ক্রীড়া ডেস্ক
অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট ইতিহাসে বর্ণিল এক চরিত্রের নাম বব সিম্পসন। খেলোয়াড়, অধিনায়ক, কোচ ও ধারাভাষ্যকার—সব ক্ষেত্রে নিজের অসামান্য ছাপ রেখেছেন তিনি। অন্যতম প্রভাবশালী এই ব্যক্তিত্বকে হারিয়ে শোকাস্তব্ধ এক দিন পার করছে অস্ট্রেলিয়া। শনিবার সকালে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া ৮৯ বছর বয়সী সাবেক এই অধিনায়ক ও প্রথম পূর্ণমেয়াদি কোচের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে।
১৬ বছর বয়সে পেশাদার ক্রিকেটে নাম লেখানো সিমো অস্ট্রেলিয়ার হয়ে খেলেছেন ৬২ টেস্ট। ৪৬.৮১ গড়ে ৪ হাজার ৮৬৯ রান ও বল হাতে শিকার করেছেন ৩১ উইকেট। ক্যারিয়ারের শেষ সময়ে এসে ওয়ানডেতে অভিষেক হলেও দুটির বেশি খেলতে পারেননি।
১৯৫৭ থেকে ১৯৭৮ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়াকে ২৯ টেস্টে নেতৃত্ব দিয়ে ১২টিতে জিতেছেন সিমো। সময়ের অন্যতম সেরা ওপেনারই নয়, স্লিপ ফিল্ডার হিসেবেও তাঁর বেশ সুনাম আছে। ১১০ ক্যাচের পর আর সন্দেহ থাকার কথা নয় এ নিয়ে। ১০ সেঞ্চুরির সব কটি অধিনায়ক হিসেবে করেছেন সিমো। ১৯৬৪ সালে ম্যানচেস্টারে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলেন ৩১১ রানের ঐতিহাসিক ইনিংস, যা তাঁর ক্যারিয়ার–সেরা। বিল লরির সঙ্গে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩৮২ রানের উদ্বোধনী জুটি এখনো রেকর্ড হয়ে আছে।
৫০ টেস্ট খেলার পর ১৯৬৮ সালে প্রথম অবসরে যান সিমো। ওয়ার্ল্ড সিরিজ ক্রিকেটের কারণে অস্ট্রেলিয়ায় যখন বিভাজনের সুর, বিপদের সময়ে তখন হাল ধরেন তিনি। ৪১ বছর বয়সে ভারত ও পূর্ণশক্তির ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দলকে দিয়েছেন নেতৃত্ব।
সেই অস্ট্রেলিয়া যখন আবার খাবি খাচ্ছিল, তখনো এগিয়ে আসেন সিমো। ১৯৮৬ সালে এমন এক দলের কোচের দায়িত্ব নেন, যে দল গত দুই বছরে জেতেনি কোনো সিরিজ। অধিনায়ক অ্যালান বোর্ডারকে সঙ্গে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটের সংস্কৃতিকে দিয়েছেন এক নতুন পরিচয়। ডেভিড বুন, ডিন জোন্স, স্টিভ ওয়াহ, মার্ভ হিউজদের মতো তরুণদের নিয়ে শুরু করেন পালাবদল। ১৯৮৭ বিশ্বকাপ জয়ের পর থেকে একে একে কেবল রত্নই উপহার দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। ক্যাঙ্গারুদের সোনালি যুগের নেপথ্যে তাই সিমোকেই কৃতিত্ব দেওয়া হয় বেশি।
১৯৮৭ সালে কোচের পাশাপাশি নির্বাচক প্যানেলে যুক্ত হন সিমো। মার্ক টেলর, শেন ওয়ার্ন, মার্ক ওয়াহ, ইয়ান হিলি, গ্লেন ম্যাকগ্রা, ম্যাথু হেইডেনরা উঠে আসেন তাঁর হাত ধরে। রাউন্ড দ্য উইকেটে বোলিংয়ের ক্ষেত্রে ওয়ার্ন সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা পেতেন সিমোর কাছ থেকে। তাঁর অধীনে ১৯৮৯ অ্যাশেজ ফিরে পাওয়ার পর ২০০৫ সাল পর্যন্ত সেটি ধরে রাখে অস্ট্রেলিয়া। সিমো অবশ্য ১৯৯৬ সালে কোচের দায়িত্ব ছেড়ে দেন। কোচ হিসেবে ফিটনেস ও ফিল্ডিংকে সবচেয়ে গুরুত্ব দিতেন তিনি।
অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট ইতিহাসে বর্ণিল এক চরিত্রের নাম বব সিম্পসন। খেলোয়াড়, অধিনায়ক, কোচ ও ধারাভাষ্যকার—সব ক্ষেত্রে নিজের অসামান্য ছাপ রেখেছেন তিনি। অন্যতম প্রভাবশালী এই ব্যক্তিত্বকে হারিয়ে শোকাস্তব্ধ এক দিন পার করছে অস্ট্রেলিয়া। শনিবার সকালে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া ৮৯ বছর বয়সী সাবেক এই অধিনায়ক ও প্রথম পূর্ণমেয়াদি কোচের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে।
১৬ বছর বয়সে পেশাদার ক্রিকেটে নাম লেখানো সিমো অস্ট্রেলিয়ার হয়ে খেলেছেন ৬২ টেস্ট। ৪৬.৮১ গড়ে ৪ হাজার ৮৬৯ রান ও বল হাতে শিকার করেছেন ৩১ উইকেট। ক্যারিয়ারের শেষ সময়ে এসে ওয়ানডেতে অভিষেক হলেও দুটির বেশি খেলতে পারেননি।
১৯৫৭ থেকে ১৯৭৮ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়াকে ২৯ টেস্টে নেতৃত্ব দিয়ে ১২টিতে জিতেছেন সিমো। সময়ের অন্যতম সেরা ওপেনারই নয়, স্লিপ ফিল্ডার হিসেবেও তাঁর বেশ সুনাম আছে। ১১০ ক্যাচের পর আর সন্দেহ থাকার কথা নয় এ নিয়ে। ১০ সেঞ্চুরির সব কটি অধিনায়ক হিসেবে করেছেন সিমো। ১৯৬৪ সালে ম্যানচেস্টারে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলেন ৩১১ রানের ঐতিহাসিক ইনিংস, যা তাঁর ক্যারিয়ার–সেরা। বিল লরির সঙ্গে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩৮২ রানের উদ্বোধনী জুটি এখনো রেকর্ড হয়ে আছে।
৫০ টেস্ট খেলার পর ১৯৬৮ সালে প্রথম অবসরে যান সিমো। ওয়ার্ল্ড সিরিজ ক্রিকেটের কারণে অস্ট্রেলিয়ায় যখন বিভাজনের সুর, বিপদের সময়ে তখন হাল ধরেন তিনি। ৪১ বছর বয়সে ভারত ও পূর্ণশক্তির ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দলকে দিয়েছেন নেতৃত্ব।
সেই অস্ট্রেলিয়া যখন আবার খাবি খাচ্ছিল, তখনো এগিয়ে আসেন সিমো। ১৯৮৬ সালে এমন এক দলের কোচের দায়িত্ব নেন, যে দল গত দুই বছরে জেতেনি কোনো সিরিজ। অধিনায়ক অ্যালান বোর্ডারকে সঙ্গে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটের সংস্কৃতিকে দিয়েছেন এক নতুন পরিচয়। ডেভিড বুন, ডিন জোন্স, স্টিভ ওয়াহ, মার্ভ হিউজদের মতো তরুণদের নিয়ে শুরু করেন পালাবদল। ১৯৮৭ বিশ্বকাপ জয়ের পর থেকে একে একে কেবল রত্নই উপহার দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। ক্যাঙ্গারুদের সোনালি যুগের নেপথ্যে তাই সিমোকেই কৃতিত্ব দেওয়া হয় বেশি।
১৯৮৭ সালে কোচের পাশাপাশি নির্বাচক প্যানেলে যুক্ত হন সিমো। মার্ক টেলর, শেন ওয়ার্ন, মার্ক ওয়াহ, ইয়ান হিলি, গ্লেন ম্যাকগ্রা, ম্যাথু হেইডেনরা উঠে আসেন তাঁর হাত ধরে। রাউন্ড দ্য উইকেটে বোলিংয়ের ক্ষেত্রে ওয়ার্ন সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা পেতেন সিমোর কাছ থেকে। তাঁর অধীনে ১৯৮৯ অ্যাশেজ ফিরে পাওয়ার পর ২০০৫ সাল পর্যন্ত সেটি ধরে রাখে অস্ট্রেলিয়া। সিমো অবশ্য ১৯৯৬ সালে কোচের দায়িত্ব ছেড়ে দেন। কোচ হিসেবে ফিটনেস ও ফিল্ডিংকে সবচেয়ে গুরুত্ব দিতেন তিনি।
ডিসেম্বরে ভারতে আসছেন আর্জেন্টাইন ফুটবল তারকা লিওনেল মেসি। ভারতে এবারই যে তাঁর প্রথম সফর তা নয়। ২০১১ সালেও পা রাখেন তিনি। তবে সেবার তাঁর সঙ্গী হয়েছিল পুরো আর্জেন্টিনা দল। এবার আসছেন ব্যক্তিগতভাবে। মেসিকে রাজি করানোটা তাই সহজ ছিল না ভারতের ক্রীড়া সংগঠক শতদ্রু দত্তের জন্য।
১৫ মিনিট আগে‘রুত, দিনিস, দুয়ার্তে, মাতিলদা—অ্যানফিল্ড সবসময় তোমাদের ঘর হয়ে থাকবে। তোমরা কখনো একা হাঁটবে না।’
১ ঘণ্টা আগেমিরপুরে কোয়াবের গত দুটি সভায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল। বিসিবিতে হওয়া সভায় ক্রিকেটারদের কল্যাণ সমিতি কোয়াবের নির্বাচনের রোডম্যাপ নিয়ে আলোচনা করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেএকসময় বাংলাদেশ ফুটবলে দলবদল মানেই ছিল উৎসবের পরিবেশ। ঢাকঢোল পিটিয়ে ঘোড়ার গাড়িতে করে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) ভবনে এসে খেলোয়াড়দের নিবন্ধন করাত ক্লাবগুলো। সেই দৃশ্যের দেখা মেলে এখন কালেভদ্রে। পরশু ছিল নতুন মৌসুমের প্রথম দলবদলের শেষ দিন। বাফুফে ভবনে নেই দলবদলের সেই উত্তাপ।
২ ঘণ্টা আগে