ত বলা মুশকিল। ভালো কিছু পারফর্মার যদি পাওয়া যায়। এখানে অনেক ক্রিকেটারের পারফরম্যান্স টি-টোয়েন্টিতে আশানুরূপ নয়। কিছু কিছু ক্রিকেটারকে দেখার জন্য একটা ক্ষেত্র তৈরি হবে। কারণ, সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে এনসিএল টি-টোয়েন্টি শুরু হবে। এখানে ভালো পারফর্মার বের করে তাদের নিয়ে এগোতে হবে, যেহেতু ছয় মাস হাতে পাওয়া যাবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য। কিছু খেলোয়াড়কে দেখার ও তৈরি করার সুযোগ আসবে নির্বাচকদের জন্য।’
টি-টোয়েন্টিতে টানা ছয় মাস হারের পর দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। লিটন-তানজিদ তামিমরা টানা চার ম্যাচ জিতেছেন। যেখানে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঐতিহাসিক টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয় রয়েছে। আর পাকিস্তানকে তো টি-টোয়েন্টি সিরিজে বাংলাদেশ হারিয়েছে নিজেদের মাঠে। তবে পাকিস্তানকে যখন ধবলধোলাইয়ের সুযোগ ছিল বাংলাদেশের সামনে, তখন লিটনরা শেষ ম্যাচের একাদশে আনেন পাঁচটি পরিবর্তন।
নান্নুর মতে, পাকিস্তানকে ধবলধোলাইয়ের মতো এমন উপলক্ষ যখন এসেছিল, তখন লিটনরা একগাদা পরিবর্তন না করলেও পারতেন। মিরপুরে আজ সাংবাদিকদের বিসিবির হেড অব প্রোগ্রাম বলেন, ‘এটা অবশ্যই ভালো অর্জন (টানা দুটি সিরিজ জয়)। যেকোনো সিরিজ জয় সামনের সিরিজ ভালো খেলার জন্য সাহস জোগায়। এখানে অনেকগুলো ক্রিকেটারকেও শেষ ম্যাচে দেখা হয়েছে। আমার মনে হয়, এখানে পরীক্ষা–নিরীক্ষা না চালিয়ে পাকিস্তানের সঙ্গে সুযোগ ছিল ভালোভাবে সিরিজ শেষ করার। যেহেতু সামনে বেশি সময় নেই, বিশ্বকাপ সামনে। সামনে এশিয়া কাপ আছে। তো এই জায়গায় আমার মনে হয় যে পুরো ২০ জনের একটা পুল করে এগোনো উচিত। বেশির ভাগ ম্যাচে সেরা ক্রিকেটারদের সুযোগ দেওয়া উচিত।’
সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগস্টে বাংলাদেশ নিজেদের মাঠে তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলত ভারতের বিপক্ষে। এশিয়া কাপ শুরুর আগে লিটন-তানজিদরা নিজেদের প্রস্তুত করার ভালো একটা সুযোগ পেতেন। যেহেতু টি-টোয়েন্টি সংস্করণে এশিয়া কাপ শুরু হচ্ছে ৯ সেপ্টেম্বর। কিন্তু বাংলাদেশ-ভারত সিরিজ ১৩ মাস পিছিয়ে আগামী বছরের সেপ্টেম্বরে হবে। এ বছরের আগস্টে ‘ফ্রি’ সময় যেন না কাটে, সে জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিম গতকাল জানিয়েছিলেন, নেপাল বা নেদারল্যান্ডসের সঙ্গে একটা সিরিজ আয়োজনের চিন্তাভাবনা রয়েছে বোর্ডের।
ফাহিম গতকাল যে কথা বলেছিলেন, সেই ব্যাপারে আজ জিজ্ঞেস করা হয়েছিল নান্নুর কাছে। মিরপুরে আজ সাংবাদিকদের নান্নু বলেন, ‘আপনি দেখুন, টানা অনেকগুলো সিরিজ খেলেছে ক্রিকেটাররা। তাদের মানসিকভাবে সতেজ হওয়ার একটা ব্যাপার আছে। সেখানে জোর করে চাপিয়ে দেওয়া খেলানোর পক্ষে নই। ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, তাদের রিফ্রেশ হওয়ার দরকার আছে। ছোট একটা সিরিজ খেলে যদি এশিয়া কাপে যাওয়া যায়, তাহলে অবশ্যই লাভবান হবে। এখন যে সময় আছে, কমপক্ষে দুই সপ্তাহ ফ্রেশ হওয়ার সুযোগ পাবে। রিফ্রেশ হয়ে যখন শুরু করতে পারে, সেটা আমাদের জন্য একটা প্লাস পয়েন্ট হবে।’
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, সিলেটের একাডেমি গ্রাউন্ড—গতবার ন্যাশনাল ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) প্রথম আসর হয়েছিল এই দুই স্টেডিয়ামে। এবার দ্বিতীয় আসরের ভেন্যুগুলোর নাম প্রকাশ না করলেও নান্নু জানিয়েছেন, তিনটি ভেন্যুতে হবে এনসিএল টি-টোয়েন্টির দ্বিতীয় আসর। বিসিবির হেড অব প্রোগ্রাম বলেন, ‘গতবার তো খুব অল্প সময়ের মধ্যে করা হয়েছিল। এবার তিনটা ভেন্যু বাছাই করা হয়েছে। গ্রাউন্ডস কমিটির কাছে টুর্নামেন্ট কমিটি চেয়েছে। সেই হিসেবে টুর্নামেন্ট কমিটি এগোচ্ছে। আমার মনে হয় যে নিশ্চিতভাবেই তিনটা ভেন্যুতে এনসিএল হবে।’
খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে এখন বিভিন্ন রকম প্রতারণার সংবাদ শোনা যায় অহরহ। বিয়ের নাম করে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের অভিযোগ তো রয়েছেই। অনেক সময় মোটা অঙ্কের টাকা পরিশোধ না করার অভিযোগও ওঠে খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে। ভারতের তরুণ এক ক্রিকেটার ফেঁসে গেছেন এক মামলায়।
২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সাকিব আল হাসানের পথচলাটা স্থবির গত ৯ মাস ধরে। তবে বাংলাদেশের জার্সিতে যিনি অসংখ্য রেকর্ড গড়েছেন, সেরাদের তালিকায় নাম লিখিয়েছেন, তাঁকে কি এত সহজে ভুলে থাকা যায়! ২০২৫ এশিয়া কাপে সাকিব যেন না থেকেও আছেন।
৫ ঘণ্টা আগেভারত-পাকিস্তান রাজনৈতিক অস্থিরতা চলছে বছরের পর বছর ধরে। রাষ্ট্রীয় উত্তেজনার পরিস্থিতির মধ্যে ভক্ত-সমর্থকেরা যা একটু আনন্দ খুঁজে পান ক্রিকেটে। তবে ভারতের সাবেক ক্রিকেটার শ্রীশান্ত চান না এসব কিছুই। এমনকি কোনো মেজর টুর্নামেন্ট থেকেও পাকিস্তানকে বাদ দেওয়ার দাবি তুলেছেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে৩১১ রানে পিছিয়ে থেকে ম্যানচেস্টারের ওল্ড ট্রাফোর্ডে চতুর্থ টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসের খেলা শুরু করে ভারত। দ্বিতীয় ইনিংসে ২ উইকেটে ১৭৪ রানে গতকাল চতুর্থ দিনের খেলা শেষ করেছে শুবমান গিলের নেতৃত্বাধীন ভারত। ইনিংস পরাজয় এড়াতে এখনো তাদের করতে হবে ১৩৭ রান। ওল্ড ট্রাফোর্ডে আজ চতুর্থ টেস্টের পঞ্চম দিনে...
৬ ঘণ্টা আগে