কোমো ১৯০৭—শীর্ষ লিগের ফুটবলে এক প্রকার বিস্মৃতই হয়ে পড়েছিল দলটি। সেই ২০০৩ সালে ইতালির শীর্ষ লিগ সিরি আ থেকে অবনমন হয়েছিল তাদের। এরপর কত চড়াই-উতরাই পেরোতে হলো। মাঝখানে দুইবার দেউলিয়া হয়ে পড়েছিল। কখনো সিরি বি (দ্বিতীয় বিভাগ), কখনো সিরি সি (তৃতীয়), কখনো সিরি ডি (চতুর্থ বিভাগ)—টানা ২১ বছর এভাবে ঘুরপাক খেয়ে অবশেষে সিরি আয় ফিরেছে কোমো।
গতকাল ঘরের মাঠে কোসেঞ্জার বিপক্ষে ১-১ গোলে ড্র করে সিরি বি থেকে রানার্সআপ হয়ে শীর্ষ লিগে ফেরা নিশ্চিত করেছে ইতালির উত্তরাঞ্চল লোম্বারডির দলটি। শেষ রাউন্ডে যদি স্পেজিয়ার বিপক্ষে ভেনেজিয়া জিতত আর কোমো হেরে যেত তবে এবারও লিগে ফেরা হতো না তাদের। কারণ, গোল ব্যবধানে ভেনেজিয়া এগিয়ে ছিল কোমোর চেয়ে।
তবে কোমোর ভাগ্য ভালো। পিছিয়ে পড়েও ড্র করেছে তারা। আর হেরেছে ভেনেজিয়া। তবে ৭৩ পয়েন্ট নিয়ে সিরি বিতে তিনে থাকা ক্লাবটির সিরি আয় ফেরার আশা এখনো রয়েছে। সেক্ষেত্রে ভেনেজিয়াকে খেলতে হবে প্লে অফ। ৬৭ পয়েন্ট নিয়ে চারে থাকা ক্রিমোনেসের চেয়ে যদি ১৪ পয়েন্ট এগিয়ে থাকত তবে সরাসরি শীর্ষ লিগে ফিরতে পারত তারা।
ইতালির ফুটবলের নিয়ম অনুযায়ী, সিরি বি থেকে শীর্ষ দুই দল সরাসরি সিরি আয় ফেরে। আর তিনে থাকা দলটি যদি চারে থাকা দলের চেয়ে ১৪ পয়েন্ট এগিয়ে থাকে তবে তাদের আর প্লে অফে খেলতে হয় না, সরাসরি তারাও সিরি আয় উঠে আসে।
দ্বিতীয় বিভাগ থেকে এ মাসের শুরুতে সবার আগে শীর্ষ লিগে ফেরা নিশ্চিত করে পার্মা। ৩৮ ম্যাচে ৭৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে থেকে এ মৌসুমের সিরি বি শেষ করল ক্লাবটি। কোমোর পয়েন্ট সমান ম্যাচে ৭৩।
কোমো প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯০৭ সালে। নামের সঙ্গেও প্রতিষ্ঠাকালীন সাল রেখে দিয়েছে তারা। ১১৭ বছরের পুরোনো ক্লাবটি গত দুই দশকের মধ্যে দুইবার দেওলিয়া হয়। আর্থিক সংকটের কারণে সিরি ডি থেকে সিরি বি—এভাবেই কাটছিল তাদের। ক্লাবটির কপাল খুলে ২০১৯ সালের এপ্রিলে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক গণমাধ্যম ও বিনোদন কোম্পানি ‘সেন্ট এন্টারটেইনমেন্ট’-এর কাছে হস্তান্তর হয় কোমোর মালিকানা। এর এক মাসের একটু বেশি পর সিরি ডিতে ‘বি’ গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হয় তারা। ৩৪ ম্যাচে ২৮ জয়ে উঠে আসে তৃতীয় বিভাগে। সেবার তারা হেরেছিল মাত্র ১ ম্যাচ।
কোমো ২০১৯-২০ মৌসুমের সিরি সি শেষ করে ১২ তম স্থানে থেকে। তবে পরের মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন হয়ে উঠে আসে সিরি বিতে। গত তিন মৌসুমে সেখান লড়াই করে এবার শীর্ষ লিগের টিকিট পেল তারা।
কোমো ১৯০৭—শীর্ষ লিগের ফুটবলে এক প্রকার বিস্মৃতই হয়ে পড়েছিল দলটি। সেই ২০০৩ সালে ইতালির শীর্ষ লিগ সিরি আ থেকে অবনমন হয়েছিল তাদের। এরপর কত চড়াই-উতরাই পেরোতে হলো। মাঝখানে দুইবার দেউলিয়া হয়ে পড়েছিল। কখনো সিরি বি (দ্বিতীয় বিভাগ), কখনো সিরি সি (তৃতীয়), কখনো সিরি ডি (চতুর্থ বিভাগ)—টানা ২১ বছর এভাবে ঘুরপাক খেয়ে অবশেষে সিরি আয় ফিরেছে কোমো।
গতকাল ঘরের মাঠে কোসেঞ্জার বিপক্ষে ১-১ গোলে ড্র করে সিরি বি থেকে রানার্সআপ হয়ে শীর্ষ লিগে ফেরা নিশ্চিত করেছে ইতালির উত্তরাঞ্চল লোম্বারডির দলটি। শেষ রাউন্ডে যদি স্পেজিয়ার বিপক্ষে ভেনেজিয়া জিতত আর কোমো হেরে যেত তবে এবারও লিগে ফেরা হতো না তাদের। কারণ, গোল ব্যবধানে ভেনেজিয়া এগিয়ে ছিল কোমোর চেয়ে।
তবে কোমোর ভাগ্য ভালো। পিছিয়ে পড়েও ড্র করেছে তারা। আর হেরেছে ভেনেজিয়া। তবে ৭৩ পয়েন্ট নিয়ে সিরি বিতে তিনে থাকা ক্লাবটির সিরি আয় ফেরার আশা এখনো রয়েছে। সেক্ষেত্রে ভেনেজিয়াকে খেলতে হবে প্লে অফ। ৬৭ পয়েন্ট নিয়ে চারে থাকা ক্রিমোনেসের চেয়ে যদি ১৪ পয়েন্ট এগিয়ে থাকত তবে সরাসরি শীর্ষ লিগে ফিরতে পারত তারা।
ইতালির ফুটবলের নিয়ম অনুযায়ী, সিরি বি থেকে শীর্ষ দুই দল সরাসরি সিরি আয় ফেরে। আর তিনে থাকা দলটি যদি চারে থাকা দলের চেয়ে ১৪ পয়েন্ট এগিয়ে থাকে তবে তাদের আর প্লে অফে খেলতে হয় না, সরাসরি তারাও সিরি আয় উঠে আসে।
দ্বিতীয় বিভাগ থেকে এ মাসের শুরুতে সবার আগে শীর্ষ লিগে ফেরা নিশ্চিত করে পার্মা। ৩৮ ম্যাচে ৭৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে থেকে এ মৌসুমের সিরি বি শেষ করল ক্লাবটি। কোমোর পয়েন্ট সমান ম্যাচে ৭৩।
কোমো প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯০৭ সালে। নামের সঙ্গেও প্রতিষ্ঠাকালীন সাল রেখে দিয়েছে তারা। ১১৭ বছরের পুরোনো ক্লাবটি গত দুই দশকের মধ্যে দুইবার দেওলিয়া হয়। আর্থিক সংকটের কারণে সিরি ডি থেকে সিরি বি—এভাবেই কাটছিল তাদের। ক্লাবটির কপাল খুলে ২০১৯ সালের এপ্রিলে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক গণমাধ্যম ও বিনোদন কোম্পানি ‘সেন্ট এন্টারটেইনমেন্ট’-এর কাছে হস্তান্তর হয় কোমোর মালিকানা। এর এক মাসের একটু বেশি পর সিরি ডিতে ‘বি’ গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হয় তারা। ৩৪ ম্যাচে ২৮ জয়ে উঠে আসে তৃতীয় বিভাগে। সেবার তারা হেরেছিল মাত্র ১ ম্যাচ।
কোমো ২০১৯-২০ মৌসুমের সিরি সি শেষ করে ১২ তম স্থানে থেকে। তবে পরের মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন হয়ে উঠে আসে সিরি বিতে। গত তিন মৌসুমে সেখান লড়াই করে এবার শীর্ষ লিগের টিকিট পেল তারা।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৮ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
১২ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
১২ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
১৩ ঘণ্টা আগে