বড়দিন উপলক্ষে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কর্মীরা বৃহত্তর ম্যানচেস্টারে অবস্থিত তিনটি শিশু হাসপাতালের রোগী ও কর্মীদের বিভিন্ন উপহার পাঠিয়েছেন। রয়্যাল ম্যানচেস্টার শিশু হাসপাতাল, ক্রিস্টি এবং ফ্রান্সিস হাউস চিলড্রেনস হসপাইসে থাকা শিশুদের মুখে হাসি ফোটাতেই রোনালদোদের এমন আয়োজন।
বৈশ্বিক করোনা মহামারির কারণে এ বছর (আগের বছরও) ম্যানইউর খেলোয়াড়েরা ব্যক্তিগতভাবে কাউকে উপহার পাঠাতে পারেননি। কিন্তু এবার তাঁরা শুভাকাঙ্ক্ষী ও প্রিয় মানুষদের উপহার পাঠিয়ে অবাক করে দিয়েছেন। শুধু উপহারই নয়, সামাজিক মাধ্যমে রোনালদো-পগবারা ভক্তদের বড়দিনের শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েও চমকে দিচ্ছেন।
গত বছর এবং এ বছর হাসপাতালে শিশুদের দেখতে যেতে না পেরে রোনালদোর হৃদয় পুড়েছে। এ বছর তাই তাদের জন্য কিছু করতে পেরে বেশ খুশি সিআর সেভেন, ‘এটা খুবই দুঃখের বিষয়, আমরা এ বছর হাসপাতালগুলো পরিদর্শন করতে পারিনি। এটি এমন একটি জিনিস, যা আমি সত্যিই উপভোগ করেছি শেষবার ওল্ড ট্রাফোর্ডে এসে। বাচ্চাদের খুশি করা গুরুত্বপূর্ণ, এটি দারুণ ব্যাপার। এই ক্রিসমাসের অংশ হতে পারাটা আমার জন্য সম্মানের। আমি খুব খুশি।’
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সেন্ট্রাল মিডফিল্ডার স্কট ম্যাকটমিনির কাছে ভক্তদের মুখের এই হাসির দাম অনেক। আর সেটি যদি হয় বছরের এই বিশেষ সময়ে, তবে তো কথাই নেই। ম্যাকটমিনি বলেন, ‘বড়দিন বছরের যেমন একটি বিশেষ সময়। এই সময়টায় পরিবারের মানুষ ও শিশুরা বড়দিনের ভালোবাসা অনুভব করে। একজন ফুটবলার হওয়ার সবচেয়ে ভালো দিক হলো ভক্তদের মুখে হাসি দেখা।’
বড়দিন উপলক্ষে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কর্মীরা বৃহত্তর ম্যানচেস্টারে অবস্থিত তিনটি শিশু হাসপাতালের রোগী ও কর্মীদের বিভিন্ন উপহার পাঠিয়েছেন। রয়্যাল ম্যানচেস্টার শিশু হাসপাতাল, ক্রিস্টি এবং ফ্রান্সিস হাউস চিলড্রেনস হসপাইসে থাকা শিশুদের মুখে হাসি ফোটাতেই রোনালদোদের এমন আয়োজন।
বৈশ্বিক করোনা মহামারির কারণে এ বছর (আগের বছরও) ম্যানইউর খেলোয়াড়েরা ব্যক্তিগতভাবে কাউকে উপহার পাঠাতে পারেননি। কিন্তু এবার তাঁরা শুভাকাঙ্ক্ষী ও প্রিয় মানুষদের উপহার পাঠিয়ে অবাক করে দিয়েছেন। শুধু উপহারই নয়, সামাজিক মাধ্যমে রোনালদো-পগবারা ভক্তদের বড়দিনের শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েও চমকে দিচ্ছেন।
গত বছর এবং এ বছর হাসপাতালে শিশুদের দেখতে যেতে না পেরে রোনালদোর হৃদয় পুড়েছে। এ বছর তাই তাদের জন্য কিছু করতে পেরে বেশ খুশি সিআর সেভেন, ‘এটা খুবই দুঃখের বিষয়, আমরা এ বছর হাসপাতালগুলো পরিদর্শন করতে পারিনি। এটি এমন একটি জিনিস, যা আমি সত্যিই উপভোগ করেছি শেষবার ওল্ড ট্রাফোর্ডে এসে। বাচ্চাদের খুশি করা গুরুত্বপূর্ণ, এটি দারুণ ব্যাপার। এই ক্রিসমাসের অংশ হতে পারাটা আমার জন্য সম্মানের। আমি খুব খুশি।’
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সেন্ট্রাল মিডফিল্ডার স্কট ম্যাকটমিনির কাছে ভক্তদের মুখের এই হাসির দাম অনেক। আর সেটি যদি হয় বছরের এই বিশেষ সময়ে, তবে তো কথাই নেই। ম্যাকটমিনি বলেন, ‘বড়দিন বছরের যেমন একটি বিশেষ সময়। এই সময়টায় পরিবারের মানুষ ও শিশুরা বড়দিনের ভালোবাসা অনুভব করে। একজন ফুটবলার হওয়ার সবচেয়ে ভালো দিক হলো ভক্তদের মুখে হাসি দেখা।’
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
২ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৫ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৫ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে