চলে গেলেন জার্মানির বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার আন্দ্রেস ব্রেমে। ১৯৯০ বিশ্বকাপে ডিয়েগো ম্যারাডোনার আর্জেন্টিনার হৃদয় ভেঙেছিলেন তিনি। ফাইনালে ৮৫ মিনিটে পেনাল্টি থেকে পশ্চিম জার্মানির একমাত্র গোলটি করেন ব্রেমে।
গতকাল রাতে ৬৩ বছর বয়সে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন ব্রেমে। খবরটি নিশ্চিত করেছে তাঁর সাবেক ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখ। বাভারিয়ানরা এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘আন্দ্রেস ব্রেমের আকস্মিক মৃত্যুতে গভীরভাবে শোকাহত বায়ার্ন। বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ও বিশেষ ব্যক্তি হিসেবে আমরা তাঁকে সব সময় মনে রাখব। তিনি সব সময় বায়ার্নের পরিবারের অংশ হয়ে থাকবেন। শান্তিতে ঘুমান, প্রিয় আন্দি।’
হামবুর্গে জন্ম ব্রেমে প্রথম মেয়াদে কাইসারস্লটার্নে ছিলেন ১৯৮১-৮৬ পর্যন্ত। দ্বিতীয় মেয়াদ কাটান ১৯৯৩-৯৮ পর্যন্ত। এ ক্লাবে থাকতে তিনি ১৯৯৮ সালে বুন্দেসলিগা ও ১৯৯৬ সালে জার্মান কাপ জেতেন তিনি। ২০০০-০২ পর্যন্ত কাইসারস্লটার্নের কোচ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন ব্রেমে। ক্লাবটিও তাঁর মৃত্যুতে এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘আন্দ্রেস ব্রেমের মৃত্যুতে এফসিকে (কাইসারস্লটার্ন) গভীরভাবে শোকাহত। ১৯৯০ সালে তাঁর পেনাল্টি শট থেকে জার্মান জাতীয় দল বিশ্বকাপ জেতে এবং তিনি হয়ে ওঠেন ফুটবল কিংবদন্তি।’
এ বছরের শুরুতে জার্মানি হারায় তাদের আরেক কিংবদন্তি ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ারকে। গত জানুয়ারিতে ৭৮ বছর বয়সে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। বেকেনবাওয়ারের অধীনেই ব্রেমেরা ১৯৯০ বিশ্বকাপ জিতেছিল। আর্জেন্টিনাকে একক নৈপুণ্যে ১৯৮৬ বিশ্বকাপ জেতানো ম্যারাডোনা সেবারও দলকে তুলেছিলেন ফাইনালে। কিন্তু টানা দ্বিতীয় বিশ্বকাপ জেতা হয়নি ‘ফুটবল ঈশ্বরের’।
ব্রেমে গোল পেয়েছিলেন ১৯৯০ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সেমিফাইনালেও। ১-১ গোলে ড্রয়ের পর ম্যাচটি টাইব্রেকারে ৪-৩ ব্যবধানে জেতে পশ্চিম জার্মানি। সেখানেই গোল করেন ব্রেমে। জাতীয় দলের হয়ে ৮৬ ম্যাচে ৮ গোল করেছেন তিনি। লিগ জেতেন কাইসারস্লটার্ন, বায়ার্ন ও ইন্টার মিলানের হয়ে। লেফ্ট ব্যাক, রাইট ব্যাকের পাশাপাশি ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার হিসেবেও খেলতে পারতেন ব্রেমে।
চলে গেলেন জার্মানির বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার আন্দ্রেস ব্রেমে। ১৯৯০ বিশ্বকাপে ডিয়েগো ম্যারাডোনার আর্জেন্টিনার হৃদয় ভেঙেছিলেন তিনি। ফাইনালে ৮৫ মিনিটে পেনাল্টি থেকে পশ্চিম জার্মানির একমাত্র গোলটি করেন ব্রেমে।
গতকাল রাতে ৬৩ বছর বয়সে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন ব্রেমে। খবরটি নিশ্চিত করেছে তাঁর সাবেক ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখ। বাভারিয়ানরা এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘আন্দ্রেস ব্রেমের আকস্মিক মৃত্যুতে গভীরভাবে শোকাহত বায়ার্ন। বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ও বিশেষ ব্যক্তি হিসেবে আমরা তাঁকে সব সময় মনে রাখব। তিনি সব সময় বায়ার্নের পরিবারের অংশ হয়ে থাকবেন। শান্তিতে ঘুমান, প্রিয় আন্দি।’
হামবুর্গে জন্ম ব্রেমে প্রথম মেয়াদে কাইসারস্লটার্নে ছিলেন ১৯৮১-৮৬ পর্যন্ত। দ্বিতীয় মেয়াদ কাটান ১৯৯৩-৯৮ পর্যন্ত। এ ক্লাবে থাকতে তিনি ১৯৯৮ সালে বুন্দেসলিগা ও ১৯৯৬ সালে জার্মান কাপ জেতেন তিনি। ২০০০-০২ পর্যন্ত কাইসারস্লটার্নের কোচ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন ব্রেমে। ক্লাবটিও তাঁর মৃত্যুতে এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘আন্দ্রেস ব্রেমের মৃত্যুতে এফসিকে (কাইসারস্লটার্ন) গভীরভাবে শোকাহত। ১৯৯০ সালে তাঁর পেনাল্টি শট থেকে জার্মান জাতীয় দল বিশ্বকাপ জেতে এবং তিনি হয়ে ওঠেন ফুটবল কিংবদন্তি।’
এ বছরের শুরুতে জার্মানি হারায় তাদের আরেক কিংবদন্তি ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ারকে। গত জানুয়ারিতে ৭৮ বছর বয়সে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। বেকেনবাওয়ারের অধীনেই ব্রেমেরা ১৯৯০ বিশ্বকাপ জিতেছিল। আর্জেন্টিনাকে একক নৈপুণ্যে ১৯৮৬ বিশ্বকাপ জেতানো ম্যারাডোনা সেবারও দলকে তুলেছিলেন ফাইনালে। কিন্তু টানা দ্বিতীয় বিশ্বকাপ জেতা হয়নি ‘ফুটবল ঈশ্বরের’।
ব্রেমে গোল পেয়েছিলেন ১৯৯০ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সেমিফাইনালেও। ১-১ গোলে ড্রয়ের পর ম্যাচটি টাইব্রেকারে ৪-৩ ব্যবধানে জেতে পশ্চিম জার্মানি। সেখানেই গোল করেন ব্রেমে। জাতীয় দলের হয়ে ৮৬ ম্যাচে ৮ গোল করেছেন তিনি। লিগ জেতেন কাইসারস্লটার্ন, বায়ার্ন ও ইন্টার মিলানের হয়ে। লেফ্ট ব্যাক, রাইট ব্যাকের পাশাপাশি ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার হিসেবেও খেলতে পারতেন ব্রেমে।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৩৯ মিনিট আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৪ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৪ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে