নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খুব বেশি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ইমরুল হাসান বাফুফে ভবনে আসেন খুব কমই। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) অন্যতম ব্যস্ত এই সহসভাপতি আজ বাফুফে ভবনে আসায় শুরু হয় গুঞ্জন। দুপুরে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাতের পর বোঝা গেল আসল ঘটনা।
এক যুগ ধরে বাফুফের পেশাদার লিগ কমিটির দায়িত্বে ছিলেন আবদুস সালাম মুর্শেদী। ব্যক্তিগত ব্যস্ততার কারণ দেখিয়ে গত বছর লিগ কমিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব ছাড়েন মুর্শেদী। সেই দায়িত্ব নিজে তুলে নেন সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন নিজেই। আজ সেই দায়িত্ব সহসভাপতি ইমরুল হাসানের হাতে তুলে দিয়েছেন সালাউদ্দিন, যিনি এত দিন ছিলেন মহানগর ফুটবল লিগ কমিটির দায়িত্বে।
লিগ কমিটির দায়িত্ব হস্তান্তরের ঘোষণা নিজেই দিয়েছেন সালাউদ্দিন। আজ তিনি বলেছেন, ‘আজ আমরা নতুন লিগ কমিটির চেয়ারম্যান পাচ্ছি। এখন থেকে পেশাদার লিগ কমিটির যত ম্যাচ হবে সব হবে ইমরুল হাসানের অধীনে।’
সালাউদ্দিনের এমন সিদ্ধান্তে শুরু হয় মিশ্র প্রতিক্রিয়া। বাফুফে সহসভাপতির দায়িত্ব ছাড়াও ইমরুল একই সঙ্গে শীর্ষ ক্লাব বসুন্ধরা কিংসের সভাপতিও। একজন ক্লাব সভাপতির হাতে লিগ কমিটির দায়িত্ব তুলে দেওয়ায় ‘স্বার্থের দ্বন্দ্ব’ সৃষ্টি হবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে সালাউদ্দিনের দাবি, ‘শুরু থেকেই আপনাদের দায়িত্ব ছিল যারা ক্লাবের সঙ্গে তারা যেন বাফুফেতে না আসেন। এখন সব জায়গাতেই স্বার্থের দ্বন্দ্ব আছে। জাতীয় দলে দেখুন, যিনি জাতীয় দল কমিটির দায়িত্বে আছেন (কাজী নাবিল আহমেদ) তিনি আবার আবাহনীর সঙ্গেও জড়িত। এটাও কিন্তু স্বার্থের সংঘাত। কিন্তু এ নিয়ে তো বসুন্ধরা অভিযোগ তোলেনি। যখন কেউ ফেডারেশনের সহসভাপতি হয়েছেন তাঁকে সবার আগে ফেডারেশনের স্বার্থ দেখতে হবে। তবে এটা নিশ্চিত করতে হবে যে কেউ যেন ভবিষ্যতে ক্লাব থেকে ফেডারেশনে না আসতে পারে।’
কেন লিগ কমিটির দায়িত্ব ছাড়লেন সেই প্রশ্নের জবাবে সালাউদ্দিনের উত্তর, ‘যখন আমি দায়িত্ব নেই তখন মনে হয়েছিল কিছু একটা ঠিক নেই। এখন কিন্তু সবকিছু গোছানো। লিগ কমিটি ছাড়াও আমাকে আরও ২৪টি বিষয় দেখাশোনা করতে হয়। সবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের ইমরুল হাসান এ কাজে ভীষণ যোগ্য যে কারণে এই দায়িত্ব তাঁকে দেওয়া হয়েছে।’
ইমরুল হাসানকে লিগ কমিটির দায়িত্ব দেওয়ার আগে নির্বাহী কমিটির সঙ্গে কোনো আলোচনাই করেননি সালাউদ্দিন। একক ক্ষমতাবলে তিনি এভাবে পদের রদবদল করতে পারেন কিনা সেই প্রশ্নের জবাবও দিতে হয়েছে তাঁকে, ‘সংবিধান অনুযায়ী যে কোনো পরিবর্তন আমি করতে পারি। আমাকে সেই ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। আমি মনে করি যোগ্য লোককেই আমি নিয়োগ দিয়েছি।’
একজন ক্লাব সভাপতি হয়ে ইমরুল হাসান লিগ কমিটির স্বার্থ বজায় রাখতে পারবেন কিনা তার জবাবে সালাউদ্দিন বলেছেন, ‘এটা তার দায়িত্ব। নীতির বাইরে গিয়ে তিনি এই কাজ করতেই পারবেন না। ইমরুলও করবেন না বলে আমার বিশ্বাস। আমি নাবিলকেও নীতির বাইরে কিছু করতে দেখিনি। আমি এর নিশ্চয়তা দিচ্ছি। সবাই সমান গুরুত্ব পাবেন আশা করি।’
ভীষণ ব্যস্ততার মাঝে থেকে লিগ কমিটির মতো মহাগুরুত্বপূর্ণ ও সময় সাপেক্ষ এক দায়িত্ব পেয়েছেন ইমরুল হাসান। নিজের নতুন দায়িত্ব সেরাটা দিয়েই পালনের চেষ্টা করবেন বলে জানিয়েছেন ইমরুল, ‘ফুটবলে বিতর্ক থাকবেই। খেলাধুলা এমনি চ্যালেঞ্জিং। আমি চেষ্টা করব আমার দায়িত্বটুকু সঠিকভাবে পালনের। এবং যত কম বিতর্ক আসে সেটাও দেখার চেষ্টা করব। সঠিক সময়ে যেন খেলা মাঠে থাকবে সেটাও আমার নজরে থাকবে। আমি চেষ্টা করব ক্লাবের আর্থিক সমস্যা যতটা সম্ভব দূর করার।’
নতুন দায়িত্বে আজ কাজও শুরু করেছেন ইমরুল হাসান। তাঁর সভাপতিত্বেই আজ স্বাধীনতা কাপের কোয়ার্টার ফাইনালের ড্র হয়েছে বাফুফে ভবনে।
খুব বেশি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ইমরুল হাসান বাফুফে ভবনে আসেন খুব কমই। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) অন্যতম ব্যস্ত এই সহসভাপতি আজ বাফুফে ভবনে আসায় শুরু হয় গুঞ্জন। দুপুরে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাতের পর বোঝা গেল আসল ঘটনা।
এক যুগ ধরে বাফুফের পেশাদার লিগ কমিটির দায়িত্বে ছিলেন আবদুস সালাম মুর্শেদী। ব্যক্তিগত ব্যস্ততার কারণ দেখিয়ে গত বছর লিগ কমিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব ছাড়েন মুর্শেদী। সেই দায়িত্ব নিজে তুলে নেন সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন নিজেই। আজ সেই দায়িত্ব সহসভাপতি ইমরুল হাসানের হাতে তুলে দিয়েছেন সালাউদ্দিন, যিনি এত দিন ছিলেন মহানগর ফুটবল লিগ কমিটির দায়িত্বে।
লিগ কমিটির দায়িত্ব হস্তান্তরের ঘোষণা নিজেই দিয়েছেন সালাউদ্দিন। আজ তিনি বলেছেন, ‘আজ আমরা নতুন লিগ কমিটির চেয়ারম্যান পাচ্ছি। এখন থেকে পেশাদার লিগ কমিটির যত ম্যাচ হবে সব হবে ইমরুল হাসানের অধীনে।’
সালাউদ্দিনের এমন সিদ্ধান্তে শুরু হয় মিশ্র প্রতিক্রিয়া। বাফুফে সহসভাপতির দায়িত্ব ছাড়াও ইমরুল একই সঙ্গে শীর্ষ ক্লাব বসুন্ধরা কিংসের সভাপতিও। একজন ক্লাব সভাপতির হাতে লিগ কমিটির দায়িত্ব তুলে দেওয়ায় ‘স্বার্থের দ্বন্দ্ব’ সৃষ্টি হবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে সালাউদ্দিনের দাবি, ‘শুরু থেকেই আপনাদের দায়িত্ব ছিল যারা ক্লাবের সঙ্গে তারা যেন বাফুফেতে না আসেন। এখন সব জায়গাতেই স্বার্থের দ্বন্দ্ব আছে। জাতীয় দলে দেখুন, যিনি জাতীয় দল কমিটির দায়িত্বে আছেন (কাজী নাবিল আহমেদ) তিনি আবার আবাহনীর সঙ্গেও জড়িত। এটাও কিন্তু স্বার্থের সংঘাত। কিন্তু এ নিয়ে তো বসুন্ধরা অভিযোগ তোলেনি। যখন কেউ ফেডারেশনের সহসভাপতি হয়েছেন তাঁকে সবার আগে ফেডারেশনের স্বার্থ দেখতে হবে। তবে এটা নিশ্চিত করতে হবে যে কেউ যেন ভবিষ্যতে ক্লাব থেকে ফেডারেশনে না আসতে পারে।’
কেন লিগ কমিটির দায়িত্ব ছাড়লেন সেই প্রশ্নের জবাবে সালাউদ্দিনের উত্তর, ‘যখন আমি দায়িত্ব নেই তখন মনে হয়েছিল কিছু একটা ঠিক নেই। এখন কিন্তু সবকিছু গোছানো। লিগ কমিটি ছাড়াও আমাকে আরও ২৪টি বিষয় দেখাশোনা করতে হয়। সবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের ইমরুল হাসান এ কাজে ভীষণ যোগ্য যে কারণে এই দায়িত্ব তাঁকে দেওয়া হয়েছে।’
ইমরুল হাসানকে লিগ কমিটির দায়িত্ব দেওয়ার আগে নির্বাহী কমিটির সঙ্গে কোনো আলোচনাই করেননি সালাউদ্দিন। একক ক্ষমতাবলে তিনি এভাবে পদের রদবদল করতে পারেন কিনা সেই প্রশ্নের জবাবও দিতে হয়েছে তাঁকে, ‘সংবিধান অনুযায়ী যে কোনো পরিবর্তন আমি করতে পারি। আমাকে সেই ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। আমি মনে করি যোগ্য লোককেই আমি নিয়োগ দিয়েছি।’
একজন ক্লাব সভাপতি হয়ে ইমরুল হাসান লিগ কমিটির স্বার্থ বজায় রাখতে পারবেন কিনা তার জবাবে সালাউদ্দিন বলেছেন, ‘এটা তার দায়িত্ব। নীতির বাইরে গিয়ে তিনি এই কাজ করতেই পারবেন না। ইমরুলও করবেন না বলে আমার বিশ্বাস। আমি নাবিলকেও নীতির বাইরে কিছু করতে দেখিনি। আমি এর নিশ্চয়তা দিচ্ছি। সবাই সমান গুরুত্ব পাবেন আশা করি।’
ভীষণ ব্যস্ততার মাঝে থেকে লিগ কমিটির মতো মহাগুরুত্বপূর্ণ ও সময় সাপেক্ষ এক দায়িত্ব পেয়েছেন ইমরুল হাসান। নিজের নতুন দায়িত্ব সেরাটা দিয়েই পালনের চেষ্টা করবেন বলে জানিয়েছেন ইমরুল, ‘ফুটবলে বিতর্ক থাকবেই। খেলাধুলা এমনি চ্যালেঞ্জিং। আমি চেষ্টা করব আমার দায়িত্বটুকু সঠিকভাবে পালনের। এবং যত কম বিতর্ক আসে সেটাও দেখার চেষ্টা করব। সঠিক সময়ে যেন খেলা মাঠে থাকবে সেটাও আমার নজরে থাকবে। আমি চেষ্টা করব ক্লাবের আর্থিক সমস্যা যতটা সম্ভব দূর করার।’
নতুন দায়িত্বে আজ কাজও শুরু করেছেন ইমরুল হাসান। তাঁর সভাপতিত্বেই আজ স্বাধীনতা কাপের কোয়ার্টার ফাইনালের ড্র হয়েছে বাফুফে ভবনে।
প্রবাসী ফুটবলারদের নিয়ে উন্মাদনার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ছেই। বিশেষ করে হামজা চৌধুরীর অভিষেকের পর অনেক প্রবাসী ফুটবলার এখন আলোচনায়। কানাডা প্রবাসী সমিত সোমের পাশাপাশি এবার কিউবা মিচেলকে খেলানোর চেষ্টায় রয়েছে বাফুফে।
২ ঘণ্টা আগেআগামীকাল (২০ এপ্রিল) সিলেটে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের টেস্ট সিরিজের প্রথম টেস্ট। সিরিজের সম্প্রচার স্বত্ব নিয়ে বেশ ভোগান্তির মধ্যে ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তবে এ ভোগান্তির অবসান ঘটিয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি)। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের ম্যাচ সরাসরি দেখানোর
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) শ্রীলঙ্কা সফরের জন্য ১৫ সদস্যের বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৯ দল ঘোষণা করেছে। আগামীকাল ঢাকা থেকে কলম্বোর উদ্দেশে রওনা দেবেন যুবারা। সফরে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে ছয় ম্যাচের যুব ওয়ানডে সিরিজ খেলবে আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন দল।
৩ ঘণ্টা আগেহামজা চৌধুরীর বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার পর থেকে আগ্রহ বেড়েছে ফুটবল নিয়ে। প্রবাসী ফুটবলারদের ঘিরে অন্যরকম উন্মাদনা কাজ করছে সমর্থকদের। হামজার প্রভাব শুধু ফুটবলেই নয় পড়েছে অন্যান্য খেলাতেও। দেশের বাইরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রবাসী ক্রীড়াবিদদের বাংলাদেশের হয়ে খেলানোর উদ্যোগ নিতে সকল ফেডারেশনকে চিঠি দিয়েছে
৫ ঘণ্টা আগে