নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: অবশেষে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে একটি প্রতিপক্ষ পেয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল দল। কাতারে বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব খেলতে এ একটাই ম্যাচ পাচ্ছেন জামাল ভূঁইয়ারা। কাল বিকেলে প্রস্তুতি ম্যাচে জাতীয় দলের প্রতিপক্ষ শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব।
প্রস্তুতি ম্যাচে সম্ভাব্য প্রতিপক্ষ হিসেবে আবাহনী ও শেখ জামালকেই বেশি পছন্দ বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের(বাফুফে)। তারুণ্যনির্ভর ও ছন্দে থাকা চার বিদেশিকে নিয়ে গড়া শেখ জামালই শেষ পর্যন্ত চূড়ান্ত হয়েছে। অনুশীলনের মেজাজে প্রস্তুতি ম্যাচে জাতীয় দলকে একটা ধাক্কা দিতে পারলেই একটা মধুর প্রতিশোধ নিতে পারবেন দলটির কোচ শফিকুল ইসলাম মানিক।
সর্বশেষ জাতীয় দলের দুই ক্যাম্পে চূড়ান্ত দলে একজনও শেখ জামাল ফুটবলার ডাক পাননি। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রাথমিক দলে ছিলেন জামালের অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার রেজাউল করিম। পাসপোর্ট না থাকায় তাঁকে আর রাখা হয়নি চূড়ান্ত দলে। জাতীয় দলের কোনো খেলোয়াড় ছাড়াই বিপিএল ফুটবলের পয়েন্ট টেবিলে তিনে আছে শেখ জামাল। প্রস্তুতি ম্যাচে জাতীয় দলকে রুখে দিতে পারলে নিজেদের সক্ষমতার দিকটি আরও জোরালো করতে পারবে ধানমন্ডির ক্লাবটি।
তবে প্রস্তুতি ম্যাচকে ঘিরেও আছে আশঙ্কা। জাতীয় দলের ফুটবলাররা জৈব সুরক্ষাবলয়ে থাকছেন। শেখ জামালের খেলোয়াড়েরা তাদের ক্যাম্পে কতটা করোনা প্রটোকল মেনেছেন, তা নিয়ে আছে প্রশ্ন। এর মধ্যে জাতীয় দুই ফুটবলার করোনায় আক্রান্ত। আরেক ফুটবলার অসুস্থ। জাতীয় দলের ম্যানেজার মো.ইকবাল বলছেন, তাঁরা প্রয়োজনীয় সুরক্ষা ব্যবস্থা মেনেই শেখ জামালের বিপক্ষে খেলবেন।
অবশ্য জৈব সুরক্ষা ঠিকভাবে মানা হবে, ১৬ মে ক্যাম্পের শুরুর দিন বেশ জোরের সঙ্গেই এ কথা বলেছিলেন ইকবাল। তাঁর কথার পর জাতীয় দলের দুই ফরোয়ার্ড করোনা টেস্টে পজিটিভ। আগেভাগে কাতার যাওয়া, সৌদিতে প্রস্তুতি ক্যাম্প, করোনা পরীক্ষা—নিজেদের পরিকল্পনা বারবার জানিয়েও কিছুই বাস্তবায়ন করতে পারছে না বাফুফে!
ঢাকা: অবশেষে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে একটি প্রতিপক্ষ পেয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল দল। কাতারে বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব খেলতে এ একটাই ম্যাচ পাচ্ছেন জামাল ভূঁইয়ারা। কাল বিকেলে প্রস্তুতি ম্যাচে জাতীয় দলের প্রতিপক্ষ শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব।
প্রস্তুতি ম্যাচে সম্ভাব্য প্রতিপক্ষ হিসেবে আবাহনী ও শেখ জামালকেই বেশি পছন্দ বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের(বাফুফে)। তারুণ্যনির্ভর ও ছন্দে থাকা চার বিদেশিকে নিয়ে গড়া শেখ জামালই শেষ পর্যন্ত চূড়ান্ত হয়েছে। অনুশীলনের মেজাজে প্রস্তুতি ম্যাচে জাতীয় দলকে একটা ধাক্কা দিতে পারলেই একটা মধুর প্রতিশোধ নিতে পারবেন দলটির কোচ শফিকুল ইসলাম মানিক।
সর্বশেষ জাতীয় দলের দুই ক্যাম্পে চূড়ান্ত দলে একজনও শেখ জামাল ফুটবলার ডাক পাননি। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রাথমিক দলে ছিলেন জামালের অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার রেজাউল করিম। পাসপোর্ট না থাকায় তাঁকে আর রাখা হয়নি চূড়ান্ত দলে। জাতীয় দলের কোনো খেলোয়াড় ছাড়াই বিপিএল ফুটবলের পয়েন্ট টেবিলে তিনে আছে শেখ জামাল। প্রস্তুতি ম্যাচে জাতীয় দলকে রুখে দিতে পারলে নিজেদের সক্ষমতার দিকটি আরও জোরালো করতে পারবে ধানমন্ডির ক্লাবটি।
তবে প্রস্তুতি ম্যাচকে ঘিরেও আছে আশঙ্কা। জাতীয় দলের ফুটবলাররা জৈব সুরক্ষাবলয়ে থাকছেন। শেখ জামালের খেলোয়াড়েরা তাদের ক্যাম্পে কতটা করোনা প্রটোকল মেনেছেন, তা নিয়ে আছে প্রশ্ন। এর মধ্যে জাতীয় দুই ফুটবলার করোনায় আক্রান্ত। আরেক ফুটবলার অসুস্থ। জাতীয় দলের ম্যানেজার মো.ইকবাল বলছেন, তাঁরা প্রয়োজনীয় সুরক্ষা ব্যবস্থা মেনেই শেখ জামালের বিপক্ষে খেলবেন।
অবশ্য জৈব সুরক্ষা ঠিকভাবে মানা হবে, ১৬ মে ক্যাম্পের শুরুর দিন বেশ জোরের সঙ্গেই এ কথা বলেছিলেন ইকবাল। তাঁর কথার পর জাতীয় দলের দুই ফরোয়ার্ড করোনা টেস্টে পজিটিভ। আগেভাগে কাতার যাওয়া, সৌদিতে প্রস্তুতি ক্যাম্প, করোনা পরীক্ষা—নিজেদের পরিকল্পনা বারবার জানিয়েও কিছুই বাস্তবায়ন করতে পারছে না বাফুফে!
তৃতীয় দিন শেষে সিলেট টেস্ট বেশ জমেই উঠেছে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশকে ১৯১ রানে গুটিয়ে ২৭৩ রান করে ৮২ রানের লিড নিয়ে নিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৪ উইকেটে ১৯৪ তুলে এরই মধ্যে ১১২ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। হাতে এখনো ৬ উইকেট। একটা চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছে
১১ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
১৩ ঘণ্টা আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
১৩ ঘণ্টা আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
১৪ ঘণ্টা আগে