ঢাকা: সর্বশেষ দুটো বড় টুর্নামেন্ট খেলতে পারেনি নেদারল্যান্ডস। সেই জ্বালাটাই ইউক্রেনের ওপর দিয়ে গেল কি না, সে প্রশ্ন আসতেই পারে! তবে সব বাদ দিয়ে দারুণ রোমাঞ্চকর ম্যাচে জয় দিয়ে ইউরো অভিযান শুরু করেছে ডাচরা। আমস্টারডামের ইয়োহান ক্রুইফ অ্যারিনায় রোমাঞ্চকর ফুটবলে ইউক্রেনকে ৩-২ গোলে হারিয়ে শুরুটা ভালো করেছেন জর্জিনিও উইনালদামরা।
২০১৬ ইউরো আর ২০১৮ বিশ্বকাপে দর্শক হয়ে কাটিয়েছিল নেদারল্যান্ডস। বড় প্রতিযোগিতায় ফেরাটা দারুণভাবে রাঙিয়েছেন ইয়োহান ক্রুইফের উত্তরসূরিরা।
প্রথমার্ধে গোলশূন্য থাকার পর দ্বিতীয়ার্ধে দারুণ জমে উঠেছিল ম্যাচ। এই সময়ে দুই দল করেছে পাঁচ গোল। এই প্রথম ইউরোতে প্রথমার্ধে গোলশূন্য কোনো ম্যাচ দ্বিতীয়ার্ধে পাঁচ গোল দেখল। আর তাতে দর্শকেরা এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টের সেরা ম্যাচটাই দেখার সুযোগ পেয়েছেন। একদলকে হারতেই হতো বলে কালকের ম্যাচে সেই পরাজিত দলটির নাম ইউক্রেন!
এদিন নিজের পরিচিত ছক থেকে বেরিয়ে আসেন নেদারল্যান্ডস কোচ ফ্রাঙ্ক ডি বোর। কিছুদিন ধরে ৫-৩-২ ছকে শিষ্যদের খেলিয়েছেন ডি বোর। কাল নেদারল্যান্ডস ম্যাচ শুরু করে ৪-৩-৩ ছকে। প্রথমার্ধে দুই দলই গোলের সুযোগ মিস করেছে। তবে দ্বিতীয়ার্ধে আর সে পথে হাঁটেননি উইনালদামরা। দ্বিতীয়ার্ধের ৫২ থেকে ৫৮—এই ৮ মিনিটে উইনালদাম ও ভাউট ভেগহর্স্টের দুই গোলে এগিয়ে গিয়েছিল নেদারল্যান্ডস।
ম্যাচের বাকি সময়ে নেদারল্যান্ডসের জয়টা সম্ভাব্য ফল বলেই মনে হচ্ছিল। শেষ পর্যন্ত তাই হয়েছে। কিন্তু তখন কে জানত, এর আগে এত নাটকের অপেক্ষায় থাকতে হবে আমস্টারডামে! নাটকের শুরু ৭৫ মিনিটে। ডাচদের অবাক করে দিয়ে ইউক্রেনকে ম্যাচে ফেরান ইয়ারমোলেঙ্কো। ২০ গজ দূর থেকে ইয়ারমোলেঙ্কোর শট, ঝাঁপিয়ে পড়লেও তা ঠেকানোর সাধ্য ছিল না নেদারল্যান্ডস গোলকিপার স্টেকেলেনবার্গের। দর্শকের চোখে হয়তো এখন পর্যন্ত ইউরোর সেরা গোলটাই উপহার দিয়েছেন এই মিডফিল্ডার।
এই গোলের ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার আগেই ইউক্রেনকে সমতায় ফেরান ইয়ারেমচুক। মালিনভস্কির দারুণ ক্রস আসে নেদারল্যান্ডস বক্সে, দারুণ হেডে সেটি জালে জড়াতে ভুল করেননি ইউক্রেন স্ট্রাইকার ইয়ারেমচুক। ম্যাচের তখন আর মিনিট দশেক বাকি। নেদারল্যান্ডসের জয় ছাপিয়ে ম্যাচের ভাগ্য তখন ড্রকেই মনে হচ্ছিল দুই দলের জন্য যৌক্তিক ফল। তখনই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের দিকে নিয়ে আসে ডাচরা। এবার নায়ক ডামফ্রিস। বাঁ দিক থেকে আকের ক্রস আসে ইউক্রেনের বক্সে, দৌড়ে উঠে আসা ডামফ্রিস গায়ের সঙ্গে লেগে থাকা ইউক্রেন মিডফিল্ডার জিনচেঙ্কোকে এড়িয়ে দারুণ হেড করেন। ঝাঁপিয়ে পড়া ইউক্রেন গোলকিপারের নাগালের বাইরে থেকেই বল জড়িয়ে যায় জালে।
ম্যাচ শেষে দারুণ উচ্ছ্বসিত নেদারল্যান্ডস কোচ ডি বোর। এই খেলাটাই শিষ্যদের কাছে চেয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন ডি বোর, আমরা দারুণ ভারসাম্যপূর্ণ আর প্রভাব বিস্তার করে খেলতে পেরেছি। ছেলেদের খেলা নিয়ে আমি গর্বিত। আশা করি, সামনের আরও ভালো কিছু দেখতে পাবেন। তবে ম্যাচ শেষে হতাশা প্রকাশ করলেও পরের ম্যাচে ঘুরে দাঁড়াতে প্রত্যয়ী ইউক্রেন কোচ আন্দ্রে শেভচেঙ্কো।
ঢাকা: সর্বশেষ দুটো বড় টুর্নামেন্ট খেলতে পারেনি নেদারল্যান্ডস। সেই জ্বালাটাই ইউক্রেনের ওপর দিয়ে গেল কি না, সে প্রশ্ন আসতেই পারে! তবে সব বাদ দিয়ে দারুণ রোমাঞ্চকর ম্যাচে জয় দিয়ে ইউরো অভিযান শুরু করেছে ডাচরা। আমস্টারডামের ইয়োহান ক্রুইফ অ্যারিনায় রোমাঞ্চকর ফুটবলে ইউক্রেনকে ৩-২ গোলে হারিয়ে শুরুটা ভালো করেছেন জর্জিনিও উইনালদামরা।
২০১৬ ইউরো আর ২০১৮ বিশ্বকাপে দর্শক হয়ে কাটিয়েছিল নেদারল্যান্ডস। বড় প্রতিযোগিতায় ফেরাটা দারুণভাবে রাঙিয়েছেন ইয়োহান ক্রুইফের উত্তরসূরিরা।
প্রথমার্ধে গোলশূন্য থাকার পর দ্বিতীয়ার্ধে দারুণ জমে উঠেছিল ম্যাচ। এই সময়ে দুই দল করেছে পাঁচ গোল। এই প্রথম ইউরোতে প্রথমার্ধে গোলশূন্য কোনো ম্যাচ দ্বিতীয়ার্ধে পাঁচ গোল দেখল। আর তাতে দর্শকেরা এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টের সেরা ম্যাচটাই দেখার সুযোগ পেয়েছেন। একদলকে হারতেই হতো বলে কালকের ম্যাচে সেই পরাজিত দলটির নাম ইউক্রেন!
এদিন নিজের পরিচিত ছক থেকে বেরিয়ে আসেন নেদারল্যান্ডস কোচ ফ্রাঙ্ক ডি বোর। কিছুদিন ধরে ৫-৩-২ ছকে শিষ্যদের খেলিয়েছেন ডি বোর। কাল নেদারল্যান্ডস ম্যাচ শুরু করে ৪-৩-৩ ছকে। প্রথমার্ধে দুই দলই গোলের সুযোগ মিস করেছে। তবে দ্বিতীয়ার্ধে আর সে পথে হাঁটেননি উইনালদামরা। দ্বিতীয়ার্ধের ৫২ থেকে ৫৮—এই ৮ মিনিটে উইনালদাম ও ভাউট ভেগহর্স্টের দুই গোলে এগিয়ে গিয়েছিল নেদারল্যান্ডস।
ম্যাচের বাকি সময়ে নেদারল্যান্ডসের জয়টা সম্ভাব্য ফল বলেই মনে হচ্ছিল। শেষ পর্যন্ত তাই হয়েছে। কিন্তু তখন কে জানত, এর আগে এত নাটকের অপেক্ষায় থাকতে হবে আমস্টারডামে! নাটকের শুরু ৭৫ মিনিটে। ডাচদের অবাক করে দিয়ে ইউক্রেনকে ম্যাচে ফেরান ইয়ারমোলেঙ্কো। ২০ গজ দূর থেকে ইয়ারমোলেঙ্কোর শট, ঝাঁপিয়ে পড়লেও তা ঠেকানোর সাধ্য ছিল না নেদারল্যান্ডস গোলকিপার স্টেকেলেনবার্গের। দর্শকের চোখে হয়তো এখন পর্যন্ত ইউরোর সেরা গোলটাই উপহার দিয়েছেন এই মিডফিল্ডার।
এই গোলের ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার আগেই ইউক্রেনকে সমতায় ফেরান ইয়ারেমচুক। মালিনভস্কির দারুণ ক্রস আসে নেদারল্যান্ডস বক্সে, দারুণ হেডে সেটি জালে জড়াতে ভুল করেননি ইউক্রেন স্ট্রাইকার ইয়ারেমচুক। ম্যাচের তখন আর মিনিট দশেক বাকি। নেদারল্যান্ডসের জয় ছাপিয়ে ম্যাচের ভাগ্য তখন ড্রকেই মনে হচ্ছিল দুই দলের জন্য যৌক্তিক ফল। তখনই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের দিকে নিয়ে আসে ডাচরা। এবার নায়ক ডামফ্রিস। বাঁ দিক থেকে আকের ক্রস আসে ইউক্রেনের বক্সে, দৌড়ে উঠে আসা ডামফ্রিস গায়ের সঙ্গে লেগে থাকা ইউক্রেন মিডফিল্ডার জিনচেঙ্কোকে এড়িয়ে দারুণ হেড করেন। ঝাঁপিয়ে পড়া ইউক্রেন গোলকিপারের নাগালের বাইরে থেকেই বল জড়িয়ে যায় জালে।
ম্যাচ শেষে দারুণ উচ্ছ্বসিত নেদারল্যান্ডস কোচ ডি বোর। এই খেলাটাই শিষ্যদের কাছে চেয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন ডি বোর, আমরা দারুণ ভারসাম্যপূর্ণ আর প্রভাব বিস্তার করে খেলতে পেরেছি। ছেলেদের খেলা নিয়ে আমি গর্বিত। আশা করি, সামনের আরও ভালো কিছু দেখতে পাবেন। তবে ম্যাচ শেষে হতাশা প্রকাশ করলেও পরের ম্যাচে ঘুরে দাঁড়াতে প্রত্যয়ী ইউক্রেন কোচ আন্দ্রে শেভচেঙ্কো।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৩ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৬ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৬ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে