নিউক্যাসলের বিপক্ষে জয়ের পর লিভারপুলকে খোঁচা দিয়ে উত্তেজনা বাড়িয়েছেন ম্যানচেস্টার সিটি কোচ পেপ গার্দিওলা। বলেছেন, সংবাদমাধ্যমসহ সবাই লিভারপুলকে সমর্থন করে। এ সময় লিভারপুলের ৩০ বছরে একটি মাত্র লিগ জেতা নিয়েও কটাক্ষ করতে ছাড়েননি ম্যানসিটি বস। তবে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে গার্দিওলার মন্তব্যের জবাব দিয়েছেন লিভারপুল বস ইয়ুর্গেন ক্লপও। বলেছেন, ম্যাচের পর উত্তেজনার বশে এ ধরনের মন্তব্য তিনিও করে থাকেন।
ইংল্যান্ডের সবাই লিভারপুলের জয় দেখতে চায় বলে গার্দিওলার মন্তব্যে কিছুটা বিস্ময় প্রকাশ করে ক্লপ বলেন, ‘আমি লিভারপুলে থাকি। এখানে অনেকেই লিভারপুলের হাতে শিরোপা দেখতে চায়, এটা সত্যি। তবে এখানেও সম্ভবত ৫০ শতাংশ মানুষ। কোচ হিসেবে একটি বিষয় আমি নিজেও উপলব্ধি করেছি, ম্যাচের পর সেই ম্যাচের পরিস্থিতি দ্বারা প্রভাবিত হয়ে আমরা মন্তব্য করি। টটেনহাম ম্যাচের পর আমি বলেছিলাম, তারা তেমনই খেলেছে, যেমন খেলে। এর পরও তারা ৫ নম্বরে আছে। সেই মুহূর্তে এটা বলতে ভালো লেগেছে, তবে এটা ভুল ছিল। এটা আমার সেই সময়ের অনুভূতি ছিল।’
‘আমি জানি না পেপ আসলে কোন পরিস্থিতিতে ছিল। চ্যাম্পিয়নস লিগ থেকে বাদ পড়াটা মেন নেওয়া কঠিন ছিল। আবার লিভারপুল ফাইনালে উঠেছে। তখন ব্যাপারগুলো এমন হতে পারে যে, “তারা (লিভারপুল) শুধু ভিয়ারিয়ালের বিপক্ষে খেলেছে আর আমরা খেলেছি রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে।” এরপর এ রকম কিছু আপনি বলতে পারেন। সে তার জায়গায় ঠিক। আমিও টটেনহামের ক্ষেত্রে ঠিক ছিলাম। আমরা একটি প্রিমিয়ার লিগ জিতেছি এটা সে ঠিক বলেছে। আর আমি জানি না, পুরো দেশ আমাদের সমর্থন করছে কি না।’ যোগ করেন ক্লপ।
এ সময় স্টিভেন জেরার্ড লিভারপুলে তাঁর উত্তরসূরি কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ক্লপ বলেন, ‘অবশ্যই এটা সম্ভব। যদিও আমার এ নিয়ে কোনো ধারণা নেই। এটা আমার সিদ্ধান্তের বিষয় না। তবে এটা সম্ভব। এটুকুই।’
নিউক্যাসলের বিপক্ষে জয়ের পর লিভারপুলকে খোঁচা দিয়ে উত্তেজনা বাড়িয়েছেন ম্যানচেস্টার সিটি কোচ পেপ গার্দিওলা। বলেছেন, সংবাদমাধ্যমসহ সবাই লিভারপুলকে সমর্থন করে। এ সময় লিভারপুলের ৩০ বছরে একটি মাত্র লিগ জেতা নিয়েও কটাক্ষ করতে ছাড়েননি ম্যানসিটি বস। তবে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে গার্দিওলার মন্তব্যের জবাব দিয়েছেন লিভারপুল বস ইয়ুর্গেন ক্লপও। বলেছেন, ম্যাচের পর উত্তেজনার বশে এ ধরনের মন্তব্য তিনিও করে থাকেন।
ইংল্যান্ডের সবাই লিভারপুলের জয় দেখতে চায় বলে গার্দিওলার মন্তব্যে কিছুটা বিস্ময় প্রকাশ করে ক্লপ বলেন, ‘আমি লিভারপুলে থাকি। এখানে অনেকেই লিভারপুলের হাতে শিরোপা দেখতে চায়, এটা সত্যি। তবে এখানেও সম্ভবত ৫০ শতাংশ মানুষ। কোচ হিসেবে একটি বিষয় আমি নিজেও উপলব্ধি করেছি, ম্যাচের পর সেই ম্যাচের পরিস্থিতি দ্বারা প্রভাবিত হয়ে আমরা মন্তব্য করি। টটেনহাম ম্যাচের পর আমি বলেছিলাম, তারা তেমনই খেলেছে, যেমন খেলে। এর পরও তারা ৫ নম্বরে আছে। সেই মুহূর্তে এটা বলতে ভালো লেগেছে, তবে এটা ভুল ছিল। এটা আমার সেই সময়ের অনুভূতি ছিল।’
‘আমি জানি না পেপ আসলে কোন পরিস্থিতিতে ছিল। চ্যাম্পিয়নস লিগ থেকে বাদ পড়াটা মেন নেওয়া কঠিন ছিল। আবার লিভারপুল ফাইনালে উঠেছে। তখন ব্যাপারগুলো এমন হতে পারে যে, “তারা (লিভারপুল) শুধু ভিয়ারিয়ালের বিপক্ষে খেলেছে আর আমরা খেলেছি রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে।” এরপর এ রকম কিছু আপনি বলতে পারেন। সে তার জায়গায় ঠিক। আমিও টটেনহামের ক্ষেত্রে ঠিক ছিলাম। আমরা একটি প্রিমিয়ার লিগ জিতেছি এটা সে ঠিক বলেছে। আর আমি জানি না, পুরো দেশ আমাদের সমর্থন করছে কি না।’ যোগ করেন ক্লপ।
এ সময় স্টিভেন জেরার্ড লিভারপুলে তাঁর উত্তরসূরি কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ক্লপ বলেন, ‘অবশ্যই এটা সম্ভব। যদিও আমার এ নিয়ে কোনো ধারণা নেই। এটা আমার সিদ্ধান্তের বিষয় না। তবে এটা সম্ভব। এটুকুই।’
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৫ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৮ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৮ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৯ ঘণ্টা আগে