নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শুরুতে সাত ভেন্যু। সেখান থেকে করোনার দোহাইয়ে এক ধাক্কায় ভেন্যুর সংখ্যা কমে গেছে চারটি। তিন মাঠ নিয়ে মোটামুটি লিগ ফুটবলের প্রথম লেগ আয়োজনের তোড়জোড় যখন শুরু করেছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) পেশাদার লিগ কমিটি, তখনই বড় ধাক্কা বসুন্ধরা কিংসের। নিজেদের মাঠ অন্যকে ব্যবহার করতে না দেওয়ার আপত্তিতে বাফুফেকে বেশ বিপাকে ফেলে দিয়েছে বসুন্ধরা।
আজ সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিট। হঠাৎ জরুরি বৈঠক বাফুফে ভবনে। পেশাদার লিগ কমিটির সভায় অংশ নিতে একে একে ঢুকলেন প্রতি ক্লাবের প্রতিনিধি। আড়াই ঘণ্টা রুদ্ধদ্বার বৈঠক শেষে পেশাদার লিগ কমিটির পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত এলো, তিন নয়; বিপিএল ফুটবলের নতুন মৌসুমের প্রথম লেগ হবে দুই ভেন্যুতে!
বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্স, টঙ্গীর শহীদ আহসানউল্লাহ মাস্টার স্টেডিয়াম ও মুন্সিগঞ্জের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লে. মতিউর রহমান স্টেডিয়ামকে ভেন্যু ধরে সবগুলো ক্লাবকে খসড়া সূচি দিয়েছিল পেশাদার লিগ কমিটি। সেই সূচি দেখেই বেঁকে বসেছে বসুন্ধরা। ক্লাবটির পক্ষ থেকে আপত্তি জানানো হয়েছে নিজেদের ও শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র ছাড়া আর কোনো দলকে বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্স ব্যবহার করতে দিতে চায় না তারা। বাফুফের পাঠানো খসড়া সূচিতে প্রথম লেগের ১১ ম্যাচে নিজেদের মাঠে মাত্র তিনটি ম্যাচ খেলার কথা ছিল বসুন্ধরার। আর এই মাঠেই আবাহনী-মোহামেডান ম্যাচও আয়োজনের পরিকল্পনা ছিল বাফুফের।
বসুন্ধরার আপত্তিকে কেন্দ্র করে আজ সন্ধ্যায় জরুরি বৈঠকে বসে পেশাদার লিগ কমিটি। আড়াই ঘণ্টা ধরে চলা এই সভাতে বসুন্ধরার মালিক পক্ষের সঙ্গে পেশাদার লিগ কমিটির চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম মুর্শেদীর ফোনালাপও হয়েছে। তবে তাতে কাজ হয়নি। শেষ পর্যন্ত বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সের আশা ছেড়ে টঙ্গী ও মুন্সিগঞ্জকেই প্রথম লেগের ভেন্যু ঘোষণা করা হয়েছে। একইদিনে দুই ভেন্যুতে হবে একটি করে ম্যাচ। আট দিনের মধ্যে প্রতি ভেন্যুতে ম্যাচ হবে ছয়টি করে। সভা শেষে এমনটাই জানিয়েছেন সালাম মুর্শেদী।
খসড়া সূচিতে বসুন্ধরার মাঠের নাম থাকলেও আজ সংবাদমাধ্যমকে উল্টো কথা শুনিয়েছেন সালাম মুর্শেদী। বলেছেন, ‘বসুন্ধরা যে একেবারে প্রস্তুত এমনটাও না। সেখানে এখনো কাজ চলছে। সবশেষে আমরা যে বৈঠক করেছিলাম এর সঙ্গে বসুন্ধরা এখন একমত না। বসুন্ধরা তাদের ম্যাচগুলো এখানে খেলতে চায়। আগের সভার সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত হতে না পারার কারণেই আমাদের এখন দুই মাঠে খেলানোর সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে।’ সভা শেষে এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি বসুন্ধরা কিংসের মিডিয়া ম্যানেজার আহমেদ শায়েক।
আগের তিন ভেন্যুর সঙ্গে অল্প অল্প করে শোনা যাচ্ছিল আর্মি স্টেডিয়ামের নাম। অনেক নিয়মনীতির কারণে সেই মাঠেও খেলানোর ইচ্ছা থেকে সরে আসতে হয়েছে বাফুফেকে। যদিও অভ্যন্তরীণ সূত্র থেকে জানা গেছে, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে বাফুফের মাঠ বরাদ্দ পাওয়ার সুযোগ নেই বললেই চলে!
শুরুতে সাত ভেন্যু। সেখান থেকে করোনার দোহাইয়ে এক ধাক্কায় ভেন্যুর সংখ্যা কমে গেছে চারটি। তিন মাঠ নিয়ে মোটামুটি লিগ ফুটবলের প্রথম লেগ আয়োজনের তোড়জোড় যখন শুরু করেছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) পেশাদার লিগ কমিটি, তখনই বড় ধাক্কা বসুন্ধরা কিংসের। নিজেদের মাঠ অন্যকে ব্যবহার করতে না দেওয়ার আপত্তিতে বাফুফেকে বেশ বিপাকে ফেলে দিয়েছে বসুন্ধরা।
আজ সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিট। হঠাৎ জরুরি বৈঠক বাফুফে ভবনে। পেশাদার লিগ কমিটির সভায় অংশ নিতে একে একে ঢুকলেন প্রতি ক্লাবের প্রতিনিধি। আড়াই ঘণ্টা রুদ্ধদ্বার বৈঠক শেষে পেশাদার লিগ কমিটির পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত এলো, তিন নয়; বিপিএল ফুটবলের নতুন মৌসুমের প্রথম লেগ হবে দুই ভেন্যুতে!
বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্স, টঙ্গীর শহীদ আহসানউল্লাহ মাস্টার স্টেডিয়াম ও মুন্সিগঞ্জের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লে. মতিউর রহমান স্টেডিয়ামকে ভেন্যু ধরে সবগুলো ক্লাবকে খসড়া সূচি দিয়েছিল পেশাদার লিগ কমিটি। সেই সূচি দেখেই বেঁকে বসেছে বসুন্ধরা। ক্লাবটির পক্ষ থেকে আপত্তি জানানো হয়েছে নিজেদের ও শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র ছাড়া আর কোনো দলকে বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্স ব্যবহার করতে দিতে চায় না তারা। বাফুফের পাঠানো খসড়া সূচিতে প্রথম লেগের ১১ ম্যাচে নিজেদের মাঠে মাত্র তিনটি ম্যাচ খেলার কথা ছিল বসুন্ধরার। আর এই মাঠেই আবাহনী-মোহামেডান ম্যাচও আয়োজনের পরিকল্পনা ছিল বাফুফের।
বসুন্ধরার আপত্তিকে কেন্দ্র করে আজ সন্ধ্যায় জরুরি বৈঠকে বসে পেশাদার লিগ কমিটি। আড়াই ঘণ্টা ধরে চলা এই সভাতে বসুন্ধরার মালিক পক্ষের সঙ্গে পেশাদার লিগ কমিটির চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম মুর্শেদীর ফোনালাপও হয়েছে। তবে তাতে কাজ হয়নি। শেষ পর্যন্ত বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সের আশা ছেড়ে টঙ্গী ও মুন্সিগঞ্জকেই প্রথম লেগের ভেন্যু ঘোষণা করা হয়েছে। একইদিনে দুই ভেন্যুতে হবে একটি করে ম্যাচ। আট দিনের মধ্যে প্রতি ভেন্যুতে ম্যাচ হবে ছয়টি করে। সভা শেষে এমনটাই জানিয়েছেন সালাম মুর্শেদী।
খসড়া সূচিতে বসুন্ধরার মাঠের নাম থাকলেও আজ সংবাদমাধ্যমকে উল্টো কথা শুনিয়েছেন সালাম মুর্শেদী। বলেছেন, ‘বসুন্ধরা যে একেবারে প্রস্তুত এমনটাও না। সেখানে এখনো কাজ চলছে। সবশেষে আমরা যে বৈঠক করেছিলাম এর সঙ্গে বসুন্ধরা এখন একমত না। বসুন্ধরা তাদের ম্যাচগুলো এখানে খেলতে চায়। আগের সভার সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত হতে না পারার কারণেই আমাদের এখন দুই মাঠে খেলানোর সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে।’ সভা শেষে এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি বসুন্ধরা কিংসের মিডিয়া ম্যানেজার আহমেদ শায়েক।
আগের তিন ভেন্যুর সঙ্গে অল্প অল্প করে শোনা যাচ্ছিল আর্মি স্টেডিয়ামের নাম। অনেক নিয়মনীতির কারণে সেই মাঠেও খেলানোর ইচ্ছা থেকে সরে আসতে হয়েছে বাফুফেকে। যদিও অভ্যন্তরীণ সূত্র থেকে জানা গেছে, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে বাফুফের মাঠ বরাদ্দ পাওয়ার সুযোগ নেই বললেই চলে!
তৃতীয় দিন শেষে সিলেট টেস্ট বেশ জমেই উঠেছে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশকে ১৯১ রানে গুটিয়ে ২৭৩ রান করে ৮২ রানের লিড নিয়ে নিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৪ উইকেটে ১৯৪ তুলে এরই মধ্যে ১১২ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। হাতে এখনো ৬ উইকেট। একটা চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছে
৫ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
৬ ঘণ্টা আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
৭ ঘণ্টা আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
৮ ঘণ্টা আগে