ঢাকা : ইউরোর অভিযান রাঙাতে পারল না স্পেন। সেভিয়ার অলিম্পিকো স্টেডিয়ামে সুইডেনের বিপক্ষে নিজেদের প্রথম ম্যাচে একচ্ছত্র আধিপত্য দেখিয়ে ম্যাচ জিততে পারেনি জর্ডি আলবার দল। রবিন অলসন বীরত্বে ম্যাচে ৮৫ শতাংশ বল দখল নিয়েও পয়েন্ট ভাগাভাগি করে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে স্পেনকে। ম্যাচের নায়ক সুইডিশ গোলরক্ষক সেই রবিন অলসন।
৪-৩-৩ ফরমেশনে টিকিটাকার পসরা সাজিয়ে ম্যাচের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত একের পর এক আক্রমণ চালিয়েও সুইডেনের গোলমুখ খুলতে পারেনি স্পেন। একের পর এক আক্রমণে সুইডেনের রক্ষণ কাঁপিয়ে দিয়েছে আলভারো মোরাতা, দানিয়েল অলমোরা। ম্যাচের ১৫ মিনিটে স্পেনকে এগিয়ে নিতে পারতেন অলমো। রবিন অলসনের দুর্দান্ত সেভে সুইডেনের রক্ষা। গোল পেতে মরিয়া স্পেন কখনো বাঁপ্রান্ত দিয়ে কখনো ডান প্রান্ত দিয়ে আক্রমণে ওঠেন। ২৯ মিনিটে কোকে গোলের সহজ সুযোগ নষ্ট করেন। আতলেতিকো মাদ্রিদের এই মিডফিল্ডারের বুলেট গতির শট ক্রসবারের অনেক ওপর দিয়ে যায়।
এদিকে সুইডেন নিজেদের রক্ষণ সামলাতেই ব্যস্ত। আক্রমণে ওঠার সময় কই! ম্যাচের ৩৫ মিনিটে প্রথমবার বলে হাত স্পর্শ করেন স্পেনের গোলরক্ষক। এই তথ্য প্রথমার্ধে ম্যাচের পুরো ছবিই বলে দেয়। দুই মিনিট পরে মোরাতা আবারও গোলের সহজ সুযোগ নষ্ট করেন। অলসনকে ওয়ান টু ওয়ানে পেয়েও বল পোস্টে রাখতে পারেননি। ৪০ মিনিটে উল্টো গোল হজম করতে বসেছিল স্পেন। কিছু বুঝে ওঠার আগেই ডি-বক্সের মধ্যে গোল স্কোরিং পজিশনে বল পান আলেকজান্ডার ইসাক। ইসাকের শট লরেন্তের পায়ে লেগে পোস্টে লাগলে নিশ্চিত গোল থেকে বেঁচে যায় স্পেন। প্রথমার্ধের গোলশূন্য থেকেই বিরতিতে যায় দুদল।
সুইডিশ রক্ষণের ভালো ইন্টারসেপ আর গোলপোস্টে এলোমেলো শটেই স্কোরশিটে নাম তুলতে পারছিলেন না কোকে, মোরাতারা। দ্বিতীয়ার্ধেও শুরু থেকেই সুইডেনের রক্ষণে চাপ সৃষ্টি করে স্পেন। ৬০ মিনিটে পাল্টা আক্রমণে গোলের সম্ভাবনা তৈরি করে সুইডেন। একক প্রচেষ্টায় মাঝমাঠ থেকে ডি-বক্সে তিন ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে বল বাড়ান মার্কাস বার্গকে। তবে কাজের কাজ করতে পারেননি এই সুইডিশ ফরোয়ার্ড।
৬৫ মিনিটে আক্রমণের ধার বাড়াতে দুটি পরিবর্তন আনেন লুইস এনরিকে। তবে ততক্ষণে নিজেদের দুর্গে কিছুটা দখল নিয়ে নেয় সুইডিশরা। সব মিলিয়ে গুনে গুনে ১৩ বার সুইডেনের গোলে শট নিয়ে ৮ বার গোলের সুযোগ সৃষ্টি করেছেন এনরিকের শিষ্যরা। মোরাতা, কোকেদের বারবার হতাশ করেছেন সেই রবিন অলসেন।
পুরো ম্যাচেই গোলপোস্টের নিচে অতন্দ্র প্রহরীর মতো গোলপোস্ট আগলে রেখেছেন অলসেন। শেষদিকে তো বলতে গেলে একাই লড়ে গেছেন এভারটনের এই গােলরক্ষক। শেষ পর্যন্ত ভালোভাবেই নিজের কাজটা সারতে পেরেছেন অলসেন। গোলশূন্য ড্র নিয়ে তাই মাঠ ছাড়তে হয়েছে স্পেনকে।
ঢাকা : ইউরোর অভিযান রাঙাতে পারল না স্পেন। সেভিয়ার অলিম্পিকো স্টেডিয়ামে সুইডেনের বিপক্ষে নিজেদের প্রথম ম্যাচে একচ্ছত্র আধিপত্য দেখিয়ে ম্যাচ জিততে পারেনি জর্ডি আলবার দল। রবিন অলসন বীরত্বে ম্যাচে ৮৫ শতাংশ বল দখল নিয়েও পয়েন্ট ভাগাভাগি করে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে স্পেনকে। ম্যাচের নায়ক সুইডিশ গোলরক্ষক সেই রবিন অলসন।
৪-৩-৩ ফরমেশনে টিকিটাকার পসরা সাজিয়ে ম্যাচের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত একের পর এক আক্রমণ চালিয়েও সুইডেনের গোলমুখ খুলতে পারেনি স্পেন। একের পর এক আক্রমণে সুইডেনের রক্ষণ কাঁপিয়ে দিয়েছে আলভারো মোরাতা, দানিয়েল অলমোরা। ম্যাচের ১৫ মিনিটে স্পেনকে এগিয়ে নিতে পারতেন অলমো। রবিন অলসনের দুর্দান্ত সেভে সুইডেনের রক্ষা। গোল পেতে মরিয়া স্পেন কখনো বাঁপ্রান্ত দিয়ে কখনো ডান প্রান্ত দিয়ে আক্রমণে ওঠেন। ২৯ মিনিটে কোকে গোলের সহজ সুযোগ নষ্ট করেন। আতলেতিকো মাদ্রিদের এই মিডফিল্ডারের বুলেট গতির শট ক্রসবারের অনেক ওপর দিয়ে যায়।
এদিকে সুইডেন নিজেদের রক্ষণ সামলাতেই ব্যস্ত। আক্রমণে ওঠার সময় কই! ম্যাচের ৩৫ মিনিটে প্রথমবার বলে হাত স্পর্শ করেন স্পেনের গোলরক্ষক। এই তথ্য প্রথমার্ধে ম্যাচের পুরো ছবিই বলে দেয়। দুই মিনিট পরে মোরাতা আবারও গোলের সহজ সুযোগ নষ্ট করেন। অলসনকে ওয়ান টু ওয়ানে পেয়েও বল পোস্টে রাখতে পারেননি। ৪০ মিনিটে উল্টো গোল হজম করতে বসেছিল স্পেন। কিছু বুঝে ওঠার আগেই ডি-বক্সের মধ্যে গোল স্কোরিং পজিশনে বল পান আলেকজান্ডার ইসাক। ইসাকের শট লরেন্তের পায়ে লেগে পোস্টে লাগলে নিশ্চিত গোল থেকে বেঁচে যায় স্পেন। প্রথমার্ধের গোলশূন্য থেকেই বিরতিতে যায় দুদল।
সুইডিশ রক্ষণের ভালো ইন্টারসেপ আর গোলপোস্টে এলোমেলো শটেই স্কোরশিটে নাম তুলতে পারছিলেন না কোকে, মোরাতারা। দ্বিতীয়ার্ধেও শুরু থেকেই সুইডেনের রক্ষণে চাপ সৃষ্টি করে স্পেন। ৬০ মিনিটে পাল্টা আক্রমণে গোলের সম্ভাবনা তৈরি করে সুইডেন। একক প্রচেষ্টায় মাঝমাঠ থেকে ডি-বক্সে তিন ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে বল বাড়ান মার্কাস বার্গকে। তবে কাজের কাজ করতে পারেননি এই সুইডিশ ফরোয়ার্ড।
৬৫ মিনিটে আক্রমণের ধার বাড়াতে দুটি পরিবর্তন আনেন লুইস এনরিকে। তবে ততক্ষণে নিজেদের দুর্গে কিছুটা দখল নিয়ে নেয় সুইডিশরা। সব মিলিয়ে গুনে গুনে ১৩ বার সুইডেনের গোলে শট নিয়ে ৮ বার গোলের সুযোগ সৃষ্টি করেছেন এনরিকের শিষ্যরা। মোরাতা, কোকেদের বারবার হতাশ করেছেন সেই রবিন অলসেন।
পুরো ম্যাচেই গোলপোস্টের নিচে অতন্দ্র প্রহরীর মতো গোলপোস্ট আগলে রেখেছেন অলসেন। শেষদিকে তো বলতে গেলে একাই লড়ে গেছেন এভারটনের এই গােলরক্ষক। শেষ পর্যন্ত ভালোভাবেই নিজের কাজটা সারতে পেরেছেন অলসেন। গোলশূন্য ড্র নিয়ে তাই মাঠ ছাড়তে হয়েছে স্পেনকে।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৩ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৬ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৬ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে