নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ১০ জুন সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে লড়বে বাংলাদেশ। ম্যাচটি ঘিরে উন্মাদনার কমতি নেই। হোম জার্সি উন্মোচন করে তা আরও বাড়িয়ে দিল বাফুফের কিট পৃষ্ঠপোষক ‘দৌড়’।
সাদা রংয়ের জার্সিতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে জামদানি, বাঘ, দোয়েল পাখি ও ইলিশ মাছের চিত্র। এমনটাই জানালেন ফ্যাশন ডিজাইনার তাসমিত আফিয়াত আর্নি। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আমরা কখনো সোনালী অনুপাতের বাইরে গিয়ে নকশা করতে পারি না। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত ফুটবল কিংবা অন্য কোনো খেলায় আমাদের জার্সিতে কোনো সমমিতিক নকশা করা হয়নি। কিন্তু ফিফা থেকে শুরু করে অন্য সব জায়গায় কিন্তু এই মানদণ্ড ঠিক করা।’
জার্সি নকশার পেছনে মূল ভাবনার ব্যাপারে আর্নি বলেন, ‘এবার আমার থিম ছিল—বাংলার স্পন্দনকে ফুটিয়ে তোলা। সেক্ষেত্রে আমি আমাদের জামদানি, বাঘ, দোয়েল পাখি, ইলিশ মাছ ও সুন্দরবনের বিষয়টি মাথায় রেখেছি। বাঘের মুখচ্ছবির মধ্যেই খুঁজে পাওয়া যাবে দোয়েল ও ইলিশ। নকশাটি খুবই গভীর ভাবনা থেকে করেছি আমরা।’
বাফুফে থেকেই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল সাদা রংকে প্রাধান্য দেওয়ার ব্যাপারে। আর্নি বলেন, ‘জামদানি আমাদের ঐতিহ্যের অংশ। সেটাকে আমরা কাপড়ের আদলে নিয়ে আসি। জামদানিতে যেভাবে সুতো বোনা হয়, নকশাটি সেভাবেই তৈরি। লাল-সবুজ রংটি আমাদের পতাকা থেকে নেওয়া। বাফুফে থেকে আমাদের বলা আছে সাদা রংয়ের ওপর ভিত্তি করেই নকশা করতে হবে।’
সাদা রং বরাবরই ঐক্যের প্রতীক হিসেবে কাজ করে। জার্সির দুই পাশে গাঢ় সবুজ রং ব্যবহার করা হয়েছে। গলার চারপাশে দেওয়া হয়েছে লাল রংয়ের বর্ডার। পেছনে সবুজ রংয়ে ছোট ক্যালিগ্রাফি করে আঁকা হয়েছে বাংলাদেশের মানচিত্র।
হোম জার্সি সাদা করার পেছনে আজকের পত্রিকাকে বাফুফের বিপণন বিভাগের চেয়ারম্যান ফাহাদ করিম বলেন, ‘লাল ও সবুজ দুটোই গাঢ়ো রংয়ের। ফিফার নীতিমালা অনুযায়ী, একটি যদি গাঢ়ো হয়, তাহলে আরেকটি হালকা রংয়ের হতে হবে। যেহেতু লাল আমরা অ্যাওয়েতে পড়েছি। তাই হোম জার্সি আমরা সবুজ করতে পারিনি। তবে আমাদের পতাকার রংটা সামান্য করে রেখেছি।’
এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ১০ জুন সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে লড়বে বাংলাদেশ। ম্যাচটি ঘিরে উন্মাদনার কমতি নেই। হোম জার্সি উন্মোচন করে তা আরও বাড়িয়ে দিল বাফুফের কিট পৃষ্ঠপোষক ‘দৌড়’।
সাদা রংয়ের জার্সিতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে জামদানি, বাঘ, দোয়েল পাখি ও ইলিশ মাছের চিত্র। এমনটাই জানালেন ফ্যাশন ডিজাইনার তাসমিত আফিয়াত আর্নি। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আমরা কখনো সোনালী অনুপাতের বাইরে গিয়ে নকশা করতে পারি না। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত ফুটবল কিংবা অন্য কোনো খেলায় আমাদের জার্সিতে কোনো সমমিতিক নকশা করা হয়নি। কিন্তু ফিফা থেকে শুরু করে অন্য সব জায়গায় কিন্তু এই মানদণ্ড ঠিক করা।’
জার্সি নকশার পেছনে মূল ভাবনার ব্যাপারে আর্নি বলেন, ‘এবার আমার থিম ছিল—বাংলার স্পন্দনকে ফুটিয়ে তোলা। সেক্ষেত্রে আমি আমাদের জামদানি, বাঘ, দোয়েল পাখি, ইলিশ মাছ ও সুন্দরবনের বিষয়টি মাথায় রেখেছি। বাঘের মুখচ্ছবির মধ্যেই খুঁজে পাওয়া যাবে দোয়েল ও ইলিশ। নকশাটি খুবই গভীর ভাবনা থেকে করেছি আমরা।’
বাফুফে থেকেই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল সাদা রংকে প্রাধান্য দেওয়ার ব্যাপারে। আর্নি বলেন, ‘জামদানি আমাদের ঐতিহ্যের অংশ। সেটাকে আমরা কাপড়ের আদলে নিয়ে আসি। জামদানিতে যেভাবে সুতো বোনা হয়, নকশাটি সেভাবেই তৈরি। লাল-সবুজ রংটি আমাদের পতাকা থেকে নেওয়া। বাফুফে থেকে আমাদের বলা আছে সাদা রংয়ের ওপর ভিত্তি করেই নকশা করতে হবে।’
সাদা রং বরাবরই ঐক্যের প্রতীক হিসেবে কাজ করে। জার্সির দুই পাশে গাঢ় সবুজ রং ব্যবহার করা হয়েছে। গলার চারপাশে দেওয়া হয়েছে লাল রংয়ের বর্ডার। পেছনে সবুজ রংয়ে ছোট ক্যালিগ্রাফি করে আঁকা হয়েছে বাংলাদেশের মানচিত্র।
হোম জার্সি সাদা করার পেছনে আজকের পত্রিকাকে বাফুফের বিপণন বিভাগের চেয়ারম্যান ফাহাদ করিম বলেন, ‘লাল ও সবুজ দুটোই গাঢ়ো রংয়ের। ফিফার নীতিমালা অনুযায়ী, একটি যদি গাঢ়ো হয়, তাহলে আরেকটি হালকা রংয়ের হতে হবে। যেহেতু লাল আমরা অ্যাওয়েতে পড়েছি। তাই হোম জার্সি আমরা সবুজ করতে পারিনি। তবে আমাদের পতাকার রংটা সামান্য করে রেখেছি।’
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৪৪ মিনিট আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৪ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৪ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে