মেক্সিকো সিটির আজতেকা স্টেডিয়ামে ১৯৮৬ বিশ্বকাপ জিতেছিল আর্জেন্টিনা। ৩৮ বছর আগের ফাইনালে শিরোপা উচিয়ে ধরেন তৎকালীন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক ডিয়েগো ম্যারাডোনা। শুধু তাই নয়, এই স্টেডিয়ামেই রয়েছে ম্যারাডোনার হ্যান্ড অব গড, গোল অব দ্য সেঞ্চুরির কীর্তি। প্রয়াত আর্জেন্টাইন কিংবদন্তির কীর্তি গড়া আজতেকা স্টেডিয়ামেই হবে ২০২৬ বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচ।
যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকো—তিন দেশে হবে ২০২৬ বিশ্বকাপ। দল সংখ্যা ৩২ থেকে বেড়ে হয়েছে ৪৮। ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এটাই হতে যাচ্ছে ৪৮ দলের ফুটবল বিশ্বকাপ। একই সঙ্গে ম্যাচ সংখ্যা ৬৪ থেকে বেড়ে হয়েছে ১০৪। তিনটি দেশের ১৬ ভেন্যুতে হবে বিশ্বকাপের ১০৪ ম্যাচ। এরই মধ্যে ২০২৬ বিশ্বকাপের সূচিও প্রকাশ করেছে ফিফা। সেখানে জানানো হয়েছে ১১ জুন মেক্সিকো সিটির আজতেকা স্টেডিয়ামে শুরু হবে ২০২৬ বিশ্বকাপ। ফাইনাল হবে ১৯ জুলাই নিউজার্সির মেটলাইফ স্টেডিয়ামে।
প্রথম রাউন্ডের ম্যাচ চলবে ১১ থেকে ২৭ জুন পর্যন্ত। এরপর সেখান থেকে সেরা ৩২ দল উঠবে রাউন্ড অব ৩২ তে। এই রাউন্ড থেকেই নকআউট পর্ব শুরু। এই রাউন্ড চলবে ২৯ জুন থেকে ৩ জুলাই পর্যন্ত। যার মধ্যে লস অ্যাঞ্জেলেস ও ডালাসে রয়েছে দুটি করে ম্যাচ। এরপর ৪ থেকে ৭ জুলাই পর্যন্ত হবে রাউন্ড অব ১৬। ৯ থেকে ১১ জুলাই পর্যন্ত চলবে কোয়ার্টার ফাইনাল। লস অ্যাঞ্জেলেস, কানসাস সিটি, মায়ামি, বোস্টন—এই চার ভেন্যুতে হবে কোয়ার্টার ফাইনালের চার ম্যাচ। ডালাস, আটলান্টায় ১৪ ও ১৫ জুলাই হবে দুই সেমিফাইনাল। মায়ামিতে ১৮ জুলাই হবে তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ। ১৯ জুলাই জানা যাবে কার হাতে উঠতে যাচ্ছে ২০২৬ বিশ্বকাপের শিরোপা।
সবচেয়ে বেশি ৯ ম্যাচ হবে ডালাসে। এখানে ৯ ম্যাচের পাঁচটিই গ্রুপ পর্বের। এর পাশাপাশি রয়েছে রাউন্ড অব ৩২ এর দুই ম্যাচ। একটি করে ম্যাচ হবে শেষ ষোলো ও সেমিফাইনালের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৮টি করে ম্যাচ রয়েছে নিউজার্সির মেটলাইফ স্টেডিয়াম, আটলান্টার মার্সিডিজ বেঞ্জ স্টেডিয়াম ও লস অ্যাঞ্জেলেসে। মেটলাইফ স্টেডিয়ামে ফাইনাল ম্যাচ তো রয়েছেই, পাশাপাশি হবে গ্রুপ পর্বের ৫ ম্যাচ। একটি করে ম্যাচ হবে রাউন্ড অফ ৩২ ও রাউন্ড অফ ১৬ এর। গ্রুপ পর্বের ৫টি ম্যাচ হবে আটলান্টায়। শেষ ৩২, শেষ ১৬ ও সেমিফাইনালের একটি করে ম্যাচ হবে এই স্টেডিয়ামে। লস অ্যাঞ্জেলেসেও হবে গ্রুপ পর্বের ৫ ম্যাচ। এর পাশাপাশি শেষ ৩২ এর ২ ম্যাচ ও ১টি কোয়ার্টার ফাইনাল হবে।
গুয়াডালহারা, মনটেরে— মেক্সিকোর এই দুই স্টেডিয়ামে হবে বিশ্বকাপের ৪টি করে ম্যাচ। যা মাঠে ম্যাচের হিসেবে সর্বনিম্ন। মেক্সিকোর অপর মাঠ আজতেকা স্টেডিয়ামে হবে ৫ ম্যাচ। উদ্বোধনী ম্যাচের সঙ্গে গ্রুপ পর্বের আরও দুই ম্যাচ হবে এখানে। একই সঙ্গে শেষ ৩২ ও শেষ ১৬ এর একটি করে ম্যাচ হবে ম্যারাডোনার কীর্তি গড়া এই মাঠে। কানাডার দুই স্টেডিয়াম টরন্টো ও ভ্যানকুভারে হবে ৬ ও ৭ ম্যাচ।
১৯৩০ থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত ফুটবল বিশ্বকাপ হয়েছে ২২ বার। কাতারে সর্বশেষ ২০২২ সালে হয়েছে ২০২২ ফুটবল বিশ্বকাপ। লুসাইলে ২০২২ এর ১৮ ডিসেম্বর ফ্রান্সকে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসি পেয়েছেন পরম আরাধ্য বিশ্বকাপ শিরোপা। দীর্ঘ ৩৬ বছরের অপেক্ষা শেষে শিরোপা জয়ের স্বাদ পায় আর্জেন্টিনা। এটা আর্জেন্টিনার তৃতীয় বিশ্বকাপ। সর্বোচ্চ পাঁচবার বিশ্বকাপ জিতেছে ব্রাজিল।
কোন স্টেডিয়ামে কত ম্যাচ:
যুক্তরাষ্ট্র:
১. আটলান্টা-মার্সিডিজ বেঞ্জ স্টেডিয়াম: ৮
২. বোস্টন-জিলেট স্টেডিয়াম: ৭
৩. ডালাস-এটিএন্ডটি মার্সিডিজ স্টেডিয়াম: ৯
৪. হাউস্টন-এনআরজি স্টেডিয়াম: ৭
৫. কেনসাস সিটি-অ্যারোহেড স্টেডিয়াম: ৬
৬. লস অ্যাঞ্জেলেস-সোফি স্টেডিয়াম: ৮
৭. মায়ামি-হার্ডরক স্টেডিয়াম: ৭
৮. নিউইয়র্ক/নিউ জার্সি-মেটলাইফ স্টেডিয়াম: ৮
৯. ফিলাডেলফিয়া-লিংকন ফিনান্সিয়াল স্টেডিয়াম: ৬
১০. সানফ্রান্সিস্কো-লেভি স্টেডিয়াম: ৬
১১. সিয়াটল-লুমেন ফিল্ড: ৬
কানাডা:
১. টরন্টো: ৬
২. ভ্যানকুভার: ৭
মেক্সিকো:
১. গুয়াডালাজারা-অ্যাক্রন স্টেডিয়াম: ৪
২. মেক্সিকো সিটি-অ্যাজটেকা স্টেডিয়াম: ৫
৩. মনটেরে-বিবিভিএ স্টেডিয়াম: ৪
মেক্সিকো সিটির আজতেকা স্টেডিয়ামে ১৯৮৬ বিশ্বকাপ জিতেছিল আর্জেন্টিনা। ৩৮ বছর আগের ফাইনালে শিরোপা উচিয়ে ধরেন তৎকালীন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক ডিয়েগো ম্যারাডোনা। শুধু তাই নয়, এই স্টেডিয়ামেই রয়েছে ম্যারাডোনার হ্যান্ড অব গড, গোল অব দ্য সেঞ্চুরির কীর্তি। প্রয়াত আর্জেন্টাইন কিংবদন্তির কীর্তি গড়া আজতেকা স্টেডিয়ামেই হবে ২০২৬ বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচ।
যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকো—তিন দেশে হবে ২০২৬ বিশ্বকাপ। দল সংখ্যা ৩২ থেকে বেড়ে হয়েছে ৪৮। ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এটাই হতে যাচ্ছে ৪৮ দলের ফুটবল বিশ্বকাপ। একই সঙ্গে ম্যাচ সংখ্যা ৬৪ থেকে বেড়ে হয়েছে ১০৪। তিনটি দেশের ১৬ ভেন্যুতে হবে বিশ্বকাপের ১০৪ ম্যাচ। এরই মধ্যে ২০২৬ বিশ্বকাপের সূচিও প্রকাশ করেছে ফিফা। সেখানে জানানো হয়েছে ১১ জুন মেক্সিকো সিটির আজতেকা স্টেডিয়ামে শুরু হবে ২০২৬ বিশ্বকাপ। ফাইনাল হবে ১৯ জুলাই নিউজার্সির মেটলাইফ স্টেডিয়ামে।
প্রথম রাউন্ডের ম্যাচ চলবে ১১ থেকে ২৭ জুন পর্যন্ত। এরপর সেখান থেকে সেরা ৩২ দল উঠবে রাউন্ড অব ৩২ তে। এই রাউন্ড থেকেই নকআউট পর্ব শুরু। এই রাউন্ড চলবে ২৯ জুন থেকে ৩ জুলাই পর্যন্ত। যার মধ্যে লস অ্যাঞ্জেলেস ও ডালাসে রয়েছে দুটি করে ম্যাচ। এরপর ৪ থেকে ৭ জুলাই পর্যন্ত হবে রাউন্ড অব ১৬। ৯ থেকে ১১ জুলাই পর্যন্ত চলবে কোয়ার্টার ফাইনাল। লস অ্যাঞ্জেলেস, কানসাস সিটি, মায়ামি, বোস্টন—এই চার ভেন্যুতে হবে কোয়ার্টার ফাইনালের চার ম্যাচ। ডালাস, আটলান্টায় ১৪ ও ১৫ জুলাই হবে দুই সেমিফাইনাল। মায়ামিতে ১৮ জুলাই হবে তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ। ১৯ জুলাই জানা যাবে কার হাতে উঠতে যাচ্ছে ২০২৬ বিশ্বকাপের শিরোপা।
সবচেয়ে বেশি ৯ ম্যাচ হবে ডালাসে। এখানে ৯ ম্যাচের পাঁচটিই গ্রুপ পর্বের। এর পাশাপাশি রয়েছে রাউন্ড অব ৩২ এর দুই ম্যাচ। একটি করে ম্যাচ হবে শেষ ষোলো ও সেমিফাইনালের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৮টি করে ম্যাচ রয়েছে নিউজার্সির মেটলাইফ স্টেডিয়াম, আটলান্টার মার্সিডিজ বেঞ্জ স্টেডিয়াম ও লস অ্যাঞ্জেলেসে। মেটলাইফ স্টেডিয়ামে ফাইনাল ম্যাচ তো রয়েছেই, পাশাপাশি হবে গ্রুপ পর্বের ৫ ম্যাচ। একটি করে ম্যাচ হবে রাউন্ড অফ ৩২ ও রাউন্ড অফ ১৬ এর। গ্রুপ পর্বের ৫টি ম্যাচ হবে আটলান্টায়। শেষ ৩২, শেষ ১৬ ও সেমিফাইনালের একটি করে ম্যাচ হবে এই স্টেডিয়ামে। লস অ্যাঞ্জেলেসেও হবে গ্রুপ পর্বের ৫ ম্যাচ। এর পাশাপাশি শেষ ৩২ এর ২ ম্যাচ ও ১টি কোয়ার্টার ফাইনাল হবে।
গুয়াডালহারা, মনটেরে— মেক্সিকোর এই দুই স্টেডিয়ামে হবে বিশ্বকাপের ৪টি করে ম্যাচ। যা মাঠে ম্যাচের হিসেবে সর্বনিম্ন। মেক্সিকোর অপর মাঠ আজতেকা স্টেডিয়ামে হবে ৫ ম্যাচ। উদ্বোধনী ম্যাচের সঙ্গে গ্রুপ পর্বের আরও দুই ম্যাচ হবে এখানে। একই সঙ্গে শেষ ৩২ ও শেষ ১৬ এর একটি করে ম্যাচ হবে ম্যারাডোনার কীর্তি গড়া এই মাঠে। কানাডার দুই স্টেডিয়াম টরন্টো ও ভ্যানকুভারে হবে ৬ ও ৭ ম্যাচ।
১৯৩০ থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত ফুটবল বিশ্বকাপ হয়েছে ২২ বার। কাতারে সর্বশেষ ২০২২ সালে হয়েছে ২০২২ ফুটবল বিশ্বকাপ। লুসাইলে ২০২২ এর ১৮ ডিসেম্বর ফ্রান্সকে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসি পেয়েছেন পরম আরাধ্য বিশ্বকাপ শিরোপা। দীর্ঘ ৩৬ বছরের অপেক্ষা শেষে শিরোপা জয়ের স্বাদ পায় আর্জেন্টিনা। এটা আর্জেন্টিনার তৃতীয় বিশ্বকাপ। সর্বোচ্চ পাঁচবার বিশ্বকাপ জিতেছে ব্রাজিল।
কোন স্টেডিয়ামে কত ম্যাচ:
যুক্তরাষ্ট্র:
১. আটলান্টা-মার্সিডিজ বেঞ্জ স্টেডিয়াম: ৮
২. বোস্টন-জিলেট স্টেডিয়াম: ৭
৩. ডালাস-এটিএন্ডটি মার্সিডিজ স্টেডিয়াম: ৯
৪. হাউস্টন-এনআরজি স্টেডিয়াম: ৭
৫. কেনসাস সিটি-অ্যারোহেড স্টেডিয়াম: ৬
৬. লস অ্যাঞ্জেলেস-সোফি স্টেডিয়াম: ৮
৭. মায়ামি-হার্ডরক স্টেডিয়াম: ৭
৮. নিউইয়র্ক/নিউ জার্সি-মেটলাইফ স্টেডিয়াম: ৮
৯. ফিলাডেলফিয়া-লিংকন ফিনান্সিয়াল স্টেডিয়াম: ৬
১০. সানফ্রান্সিস্কো-লেভি স্টেডিয়াম: ৬
১১. সিয়াটল-লুমেন ফিল্ড: ৬
কানাডা:
১. টরন্টো: ৬
২. ভ্যানকুভার: ৭
মেক্সিকো:
১. গুয়াডালাজারা-অ্যাক্রন স্টেডিয়াম: ৪
২. মেক্সিকো সিটি-অ্যাজটেকা স্টেডিয়াম: ৫
৩. মনটেরে-বিবিভিএ স্টেডিয়াম: ৪
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
১ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৪ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৪ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে