ঢাকা: বুদাপেস্টের পুসকাস অ্যারেনা যেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে বরণ করে নিতেই অপেক্ষা করছিল কাল! ম্যাচে বল কিক অফের আগেই তাই ক্যামেরার লেন্স খুঁজে নিল রোনালদোকে। দর্শকরাও সেই ফাঁকে সিআরসেভেনকে অভিবাদন জানাতে ভুললেন না। রোনালদোও অবশ্য শেষ দিকে জোড়া গোল করে হাঙ্গেরিকে ছিটকে দিয়ে দর্শকেদের ঠিকই উল্লাসে মাতার সুযোগ করে দিয়েছেন। আর রোনালদোর এই জোড়া গোলে হাঙ্গেরির বিপক্ষে ৩-০ গোলের বড় জয় পেয়েছে পর্তুগাল।
ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণভাগ-প্রতি আক্রমণে দুই দলের খেলাতেই ছিল গতিময় ফুটবলের ছাপ। তবে গোলের সুযোগ আগে তৈরি করে পর্তুগাল। ৪ মিনিটে ডি-বক্সের একটু বাইরে থেকে দিয়েগো জোতা গোলমুখ বরাবর শট নিয়েছিলেন। হাঙ্গেরির গোলরক্ষক পিটার গুলাকসির দুর্দান্ত সেভে দলকে রক্ষা করে। হাঙ্গেরিও মাঝমাঠ থেকে আক্রমণে ওঠার চেষ্টা করে। পর্তুগালের রক্ষণে সেভাবে চাপের সৃষ্টি করতে পারছিলেন না। তবে প্রথমার্ধে নিজেদের দুর্গ ভালোভাবেই সামলিয়েছে মার্কো রসির দল। প্রতিপক্ষের সবচেয়ে বড় ‘আতঙ্ক’ রোনালদোকেও খোলস থেকে সেভাবে বের হতে দেয়নি। গোলশূন্য ড্র নিয়ে তাই বিরতে যায় দুই দল।
দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমণের ধার বাড়ায় পর্তুগাল। ৪৭ মিনিটে ব্রুনো ফার্নান্দেজের ক্রসে মাথা ছোঁয়াতে পারেননি পেপে। খানিক বাদে সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি ফার্নান্দেজও। শেষদিকে গোল পেতে মরিয়া পর্তুগাল চেপে ধরে হাঙ্গেরিকে। ফল পেতেও সময় লাগেনি। ৮৪ মিনিটে পর্তুগিজ মিডফিল্ডার রাফায়েল গেরেইরো ডি-বক্সের জটলা থেকে বল জালে জড়িয়ে ডেডলক ভাঙ্গেন। তিন মিনিট পর স্পট কিক থেকে ব্যবধান দ্বিগুন করেন রোনালদো। এই গোলে ইউরোর ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোলের মালিক বুনে যান পর্তুগিজ অধিনায়ক। পেছনে ফেলেন ফরাসি কিংবদন্তি মিশেল প্লাতিনিকে।
নির্ধারিত সময়ের শেষ অতিরিক্ত সময়ে আবারও রোনালদো চমক। প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডারদের বোকা বানিয়ে বাঁ-পায়ের জাদুতে করেন নিজের দ্বিতীয় গোল। ম্যাচের শুরু থেকে রোনালদোকে কড়া ‘মার্কিং’-এ রেখেও শেষ পর্যন্ত সেই রোনালদোর জোড়া আঘাতেই কপাল পোড়ে হাঙ্গেরির। রেকর্ড যে রোনালদোর পেছনে ছোটে সেই রোনালদোকে ঠেকানোর সাধ্য কার!
ঢাকা: বুদাপেস্টের পুসকাস অ্যারেনা যেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে বরণ করে নিতেই অপেক্ষা করছিল কাল! ম্যাচে বল কিক অফের আগেই তাই ক্যামেরার লেন্স খুঁজে নিল রোনালদোকে। দর্শকরাও সেই ফাঁকে সিআরসেভেনকে অভিবাদন জানাতে ভুললেন না। রোনালদোও অবশ্য শেষ দিকে জোড়া গোল করে হাঙ্গেরিকে ছিটকে দিয়ে দর্শকেদের ঠিকই উল্লাসে মাতার সুযোগ করে দিয়েছেন। আর রোনালদোর এই জোড়া গোলে হাঙ্গেরির বিপক্ষে ৩-০ গোলের বড় জয় পেয়েছে পর্তুগাল।
ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণভাগ-প্রতি আক্রমণে দুই দলের খেলাতেই ছিল গতিময় ফুটবলের ছাপ। তবে গোলের সুযোগ আগে তৈরি করে পর্তুগাল। ৪ মিনিটে ডি-বক্সের একটু বাইরে থেকে দিয়েগো জোতা গোলমুখ বরাবর শট নিয়েছিলেন। হাঙ্গেরির গোলরক্ষক পিটার গুলাকসির দুর্দান্ত সেভে দলকে রক্ষা করে। হাঙ্গেরিও মাঝমাঠ থেকে আক্রমণে ওঠার চেষ্টা করে। পর্তুগালের রক্ষণে সেভাবে চাপের সৃষ্টি করতে পারছিলেন না। তবে প্রথমার্ধে নিজেদের দুর্গ ভালোভাবেই সামলিয়েছে মার্কো রসির দল। প্রতিপক্ষের সবচেয়ে বড় ‘আতঙ্ক’ রোনালদোকেও খোলস থেকে সেভাবে বের হতে দেয়নি। গোলশূন্য ড্র নিয়ে তাই বিরতে যায় দুই দল।
দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমণের ধার বাড়ায় পর্তুগাল। ৪৭ মিনিটে ব্রুনো ফার্নান্দেজের ক্রসে মাথা ছোঁয়াতে পারেননি পেপে। খানিক বাদে সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি ফার্নান্দেজও। শেষদিকে গোল পেতে মরিয়া পর্তুগাল চেপে ধরে হাঙ্গেরিকে। ফল পেতেও সময় লাগেনি। ৮৪ মিনিটে পর্তুগিজ মিডফিল্ডার রাফায়েল গেরেইরো ডি-বক্সের জটলা থেকে বল জালে জড়িয়ে ডেডলক ভাঙ্গেন। তিন মিনিট পর স্পট কিক থেকে ব্যবধান দ্বিগুন করেন রোনালদো। এই গোলে ইউরোর ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোলের মালিক বুনে যান পর্তুগিজ অধিনায়ক। পেছনে ফেলেন ফরাসি কিংবদন্তি মিশেল প্লাতিনিকে।
নির্ধারিত সময়ের শেষ অতিরিক্ত সময়ে আবারও রোনালদো চমক। প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডারদের বোকা বানিয়ে বাঁ-পায়ের জাদুতে করেন নিজের দ্বিতীয় গোল। ম্যাচের শুরু থেকে রোনালদোকে কড়া ‘মার্কিং’-এ রেখেও শেষ পর্যন্ত সেই রোনালদোর জোড়া আঘাতেই কপাল পোড়ে হাঙ্গেরির। রেকর্ড যে রোনালদোর পেছনে ছোটে সেই রোনালদোকে ঠেকানোর সাধ্য কার!
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৩ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৬ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৬ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে