নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারতের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে শেষ উইকেটে অবিশ্বাস্য জয় তুলে নিয়েছিল বাংলাদেশ। মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আজ দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও শেষ বলে জয় নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের।
ভারত-বাংলাদেশ ম্যাচের—এ যেন ভিন্ন গল্প লেখা হলো। এমন শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে বারবরই হেরেছিল বাংলাদেশ। গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সুপার টুয়েলভের স্মৃতি এখনো তরতাজা। অ্যাডিলেডে লিটন দাসের ২৭ বলে ৬০ রানের অনবদ্য ইনিংসের পরও শেষ বলে গিয়ে হেরেছিল বাংলাদেশ।
২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও এমনটা ঘটেছিল। বেঙ্গালুরুর সেই ম্যাচে ভারত আগে ব্যাটিং করে ১৪৬ রান তুলেছিল। পরে জয়ের জন্য ম্যাচের শেষ ৩ বলে ২ রান প্রয়োজন ছিল বাংলাদেশের। কিন্তু ৩ বলে ৩ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ হেরে যায় ১ রানে।
২০১৮ সালে কলম্বোয় নিদহাস ট্রফিতেও একই গল্প। ম্যাচের শেষ বলে ভারতের দরকার ছিল ৫ রান। সৌম্য সরকারের বলে ছয় মেরে ভারতকে জিতিয়ে দেন দিনেশ কার্তিক।
একই বছর ওয়ানডে সংস্করণের এশিয়া কাপ ফাইনালেও সমাপ্তি শেষ বলে। বাংলাদেশের ২২২ রান তাড়া করতে নেমে ৫০ তম ওভারের শেষ বলে লেগ বাই থেকে পাওয়া রানে শিরোপা জেতে ভারত।
গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে হারের পর অধিনায়ক সাকিব আল হাসান বলেছিলেন, ‘আমরা যখন ভারতের সঙ্গে খেলি, গল্পটা এমনই হয়। আমরা জয়ের খুব কাছাকাছি চলে যাই, কিন্তু শেষ ধাপ আর পার হওয়া হয় না।’
ধারাবাহিক একই গল্পের পর—এবার যেন গল্প হুবহু উল্টে যেতে শুরু করল। মিরপুর তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ১৮৭ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ১৩৬ রানে ৯ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। শেষ উইকেটে মোস্তাফিজুর রহমানকে সঙ্গে নিয়ে মেহেদী হাসান মিরাজের বীরত্বে এক উইকেট জয় পায় বাংলাদেশ। দুজনে গড়েন ৫১ রানের জুটি।
আজ সিরিজ জয় নিশ্চিত করা দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও বাংলাদেশ জিতেছে শেষ বলে। খাদের কিনারায় দাঁড়িয়ে এবারও বাংলাদেশের লাগাম ধরলেন মিরাজ। ৬৯ রানেই ৬ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। সেখান থেকে সপ্তম উইকেটে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মিরাজ গড়েছেন ১৪৮ রানের জুটি। মাহমুদউল্লাহ ৭৭ রানে আউট হলেও মিরাজ তুলে নিয়েছেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি। ৮৩ বলে মোকাবিলায় ১০০ রানের নান্দনিক এক ইনিংস খেলেছেন এই অলরাউন্ডার। এতে বাংলাদেশ ২৭১ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি পায়।
হাতে চোট পাওয়া রোহিত শর্মা শেষ দিকে নেমে ভারতকে জেতানোর চেষ্টা করেও শেষ বলে এসে ব্যর্থ হলেন। শেষ বলে প্রয়োজন ছিল ৬ রান। কিন্তু মোস্তাফিজের বিচক্ষণতায় ব্যর্থ হন ভারতের অধিনায়ক।
ভারতের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে শেষ উইকেটে অবিশ্বাস্য জয় তুলে নিয়েছিল বাংলাদেশ। মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আজ দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও শেষ বলে জয় নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের।
ভারত-বাংলাদেশ ম্যাচের—এ যেন ভিন্ন গল্প লেখা হলো। এমন শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে বারবরই হেরেছিল বাংলাদেশ। গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সুপার টুয়েলভের স্মৃতি এখনো তরতাজা। অ্যাডিলেডে লিটন দাসের ২৭ বলে ৬০ রানের অনবদ্য ইনিংসের পরও শেষ বলে গিয়ে হেরেছিল বাংলাদেশ।
২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও এমনটা ঘটেছিল। বেঙ্গালুরুর সেই ম্যাচে ভারত আগে ব্যাটিং করে ১৪৬ রান তুলেছিল। পরে জয়ের জন্য ম্যাচের শেষ ৩ বলে ২ রান প্রয়োজন ছিল বাংলাদেশের। কিন্তু ৩ বলে ৩ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ হেরে যায় ১ রানে।
২০১৮ সালে কলম্বোয় নিদহাস ট্রফিতেও একই গল্প। ম্যাচের শেষ বলে ভারতের দরকার ছিল ৫ রান। সৌম্য সরকারের বলে ছয় মেরে ভারতকে জিতিয়ে দেন দিনেশ কার্তিক।
একই বছর ওয়ানডে সংস্করণের এশিয়া কাপ ফাইনালেও সমাপ্তি শেষ বলে। বাংলাদেশের ২২২ রান তাড়া করতে নেমে ৫০ তম ওভারের শেষ বলে লেগ বাই থেকে পাওয়া রানে শিরোপা জেতে ভারত।
গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে হারের পর অধিনায়ক সাকিব আল হাসান বলেছিলেন, ‘আমরা যখন ভারতের সঙ্গে খেলি, গল্পটা এমনই হয়। আমরা জয়ের খুব কাছাকাছি চলে যাই, কিন্তু শেষ ধাপ আর পার হওয়া হয় না।’
ধারাবাহিক একই গল্পের পর—এবার যেন গল্প হুবহু উল্টে যেতে শুরু করল। মিরপুর তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ১৮৭ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ১৩৬ রানে ৯ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। শেষ উইকেটে মোস্তাফিজুর রহমানকে সঙ্গে নিয়ে মেহেদী হাসান মিরাজের বীরত্বে এক উইকেট জয় পায় বাংলাদেশ। দুজনে গড়েন ৫১ রানের জুটি।
আজ সিরিজ জয় নিশ্চিত করা দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও বাংলাদেশ জিতেছে শেষ বলে। খাদের কিনারায় দাঁড়িয়ে এবারও বাংলাদেশের লাগাম ধরলেন মিরাজ। ৬৯ রানেই ৬ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। সেখান থেকে সপ্তম উইকেটে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মিরাজ গড়েছেন ১৪৮ রানের জুটি। মাহমুদউল্লাহ ৭৭ রানে আউট হলেও মিরাজ তুলে নিয়েছেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি। ৮৩ বলে মোকাবিলায় ১০০ রানের নান্দনিক এক ইনিংস খেলেছেন এই অলরাউন্ডার। এতে বাংলাদেশ ২৭১ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি পায়।
হাতে চোট পাওয়া রোহিত শর্মা শেষ দিকে নেমে ভারতকে জেতানোর চেষ্টা করেও শেষ বলে এসে ব্যর্থ হলেন। শেষ বলে প্রয়োজন ছিল ৬ রান। কিন্তু মোস্তাফিজের বিচক্ষণতায় ব্যর্থ হন ভারতের অধিনায়ক।
বাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
১ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ মৌসুমটা রাফিনিয়া কাটিয়েছেন মনে রাখার মতো। স্প্যানিশ সুপার কাপ, লা লিগা, কোপা দেল রে—বার্সেলোনার তিনটি মেজর শিরোপা জয়ে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পুরস্কার পেলেন ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ড।
২ ঘণ্টা আগেগত বছর জিততে পারেননি একটি গ্র্যান্ড স্ল্যামও। এবারও পথটা এরকমই মনে হচ্ছে। তবে কি নোভাক জোকোভিচের দাপট শেষ হতে চলল। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের পর ফ্রেঞ্চ ওপেন থেকেও গতকাল সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নিয়েছেন রেকর্ড ২৪ গ্র্যান্ড স্ল্যামজয়ী এই তারকা। ইতালির ইয়ানিক সিনারের কাছে ৬-৪,৭-৫, ৭-৬ (৭-৩) গেমে হারেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেমর্নিং শোজ দ্য ডে—জনপ্রিয় এই ইংলিশ প্রবাদটা অনেকেরই জানা। শুরু থেকেই অনেক সময় কোনো কিছুর ভবিষ্যৎ আন্দাজ করা যায়। ইতালি ফুটবল দল গত রাতে যে বাজেভাবে হেরেছে, তাতে অনেকেরই এই প্রবাদবাক্য মনে পড়ার কথা।
৩ ঘণ্টা আগে