নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাফ অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপে যেন ‘বাংলাদেশের মার্তিনেজ’ বনে গিয়েছিলেন মোহাম্মদ আসিফ। হয়েছিলেন আসরের সেরা গোলরক্ষক। কিন্তু ভিয়েতনাম মিশনে যাওয়া হলো না তাঁর। আসিফকে ছাড়াই গত বুধবার দেশ ছেড়ে যান যুবারা। এমনটা কিছুতেই যেন মানতে পারছেন না আসিফ। তাঁর স্বপ্ন ছিল এএফসির বাছাইয়ে ভালো কিছু করার। কিন্তু ফিটনেস ঘাটতির কারণ দেখিয়ে এই সেরা গোলকিপারকে দলে নেননি কোচ মারুফুল হক।
কদিন ধরে আলোচনার কেন্দ্রে কোচ মারুফুল। এই আলোচনার শুরুটা হয় বসুন্ধরা কিংসের একটা চিঠিকে কেন্দ্র করে। যেখানে কোচ মারুফুলের বিরুদ্ধে একগাদা অভিযোগ বাফুফের সামনে তুলে ধরে ক্লাবটি। এরপর পাল্টা বার্তায় মারুফুলও কড়া জবাব দেন। বসুন্ধরা কিংস ক্লাব আর কোচ মারুফুলের দ্বন্দ্বের বলিই মনে করা হচ্ছে আসিফকে!
মূলত কিংসের ছয়জন খেলোয়াড় অনূর্ধ্ব-২০ দলে খেলেন। যাঁরা সাফেও ছিলেন। কিন্তু সাফ জিতে আসার পর এএফসির বাছাইয়ের প্রস্তুতিতে সময়মতো নাকি তাঁদের ক্যাম্পে পাননি মারুফুল। যখন পেয়েছিলেন, তখন গোলকিপার আসিফকে দেখেই ফিট নন বলে সার্টিফিকেট দেন কোচ। তাই তিনি আর আসিফকে দলে নেননি। মারুফুলের ব্যাখ্যা অনেকটা এমন, ‘দেখেন, আমার কাছে মনে হয়েছে, সাফে খেলা আসিফ আর এখনকার আসিফ এক নয়। তার ফিটনেসে ঘাটতি ছিল। তাই আমি নিইনি তাকে।’
পুরোদমে প্রস্তুত হয়ে কিন্তু অপেক্ষায় ছিলেন আসিফ। সাফে হিরো হওয়া এই গোলকিপারের বহুদিনের স্বপ্ন এএফসিতে ভালো করার। কিন্তু ভিয়েতনামে যেতে না পেরে মনটাই ভেঙে গেছে আসিফের। রাজ্যের কষ্ট বুকে চেপে আজকের পত্রিকাকে আসিফ বললেন, ‘আমার তো পুরোপুরি প্রস্তুতি ছিল খেলার। যেহেতু শ্রাবণ নেই, আমি অবশ্যই পছন্দের দিক থেকে সেরা ছিলাম...আসলে মনটা খুবই খারাপ হয়েছে। দেখেন ভাই, আমরা তো টাকার জন্য ফুটবল খেলি না। জাতীয় দল থেকে তো কোনো টাকা দেয় না আমাদের। আমরা খেলি দেশের জন্য, দেশকে ভালোবাসি বলেই খেলি। সেখানে আমাদের একটা ভালো সুযোগ ছিল এএফসিতে কোয়ালিফাই করার। যেহেতু আমরা সাফে চ্যাম্পিয়ন হয়েছি। টিমটা সবদিক থেকে পারফেক্ট ছিল। আর আমিও এএফসি আগে খেলতে পারিনি। এবার যেহেতু সাফে ভালো করেছি, আশা ছিল এএফসিতেও ভালো করার। সেভাবে সব প্রস্তুতিও ছিল। কিন্তু যেতে পারলাম না।’
আসলে কী হয়েছে মারুফুল আর কিংসের? কান পাতলেই শোনা যায় ফিসফাস। কিন্তু কোনটা সঠিক, কোনটা বেঠিক—বলা মুশকিল। কাছে থেকেও কিছুই বুঝতে পারেননি আসিফও, ‘জানি না ভাই, বলতেও পারব না ওদের (কিংস ও মারুফুল) মধ্যে কী হয়েছে। আমাদের কেবল বলেছিল ক্যাম্প থেকে ক্লাবে চলে আসতে, আমরা চলে আসছি। এর বাইরের কিছু বলতে পারব না। এখন সামনে ভালো কিছু করতে চাই। আমার লক্ষ্য লিগে পারফর্ম করা। আর লিগে ভালো করে জাতীয় দলে জায়গা করে নেওয়া।’
সাফ অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপে যেন ‘বাংলাদেশের মার্তিনেজ’ বনে গিয়েছিলেন মোহাম্মদ আসিফ। হয়েছিলেন আসরের সেরা গোলরক্ষক। কিন্তু ভিয়েতনাম মিশনে যাওয়া হলো না তাঁর। আসিফকে ছাড়াই গত বুধবার দেশ ছেড়ে যান যুবারা। এমনটা কিছুতেই যেন মানতে পারছেন না আসিফ। তাঁর স্বপ্ন ছিল এএফসির বাছাইয়ে ভালো কিছু করার। কিন্তু ফিটনেস ঘাটতির কারণ দেখিয়ে এই সেরা গোলকিপারকে দলে নেননি কোচ মারুফুল হক।
কদিন ধরে আলোচনার কেন্দ্রে কোচ মারুফুল। এই আলোচনার শুরুটা হয় বসুন্ধরা কিংসের একটা চিঠিকে কেন্দ্র করে। যেখানে কোচ মারুফুলের বিরুদ্ধে একগাদা অভিযোগ বাফুফের সামনে তুলে ধরে ক্লাবটি। এরপর পাল্টা বার্তায় মারুফুলও কড়া জবাব দেন। বসুন্ধরা কিংস ক্লাব আর কোচ মারুফুলের দ্বন্দ্বের বলিই মনে করা হচ্ছে আসিফকে!
মূলত কিংসের ছয়জন খেলোয়াড় অনূর্ধ্ব-২০ দলে খেলেন। যাঁরা সাফেও ছিলেন। কিন্তু সাফ জিতে আসার পর এএফসির বাছাইয়ের প্রস্তুতিতে সময়মতো নাকি তাঁদের ক্যাম্পে পাননি মারুফুল। যখন পেয়েছিলেন, তখন গোলকিপার আসিফকে দেখেই ফিট নন বলে সার্টিফিকেট দেন কোচ। তাই তিনি আর আসিফকে দলে নেননি। মারুফুলের ব্যাখ্যা অনেকটা এমন, ‘দেখেন, আমার কাছে মনে হয়েছে, সাফে খেলা আসিফ আর এখনকার আসিফ এক নয়। তার ফিটনেসে ঘাটতি ছিল। তাই আমি নিইনি তাকে।’
পুরোদমে প্রস্তুত হয়ে কিন্তু অপেক্ষায় ছিলেন আসিফ। সাফে হিরো হওয়া এই গোলকিপারের বহুদিনের স্বপ্ন এএফসিতে ভালো করার। কিন্তু ভিয়েতনামে যেতে না পেরে মনটাই ভেঙে গেছে আসিফের। রাজ্যের কষ্ট বুকে চেপে আজকের পত্রিকাকে আসিফ বললেন, ‘আমার তো পুরোপুরি প্রস্তুতি ছিল খেলার। যেহেতু শ্রাবণ নেই, আমি অবশ্যই পছন্দের দিক থেকে সেরা ছিলাম...আসলে মনটা খুবই খারাপ হয়েছে। দেখেন ভাই, আমরা তো টাকার জন্য ফুটবল খেলি না। জাতীয় দল থেকে তো কোনো টাকা দেয় না আমাদের। আমরা খেলি দেশের জন্য, দেশকে ভালোবাসি বলেই খেলি। সেখানে আমাদের একটা ভালো সুযোগ ছিল এএফসিতে কোয়ালিফাই করার। যেহেতু আমরা সাফে চ্যাম্পিয়ন হয়েছি। টিমটা সবদিক থেকে পারফেক্ট ছিল। আর আমিও এএফসি আগে খেলতে পারিনি। এবার যেহেতু সাফে ভালো করেছি, আশা ছিল এএফসিতেও ভালো করার। সেভাবে সব প্রস্তুতিও ছিল। কিন্তু যেতে পারলাম না।’
আসলে কী হয়েছে মারুফুল আর কিংসের? কান পাতলেই শোনা যায় ফিসফাস। কিন্তু কোনটা সঠিক, কোনটা বেঠিক—বলা মুশকিল। কাছে থেকেও কিছুই বুঝতে পারেননি আসিফও, ‘জানি না ভাই, বলতেও পারব না ওদের (কিংস ও মারুফুল) মধ্যে কী হয়েছে। আমাদের কেবল বলেছিল ক্যাম্প থেকে ক্লাবে চলে আসতে, আমরা চলে আসছি। এর বাইরের কিছু বলতে পারব না। এখন সামনে ভালো কিছু করতে চাই। আমার লক্ষ্য লিগে পারফর্ম করা। আর লিগে ভালো করে জাতীয় দলে জায়গা করে নেওয়া।’
আরামবাগ ক্রীড়া সংঘের নামের পাশে লেপ্টে আছে। ম্যাচ পাতানোর দায়ে ২০২১ সালে দুই বছর নিষিদ্ধ হয়েছিল ক্লাবটি। যদিও সেই নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ কমে আসে এক বছরে। কিন্তু ফুটবলে ফিরতে গত বছর পর্যন্ত অপেক্ষা। সিনিয়র ডিভিশন লিগ ও চ্যাম্পিয়নশিপ লিগ মারিয়ে এসে চার বছর পর প্রিমিয়ার লিগের দরজা খুলল তারা।
৫ মিনিট আগেজাতীয় দলের নতুন পেস বোলিং কোচ শন টেইটকে ঘিরে আশাবাদী তাসকিন আহমেদ। অস্ট্রেলিয়ার সাবেক এই পেসারকে পেস বোলিং কোচ হিসেবে পাওয়াটাকে ইতিবাচক দৃষ্টিতেই দেখছেন তিনি। মিরপুরে আজ নিজের পুনর্বাসন সেশন শেষে সংবাদমাধ্যমকে তাসকিন বলেন, ‘আশা করছি টেইট আসায় ভালো কিছু হবে।
১ ঘণ্টা আগেপ্রাইজমানি বেড়েছে আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের বর্তমান চক্রে। ২৪ লাখ মার্কিন ডলার থেকে এবার প্রাইজমানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৭ লাখ ৬০ হাজার ডলার। অর্থাৎ দ্বিগুণেরও বেশি বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রাইজমানি। আর তাতে বাংলাদেশ দলেরও প্রাপ্য টাকা বেড়েছে।
২ ঘণ্টা আগেকোচ পিটার বাটলারের সঙ্গে বিরোধের জেরে দীর্ঘদিন অনুশীলনে ছিলেন না তাঁরা। বিদ্রোহের অবসান ঘটালেও জাতীয় দলের অনুশীলনে এখনো ফেরেননি। তবে ভুটানে মেয়েদের লিগে সাবিনা খাতুন-ঋতুপর্ণা চাকমারা প্রথম ম্যাচেই বোঝালেন তেমন জং ধরেনি পায়ে। আজ সামতসে এফসির বিপক্ষে ২৮-০ গোলের বিশাল জয় পেয়েছে তাঁদের ক্লাব পারো এফসি।
২ ঘণ্টা আগে