পরম আরাধ্য ফুটবল বিশ্বকাপ জয়ের পর থেকে বিশ্বজুড়ে চলছে লিওনেল মেসির বন্দনা। একের পর এক সুখবরও পাচ্ছেন মেসি। এবার সর্বকালের সেরাদের তালিকায় শীর্ষে আছেন আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ড, যেখানে ছাড়িয়ে গেছেন পেলে, ডিয়েগো ম্যারাডোনার মতো কিংবদন্তিদের।
গতকাল ফুটবল ওয়েবসাইট ‘ফোর ফোর টু’ সর্বকালের সেরাদের ১০ জনের তালিকা করেছে। যে তালিকায় সবার ওপরে আছেন মেসি, যেখানে কাতারে আয়োজিত সর্বশেষ বিশ্বকাপে সাত ম্যাচে করেছেন ৭ গোল, অ্যাসিস্ট করেছেন ৩ গোলে। জিতেছেন ২০২২ বিশ্বকাপের গোল্ডেন বলের পুরস্কার। তাতে একমাত্র ফুটবলার হিসেবে দুই বিশ্বকাপে গোল্ডেন বলের পুরস্কার জিতলেন আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ড। একমাত্র ফুটবলার হিসেবে এক বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্ব, শেষ ষোলো, কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল, ফাইনালে গোল করার রেকর্ড গড়লেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক।
মেসির পরে দ্বিতীয় স্থানে আছেন ম্যারাডোনা। ম্যারাডোনার নেতৃত্বে ১৯৮৬ বিশ্বকাপ জিতেছিল আর্জেন্টিনা। তিন নম্বরে আছেন আন্তর্জাতিক ফুটবলে সর্বোচ্চ গোলদাতা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। পর্তুগালের জার্সিতে এখন পর্যন্ত ১৯৬ ম্যাচে করেছেন ১১৮ গোল। চার নম্বরে আছেন ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি পেলে। ৯২ ম্যাচে ৭৭ গোল করে ব্রাজিলের জার্সিতে যৌথভাবে সর্বোচ্চ গোলদাতা তিনি। ব্রাজিলের ১৯৫৮, ১৯৬২ ও ১৯৭০ বিশ্বকাপ জয়ী দলে ছিলেন সদ্য প্রয়াত এই কিংবদন্তি ফুটবলার। এছাড়া আছেন ‘টোটাল ফুটবলের’ জনক ইয়োহান ক্রুইফ, জিনেদিন জিদান, ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ার, জর্জ বেস্ট, ফেরেঙ্ক পুসকাস এবং ব্রাজিলের রোনালদো।
ফোর ফোর টু’র সর্বকালের সেরা খেলোয়াড়:
১। লিওনেল মেসি (আর্জেন্টিনা)
২। ডিয়েগো ম্যারাডোনা (আর্জেন্টিনা)
৩। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো (পর্তুগাল)
৪। পেলে (ব্রাজিল)
৫। জিনেদিন জিদান (ফ্রান্স)
৬। ইয়োহান ক্রুইফ (নেদারল্যান্ডস)
৭। জর্জ বেস্ট (নর্দার্ন আয়ারল্যান্ড)
৮। ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ার (জার্মানি)
৯। ফেরেঙ্ক পুসকাস (হাঙ্গেরি)
১০। রোনালদো (ব্রাজিল)
পরম আরাধ্য ফুটবল বিশ্বকাপ জয়ের পর থেকে বিশ্বজুড়ে চলছে লিওনেল মেসির বন্দনা। একের পর এক সুখবরও পাচ্ছেন মেসি। এবার সর্বকালের সেরাদের তালিকায় শীর্ষে আছেন আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ড, যেখানে ছাড়িয়ে গেছেন পেলে, ডিয়েগো ম্যারাডোনার মতো কিংবদন্তিদের।
গতকাল ফুটবল ওয়েবসাইট ‘ফোর ফোর টু’ সর্বকালের সেরাদের ১০ জনের তালিকা করেছে। যে তালিকায় সবার ওপরে আছেন মেসি, যেখানে কাতারে আয়োজিত সর্বশেষ বিশ্বকাপে সাত ম্যাচে করেছেন ৭ গোল, অ্যাসিস্ট করেছেন ৩ গোলে। জিতেছেন ২০২২ বিশ্বকাপের গোল্ডেন বলের পুরস্কার। তাতে একমাত্র ফুটবলার হিসেবে দুই বিশ্বকাপে গোল্ডেন বলের পুরস্কার জিতলেন আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ড। একমাত্র ফুটবলার হিসেবে এক বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্ব, শেষ ষোলো, কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল, ফাইনালে গোল করার রেকর্ড গড়লেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক।
মেসির পরে দ্বিতীয় স্থানে আছেন ম্যারাডোনা। ম্যারাডোনার নেতৃত্বে ১৯৮৬ বিশ্বকাপ জিতেছিল আর্জেন্টিনা। তিন নম্বরে আছেন আন্তর্জাতিক ফুটবলে সর্বোচ্চ গোলদাতা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। পর্তুগালের জার্সিতে এখন পর্যন্ত ১৯৬ ম্যাচে করেছেন ১১৮ গোল। চার নম্বরে আছেন ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি পেলে। ৯২ ম্যাচে ৭৭ গোল করে ব্রাজিলের জার্সিতে যৌথভাবে সর্বোচ্চ গোলদাতা তিনি। ব্রাজিলের ১৯৫৮, ১৯৬২ ও ১৯৭০ বিশ্বকাপ জয়ী দলে ছিলেন সদ্য প্রয়াত এই কিংবদন্তি ফুটবলার। এছাড়া আছেন ‘টোটাল ফুটবলের’ জনক ইয়োহান ক্রুইফ, জিনেদিন জিদান, ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ার, জর্জ বেস্ট, ফেরেঙ্ক পুসকাস এবং ব্রাজিলের রোনালদো।
ফোর ফোর টু’র সর্বকালের সেরা খেলোয়াড়:
১। লিওনেল মেসি (আর্জেন্টিনা)
২। ডিয়েগো ম্যারাডোনা (আর্জেন্টিনা)
৩। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো (পর্তুগাল)
৪। পেলে (ব্রাজিল)
৫। জিনেদিন জিদান (ফ্রান্স)
৬। ইয়োহান ক্রুইফ (নেদারল্যান্ডস)
৭। জর্জ বেস্ট (নর্দার্ন আয়ারল্যান্ড)
৮। ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ার (জার্মানি)
৯। ফেরেঙ্ক পুসকাস (হাঙ্গেরি)
১০। রোনালদো (ব্রাজিল)
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৫ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৮ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৮ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৯ ঘণ্টা আগে