নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংক্ষিপ্ত সংস্করণের ক্রিকেটে প্রথমবার ঘরের মাঠে আফগানদের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে নেমেছিল বাংলাদেশ। আর তাতেই বাজিমাত। লিটনের দায়িত্বশীল ব্যাটিং ও নাসুম আহমেদের ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ে ৬১ রানের জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। নাসুম এর আগেও অস্ট্রেলিয়ার-নিউজিল্যান্ডকে ঘূর্ণি কাবু করেছিলেন। তবে আফগানদের বিপক্ষে তার কার্যকরী বোলিং বাংলাদেশের জয় সহজ করে দিয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সিরিজের প্রথম ম্যাচে আগে ব্যাটিং করে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৫৫ রান তোলে বাংলাদেশ। জবাবে নির্ধারিত ওভারের ৫ বল বাকি থাকতেই ৯৪ রানে থামে আফগানরা। ব্যাট হাতে ৬০ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন লিটন, আর বল হাতে ১০ রানে চার উইকেট শিকার করেন নাসুম। ২৯ রানে চার উইকেট শিকার করেন শরিফুলও।
লড়াইয়ের পুঁজি পাওয়া বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে দুশ্চিন্তার কারণ হতে পারতেন দুই আফগান ওপেনার রহমতউল্লাহ গুরবাজ ও হযরতউল্লাহ জাজাই। বিধ্বংসী হয়ে ওঠার আগেই এই দুই ব্যাটারকে ফিরিয়ে গ্যালারিতে উল্লাসের জোয়ার বয়ে দেন নাসুম আহমেদ। ইনিংসের প্রথম ওভারে শূন্য রানে গুরবাজ ও তৃতীয় ওভারে জাজাইকে (৬) ফেরান তিনি।
শুধু জাজাইকে নয়, একই ওভারের তৃতীয় বলে দারউইশ রাসুলিকে ফেরান তিনি। অভিষেক ম্যাচে মাত্র দুই রানে ফেরেন এই ব্যাটার। নাসুমের ঘূর্ণিতে তখনো দিশেহারা আফগানরা। নিজের তৃতীয় ওভারে এসে করিম জানাতকেও ফেরান এই স্পিনার। পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশি বোলার হিসেবে ৭ রানে চার উইকেট নেন তিনি। চার ওভারে ১০ রানে বোলিং শেষ করেন এই স্পিনার।
নাসুম যেখানে শেষ করে গেলেন, সেখান থেকে আফগানদের ম্যাচে ফেরাটা যে কতটা কঠিন তার দেখা মিলে পাওয়ার প্লের পরের ওভারেই। ধীর গতিতে ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করেন নাজিবউল্লাহ জাদরান ও মোহাম্মদ নবী। তাদের ৩৭ রানের জুটি ভাঙেন সাকিব। ২৬ বলে ২৭ রান করে ফেরেন নাজিবউল্লাহ। আর এরই মধ্য দিয়ে সাদা বলের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ৪০০ উইকেট শিকারের মাইলফলক ছুঁয়ে যায় সাকিবকে।
উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকার মুখে আফগান অলরাউন্ডার মোহাম্মদ নবীকে নিজের পরের ওভারেই ফেরান সাকিব। ১৯ বলে ১৬ রান করে সাজঘরের পথ ধরেন এই আফগান অধিনায়ক। তারপরের ওভারে শরিফুলের শিকার হন রশিদ খান। শেষ দুই ব্যাটার কায়েস আহমেদ ও মুজিব উর রহমানকেও ফেরান শরিফুল।
এর আগে ব্যাট করতে এসে শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। পাওয়ার প্লেতে দুই ওপেনারকে হারিয়ে খানিকটা চাপে পড়ে বাংলাদেশ। তবে তিনে আসা লিটন দাসের দায়িত্বশীল ৬০ রানের ইনিংসে ভর করে ১৫৫ রানের পুঁজি গড়েছিল বাংলাদেশ। যা দিয়ে মিরপুরের উইকেটে আফগানদের রুখে দেওয়া খুব একটা কঠিন ছিল না বাংলাদেশের।
সংক্ষিপ্ত সংস্করণের ক্রিকেটে প্রথমবার ঘরের মাঠে আফগানদের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে নেমেছিল বাংলাদেশ। আর তাতেই বাজিমাত। লিটনের দায়িত্বশীল ব্যাটিং ও নাসুম আহমেদের ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ে ৬১ রানের জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। নাসুম এর আগেও অস্ট্রেলিয়ার-নিউজিল্যান্ডকে ঘূর্ণি কাবু করেছিলেন। তবে আফগানদের বিপক্ষে তার কার্যকরী বোলিং বাংলাদেশের জয় সহজ করে দিয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সিরিজের প্রথম ম্যাচে আগে ব্যাটিং করে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৫৫ রান তোলে বাংলাদেশ। জবাবে নির্ধারিত ওভারের ৫ বল বাকি থাকতেই ৯৪ রানে থামে আফগানরা। ব্যাট হাতে ৬০ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন লিটন, আর বল হাতে ১০ রানে চার উইকেট শিকার করেন নাসুম। ২৯ রানে চার উইকেট শিকার করেন শরিফুলও।
লড়াইয়ের পুঁজি পাওয়া বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে দুশ্চিন্তার কারণ হতে পারতেন দুই আফগান ওপেনার রহমতউল্লাহ গুরবাজ ও হযরতউল্লাহ জাজাই। বিধ্বংসী হয়ে ওঠার আগেই এই দুই ব্যাটারকে ফিরিয়ে গ্যালারিতে উল্লাসের জোয়ার বয়ে দেন নাসুম আহমেদ। ইনিংসের প্রথম ওভারে শূন্য রানে গুরবাজ ও তৃতীয় ওভারে জাজাইকে (৬) ফেরান তিনি।
শুধু জাজাইকে নয়, একই ওভারের তৃতীয় বলে দারউইশ রাসুলিকে ফেরান তিনি। অভিষেক ম্যাচে মাত্র দুই রানে ফেরেন এই ব্যাটার। নাসুমের ঘূর্ণিতে তখনো দিশেহারা আফগানরা। নিজের তৃতীয় ওভারে এসে করিম জানাতকেও ফেরান এই স্পিনার। পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশি বোলার হিসেবে ৭ রানে চার উইকেট নেন তিনি। চার ওভারে ১০ রানে বোলিং শেষ করেন এই স্পিনার।
নাসুম যেখানে শেষ করে গেলেন, সেখান থেকে আফগানদের ম্যাচে ফেরাটা যে কতটা কঠিন তার দেখা মিলে পাওয়ার প্লের পরের ওভারেই। ধীর গতিতে ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করেন নাজিবউল্লাহ জাদরান ও মোহাম্মদ নবী। তাদের ৩৭ রানের জুটি ভাঙেন সাকিব। ২৬ বলে ২৭ রান করে ফেরেন নাজিবউল্লাহ। আর এরই মধ্য দিয়ে সাদা বলের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ৪০০ উইকেট শিকারের মাইলফলক ছুঁয়ে যায় সাকিবকে।
উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকার মুখে আফগান অলরাউন্ডার মোহাম্মদ নবীকে নিজের পরের ওভারেই ফেরান সাকিব। ১৯ বলে ১৬ রান করে সাজঘরের পথ ধরেন এই আফগান অধিনায়ক। তারপরের ওভারে শরিফুলের শিকার হন রশিদ খান। শেষ দুই ব্যাটার কায়েস আহমেদ ও মুজিব উর রহমানকেও ফেরান শরিফুল।
এর আগে ব্যাট করতে এসে শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। পাওয়ার প্লেতে দুই ওপেনারকে হারিয়ে খানিকটা চাপে পড়ে বাংলাদেশ। তবে তিনে আসা লিটন দাসের দায়িত্বশীল ৬০ রানের ইনিংসে ভর করে ১৫৫ রানের পুঁজি গড়েছিল বাংলাদেশ। যা দিয়ে মিরপুরের উইকেটে আফগানদের রুখে দেওয়া খুব একটা কঠিন ছিল না বাংলাদেশের।
২০০ মিটার মিডলের সেমিফাইনালেই রেকর্ড গড়েছিলেন লিঁও মারশাঁ। ১ মিনিট ৫২.৬৯ সেকেন্ড সময় নিয়ে ভেঙে দিয়েছিলেন রায়ান লোকটির ১৪ বছরের পুরোনো রেকর্ড। গতকাল ফাইনালে নিজের সেরা টাইমিংকে ছাপিয়ে যেতে না পারলেও ফ্রান্সের এই তারকা সাঁতারু এই ইভেন্টে দ্বিতীয় সেরা টাইমিং গড়েছেন। রেকর্ড গড়া সেমিফাইনালের ২৪ ঘণ্টার
১ ঘণ্টা আগেনানান রেকর্ডের হাতছানি ছিল শুবমান গিলের সামনে। সেসব রেকর্ড ছুঁতে কিংবা ছাড়িয়ে যেতে ভারতের টেস্ট অধিনায়ককে বড় একটি ইনিংসই খেলতে হতো। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার সিরিজের শেষ টেস্টে ওভালে আজ বড় ইনিংস খেলতে পারেননি তিনি। ৩৫ বলে ২১ রান করে আউট হয়ে গেছেন। তাতেই তিনি ভেঙে দিয়েছেন সুনীল গাভা
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েই জিম্বাবুয়েতে অনূর্ধ্ব-১৯ ত্রিদেশীয় ওয়ানডে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল বাংলাদেশ। পরের ম্যাচে হারিয়েছিল স্বাগতিক জিম্বাবুয়েকে। কিন্তু এই জয়ের ধারা আর গতকাল ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ৫ উইকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে গেছে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বক্সিংয়ে আজ ছিল শেষদিন। মেয়েদের ৫২ কেজি ওজন শ্রেণির ফাইনালের দিকেই নজর ছিল বেশি। যেখানে জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের বোন আফরা খন্দকারকে হারিয়ে সোনা জিতেছেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বক্সার জিনাত ফেরদৌস।
৪ ঘণ্টা আগে