দরজায় কড়া নাড়ছে ২০২৪ কোপা আমেরিকা। তার আগে প্রীতি ম্যাচ খেলবে উরুগুয়ে। এমন সময়ে আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে অবসর নিয়েছেন দলটির তারকা ফুটবলার এডিনসন কাভানি।
ইনস্টাগ্রামে গত রাতে অবসরের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন কাভানি। উরুগুয়ের স্ট্রাইকার লিখেছেন, ‘দলের সঙ্গে পথচলা আমার জন্য অনেক বড় পুরস্কার। আজ (গতকাল) আমি অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তবে আমি সব সময় হৃদয়ের অন্তঃস্থল থেকে অনুসরণ করব। এই সুন্দর জার্সিতে যখন আমি খেলেছি, সেভাবেই পাশে থাকব। এই জার্সি পরে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করা আমার জন্য অনেক বড় আশীর্বাদ। আমি অনেক পছন্দ করি এটা।’
২০১১ কোপা আমেরিকা জয়ই উরুগুয়ের জার্সিতে কাভানির একমাত্র শিরোপা। এটা ছিল উরুগুয়ের ১৫তম কোপা আমেরিকা। লাতিন আমেরিকার টুর্নামেন্টে এটা দলটির সবশেষ কোনো শিরোপাজয়। আন্তর্জাতিক ফুটবলে ১৩৬ ম্যাচ খেলেছেন তিনি, যা উরুগুইয়ানদের মধ্যে তৃতীয় সর্বোচ্চ। উরুগুয়ের জার্সিতে ১৬১ ও ১৩৮ ম্যাচ খেলে প্রথম দুইয়ে আছেন ডিয়েগো গডিন ও লুইস সুয়ারেজ। আন্তর্জাতিক ফুটবলে সবশেষ খেলেছেন কাতারে ২০২২ বিশ্বকাপে। ৫৮ গোল করে উরুগুয়ের ফুটবলারদের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা কাভানি। উরুগুয়ের জার্সিতে সর্বোচ্চ ৬৮ গোল করেন সুয়ারেজ।
ক্লাব ফুটবলে ২০০৫ সালে দানুবিয়ো এফসির হয়ে শুরু করেন কাভানি। উরুগুয়ের স্ট্রাইকার এখন পর্যন্ত ক্লাব ক্যারিয়ারে ৬৮২ ম্যাচে করেছেন ৩৮৩ গোল। অ্যাসিস্ট করেছেন ৭৩ গোলে। সবচেয়ে বেশি ম্যাচ ও গোল দুটিই করেছেন প্যারিস সেইন্ট জার্মেইয়ের (পিএসজি) জার্সিতে। পিএসজির হয়ে ৩০১ ম্যাচে করেন ২০০ গোল। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, নাপোলির মতো বিখ্যাত ক্লাব গুলোতেও তিনি খেলেছেন। বর্তমানে তিনি খেলছেন আর্জেন্টিনার ক্লাব বোকা জুনিয়র্সের হয়ে। ক্লাব ফুটবলেই যে ক্যারিয়ারের বাকি অংশটুকু কাটিয়ে দেওয়ার চিন্তা, সেটার ইঙ্গিত দিয়েছেন ইনস্টাগ্রাম পোস্টেই। উরুগুয়ের স্ট্রাইকার বলেন, ‘ক্যারিয়ারের নতুন মঞ্চে নিজেকে আত্মনিবেদন করতে চাই। যেখানে আমার থাকতে হবে, তার জন্য পুরোটা দিতে চাই।’
দরজায় কড়া নাড়ছে ২০২৪ কোপা আমেরিকা। তার আগে প্রীতি ম্যাচ খেলবে উরুগুয়ে। এমন সময়ে আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে অবসর নিয়েছেন দলটির তারকা ফুটবলার এডিনসন কাভানি।
ইনস্টাগ্রামে গত রাতে অবসরের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন কাভানি। উরুগুয়ের স্ট্রাইকার লিখেছেন, ‘দলের সঙ্গে পথচলা আমার জন্য অনেক বড় পুরস্কার। আজ (গতকাল) আমি অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তবে আমি সব সময় হৃদয়ের অন্তঃস্থল থেকে অনুসরণ করব। এই সুন্দর জার্সিতে যখন আমি খেলেছি, সেভাবেই পাশে থাকব। এই জার্সি পরে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করা আমার জন্য অনেক বড় আশীর্বাদ। আমি অনেক পছন্দ করি এটা।’
২০১১ কোপা আমেরিকা জয়ই উরুগুয়ের জার্সিতে কাভানির একমাত্র শিরোপা। এটা ছিল উরুগুয়ের ১৫তম কোপা আমেরিকা। লাতিন আমেরিকার টুর্নামেন্টে এটা দলটির সবশেষ কোনো শিরোপাজয়। আন্তর্জাতিক ফুটবলে ১৩৬ ম্যাচ খেলেছেন তিনি, যা উরুগুইয়ানদের মধ্যে তৃতীয় সর্বোচ্চ। উরুগুয়ের জার্সিতে ১৬১ ও ১৩৮ ম্যাচ খেলে প্রথম দুইয়ে আছেন ডিয়েগো গডিন ও লুইস সুয়ারেজ। আন্তর্জাতিক ফুটবলে সবশেষ খেলেছেন কাতারে ২০২২ বিশ্বকাপে। ৫৮ গোল করে উরুগুয়ের ফুটবলারদের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা কাভানি। উরুগুয়ের জার্সিতে সর্বোচ্চ ৬৮ গোল করেন সুয়ারেজ।
ক্লাব ফুটবলে ২০০৫ সালে দানুবিয়ো এফসির হয়ে শুরু করেন কাভানি। উরুগুয়ের স্ট্রাইকার এখন পর্যন্ত ক্লাব ক্যারিয়ারে ৬৮২ ম্যাচে করেছেন ৩৮৩ গোল। অ্যাসিস্ট করেছেন ৭৩ গোলে। সবচেয়ে বেশি ম্যাচ ও গোল দুটিই করেছেন প্যারিস সেইন্ট জার্মেইয়ের (পিএসজি) জার্সিতে। পিএসজির হয়ে ৩০১ ম্যাচে করেন ২০০ গোল। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, নাপোলির মতো বিখ্যাত ক্লাব গুলোতেও তিনি খেলেছেন। বর্তমানে তিনি খেলছেন আর্জেন্টিনার ক্লাব বোকা জুনিয়র্সের হয়ে। ক্লাব ফুটবলেই যে ক্যারিয়ারের বাকি অংশটুকু কাটিয়ে দেওয়ার চিন্তা, সেটার ইঙ্গিত দিয়েছেন ইনস্টাগ্রাম পোস্টেই। উরুগুয়ের স্ট্রাইকার বলেন, ‘ক্যারিয়ারের নতুন মঞ্চে নিজেকে আত্মনিবেদন করতে চাই। যেখানে আমার থাকতে হবে, তার জন্য পুরোটা দিতে চাই।’
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৩ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৬ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৬ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে